Your Message here

মঙ্গলবার, ১০ মে, ২০১৬

অনলাইনে জম্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন পদ্ধতি সম্পর্কে তথ্য।প্রবাসীদের জন্য অনেক প্রয়োজনীয় একটি ওয়েবসাইট।

সবাই কে অনেক শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের টিউনস। আজকে আমি আপনাদের দেখাবো যে কী ভাবে অনলাইনে জম্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন করতে হয়। যা প্রবাসী ভাইদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

ইন্টরনেট এর করনে এখন অনেক কিচু আমাদের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। আগে এই সমস্ক কাজ গুলো করতে কতো কষ্টই না হত। প্রযুক্তির সাখে তাল মিলিয়ে সবাই এগিয়ে চলেছে সেই সাথে আমাদের দেশেও পিছিয়ে নেই। এখন অনেক কাজ প্রবাসীরা তাদের ঘরে বসেই করে ফেলতে পারেন। তেমনি এই অনলাইনে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন পদ্ধতি যেখানে ঘরে বসে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যায়।
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন প্রকল্পের ভূমিকায় বলা হয়েছেঃ১৮৭৩ সালের ২রা জুলাই তদানীন্তন বৃটিশ সরকার অবিভক্ত বাংলায় জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত আইন জারী করে। কালের পরিক্রমায় ১১৮ বৎসরে ভৌগোলিক, রাজনৈতিক ও সেই সঙ্গে আইনের নানান পরিবর্তন সত্ত্বেও দেশের তাবৎ মানুষ জন্ম নিবন্ধনের আওতায় না আসায় ২০০১-২০০৬ সালে ইউনিসেফ-বাংলাদেশ এর সহায়তায় পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের ২৮টি জেলায় ও ৪টি সিটি কর্পোরেশনে জন্ম নিবন্ধনের কাজ নতুনভাবে আরম্ভ হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৮৭৩ সালের আইন রদ ও রহিত করে সরকার ২০০৪ সনের ৭ ডিসেম্বর ২৯ নং আইন অর্থাৎ জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ প্রবর্তন করে। আইনটি ২০০৬ সালের ৩ জুলাই হতে কার্যকর হয়। ২০০১-২০০৬ সালের পাইলট প্রকল্পের শেষে প্রকল্পটি জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন প্রকল্প (২য় পর্যায়) নামে ২০০৭ সালে আরম্ভ হয়ে জুন ২০১২ সালে শেষ হয়। বর্তমানে প্রকল্পটির ৩য় পর্যায়ের কার্যক্রম জুলাই ২০১২ থেকে শুরু হয়ে ২০১৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত চলবে। প্রকল্পটির আর্থিক সহায়তাকারী সংস্থা ইউনিসেফ-বাংলাদেশ। প্রকল্পটির বিপরীতে মোট বরাদ্দ ১৮০০.০০ লক্ষ টাকা; তন্মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের অংশ ১১০০.০০ লক্ষ টাকা (জন্ম নিবন্ধক কার্যালয়সমূহের আদায়কৃত জন্ম নিবন্ধন ফিস হতে ১০০০ লক্ষ টাকা ম্যানুয়াল বই হতে অনলাইনে এন্ট্রির ব্যয় নির্বাহসহ) ও প্রকল্প সাহায্য ৭০০.০০ লক্ষ টাকা। সারাদেশে ১৫কোটির অধিক লোকের জন্ম নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে। দেশের সকল ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড ও ৩৬টি দূতাবাসে বর্তমানে অনলাইন জন্ম নিবন্ধনের কাজ চলছে।
এখানে যে বিষয় গুলো রয়েছে তাহল-
জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্য
মৃত্যু নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্য
তবে, প্রবাসীদের সবচেয়ে যে বিষয়টা কাজে লাগে এবং গুরুত্বপূর্ণ তা হলো জন্ম নিবন্ধন তথ্য যাচাই করা। আপনার জন্ম নিবন্ধন এর রেজিট্রেশন নাম্বার দিয়ে এবং জন্ম তারিখ লিখে অনলাইনেই দেখে নিতে পারেন আপনার জন্ম নিবন্ধন সঠিক আছে কি-না।
কী-ভাবে দেখবেনঃ
প্রথমে এই জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন লিংকে যান।
আপনার জন্ম তারিখ লিখুন (দিন-মাস-বছর) 16-12-1971 এভাবে।
এবার আপনার কাজ শেষ-
এখন শুধু ভেরীফাই এ ক্লিক করুন আর, দেখুন আপনার নিবন্ধিত তথ্য সঠিক আছে কি-না অথবা আপনি নিবন্ধিত হয়েছেন কি-না।

