Your Message here

This is Montis blog

This is montis blog you can see all solution

This is montis blog you can see all solutioon

This is montis blog you can see all solution

This is

This is montis blog you can see all solution

This is montis blog you can see all solution

This is montis blog .you can see all solution

This is montis blog you can see all solution

শুক্রবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৬

সময় এসেছে 400/500 টাকায় 2 জিবির বদলে Unlimited ব্যবহার করার Radio Link Broadband-

হ্যালো বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন আজ 1 বছর 7 মাস 13 দিন পরে টিটি তে আসলাম। এই টিটি আর সেই টিটি নাই।সময়টা 2010 শুধু টিটি তে আসার জন্য পকেট মানি বাচিয়ে 1 জিবি নেট কিনতাম। সরকারি ভাবে দাম কমলেও আমাদের দেশের হারামি কম্পানি গুলু এখনও দাম কমায়নি এখনও 1 জিবি নেট কিনতে গেলে 337 টাকা দিতে হয়। আজ আপনাদের সাথে আলচনা করব Radio link Broadband নিয়ে। যারা সহরে থাকেন তারা ত এমনিতেই ব্রডব্যান্ড এর উপর থাকেন। আমি মুলত তাদের জন্য টিউন টি করতেছি যাদে আশে পাশে 5/10 কিলোমিটার এর মধ্যে ব্রডব্যান্ড নাই।
প্রথমে আপনার লাগবে রেডিও লিঙ্ক ডিভাইস

এমন অনেক কম্পানির ডিভাইস পাবেন যে গুলু 0-50 কিলোমিটার পর্যন্ত ডাটা ট্রান্সফার করতে পারে। দাম পরবে 8-20 হাজার টাকার মধ্যে উপরে আমি যেই ডিভাইস টার ছবি দিয়েছি এটার দাম স্থান ভেদে 9-12 হাজার টাকার মধ্যে। এটি দিয়ে আপনি 0-15 এর মধ্যে সরবচ্ছ 300 MBPS পর্যন্ত। স্পিড এ ডাটা ট্রান্সফার করতে পারবেন. এবার যেটা দরকার তা হল সর্ব নিম্ন তলা টা দালান যেটার ছাদে আপনি এঈ ডিভাইস টা সেট করবেন। আর যদি আপনার আশে পাশে দালান না থাকে তাহলে আপনি লোহার পাইপ জোরা দিয়ে Tower বানিয়ে নিতে পারেন। এর জন্য টিউব ওয়েল বসানুর জন্য যে পাইপ ব্যবহার করা হয় তা দিয়ে করতে পারেন তবে পাইপ টা কম পক্ষে 2.5/3.0 আরাই থেকে তিন ইঞ্ছি মোটা হতে হবে। আর উচ্চতা হতে হবে 35-40 ফুট আর পাইপটা অবশ্যই মজবুত হতে হবে কারণ এই পাইপ দিয়ে জন মানুষ উপরে উঠে ডিভাইস টা সেটাপ করে আসতে হবে। চলুন দেখি রেডিও লিঙ্ক কিভাবে কাজ করে।

এটা অনেকটা মবাইল Network এর মত কাজ করে ছবিতে দেখানু বড় টাওয়ার টা ধরেন মোবাইল network tower আর বাকি গুলু মোবাইল। যখন মেইন টাওয়ার থেকে ইন্টারনেট ছাড়া হয় তখন বাকি ছোট টাওয়ার এ বসানু ডিভাইস গুলু সেই ইন্টারনেট রিসিব করে। আপনার পিসি অথবা রাউটার এ পাঠায়। এতাকে পয়েন্ট টু পয়েন্ট - পয়েন্ট টু মাল্টি পয়েন্ট বলা হয়। অ আর একটা কথা বলতে ভুলে গেছি 40-50 সিঙ্গেল পাইপ এর টাওয়ার বানাতে আপনার খরছ হতে পারে 4/5 হাজার টাকা আর আপনি এঙ্গেল বার দিয়ে ত্রিকোন আকৃতির মোবাইল টাওয়ার বানান তাহলে আপনার খরছ হবে 5/8 হাজার টাকা।
এবার আসি লাইন কোথা থেকে নিবেন ? আপনার আশে পাশে যেখানে ব্রডব্যান্ড ক্যবল লাইন আছে তাদের ISP এর সাথে কথা বলে তাদের কাছ থেকে আপনাকে লাইন নিতে হবে। খরছটা জায়গা ভেদে আলাদা হতে পারে আমার এখনে যে লাইন চলে 1 MBPS Shared Bandwith er জন্য আমি 900 টাকা দেই।
আরেকটা ব্যপার আপনার কন্ট্রোল রুম অর্থাৎ যেখানে আপনি টাওয়ার বসাবেন এর 100 ফিটের মধ্যে আপনার অই ডিভাইস এর পাওয়ার সাপ্লাই থাকতে হবে। নাহলে কাজ হবেনা। কারন পাওার সাপ্লাই থেকে ডিভাইস এ যে লাইনটা যাবে সেটা UTP ক্যবল (অর্থাৎ আমরা পিসি টু পিসি ফাইল শেয়ার এর জন্য যে ক্যবল ব্যবহার করি সেটা) দিয়ে যায় যার ফলে 100 ফিট এর বেশি কাজ করেনা। আবার আপনি যদি দূরে লাইন নিতে চান তাহলে আপনাকে ওপ্টিক্যল ফাইবার এ নিতে হবে যার দাম পরবে প্রতি গজ 9-15 টাকার মধ্যে যায়গা ভেদে দাম ভিন্ন। আপনি যদি দূরে লাইন নিতে চান তাহলে আপনাকে UTP থেকে Optical fiber এ কনভার্ট করে নিতে হবে এর জন্য নিচের এই ডিভাইস টা লাগবে।এই সকল কাজের জন্য আপনার খরছ হতে পারে 25/30 হাজার টাকা। যেখানে আপনার ক্যবল এর লাইন আনতে গেলে খরছ হবে 10 হাজার টাকা প্রতি কিলোমিটার এর জনয তার উপর আবার তার ছিড়ে যাবার ভয়। আর যারা এই পদ্ধতিতে ব্যবসা করতে চান তারা অনায়াসেই করতে পারে শুধু Networking এর উপর আপনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
কানেকশন সেটাপ এর জন্য নিচের এই ভিডিও টাআ দেখতে পারেন

নতুন টিউনাদের জন্য টপটিউনারা আদর্শ এবং [ফ্রিওয়্যার] উইনমেন্ড ফোল্ডার হিডেন :: অত্যন্ত নিরাপদ হিডেন সফটওয়্যার

আমার মত টপটিউনাররাও কিন্তু এই সময়ের কারণে আগের মত টিউন করতে পারে না। কিন্তু আমি আজকাল বেশ কিছু টিউনার টেকটিউনসে দেখি যারা টপটিউনারদের টিউন না করার জন্য টেকটিউসকে দায়ী করে। যা মোটেও ঠিক নয়। টপটিউনারা টেকটিউনসের সম্পদ তাদের অবদান টেকটিউনসে সবচেয়ে বেশি। পৃথিবীর কোন প্ল্যারফরমেই কেউ চিরস্থায়ী থাকে না তাদের অবদান থেকে যায় সারা জীবন। টপটিউনার তালিকায় যারা আছেন তাঁরা প্রায় ৩ বছর ধরে টেকটিউনসে ব্লগিং করছেন। তাদের ব্যস্ততাই তাদের ব্লগিং থেকে বিরত রেখেছে। কিন্তু কোন টপটিউনারই টেকটিউনসকে কখনই টিউন করা নিয়ে অভিযোগ করেনি। কিন্তু কিছু ব্যক্তি আছে যারা হয়ত এসব বিষয় না বুঝেই টেকটিউনসের ঘাড়ে দোষ চাপাতে ব্যস্ত আর এ নিয়ে রাজনীতি করতে তৎপর।
টেকটিউনস টপটিউনারদের তৈরিও করে না তাদেরকে বাধাও দেয় না। একজন টিউনারকে পূর্ণ একটি প্ল্যাটফরম করে দিয়েছে টেকটিউনস। একজন টিউনার তার নিজ মেধা আর পরিশ্রম দিয়ে টপটিউন হয়। টেকটিউনসে টপটিউনারদের অতন্ত্য সম্মানের সাথে দেখা হয় যা দেশের অন্য কোন ব্লগিং প্লাটফরমে নেই। তাই এই সম্মানে আপনি নিজেও ভুষিত হতে পারেন। টপটিউনারা আমাদের পথ দেখিয়ে গেছেন আমরা তাদের অনুসরণ করব।
তাই নতুন টিউনারদের প্রতি আমার আহবান টপটিউনারদের পথ অনুসরণ করুন। তারা টেকটিউনসের আদর্শ। কোন টপটিউনারই কোন কালেই টেকটিউনসের প্রতি অভিযোগ করেনি। কিছু ব্যক্তি যারা টপটিউনারের মর্ম বোঝে না এটা তাঁদের কাজ। টপটিউনারদের আদর্শ অনুসরণ করুন। ভাল মানের টিউন লিখুন।
যাহোক টপটিউনারদের নিয়ে আমার অনুভুতি আপনাদের জানাতে মন চাইল তাই বললাম। এবার আসি আজকের টিউনে। ফ্রিওয়্যার এর ভক্ত আমি আর জটিল সব ফ্রিওয়্যারের খবর পাবেন আমার কাছ থেকে। আজকে জানাচ্ছি সেরকমই কিছু।

উইনমেন্ড ফোল্ডার হিডেন :: অত্যন্ত নিরাপদ হিডেন সফটওয়্যার

আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রয়োজনে ফাইল-ফোল্ডার হাইড করে থাকি। এর জন্য আমরা সাধারণত টুলস থেকে ফোল্ডার অপশনে গিয়ে ফাইল বা ফোল্ডার হাইড করে থাকি, তবে এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ নয়।

এছাড়া আমরা অনেকেই বিভিন্ন সফটওয়্যাও ব্যবহার করে থাকি ফাইল বা ফোল্ডার হাইড করার জন্য।আজকে আমি এরকমই একটি সফটওয়্যার নিয়েই টিউন করব। উইনমেড ফোল্ডার হিডেন নামের এই সফটওয়্যারটি (1.57এমবি) ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজ। প্রথমে এটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন। ইন্সটল হয়ে গেলে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে সেখানে আপনাকে একটি পাসওয়ার্ড প্রদান করতে হবে,এবং পাসওয়ার্ড কনফার্ম করতে হবে এবং প্রতিবার চালুর সময় এখানে পাসওয়ার্ড প্রদান করতে হবে। এথেকেই বোঝা যায় এটি ব্যবহার করা কত নিরাপদ।পাসওয়ার্ড চাইলে পরবর্তীতে পরিবর্তন করতে পারবেন।

পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর সফটওয়্যারটি চালু হবে। এরপর যে ডায়ালগ বক্স আসবে এর ডান দিকে রয়েছে Hide folder এবং এর নিচে Hide files অপশন রয়েছে।যদি কেউ ফোল্ডার হাইড করতে চায় তাহলে Hide folder এই অপশনে ক্লিক করবে আর কেউ যদি ফাইল হাইড করতে চায় তাহলে Hide files এই অপশনে ক্লিক করতে হবে। ক্লিক করার পর একটি ডায়ালগ বক্স আসবে সেখান থেকে প্রয়োজনীয় ফাইল বা ফোলার সিলেক্ট করে ok দিলেই ফাইল বা ফোল্ডার হাইড হয়ে যাবে,কত সহজ তাই না!!

হ্যা এর মাধ্যমে হাইড করাও সহজ এবং আনহাইড করাও সহজ।সফটওয়্যারটি পুণরায় চালু করলে হাইড করা ফাইল বা ফোল্ডার দেখা যাবে।সেখানে একটি বক্স থাকে যেখানে টিক দিয়ে Unhide অপশন থেকে unhide করে বের হয়ে গেলেই সব কাজ শেষ।এপর যদি আবার হাইড করতে চাই তাহলে Set to hide দিলেই হাইড হয়ে যাবে।

এভাবে আপনি যা হাইড করবেন তা সবই ঐ ডায়ালগ বক্সে শো করবে,আপনি চাইলে তা ডায়ালগ বক্স থেকে রিমুভ করে দিতে পারেন।রিমুভ করার অপশনটি একদম নিচে পাওয়া যাবে।

এই সফটওয়্যারটি অত্যন্ত নিরাপদ কারণ এটি চালু করার আগেই পাসওয়ার্ড প্রদান করতে হয়।এই সফটওয়্যারে আরেকটি অপশন পাওয়া যাবে তা হল Our Products-এখানে এই সফটওয়্যার কম্পানীর অন্যান্য সফটওয়্যার,ফ্রিওয়্যার সম্পর্কে জানা যাবে এবং ডাউনলোডও করা যাবে।

আর এর উপরে মিনিমাইজের পাশে পাঁচটি কালার অপশন রয়েছে এর মাধ্যমে আপনি এর স্কিনের কালার পরিবর্তন করতে পারবেন।

সফটওয়্য্যারটি ব্যবহার করে দেখুন নিশ্চয়ই ভাল লাগবে।

যে কোন উইন্ডোজ এর পাসওয়ার্ড হ্যাক করুন Hiren boot cd softwere দিয়ে 100% কার্যকর

আাপনাদের জন্য নিয়ে আাসলাম দারুন একটি হ্যাকিং ট্রিক্স
আাজ কে আমি আপনাদের কে দেখাব  windows password ভুলে গেলে কি করে রিসেট /রিকভার করা যায় বা কি করে অন্য কারো পাসওয়ার্ড হ্যাক করা যায়

CLICK TO WATCH the full video

এটি windows এর প্রায় সব ভার্সনের ক্ষেত্রে কাজ করে
প্থমে  Hiren boot cd software টি ডাউনলোড করুন
এটির সাইজ ৫০০+ এম্বি
এটি হল temporary  mini windows xp
ভয় পাবেন না এটি অাপনার পিসি তে ইন্টল হবে না
এটি  সিডি/পেন ড্রাইভ থেকে সরাসরি রান করবে

CLICK TO WATCH the full video
এবং অামর পাসওয়ার্ড রিসেট করার পর সিডি/পেন ড্রাইভ খুলে ফেললেলে আপনার পিসি আাবার আগের অপরেটিংঅপরেটিং সিস্টেমে চলে আাসবে অটোমেটিকালি

এইবার হাইরেন সিডি software টি একটি সিডি/ডিভিডি ডিস্কে বার্ন করান
অথবা বুটএবল পেন ড্রাইভ তৈরি করু video description থেকে universal usb installer টি নামান

কি করে এই  software টি পেন ড্রাইভে বুট এবল করবেন তার জন্য এই ভিডিও টি দেখুন
click here to watch
how to make a bootable pen drive

এর পর সিডি/পেন ড্রাইভ টি পিসি তে প্রবেশ করান

তারপর পিসি রিস্ট্রাট দিন
এবং বায়স অপশনে যান
CLICK TO WATCH the full video
mini win xp সিলেক্ট করুন
এন্টার বাটন চাপুন
আপনাদের সুবিধার জন্য এই ভিডিও টি দিলাম

শুক্রবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৬

সময় এসেছে 400/500 টাকায় 2 জিবির বদলে Unlimited ব্যবহার করার Radio Link Broadband-

হ্যালো বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন আজ 1 বছর 7 মাস 13 দিন পরে টিটি তে আসলাম। এই টিটি আর সেই টিটি নাই।সময়টা 2010 শুধু টিটি তে আসার জন্য পকেট মানি বাচিয়ে 1 জিবি নেট কিনতাম। সরকারি ভাবে দাম কমলেও আমাদের দেশের হারামি কম্পানি গুলু এখনও দাম কমায়নি এখনও 1 জিবি নেট কিনতে গেলে 337 টাকা দিতে হয়। আজ আপনাদের সাথে আলচনা করব Radio link Broadband নিয়ে। যারা সহরে থাকেন তারা ত এমনিতেই ব্রডব্যান্ড এর উপর থাকেন। আমি মুলত তাদের জন্য টিউন টি করতেছি যাদে আশে পাশে 5/10 কিলোমিটার এর মধ্যে ব্রডব্যান্ড নাই।
প্রথমে আপনার লাগবে রেডিও লিঙ্ক ডিভাইস

এমন অনেক কম্পানির ডিভাইস পাবেন যে গুলু 0-50 কিলোমিটার পর্যন্ত ডাটা ট্রান্সফার করতে পারে। দাম পরবে 8-20 হাজার টাকার মধ্যে উপরে আমি যেই ডিভাইস টার ছবি দিয়েছি এটার দাম স্থান ভেদে 9-12 হাজার টাকার মধ্যে। এটি দিয়ে আপনি 0-15 এর মধ্যে সরবচ্ছ 300 MBPS পর্যন্ত। স্পিড এ ডাটা ট্রান্সফার করতে পারবেন. এবার যেটা দরকার তা হল সর্ব নিম্ন তলা টা দালান যেটার ছাদে আপনি এঈ ডিভাইস টা সেট করবেন। আর যদি আপনার আশে পাশে দালান না থাকে তাহলে আপনি লোহার পাইপ জোরা দিয়ে Tower বানিয়ে নিতে পারেন। এর জন্য টিউব ওয়েল বসানুর জন্য যে পাইপ ব্যবহার করা হয় তা দিয়ে করতে পারেন তবে পাইপ টা কম পক্ষে 2.5/3.0 আরাই থেকে তিন ইঞ্ছি মোটা হতে হবে। আর উচ্চতা হতে হবে 35-40 ফুট আর পাইপটা অবশ্যই মজবুত হতে হবে কারণ এই পাইপ দিয়ে জন মানুষ উপরে উঠে ডিভাইস টা সেটাপ করে আসতে হবে। চলুন দেখি রেডিও লিঙ্ক কিভাবে কাজ করে।

এটা অনেকটা মবাইল Network এর মত কাজ করে ছবিতে দেখানু বড় টাওয়ার টা ধরেন মোবাইল network tower আর বাকি গুলু মোবাইল। যখন মেইন টাওয়ার থেকে ইন্টারনেট ছাড়া হয় তখন বাকি ছোট টাওয়ার এ বসানু ডিভাইস গুলু সেই ইন্টারনেট রিসিব করে। আপনার পিসি অথবা রাউটার এ পাঠায়। এতাকে পয়েন্ট টু পয়েন্ট - পয়েন্ট টু মাল্টি পয়েন্ট বলা হয়। অ আর একটা কথা বলতে ভুলে গেছি 40-50 সিঙ্গেল পাইপ এর টাওয়ার বানাতে আপনার খরছ হতে পারে 4/5 হাজার টাকা আর আপনি এঙ্গেল বার দিয়ে ত্রিকোন আকৃতির মোবাইল টাওয়ার বানান তাহলে আপনার খরছ হবে 5/8 হাজার টাকা।
এবার আসি লাইন কোথা থেকে নিবেন ? আপনার আশে পাশে যেখানে ব্রডব্যান্ড ক্যবল লাইন আছে তাদের ISP এর সাথে কথা বলে তাদের কাছ থেকে আপনাকে লাইন নিতে হবে। খরছটা জায়গা ভেদে আলাদা হতে পারে আমার এখনে যে লাইন চলে 1 MBPS Shared Bandwith er জন্য আমি 900 টাকা দেই।
আরেকটা ব্যপার আপনার কন্ট্রোল রুম অর্থাৎ যেখানে আপনি টাওয়ার বসাবেন এর 100 ফিটের মধ্যে আপনার অই ডিভাইস এর পাওয়ার সাপ্লাই থাকতে হবে। নাহলে কাজ হবেনা। কারন পাওার সাপ্লাই থেকে ডিভাইস এ যে লাইনটা যাবে সেটা UTP ক্যবল (অর্থাৎ আমরা পিসি টু পিসি ফাইল শেয়ার এর জন্য যে ক্যবল ব্যবহার করি সেটা) দিয়ে যায় যার ফলে 100 ফিট এর বেশি কাজ করেনা। আবার আপনি যদি দূরে লাইন নিতে চান তাহলে আপনাকে ওপ্টিক্যল ফাইবার এ নিতে হবে যার দাম পরবে প্রতি গজ 9-15 টাকার মধ্যে যায়গা ভেদে দাম ভিন্ন। আপনি যদি দূরে লাইন নিতে চান তাহলে আপনাকে UTP থেকে Optical fiber এ কনভার্ট করে নিতে হবে এর জন্য নিচের এই ডিভাইস টা লাগবে।এই সকল কাজের জন্য আপনার খরছ হতে পারে 25/30 হাজার টাকা। যেখানে আপনার ক্যবল এর লাইন আনতে গেলে খরছ হবে 10 হাজার টাকা প্রতি কিলোমিটার এর জনয তার উপর আবার তার ছিড়ে যাবার ভয়। আর যারা এই পদ্ধতিতে ব্যবসা করতে চান তারা অনায়াসেই করতে পারে শুধু Networking এর উপর আপনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
কানেকশন সেটাপ এর জন্য নিচের এই ভিডিও টাআ দেখতে পারেন

নতুন টিউনাদের জন্য টপটিউনারা আদর্শ এবং [ফ্রিওয়্যার] উইনমেন্ড ফোল্ডার হিডেন :: অত্যন্ত নিরাপদ হিডেন সফটওয়্যার

আমার মত টপটিউনাররাও কিন্তু এই সময়ের কারণে আগের মত টিউন করতে পারে না। কিন্তু আমি আজকাল বেশ কিছু টিউনার টেকটিউনসে দেখি যারা টপটিউনারদের টিউন না করার জন্য টেকটিউসকে দায়ী করে। যা মোটেও ঠিক নয়। টপটিউনারা টেকটিউনসের সম্পদ তাদের অবদান টেকটিউনসে সবচেয়ে বেশি। পৃথিবীর কোন প্ল্যারফরমেই কেউ চিরস্থায়ী থাকে না তাদের অবদান থেকে যায় সারা জীবন। টপটিউনার তালিকায় যারা আছেন তাঁরা প্রায় ৩ বছর ধরে টেকটিউনসে ব্লগিং করছেন। তাদের ব্যস্ততাই তাদের ব্লগিং থেকে বিরত রেখেছে। কিন্তু কোন টপটিউনারই টেকটিউনসকে কখনই টিউন করা নিয়ে অভিযোগ করেনি। কিন্তু কিছু ব্যক্তি আছে যারা হয়ত এসব বিষয় না বুঝেই টেকটিউনসের ঘাড়ে দোষ চাপাতে ব্যস্ত আর এ নিয়ে রাজনীতি করতে তৎপর।
টেকটিউনস টপটিউনারদের তৈরিও করে না তাদেরকে বাধাও দেয় না। একজন টিউনারকে পূর্ণ একটি প্ল্যাটফরম করে দিয়েছে টেকটিউনস। একজন টিউনার তার নিজ মেধা আর পরিশ্রম দিয়ে টপটিউন হয়। টেকটিউনসে টপটিউনারদের অতন্ত্য সম্মানের সাথে দেখা হয় যা দেশের অন্য কোন ব্লগিং প্লাটফরমে নেই। তাই এই সম্মানে আপনি নিজেও ভুষিত হতে পারেন। টপটিউনারা আমাদের পথ দেখিয়ে গেছেন আমরা তাদের অনুসরণ করব।
তাই নতুন টিউনারদের প্রতি আমার আহবান টপটিউনারদের পথ অনুসরণ করুন। তারা টেকটিউনসের আদর্শ। কোন টপটিউনারই কোন কালেই টেকটিউনসের প্রতি অভিযোগ করেনি। কিছু ব্যক্তি যারা টপটিউনারের মর্ম বোঝে না এটা তাঁদের কাজ। টপটিউনারদের আদর্শ অনুসরণ করুন। ভাল মানের টিউন লিখুন।
যাহোক টপটিউনারদের নিয়ে আমার অনুভুতি আপনাদের জানাতে মন চাইল তাই বললাম। এবার আসি আজকের টিউনে। ফ্রিওয়্যার এর ভক্ত আমি আর জটিল সব ফ্রিওয়্যারের খবর পাবেন আমার কাছ থেকে। আজকে জানাচ্ছি সেরকমই কিছু।

উইনমেন্ড ফোল্ডার হিডেন :: অত্যন্ত নিরাপদ হিডেন সফটওয়্যার

আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রয়োজনে ফাইল-ফোল্ডার হাইড করে থাকি। এর জন্য আমরা সাধারণত টুলস থেকে ফোল্ডার অপশনে গিয়ে ফাইল বা ফোল্ডার হাইড করে থাকি, তবে এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ নয়।

এছাড়া আমরা অনেকেই বিভিন্ন সফটওয়্যাও ব্যবহার করে থাকি ফাইল বা ফোল্ডার হাইড করার জন্য।আজকে আমি এরকমই একটি সফটওয়্যার নিয়েই টিউন করব। উইনমেড ফোল্ডার হিডেন নামের এই সফটওয়্যারটি (1.57এমবি) ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজ। প্রথমে এটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন। ইন্সটল হয়ে গেলে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে সেখানে আপনাকে একটি পাসওয়ার্ড প্রদান করতে হবে,এবং পাসওয়ার্ড কনফার্ম করতে হবে এবং প্রতিবার চালুর সময় এখানে পাসওয়ার্ড প্রদান করতে হবে। এথেকেই বোঝা যায় এটি ব্যবহার করা কত নিরাপদ।পাসওয়ার্ড চাইলে পরবর্তীতে পরিবর্তন করতে পারবেন।

পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর সফটওয়্যারটি চালু হবে। এরপর যে ডায়ালগ বক্স আসবে এর ডান দিকে রয়েছে Hide folder এবং এর নিচে Hide files অপশন রয়েছে।যদি কেউ ফোল্ডার হাইড করতে চায় তাহলে Hide folder এই অপশনে ক্লিক করবে আর কেউ যদি ফাইল হাইড করতে চায় তাহলে Hide files এই অপশনে ক্লিক করতে হবে। ক্লিক করার পর একটি ডায়ালগ বক্স আসবে সেখান থেকে প্রয়োজনীয় ফাইল বা ফোলার সিলেক্ট করে ok দিলেই ফাইল বা ফোল্ডার হাইড হয়ে যাবে,কত সহজ তাই না!!

হ্যা এর মাধ্যমে হাইড করাও সহজ এবং আনহাইড করাও সহজ।সফটওয়্যারটি পুণরায় চালু করলে হাইড করা ফাইল বা ফোল্ডার দেখা যাবে।সেখানে একটি বক্স থাকে যেখানে টিক দিয়ে Unhide অপশন থেকে unhide করে বের হয়ে গেলেই সব কাজ শেষ।এপর যদি আবার হাইড করতে চাই তাহলে Set to hide দিলেই হাইড হয়ে যাবে।

এভাবে আপনি যা হাইড করবেন তা সবই ঐ ডায়ালগ বক্সে শো করবে,আপনি চাইলে তা ডায়ালগ বক্স থেকে রিমুভ করে দিতে পারেন।রিমুভ করার অপশনটি একদম নিচে পাওয়া যাবে।

এই সফটওয়্যারটি অত্যন্ত নিরাপদ কারণ এটি চালু করার আগেই পাসওয়ার্ড প্রদান করতে হয়।এই সফটওয়্যারে আরেকটি অপশন পাওয়া যাবে তা হল Our Products-এখানে এই সফটওয়্যার কম্পানীর অন্যান্য সফটওয়্যার,ফ্রিওয়্যার সম্পর্কে জানা যাবে এবং ডাউনলোডও করা যাবে।

আর এর উপরে মিনিমাইজের পাশে পাঁচটি কালার অপশন রয়েছে এর মাধ্যমে আপনি এর স্কিনের কালার পরিবর্তন করতে পারবেন।

সফটওয়্য্যারটি ব্যবহার করে দেখুন নিশ্চয়ই ভাল লাগবে।

যে কোন উইন্ডোজ এর পাসওয়ার্ড হ্যাক করুন Hiren boot cd softwere দিয়ে 100% কার্যকর

আাপনাদের জন্য নিয়ে আাসলাম দারুন একটি হ্যাকিং ট্রিক্স
আাজ কে আমি আপনাদের কে দেখাব  windows password ভুলে গেলে কি করে রিসেট /রিকভার করা যায় বা কি করে অন্য কারো পাসওয়ার্ড হ্যাক করা যায়

CLICK TO WATCH the full video

এটি windows এর প্রায় সব ভার্সনের ক্ষেত্রে কাজ করে
প্থমে  Hiren boot cd software টি ডাউনলোড করুন
এটির সাইজ ৫০০+ এম্বি
এটি হল temporary  mini windows xp
ভয় পাবেন না এটি অাপনার পিসি তে ইন্টল হবে না
এটি  সিডি/পেন ড্রাইভ থেকে সরাসরি রান করবে

CLICK TO WATCH the full video
এবং অামর পাসওয়ার্ড রিসেট করার পর সিডি/পেন ড্রাইভ খুলে ফেললেলে আপনার পিসি আাবার আগের অপরেটিংঅপরেটিং সিস্টেমে চলে আাসবে অটোমেটিকালি

এইবার হাইরেন সিডি software টি একটি সিডি/ডিভিডি ডিস্কে বার্ন করান
অথবা বুটএবল পেন ড্রাইভ তৈরি করু video description থেকে universal usb installer টি নামান

কি করে এই  software টি পেন ড্রাইভে বুট এবল করবেন তার জন্য এই ভিডিও টি দেখুন
click here to watch
how to make a bootable pen drive

এর পর সিডি/পেন ড্রাইভ টি পিসি তে প্রবেশ করান

তারপর পিসি রিস্ট্রাট দিন
এবং বায়স অপশনে যান
CLICK TO WATCH the full video
mini win xp সিলেক্ট করুন
এন্টার বাটন চাপুন
আপনাদের সুবিধার জন্য এই ভিডিও টি দিলাম