মঙ্গলবার, ১০ মে, ২০১৬

অনলাইনে জম্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন পদ্ধতি সম্পর্কে তথ্য।প্রবাসীদের জন্য অনেক প্রয়োজনীয় একটি ওয়েবসাইট।

সবাই কে অনেক শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের টিউনস। আজকে আমি আপনাদের দেখাবো যে কী ভাবে অনলাইনে জম্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন করতে হয়। যা প্রবাসী ভাইদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

ইন্টরনেট এর করনে এখন অনেক কিচু আমাদের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। আগে এই সমস্ক কাজ গুলো করতে কতো কষ্টই না হত। প্রযুক্তির সাখে তাল মিলিয়ে সবাই এগিয়ে চলেছে সেই সাথে আমাদের দেশেও পিছিয়ে নেই। এখন অনেক কাজ প্রবাসীরা তাদের ঘরে বসেই করে ফেলতে পারেন। তেমনি এই অনলাইনে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন পদ্ধতি যেখানে ঘরে বসে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যায়।
জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন প্রকল্পের ভূমিকায় বলা হয়েছেঃ১৮৭৩ সালের ২রা জুলাই তদানীন্তন বৃটিশ সরকার অবিভক্ত বাংলায় জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত আইন জারী করে। কালের পরিক্রমায় ১১৮ বৎসরে ভৌগোলিক, রাজনৈতিক ও সেই সঙ্গে আইনের নানান পরিবর্তন সত্ত্বেও দেশের তাবৎ মানুষ জন্ম নিবন্ধনের আওতায় না আসায় ২০০১-২০০৬ সালে ইউনিসেফ-বাংলাদেশ এর সহায়তায় পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের ২৮টি জেলায় ও ৪টি সিটি কর্পোরেশনে জন্ম নিবন্ধনের কাজ নতুনভাবে আরম্ভ হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৮৭৩ সালের আইন রদ ও রহিত করে সরকার ২০০৪ সনের ৭ ডিসেম্বর ২৯ নং আইন অর্থাৎ জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ প্রবর্তন করে। আইনটি ২০০৬ সালের ৩ জুলাই হতে কার্যকর হয়। ২০০১-২০০৬ সালের পাইলট প্রকল্পের শেষে প্রকল্পটি জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন প্রকল্প (২য় পর্যায়) নামে ২০০৭ সালে আরম্ভ হয়ে জুন ২০১২ সালে শেষ হয়। বর্তমানে প্রকল্পটির ৩য় পর্যায়ের কার্যক্রম জুলাই ২০১২ থেকে শুরু হয়ে ২০১৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত চলবে। প্রকল্পটির আর্থিক সহায়তাকারী সংস্থা ইউনিসেফ-বাংলাদেশ। প্রকল্পটির বিপরীতে মোট বরাদ্দ ১৮০০.০০ লক্ষ টাকা; তন্মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের অংশ ১১০০.০০ লক্ষ টাকা (জন্ম নিবন্ধক কার্যালয়সমূহের আদায়কৃত জন্ম নিবন্ধন ফিস হতে ১০০০ লক্ষ টাকা ম্যানুয়াল বই হতে অনলাইনে এন্ট্রির ব্যয় নির্বাহসহ) ও প্রকল্প সাহায্য ৭০০.০০ লক্ষ টাকা। সারাদেশে ১৫কোটির অধিক লোকের জন্ম নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে। দেশের সকল ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন, ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড ও ৩৬টি দূতাবাসে বর্তমানে অনলাইন জন্ম নিবন্ধনের কাজ চলছে।
এখানে যে বিষয় গুলো রয়েছে তাহল-
জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্য
মৃত্যু নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্য
তবে, প্রবাসীদের সবচেয়ে যে বিষয়টা কাজে লাগে এবং গুরুত্বপূর্ণ তা হলো জন্ম নিবন্ধন তথ্য যাচাই করা। আপনার জন্ম নিবন্ধন এর রেজিট্রেশন নাম্বার দিয়ে এবং জন্ম তারিখ লিখে অনলাইনেই দেখে নিতে পারেন আপনার জন্ম নিবন্ধন সঠিক আছে কি-না।
কী-ভাবে দেখবেনঃ
প্রথমে এই জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন লিংকে যান।
আপনার জন্ম তারিখ লিখুন (দিন-মাস-বছর) 16-12-1971 এভাবে।
এবার আপনার কাজ শেষ-
এখন শুধু ভেরীফাই এ ক্লিক করুন আর, দেখুন আপনার নিবন্ধিত তথ্য সঠিক আছে কি-না অথবা আপনি নিবন্ধিত হয়েছেন কি-না।

কোন মন্তব্য নেই: