Your Message here

This is Montis blog

This is montis blog you can see all solution

This is montis blog you can see all solutioon

This is montis blog you can see all solution

This is

This is montis blog you can see all solution

This is montis blog you can see all solution

This is montis blog .you can see all solution

This is montis blog you can see all solution

সোমবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১৫

একসাথে সব MP3 গানে তে দিন নিজের নাম অথবা ছবি

বন্ধুরা কখনও খেয়াল করেছেন কি যখন মোবাইলে MP3 বাজানো হয় তখন Player এ অনেক ছবি ভাসে। সেটা হতে পারে গায়কের অথবা অন্য কারো।  আপনারা যাই বলুন আমার কাছে এই ব্যাপার টা বিরক্তকর লাগে। আমার মোবাইল বা কম্পিউটারে কেন অন্য মানুষের ছবি আসবে?
আমি এ বিষয়ে অনেক আগে থেকেই জানতাম কিন্তু অতটা গুরুত্ব দিয়ে কখনো ভাবিনি। কিছু দিন আগে  বন্ধুরা যখন বিষয় টি নিয়ে আলোচনা করছিলো তখন মনে হলো তাদের মত তো আরও অনেকেই আছেন যারা এই বিষয়ে জানেনা। আমার আজকের লিখাটি সেই সব বন্ধুদের জন্য।
একটা ছোট্ট সফটওয়্যার দিয়ে আপনারা MP3 তে ছবি অথবা নাম এডিট করতে পারবেন সফটওয়্যারটির নাম MP3Tag। এটা এই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করুন,আর MP3 তে দিন নিজের ছবি অথবা আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম। এবার লক্ষ্য করুন কিভাবে করতে হবে...
ডাউনলোড হয়ে গেলে সফটওয়্যারটির ইন্সটল প্রক্রিয়া সাধারণ সফটওয়্যার মতই হবে। ইন্সটল করুন, এবার ওপেন করুন। নিচের ছবি গুলো অনুসরন করুন, আশাকরি খুব সহজেই আপনারা পারবেন।

ফাইলে ক্লিক করে add directory তে ক্লিক করুন
যে ফোল্ডার এর গানে আপনি ছবি লাগাতে চান সেটা সিলেক্ট করুন.

ctrl + A চেপে সব গুল গান সিলেক্ট করুন

Cover verier এর মাউস নিয়ে right বাঁটন ক্লিক করুন আর add cover থেকে যে ছবি দিতে চান সেটা সিলেক্ট করুন


উপরে save icon এ ক্লিক করুন
ব্যাস হয়ে গেলো।

ডাউনলোড লিঙ্ক 

আপনার pc র DVD driver এ load বা insert অপশন add করে নিন খুবব সহজে কোন প্রকার sofware ছাড়াই

শুরুতেই বলে নিচ্ছি আমি টেকটিউন পরিবারের একদম নতুন সদস্য তাই আশা করছি টিউনে কোন ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
এই টিউনটি যদি কেউ আগে করে থাকেন তাহলে আমি দুঃখিত.
আমাদের pc র dvd driver এ অনেকেরই শুধু reject অপশনটি থাকে তাই dvd লোড করতে আমার মেইন সুইচ চেপে disk টি লোড করতে হয়. যা কিনা খুব বিরক্তকর এবং খুব ঝামেলার.
তাই আজ আমি দেখাবো কি করে কোন প্রকার software ছাড়াই এই সমস্য থেকে মুক্তি পাবেন.
তো শুরু করা যাক আর advertis দিবো না হয়তো বিরক্ত হতে পারেন.
1] প্রথমে নিচের লিংক থেকে মাএ 37 kb সাইজের zip ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন।
link:- click here

2] এবার .zip ফাইলটি 7-zip বা winrar দিয়ে এক্সটারেক্ট করে নিন, তাহলে একটি folder পাবেন open করুন তাহলে নিচের ছবির মত 2 টি ফাইল দেখতে পাবেন. cdeject.dll এবং Insert_Reg নামে.

3] এবার cdeject.dll ফাইলটি কপি করুন তারপর system c drive এ যান তারপর window ফোল্ডাররে যান তারপর system32 ফোল্ডার open করুন এবং ফাইলটি পেষ্ট করুন এবং বেড়িয়ে যান.
4] এবার আবার এক্সটারেক্ট করা ফোলডারে যান আর Insert_Reg নামের ফাইলটি ডাবল click করে open করুন তাহলে একটি dylog box আসবে yes এ click করুন তাহলে succes দেখাবে ok করুন.
5] ব্যাস কাজ শেষ এবারর আপনার dvd driver এর অপশনের উপর মাউসের righ click করুন তাহলে নিচের ছবির মত reject এবং insert অপশন দেখতে পাবেন enjoy করুন.

টিউনটি যদি কারো ভালো লাগে বা উপকার হয় তাহলে টিউনমেন্ট করে জানাবেন.
নোটঃ- আমি এই কাজটি windows xp তে করেছি তাই windows 7/8/10 এ কাজ করে কিনা তা সঠিক বলতে পারি না. যদি কাজ না করে তাহলে nero software টা install করে নিন তাহলে load অপশন যোগ হয়ে যাবে.

একাদিক ফেসবুক একাউন্ট করে নিন কয়েক মিনিটেই

আসসালামু আলাইকুম। আপনারা সকলে কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে একাদিক ফেসবুক একাউন্ট  খুলবেন।আপনার কোন ইমেল লাগবে না। অনেক সময় অনেকের ফেক ফেসবুক আইডি প্রয়োজন শুধু তাদের জন্য টিউন  টি করলাম। আমি কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী তাই আমি আপনাদের ভিডিওটি দিলাম ভিডিওটি দেখলে বুঝতে পারবেন কিভাবে করতে হয়

                                    WATCH THE VIDEO

নিজের নামে রিংটোন বানান দারুণ সব কন্ঠে মেয়ে,ছেলে। Android মোবাইল দিয়ে

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন আপনারা? আশা করি ভালো। অনেক দিন হয় কুন টিউন করা হয়না। আসলে সময় তেমন পায়না তো কি আর করব তবে টিউন না করতে করতে আমি বোর হয়ে যাচ্ছি। তাই আজ সময় পেয়েই বসলাম টিউন লিখতে। আপনারা জানেন আমি সব সময় গেম এবং এপ নিয়ে টিউন করি। আজও তার ব্যাতিক্রম হবে না। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব দারূন একটি এন্ড্রয়েড এপ। আমার বিশ্বাষ এই এপ আপনাদের ভালো লাগবে এবং কাজে আসবে।
আজ আমি আপনাদের সাথে যে এপটি শেয়ার করব এই এপ দিয়ে আপনি আপনার নিজের নামে রিংটোন বানাতে পারবেন খুব সহজে। আমরা সাধারনত আজে বাজে যেকুন রিংটোন ব্যবহার করি। যদি আজে বাজে রিংটোন ব্যবহার না করে নিজের নামে রিংটোন ব্যবহার করি তাহলে কেমন হয়।
মাই নেম রিংটোন মেকার দিয়ে কাজ করা খুব সহজ।
চলুন এই এপটি সম্পর্কে আরও কিছু জেনে নেইঃ
১. প্রথ রিংটোন বানানোর জন্য আপনার নাম লিখুন।
২. টেষ্ট করে দেখতে পারেন
৩. আপনার নামটি সেভ করুন এবং কলার টিউন হিসেবে সেট করুন
৪. বিভিন্ন ভাষায় রুপান্তর করতে পারবেন
৫. এখানে অনেক ভয়েস আছে মেয়ে এবং ছেলে কন্ঠে আপনার যা ইচ্ছা নির্বাচন করতে পারেন
৬. ডিসপ্লেতে সকল রিংটোন দেখতে পারবেন।
আমার মনে হয় যা বর্ণনা দিয়েছি এর থেকে বেশি কিছু লিখার প্রয়জন নেই। আর বেশি লিখলে যেমন আমার লিখে সময় নষ্ট হবে তেমন আপনাদের পড়ে সময় নষ্ট হবে। এই এপটি এর আগে কেউ আপনাদের সাথে শেয়ার করেছে কিনা জানিনা। তবে আমি প্রথম শেয়ার করছি। কারো প্রয়োজন মনে হলে ডাউনলোড করতে পারেন।
Software Name: My Name Ringtone Maker.Apk
প্লে-ষ্টোর থেকে ডাউনলোড করতে এখানে যান।

প্লে-ষ্টোর থেকে ডাউনলোড করতে কুন সমস্যা হলে নিচে থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।
Download:Click Here to Download

মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৫

অন্যের ফোনের ওপর নজরদারি রাখতে চান? তাহলে টিউনটি দেখুন।

দিন দিন স্মার্ট ফোন আমাদের জীবনের একটি অংশ হিসেবে রূপ ধারণ করেছে। তবে এটি যেমন অপকারি তেমনি এর কিন্তু উপকারি দিক গুলোও রয়েছে। যেমন ইদানীং একটি অ্যাপ্লিকেশন বের করা হয়েছে প্রিয়জনদের উপর নজরদারি করার জন্য। সব চেয়ে বড় গুরুত্ত পূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে  অভিভাবকরা নিজের মেয়েকে নিয়ে বেশি চিন্তা করে ও বাজে কারো সাথে মিশছে না তো? এটাই ভাবতে থাকি সারাক্ষন। আপনি নতুন প্রেম করছেন বা আপনার কারো সাথে বিয়ের আংটি আদান প্রদান হয়েছে? এবং আপনি আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে নিয়ে সব সময় চিন্তিত? তাহলে আপনার এখন থেকে আর চিন্তা নেই।
এই অ্যাপ্লিকেশনটির মাধ্যমে আপনি আপনার প্রিয়জনের ফোনের এসএমএস, কোথায় কোথায় ফোন করলো,  ফেসবুকে কার কার সাথে চাট করলো, ওর ফোনের কন্টাক্ট এ কার কার নাম্বার রয়েছে, এমনকি বর্তমানে সে কোথায় রয়েছে এবং কোথায় যাচ্ছে? এ-সব কিছু কন্ট্রোল করতে পারবেন।
এক নজরে অ্যাপ্লিকেশনটি একবার দেখে নিন।

তবে রক্ষা যে এই এক্সেসটি পেতে আপনাকে আপনার প্রিয়জনের মোবাইলেও এই অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করতে হবে। মানে দুই পক্ষের ফোনেই এই অ্যাপ্লিকেশনটি থাকতে হবে। এবং এক বার ইন্সটল করার পর আটোমেটিক একটি আইডি তৈরি হবে এবং প্রথম বারের মতো এক্সেস চাইবে। একবার এক্সেস দেওয়া হয়ে গেলে আপনার আর কোন চিন্তা  নেই। মানে এখন থেকে ও আপনার কন্ট্রোল এ চলে আসলো।
তবে অনেকে এই কাজটি আপনার পার্টনারকে না জানিয়ে লুকিয়ে তার ফোন ইন্সটল করে এক্সেস করিয়ে নিতে পারেন, তবে সে এই অ্যাপ্লিকেশনটি সম্পর্কে না যা জানে? তাহলেই আপনি এই কাজটি করতে পারবেন। আপনি অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করার পর হাইড করে দিতে পারেন।
আর যারা জানে তারাও বাধ্য হয়েই আপনাকে তার মোবাইলে এই অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করে এক্সেস দিতে বাধ্য  কেননা  আপনি তার ভাল চান। গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপটির দাম $4.32 এবং রেটিং ও ভাল।

অ্যাপটির ডাউনলোড লিঙ্ক -  এখানে ক্লিক করুন। অথবা   এখানে ক্লিক করুন।

তো বন্ধুরা আজ কে এই পর্যন্ত আবার অন্য কোনো দিন হাজির হব অন্য কোনো টিউন নিয়ে সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।

ক্যামেরা অ্যাপ অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যাহারকারিদের জন্য নিয়ে এলাম সেরা ২০১৫

ক্যামেরা অ্যাপ VSCO Cam

প্রথমেই স্বীকার করে নিচ্ছি VSCO Cam অ্যাপলিকেশনটি খুব বেশি ইউজার ফ্রেন্ডলি নয়। অ্যাপটিতে ব্যবহার করা হয়েছে মিনিমাল লে-আউট যার ফলে আপনি ঠিক কোন স্ক্রিন বা মোডে আছেন তা বুঝতে হয়তো বা আপনার কিছুটা সময় লাগতে পারে। কিন্তু কিছুটা ঝামেলার হলেও আমার মতে এটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের জন্য একটি চমৎকার ক্যামেরা অ্যাপলিকেশন।
VSCO Cam অ্যাপটিতে আপনি ছবি তোলার পাশাপাশি এডিট এবং শেয়ারও করতে পারবেন যা আপনাকে কিছুটা হলেও ইন্সটাগ্রামের ফিল প্রদান করবে।
ক্যামেরা অ্যাপ (5)
ডাউনলোড লিংক: গুগল প্লে স্টোর।

A Better Camera ক্যামেরা অ্যাপ

অ্যাপটি ঠিক এর নামের মতই কাজ করে থাকে, আসলেই এটি একটি চমৎকার ক্যামেরা অ্যাপ। অ্যাপটিতে রয়েছে বেশ কিছু চমৎকার ফিচার যেগুলোর মধ্যে অন্যতম ফিচার হচ্ছে বেস্টশট ফিচারটি যা আপনার জন্য অনেকগুলো ছবি তুলে সেই ছবিগুলোর মধ্যে থেকে সবচেয়ে ভালো ছবিটি আপনাকে দেখাবে।
এছাড়াও অ্যাপটিতে রয়েছে বেশ ভালো মানের টিউন-প্রসেসিং ফিচার এবং মজার বিষয় হচ্ছে এই ক্যামেরা অ্যাপলিকেশনটির মাধ্যমে আপনি রিয়েল টাইম এইচডিআর ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন। যদিও এই অ্যাপলিকেশনটির বেশিরভাগ চমৎকার ফিচারগুলোই আপনাকে ইন-অ্যাপ পারচেজ সুবিধার মাধ্যমে কিনে নিতে হবে।
তবে আপনি যদি অনেক ছবি তুলতে পছন্দ করে থাকেন এবং কিছুটা ইনভেস্ট করতে চান এর পেছনে তাহলে আমি মনে করি অ্যাপটি কিনে আপনি মোটেও ঠকবেন না।
ক্যামেরা অ্যাপ (1)
ডাউনলোড লিংক: গুগল প্লে স্টোর।

Camera360 Ultimate

গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপলিকেশনটি অনেক বেশি জনপ্রিয়। এই অ্যাপটি ক্যামেরা দিয়ে করা যায় এমন প্রায় সব ফিচারই প্রদান করে থাকে। এই অ্যাপলিকেশনটিতে ছবি তোলার পূর্বে লেন্স-ফিল্টার সিস্টেম ব্যবহার করা যায় যার ফলে একটি ফিল্টার যোগ করার পরে কেমন দেখাবে তা আপনি আগে থেকেই জেনে নিতে পারবেন। এছাড়াও এতে রয়েছে অসংখ্য কনটেন্ট এবং এবং ইফেক্ট সমূহ।
অ্যাপলিকেশনটি ব্যবহার করা অনেক সহজ। অ্যাপলিকেশনটির প্রায় সমস্ত সেটিংসই একই উইন্ডোতে দেয়া ফলে আপনাকে খুব বেশি সময় দিতে হবেনা অ্যাপলিকেশনটি পুরোপুরি বুঝে নিতে।
ক্যামেরা অ্যাপ (2)
ডাউনলোড লিংক: গুগল প্লে স্টোর।

Manual Camera

বর্তমানের প্রায় সব ক্যামেরা অ্যাপলিকেশনই এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যেন ছবি তোলার প্রসেসগুলো ব্যবহারকারীদের কাছে অনেক বেশি সহজ হয়ে দাঁড়ায়, এজন্যে কমপ্লিকেটেড সব ধাপগুলোই বলতে গেলে ক্যামেরা অ্যাপগুলো থেকে মুছে দেয়া হচ্ছে। যার ফলে ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রামে আমরা ভালোই ছবি পাচ্ছি। তবে, সবাই আবার এরকম লে-আউটের ক্যামেরা আপ পছন্দ করেন না। তারা ম্যানুয়াল সিস্টেমটিকেই প্রাধান্য দিয়ে থাকেন, আর সেসব মানুষদের জন্য এটি একটি চমৎকার অ্যাপলিকেশন।
এই অ্যাপলিকেশনটি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনারা শাটার স্পিড, ফোকাস, হোয়াইট ব্যালান্স, এক্সপোসার – এসব বিষয়ই ম্যানুয়ালি সেট করে নিতে পারবেন। পাশাপাশি এই অ্যাপলিকেশনতি লসলেস র ফরম্যাটেও ছবি সংরক্ষণ করার সুযোগ দিয়ে থাকে।
তাই আপনি যদি স্মার্টফোনে ম্যানুয়াল ক্যামেরা ব্যবহার করতে চান তবে এটিই আপনার জন্য পারফেক্ট অ্যাপলিকেশন হবে বলে আমি মনে করি। তবে এই অ্যাপটি অ্যান্ড্রয়েড ৫.০ এর এপিআই সমর্থন করে তাই এই এপিআই এর বাইরে সম্ভবত আপনি অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন না।
ক্যামেরা অ্যাপ (3)
ডাউনলোড লিংক: গুগল প্লে স্টোর।

Pixr Express – Effect Express

প্রথম চারটি ক্যামেরা অ্যাপলিকেশন দিলেও শেষ অ্যাপলিকেশনটি দিচ্ছি একটি এডিটরের। এডিটরটিতে রয়েছে হরেক রকমের ইমেজ এডিটিং এর অপশন যা আপনাকে সহজেই মুগ্ধ করবে।
অ্যাপলিকেশনটিতে অটোম্যাটিক ইমেজ কারেকশন থেকে শুরু করে রয়েছে বিভিন্ন রকমের অ্যাডজাস্টমেন্টের সুবিধা, যেমন ধরুন – হিল, ফোকাস, প্ল্যাশ এবং ইত্যাদি। আমার মতে এই অ্যাপলিকেশনটিকে স্মার্টফোনের ফটোশপ বলেও চালিয়ে দেয়া যায় অনায়াসেই। মজার বিষয় হচ্ছে, এই অ্যাপটিতে একই ইফেক্টের বিভিন্ন ধরণের কালার রয়েছে যা আপনাকে ইমেজ এডিটিং এর ক্ষেত্রে আলাদা আনন্দ প্রদান করবে। এছাড়াও এর সাহায্যে আপনি আপনার ছবিতে যোগ করতে পারবেন নানা ধরণের টেক্সট এবং স্টিকার।
আপনি যদি এখনও ব্যবহার না করে থাকেন তবে আপনার আজই এই ইমেজ এডিটরটি ব্যবহার করে দেখুন।
ক্যামেরা অ্যাপ (4)
ডাউনলোড লিংক: গুগল প্লে স্টোর।

মাত্র ৫ সেকেন্ডে লক করুন পিসির মাউস & কিবোর্ড (সফ্টওয়ার-২৩০ কেবি) নিয়ে রাখতে পারেন

আশা করছি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। শিরোনাম দেখে হয়তো অনেকটা বুঝতে পেরেছেন আজকের লিখারবিষয়। কোন কথা না বাড়িয়ে সরাসরি টিউনে চলে যাচ্ছি।
প্রথমেই নিচের লিনক থেকে Zip File টি নামিয়ে নিন।
→Download
অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন কারণে কম্পিঊটারের কিবোর্ড ও মাঊস লক করতে হয়। কোন মুভি দেখছেন কিন্তু কেউ এসে ডিস্টার্ব করছে উল্টাপাল্টা কিবোর্ড বা মাঊস ক্লিক করে। আবার আপনি কোন কাজে বাইরে গেলেন পিসিতে কোন কাজ করতে দিয়ে, কিন্তু এসে দেখলেন আপনার কাজটি কেউ বন্ধ করে দিয়েছে। তাছারা ছোট বাচ্চাদের কাছ থেকেপিসিকে সুরক্ষিত রাখতে পিসির মাউস এবং কিবোর্ড লক করে রাখাটাই উত্তম।আর এ কাজটি আপনি করতে পারেন Key Freeze নামক ছোট একটি সফ্টওয়ার দিয়ে।সফ্টওয়ারটি উপরের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড শেষে ফোল্ডারটি আনজিপ করে সফ্টওয়ারটি পিসিতে ইনস্টল করে নিন।
ইনস্টল শেষে Key Freeze ওপেন করুন।
লক করার জন্য:
Lock Keyboard & Mouse ক্লিক করুন। ৫ সেকেন্ডের মধ্যে লক হয়ে যাবে।
Unlock করতে: Ctrl + Alt + Delete চাপুন। তারপর Esc চাপুন। সাথেসাথে কিবোর্ড এবং মাউস আনলক হয়ে যাবে।
ভাল লাগলে নিচে একখানা Comment করবেন।

আপনার মোবাইলে 4K হলোগ্রাফিক ভিডিও দেখুন সুধু ছোট্টো একটা ট্রিকের মাধ্যমে। 25

প্রযুক্তির এই দুনিয়ায় প্রতিদিন কানেক্ট থাকলেও নিজে কিছু লেখার সাহস পাইনা, কারন এখানে যারা আছেন তারা আমার থেকে হাজার গুন বেশী জ্ঞানী। কিন্তু কিছুদিন থেকে টেকটিউনস এর পরিবেশ খারাপের পথে যাচ্ছে, আসা করি টিটি তার আগের অবস্থান টা ধরে রাখবে।  যাইহোক এগুলো বাদ দিয়ে আসল কথায় আসি।


হলোগ্রাফি শব্দটার সাথে এখন সবাই পরিচিত। অধিকাংশ ইংলিশ মুভিতেই হলোগ্রাফি দেখতে পাওয়া যায়।  সালমান খানের কিক মুভিতেও হলোগ্রাফি দেখতে পাওয়া গেছে। দেখতে জটিল হলেও আমরা সামান্য ট্রিক ব্যবহার করেই আমাদের নিজের মোবাইল এই এমন ভিডিও দেখতে পারি...
কি? অবাক হচ্ছেন?
আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে মোবাইলে হলোগ্রাফিক ভিডিও দেখতে হয়। না লিখে সরাসরি ভিডিও দিলাম যাতে ভালোভাবে বুঝতে পারেন। শিওর ভিডিও টা দেখার পর আপনিও অবাক হয়ে জাবেন, আর যদি নিজে বানান তাহলে কতটা অবাক হবেন এন্ড মজা পাবেন সেটা নাহয় নাই বললাম।
টিওটোরিয়ালঃ Turn your Smartphone into a 3D Hologram 4K YouTube


সব ভিডিও আপনারা হলোগ্রাফিক স্টাইলে দেখতে পারবেন না। এর জন্য স্পেসাল ভিডিও ডাউনলোড করতে হবে। আপনাদের সুবিধার জন্ন্য এমন একটি ভিডিওর ইউটিউব লিঙ্ক দিলাম, শুধু লিঙ্ক এর https://www. কেটে দিয়ে  সেখানে ss লিখবেন তাহলেই ভিডিও ডাউনলোড শুরু হবে। example : https://www.youtube.com/channel/UCI9IP1qtXKMnNNNcRiQ9pIA এর বদলে ssyoutube.com/channel/UCI9IP1qtXKMnNNNcRiQ9pIA

ভিডিও লিঙ্কঃ holography project video

গুছিয়ে না লিখতে পারার জন্য দুক্ষিত। যদি বুঝতে অসুবিধা হয় অথবা কোনো প্রশ্ন থাকে তবে টিউমেন্ট করতে পারেন। ভালো থাকবেন সবাই।

All in One Windows Activator; Windows OS ও MS Office এর সকল ভার্সন Activate করে নিন এক নিমিষে!!

নতুন পিসি হোক আর ভাইরাস ইনফেক্টেড হোক, Windows setup আমাদের দিতে হয় প্রায়ই। অনেক সময় বাজার থেকে সিডি কিনে নিয়ে এসে দেখা যায় সেটা ট্রায়াল ভার্সন। অনেকে নেট থেকে ডাউনলোড করেও ফুল ভার্সন করার জন্যে একটিভেটর খুজে হয়রান হয়ে যান। মাইক্রোসফট অফিসের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটে। দৌড়াদৌড়ি করতে হয় এক্সপার্ট ভাইদের কাছে।
আপনাদের জন্যেই নিয়ে আসলাম দারুন সমাধান। তার জন্যে আপনাদের দরকার হবে KMSPico Activator. KMSPico  হচ্ছে একটি জনপ্রিয় Activator। যা আপনার Windows operating system এবং Microsoft Office কে লাইফ টাইম পর্যন্ত Active করে রাখবে।

এক নজরে দেখে নিন কোন কোন প্রডাক্ট সাপোর্ট করবে:

- Windows Vista Bussiness/Enterprise
- Windows 7 Professional/Enterprise
- Windows 8
- Windows 8.1
- Windows 10 Technical Preview Build 9841/9860/9888 All
- Office 2010/2013
- Windows Server 2008/2008R2
- Windows Server 2012/2012R2
- Windows Server Technical Preview Build 9841/9860 All

কিভাবে Active করবেন?

১।প্রথমে নিচের দেওয়া লিংক থেকে ডাউনলোড করুন। তারপর Extract করুন।
২।তারপর KMSpico setup ফাইলটির উপর ডাবল ক্লিক করুন এবং নরমালি ইনস্টল করুন। যখন KMSPico Activator রান করবেন তখন Run As Administers দিয়ে Run করবেন।
৩। এরপর start menu তে গিয়ে kmspico তে ক্লিক করুন।  একটি নতুন উইন্ডো খুলবে।

৪। Open হলে লাল একটি বাটন দেখতে পারবেন, সেখানে ক্লিক করুন এবং ইনস্টল প্রসেস সম্পন্ন করুন।
৫। In this KMSpico window you can also check your Windows and Office Activation status. To do so, click on Tokens button --> Select Your Product --> Click on the Blue  i  button.
Windows activation শেষ হলে প্রপার্টিজ থেকে দেখতে পারবেন যে, আপনার উইন্ডোজ অ্যাক্টিভ হয়ে গেছে।

ডাউনলোড লিঙ্কঃ
KMSpico 10.1.7 Final + Portable: http://bit.ly/KMSpico_v10_1_7
আমি আশা করি আপনারা ভালো ভাবে সম্পন্ন করবেন। যদি কোনো সমস্যা হয় তাহলে টিউমেন্ট করতে ভূলবেন না কিন্তু।

সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৫

আইফোন দিয়ে যেকোনো দেশ থেকেই US Store এর জন্য ফ্রী অ্যাপেল আইডি বানিয়ে নিতে যা করবেন (এড্রেস এবং ফোন নাম্বারসহ দেয়া)

আইফোন দিয়ে যেকোনো দেশ থেকেই US Store এর জন্য ফ্রী অ্যাপেল আইডি বানিয়ে নিতে যা করবেন (এড্রেস এবং ফোন নাম্বারসহ দেয়া)
পরম দাতা ও করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি। আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। পোস্টের সাথে দেয়া ছবি দেখে হুবুহু একই রকম তথ্য দিয়ে বানালে ক্রেডিট কার্ড তথ্য চাইতে পারে। তাই পোস্টে যেমন আছে তা দেখে বানান। কারন পোস্টের তথ্য কিছুদিন পরপর আপডেট করা হয়। Apple ID ছাড়া কোন অ্যাপস সেটা ফ্রী হলেও ইন্সটল করা যায় না। আর বাংলাদেশের এড্রেস দিয়ে Apple ID বানানো গেলেও সেই অ্যাপেল আইডি দিয়ে কিছুই ইন্সটল করতে পারবেন না ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড ছাড়া। এই পোস্ট দেখে US Store এর জন্য Apple ID বানাতে পারবেন সেটা আপনি যে দেশেই থাকেন না কেন। অন্য কোন দেশের জন্য অ্যাপেল আইডি বানাতে চাইলে এই নিয়ম দেখে লাভ নেই। সবগুলো স্টেপ খুব ভালভাবে দেখুন। অবশ্যই ইন্টারনেট লাগবে। পোস্ট থেকে কোন কিছু নিজে বদলায়া বা না দিয়ে অ্যাপেল আইডি বানালে অ্যাপেল আইডি হয়ত হবে কিন্তু পরে ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড চাইবে, তাই দয়া করে সকল অংশ ভাল করে ফলো করে করবেন। এই পোস্ট এর সাথে প্রতিটা স্টেপের ছবি আছে দেখে নিন।
Step 1: প্রথমে আপনার আইফোনের Settings এ গিয়ে Store অথবা iTunes & App Stores থেকে কোন Apple ID যদি Sign In থাকে তাহলে তা Sign Out করে নিন। Apple ID তে ক্লিক করলেই Sign Out অপশন আসবে। কারণ কোন আইডি Sign In থাকলে নতুন আইডি বানানো যাবে না। এখানে Create New Apple ID অপশন আছে যা দিয়ে Apple ID বানাতে যাবেন না। তাহলে আপনার Credit or Debit Card এর ইনফর্মেশন চাইবে। যদি অ্যাপেল আইডি সাইন ইন করা না থাকে তাহলে পরের স্টেপ দেখুন।
Step 2: আপনার আইফোন এর App Store অ্যাপস ওপেন করে Search এ গিয়ে Speedtest বা যেকোনো ফ্রী অ্যাপসের নাম লিখে সার্চ দিয়ে ঐ অ্যাপস এর Get তে(Get লেখা না থাকলে হবে না) টাচ করে Install App এ টাচ করলে কয়েকটা অপশন আসবে তা থেকে Create New Apple ID তে ক্লিক করুন।
Step 3: এখানে Country or Region থেকে Store United States থাকলে Next চাপার পর Send by Email না চেপে নিচের দিকে Agree তারপর আবার Agree তে চাপুন। যদি United States না থাকে তাহলে এই নিয়মে অ্যাপেল আইডি বানাতে পারবেন না। কারণ যে দেশ থাকবে সেই দেশের এড্রেস দিতে হবে। অন্য দেশ থাকলে তা বদলিয়ে United States সিলেক্ট করে নিন।
Step 4: এখানে আপনার নিজের ইমেইল এড্রেস দিন যেটা আগে কখনো অ্যাপেল আইডি বানানোর জন্য ব্যাবহার করা হয় নি (সেই ইমেইল এর পাসওয়ার্ড জানা থাকতে হবে যাতে কোন ইমেইল পাঠালে দেখতে পারেন) এবার Apple ID এর জন্য নতুন পাসওয়ার্ড (যার মধ্যে একটা বড় হাতের এবং একটা ছোট হাতের English Letter এবং একটা নাম্বার থাকতে হবে) দিন। পরের লাইনে ঐ একই পাসওয়ার্ড আবার দিন।
Step 5: এখানে আপনার পছন্দমত তিনটা প্রশ্ন বাছাই করে তাদের উত্তর দিন। এই উত্তর গুলো অবশ্যই মনে রাখবেন আপনার পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে এই উত্তর চাইবে তাই কোথাও লিখে রাখুন। Optional Rescue Email কেউ দিতে চাইলে আপনার অন্য কোন ইমেইল এড্রেস দিন যেটা আগে কোন অ্যাপেল আইডির জন্য ব্যাবহার করা হয় নি, না দিলে খালি রাখুন তাতে কোন সমস্যা নেই।
Step 6: এবার আপনার জন্ম তারিখ দিন। প্রথমে মাস তারপর দিন তারপর জন্মসাল দিন। এখন নিচের যে দুইটা Subcribe অপশন অন করা আছে তা অফ করে দিন। কারণ এই দুইটা অন থাকলে আপনার ইমেইলে তারা ইমেইল পাঠাবে কোন অ্যাপেল নিউজ থাকলে যা তেমন একটা দরকার নেই।
Step 7: এখান থেকে Next চাপার পর এখানে None এ আগে থেকেই টিক দেয়া থাকবে। আর Code এর জায়গায় কিছু লিখতে হবে না। তারপর নিচের গুলো আমি যেভাবে লিখেছি ঠিক সেভাবে পুরন করুন। আর যদি কারো আমেরিকার অন্য কোন এড্রেস জানা থাকে তাও ব্যাবহার করতে পারেন।
Title: Mr or Mrs (এখানে কোন কিছু সিলেক্ট না করলে হবে না, তাহলে পরে ক্রেডিট কার্ড চাইবে)
First Name: আপনার নামের প্রথম অংশ (যেমনঃ MD বা Mohammad)
Last Name: আপনার নামের শেষ অংশ (যেমনঃ Hossain)
Address: 100 Belmont Pl (যেভাবে লেখা আছে সেভাবে লিখুন)
Address: কিছু দিতে হবে না।
City: Staten Island (যেভাবে লিখা আছে সেভাবে লিখুন)
State: NY মানে নিউ ইয়র্ক স্টেট
Zip Code: 10301
Phone: প্রথমে 347 তারপর 420-....(যেকোনো ৪ ডিজিটের নাম্বার) লিখুন।
দিয়ে Next চাপলেই আপনার ইমেইল Verification এর জন্য আপনার ইমেইল এ আপনাকে একটা ইমেইল পাঠাবে।
Step 8: এবার আপনি যে ইমেইল এড্রেস দিয়ে অ্যাপেল আইডি খুলেছেন তা ওপেন করুন। দেখবেন আপনার ইমেইলে অ্যাপেল থেকে একটা ইমেইল এসেছে। সেই ইমেইল ওপেন করে Verify Now এ ক্লিক করলে আপনাকে যে পেজে নিয়ে যাবে বা যে পেজ ওপেন হবে তাতে আপনি যে ইমেইল দিয়ে অ্যাপেল আইডি বানাইছেন সেই ইমেইল এড্রেস আর অ্যাপেল আইডির জন্য যে পাসওয়ার্ড বানিয়েছেন সেই পাসওয়ার্ড দিয়ে Verify করলেই হয়ে গেল আপনার নতুন অ্যাপল আইডি। এখন App Store অ্যাপস থেকে একটা ফ্রী অ্যাপস ইন্সটল করে দেখেন অ্যাপেল আইডি দিয়ে অ্যাপস ইন্সটল করতে পারছেন কিনা।

মঙ্গলবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৫

jailbreak iOS 7.1 along with iOS 7 activation lock bypass

For example, the phone has to be renamed through iTunes as a 'new device' and the password has to be disabled. Then bypass iOS 7 activation lock process has to be executed before the jailbreak is performed.
IOS 7.1.2 Bypass iCloud

Guide to jailbreak iOS 7.1 along with iOS 7 activation lock bypass

Step 1: Make a download from the link for jailbreaking iOS 7.1 / 7.1.2. The file works with Windows XP as well as Windows 7 and 8.
Step 2: Now connect your iPhone 4 to the computer, launch the program and selected 'tethered jailbreak iOS 7 for iPhone 4'.
Step 3: Now click the button that says '1) Run SSH_RD Tool'.
bypass iOS 7.1.2 Activation lock
Step 4: Now wait for the window RD_tool to launch, and then switch your device into DFU-mode.
iOS 7.1.2 Activation lock bypass
Step 5: After the process has finished, now press '2) Run SSH Connect'. At this point, you also need to make sure that the disc is mounted. See the following:
  • Mounting/ dev/disk0s1s1 on /mnt1 ..
  • Mounting / dev/disk0s1s2 on /mnt2 ..
Otherwise, you can select '2) Run SSH Connect'
Step 6: Now select 'jailbreak data send', and wait for the popup that says 'Continue connecting and add host key to the cache?'. Select Yes 'Y'. The phone will now reboot in recovery mode.
Bypass iTunes Lock
Step 7: Now press 'tethered boot iOS 7.1 / 7.1.2 iPhone 4 Model: 3.1 or 3.2 or 3.3' to boot the phone depending on your model; find the iPhone model with the image number in the window.
Jailbreak iOS 7.1.2 iPhone 4
Remove iOS 7 Activation
Step 8: After downloading, do not do anything before the device automatically reboots. Cydia will be installed.
Step 9: After that, you need to wait for respring. This is when mobilesubstrate will be added.
Step 10: Now feel free to open Cydia and install any updates.
Now upon every reboot, you need to connect iPhone to the computer and select 'tethered boot iOS 7.1', as it is not an untethered jailbreak'.
Bypass activation works on iOS 7.1 and iOS 7, but if your phone is reported as stolen you won't be able to make calls. Did you managed to bypass iOS 7.1 Activation Lock? Tell us in the comments below.

সোমবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৫

how to bypass and jailbreak iphone 4 icloud lock (youtube video)

https://www.youtube.com/watch?v=hXDGe4r8OlE

Hactivate tool : http://www.sendspace.com/file/afzffa
Jailbreak tool : http://evasi0n.com/

দেখে নিন অনলাইনে ভিসা,পাসপোর্ট,রেসিডেন্ট পার্মিট,ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি কিভাবে চেক করবেন?

বিদেশে আসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো হল পাসপোর্ট ও ভিসা। আর আমাদের দেশে থেকে যারা মিডল ইস্ট, ইউরোপ, কিংবা আফ্রিকা ভ্রমন কিংবা কাজের ভিসা নিয়ে যান তাদের অনেকেই অনেক সময় জাল ভিসা ও পাসপোর্ট বলে পুলিশ এর হাতে এয়ারপোর্ট এ আটকা পড়ে। কতিপয় দালাল এই সব ভিসা তৈরির কাজ করে থাকেন আর এর সাজা ভোগ করে নিরীহ বাঙালি। তাই আজকে আমার আলোচনার বিষয় বিদেশে আসার আগে কীভাবে ভিসা চেক করবেন? যারা ভিসা হাতে পাওয়ার পর বুঝতে পারেন না এটা আসল কিনা নকল তারা সহজে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে ভিসা চেক করতে পারবেন। আমি আপনাদের কে কতিপয় দেশে ভিসা চেক করার পদ্ধতি ও ওয়েবসাইট সমুহের নাম দিচ্ছি।
এই সব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি অনি দেশের কাজের ভিসা ও রেসিডেন্ট পার্মিট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।
১#বাংলাদেশ http://www.moi.gov.bd/
২#তানজানিয়া http://www.tanzania.go.tz/
৩#কাতারhttp://www.moi.gov.qa/site/english/
৪#কুয়েত http://www.moi.gov.kw/portal/varabic/ShowPage.aspx
৫#পাকিস্তান http://www.moitt.gov.pk/
৬# সৌদি আরব http://www.moi.gov.sa http://mol.gov.sa/
৭#দুবাই http://www.moi.gov.ae
৮#মিশর http://www.moiegypt.gov.eg/english
৯# সাইপ্রাস http://www.moi.gov.cy
১০#আলবেনিয়া http://www.moi.gov.al/
১১# জাম্বিয়া http://www.moi.gov.gm/
১২#জর্ডান http://www.moi.gov.jo/
১৩# ইন্ডিয়া http://labour.nic.in/content/
১৪#কেনিয়াhttp://www.labour.go.ke/
১৫# ইতালি https://www.visaservices.org.in/Italy-Bangladesh-Tracking/
১৬#সিঙ্গাপুর http://www.mom.gov.sg
১৭# স্লোভেনিয়া http://www.mddsz.gov.si/en
১৮#শ্রীলঙ্কা http://www.labourdept.gov.lk/
১৯# দক্ষিণ আফ্রিকা https://www.labour.gov.za/
২০#থাইল্যান্ড http://www.mfa.go.th/main/
২১#বাহরাইন http://www.mol.gov.bh/
২৩#কানাডা http://www.labour.gov.on.ca/english/
২৪#কোরিয়া http://www.moel.go.kr/english
২৫#জাপান http://www.mhlw.go.jp/english/
২৬#পোল্যান্ড http://www.mpips.gov.pl/en
২৭#ইংল্যান্ড http://www.ukba.homeoffice.gov.uk/
২৮#বুলগেরিয়া http://www.government.bg/
২৯#স্পেন http://www.empleo.gob.es/en/
৩০# ইউক্রাইন http://www.mlsp.gov.ua/labour/control/uk/index
৩১# মালায়শিয়া http://www.mohr.gov.my/index.php/en/
৩২#কানাডা http://www.cic.gc.ca/english/index-can.asp
৩৩#ওমান http://www.rop.gov.om/
৩৪#ওগান্দা http://www.mglsd.go.ug/
৩৫#ফিলিপাইন http://www.dole.gov.ph/
আর ইউরোপের ভিসা, পাসপোর্ট, রেসিডেন্ট পার্মিট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি চেক করতে হলে নিচের ওয়েবসাইটে গিয়ে চেক করতে হবে। এখান থেকে আপনি সব কয়টি ুইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ভুক্ত দেশের ডকুমেন্টস চেক করতে পারবেন। আর সব দেশের ডকুমেন্টস এর ফরম্যাট ও দেয়া আছে কোন দেশের ভিসা, পাসপোর্ট, রেসিডেন্ট পার্মিট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি কেমন হয় সেটাও আপনি দেখতে পাবেন।
চেক করতে পারেন এই ওয়েবসাইট থেকে :
Counsil of European union – Public Registary of Authentic Identity and Travel Documents Check Online

পেন ড্রাইভ বুটাবেল করুন খুব সহজে কোন প্রকার সফটওয়্যার ছাড়া

প্রথমে আপনার পেন ড্রাইভটিকে কম্পিউটার-এর সাথে যুক্ত করুন। তারপর RUN মুড- যান।

Run মুডে যাওয়ার জন্য নিচের ছবিতে দেওয়া বাটন গুলো চাপুন।

এখন রান মুডে cmd লিখে Enter বাটন চাপুন।

নিচের ছবির মত দেখাবে। তাতে "diskpart" কথাটি লিখে Enter চাপুন।

তারপর যে উইন্ডোটা আসবে তাতে লিখুন "list disk" এবং এন্টার চাপুন।

এখন দুটো ডিস্ক দেখাবে। আপনি ডিস্ক ১ টি সিলেক্ট করবেন। ডিস্ক ১ সিলেক্ট করার জন্য আপনাকে এই লাইনটি লিখতে হবে "select disk 1" এবং এন্টার চাপতে হবে।

এখন আপনার পেন ড্রাইভটি সিলেক্ট অবস্থায় আছে। এবার আপনাকে লিখতে হবে "clean"

তারপর এন্টার চাপতে হবে।

ক্লিন করার পর আপনাকে প্রাইমারি পার্টিশন তৈরি করতে হবে। তার জন্য আপনাকে এই লাইনটি লিখতে হবে "create partition primary" তারপর এন্টার চাপলে আপনার পার্টিশন তৈরি হয়ে যাবে।

এবার আপনি পার্টিশনটি সিলেক্ট করুন এভাবে "select partition 1"

পার্টিশটি সিলেক্ট করার পর পার্টিশনটি ফরম্যাট করতে হবে। তার জন্য আপনাকে এই লাইনটি লিখতে হবে "format=fs ntfs quick" এবং এন্টার কী চাপতে হবে।

ফরম্যাট হতে কিছু সময় নিবে। এই ধরুন ১০-২০ সেকেন্ড। ফরম্যাট হওয়ার পর "active" কথাটি লিখে এন্টার চাপতে হবে। আপনার পেন ড্রাইভটি বুটাবেল হয়ে গেল।

Active করার পর "exit" লিখে CMD মুড থেকে বেরিয়ে আসবেন এবং আপনার পছন্দের উইন্ডোজটির সেট আপ ফাইল কপি করে আপনার বুটাবেল করা পেন ড্রাইভ-এ পেস্ট করে দিন। কাজ শেষ, এখন শুধু বাকী আপনার যে কম্পিউটার-এ উইন্ডোজ সমস্যা করছে তাতে পেন ড্রাইভটি লাগিয়ে সেট আপ দিয়ে দেওয়া।

ফেসবুকে অটো ভিডিও অটো প্লে হয়ে যাচ্ছে? তাই এখনই বন্ধ করুন (ছবিসহ) How To Stop Facebook Video Auto Play?

ফেসবুক এ আটো ভিডিও প্লে এর কারনে আপনার অনেক মেগাবাইট খরচ হচ্ছে, আর ফেসবুকের স্পিড স্লো হয়ে যাচ্ছে। দিন যতই যাচ্ছে ফেসবুক ততই নিত্য নতুন ফিচার যুক্ত করেছে। সম্প্রতি তারই ধারাবাহিকতায় ফেসবুক ভিডিও সেবায় নতুন একটি ফিচার যুক্ত করেছে।যার কারণেই অনেকে সেটা নিজেদের জন্য বিরক্তিকর বলে মনে করছে।আর সমস্যা থাকলে সেটার সমাধান থাকবে এটাই স্বাভাবিক।
কারণ নিউজ ফিডে থাকা কোন ভিডিও সামনে আসলেই সেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যায়। যার কারণেই ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই সেটা চালু হওয়াতে অনেক বিড়াম্বনার মাঝে তাদের পরতে হচ্ছে। তাই আর বিরাম্বনায় তাকে পরতে হবে না,  খুব সহজেই ভিডিও অটো প্লে বন্ধ করা সম্ভব।
নিচের চিত্রের মতোঃ
Untitled
এজন্য প্রথমেই যেতে হবে Settings অপশনে। সেখানে Videos নামের একটি ট্যাব রয়েছে বামদিকের অপশনগুলোর মধ্যে।
Capture
Videos ট্যাব থেকে Auto-Play Videos এর ড্রপডাউন লিস্টে ক্লিক করুন। এটি Default দেওয়া রয়েছে। সেখান থেকে Off নির্বাচন করুন।
এর মাধ্যমে আপনার নিউজ ফিডে ভিডিও অটো প্লে ফিচারটি বন্ধ হয়ে যাবে।আর আপনিও পাবেন শান্তি,যার ফলে আপনার অনুমতি ছাড়া ভিডিও প্লে অসম্ভব।
Untitled
আসা করি বুঝতে পেরেছেন। তার পরেও যদি কারও বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে আমাদের ফেসবুক পেজ এ ইনবক্স করতে পারেন। আপনার যে কোন সমস্যার সমাধান এর চেস্টা করব। ফেসবুক পেজ

এবার আপনার যেকোনো সীম রেজিশ্ট্রেশন করুন আপনি নিজেই ঘরে বসে একটি এপের মাধ্যমে।


ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত সব সিম পুনরায় নিবন্ধনের নির্দেশনা জানিয়েছে। তাই এখন সহজেই মোবাইল ফোনের সিম রেজিস্ট্রেশন করা যাবে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে। এনড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। অ্যাপটি ডাউনলোড করে সেখানে ইংরেজিতে নিজের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জন্ম তারিখ এবং পূর্ণ নাম লিখে সহজেই মোবাইল সিমটি নিবন্ধন করে নিতে পারবেন।
অ্যাপটির ডাউনলোড লিংক হলঃ
.star. Click To Download

জাতীয় পরিচয়পত্র (ন্যাশনাল আইডি কার্ড) এর ছবি পরিবর্তন তথ্য পরিবর্তন ও নতুন ভোটার হোন অনলাইনে (এক্সক্লুসিভ)

কেমন আছেন সবাই ? আজকের পোস্ট বাংলাদেশের ১০ কোটি জাতীয় পরিচয়পত্র (ন্যাশনাল আইডি কার্ড) ধারী ও ১৮ বৎসর বয়সী ভোটার হবার উপযুক্ত সকল নাগরিকের জন্য । বাংলাদেশে যত জাতীয় পরিচয়পত্র (ন্যাশনাল আইডি কার্ড) আছে ৯৯% ছবি অস্পষ্ট ও ২০% জাতীয় পরিচয়পত্রে তথ্য ভুল রয়েছে, আমি আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে ঘরে বসেই অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র বা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের বিস্তারিত ডিটেইলস দেখতে পারবেন, ছবি পরিবর্তন, ঠিকানা পরিবর্তন, ভুল সংশোধন ও তথ্য হালনাগাদ করতে পারবেন ও কিভাবে অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে ।

এই পোস্টটি পড়ে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের বিস্তারিত দেখে নিন এবং ফেসবুকে শেয়ার করে বন্ধুদের অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ছবি পরিবর্তন তথ্য পরিবর্তন ও নতুন ভোটার হবার বিস্তারিত নিয়মকানুন জানিয়ে দেন ।

আজকে দেখাবো অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্রের কি কি পরিবর্তন আপনি নিজেই করতে পারবেন ?

  • তথ্য পরিবর্তন
  • ঠিকানা পরিবর্তন
  • ভোটার এলাকা স্থানান্তর
  • পুনঃমূদ্রণ
  • ছবি পরিবর্তন
  • আবেদনপত্রের হাল অবস্থা

কিভাবে ছবি পরিবর্তন ও তথ্য হালনাগাদ ও আপনার সকল ডাটাবেজ দেখতে পারবেন?

আমি নিচে চিত্রের মাধ্যমে স্টেপ বাই স্টেপ দেখিয়ে দিচ্ছি ।
প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করতে এই লিংকে যান>>> https://services.nidw.gov.bd/registration
(এই সাইট https ফরম্যাটে হওয়াতে আপনার ফায়ারফক্স ব্রাউজারে এটা লেখা আসতে পারে This Connection is Untrusted  সেক্ষেত্রে সমাধান হলো প্রথমে I Understand the Risks ক্লিক করেন তারপর ।
  1. On the warning page, click I Understand the Risks.
  2. Click "Add Exception'.... The Add Security Exception dialog will appear.
  3. Click "Confirm Security Exception" ক্লিক করুন সাইট চলে আসবে । )

কারা অনলাইন সেবার জন্য রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন !!

আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন। রেজিষ্ট্রেশন করতে নিন্মের ধাপসমূহ অনুসরণ করুণ-
  • প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী পূরণ করে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।
  • আপনার কার্ডের তথ্য ও মোবাইলে প্রাপ্ত এক্টিভেশন কোড সহকারে লগ ইন করুন।
  • তথ্য পরিবর্তনের ফর্মে তথ্য হালনাগাদ করে সেটির প্রিন্ট নিয়ে নিন।
  • পৃন্টকৃত ফর্মে স্বাক্ষর করে সেটির স্ক্যানকৃত কপি অনলাইনে জমা দিন।
  • তথ্য পরিবর্তনের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় দলিলাদি কালার স্ক্যান কপি অনলাইনে জমা দিন।
এবার "রেজিষ্ট্রেশন ফরম পুরন করতে চাই" ক্লিক করুন ।

এবার ফরমটি সঠিক ভাবে পুরন করুনঃ
  • এন.আই.ডি নম্বরঃ  (আপনার এন.আই.ডি নম্বর যদি ১৩ সংখ্যার হয় তবে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন উদাহরণঃ আপনার কার্ড নাম্বার ১২৩৪৫৬৭৮৯১০০০ ও জন্মসাল ১৯৯০ আপনি এভাবে দিবেন ১৯৯০১২৩৪৫৬৭৮৯১০০০)
  • জন্ম তারিখঃ (কার্ড দেখে সিলেক্ট করুন)
  • মোবাইল ফোন নম্বরঃ (আপনার সঠিক মোবাইল নাম্বার দিন কারন মোবাইলে ভেরিফাই কোড পাঠাবে )
  • ইমেইলঃ (ইচ্ছা হলে দিতে পারেন না দিলে সমস্যা নাই, ইমেইল আইডি দিলে পরবর্তীতে লগইন করার সময় ভেরিফাই কোড ইমেইলে সেন্ড করতে পারবেন যদি মোবাইল হাতের কাছে না থাকে)
  • বর্তমান ঠিকানা

    • জেলা
  • স্থায়ী ঠিকানা

  • জেলা
  • লগইন পাসওয়ার্ড

  • পাসওয়ার্ড অবশ্যই ৮ সংখ্যার হতে হবে বড় হাতের অক্ষর ও সংখ্যা থাকতে হবে যেমনঃ PChelpline2015
এবার সঠিক ভাবে ক্যাপচা পুরন করুন ছোট হাতের বড় হাতের অক্ষর বা সংখ্যা যা দেওয়া আছে তাই বসান তবে স্পেস দিতে হবেনা ।
এবার "রেজিষ্টার" বাটন ক্লিক করে দ্বিতীয় ধাপে চলে যান ।


ফরম টি সঠিক ও সফল ভাবে রেজিস্টার করার পর দেখুন আপনার মোবাইলে ভেরিফাই কোড এসেছে ও ব্রাউজারে ঐ কোড সামমিট করার অপশন এসেছে , নিচের ছবির মত স্থানে আপনার মোবাইলের ভেরিফাই কোড বাসান ও রেজিস্টার বাঁটনে ক্লিক করুন ।
(২ মিনিটের মধ্যে মোবাইলে কোড না আসলে পুনরায় কোড পাঠান (SMS) ক্লিক করুন)

সঠিক ভাবে কোড প্রবেশ করার পর আপনার Account Active হয়ে যাবে এবার নিচের ছবির মত পেইজ আসবে আপনাকে লগইন  করতে বলা হবে অথবা লগইন লিংক>> https://services.nidw.gov.bd/login
লগইন করতে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (১৩ সংখ্যার হলে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন)  জন্মতারিখ ও আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড দিয়ে ভেরিফাই কোড কিভাবে পেতে চান তা সিলেক্ট করতে হবে ।
রেজিস্ট্রেশন করা মোবাইল নাম্বার আপনার হাতের কাছে থাকলে মোবাইলে তা নাহলে ইমেইলে সিলেক্ট করুন ।
এবার "সামনে" ক্লিক করুন ।

এবার আপনার সিলেক্ট করা অপশন মোবাইলে বা ইমেইল থেকে ভেরিফাই কোড বসিয়ে লগইন করুন ।
২ মিনিটের মধ্যে যদি কোড না আসে তবে "পুনরায় কোড পাঠান"  বাটনে ক্লিক করুন ।

এবার দেখুন আপনার নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকা আপনার সকল ডাটাবেজ আপনার সামনে হাজির :) এবং নিচের যেকোন অপশনে আপনার দরকার অনুযায়ী অপশনে ক্লিক করুন আর তথ্য হালনাগাদ করুন এবং আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি পরিবর্তন সহ অনেক কিছু পরিবর্তন করুন।

কিভাবে অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়া যাবে ?

অনলাইনে ভোটার হবার আবেদন করতে এই লিংকে যান https://services.nidw.gov.bd/newVoter
তারপর আপনার ভোটার তথ্য পুরন করুন । অনলাইনে ভোটার হতে নিচের শর্ত গুলো ভাল করে পড়ে নিন এবং "আমি রাজি ও নিবন্ধন ফরম পূরণ করতে চাই" ক্লিক করুন ।

নতুন ভোটার নিবন্ধন !!

১) নতুন ভোটার হিসাবে নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাই।
ক) ভূমিকাঃ
  • অনলাইন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি সঠিকভাবে ভোটার রেজিষ্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে পারবেন)
  • আপনি ইতোমধ্যে ভোটার হয়ে থাকলে পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। নিবন্ধিত ব্যাক্তি পুনরায় আবেদন করলে সেটি দন্ডনীয় অপরাধ
  • নতুন ১৮ বয়সের অধিক, প্রবাসী বা বাদপড়া ভোটারগণ এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন
  • বিস্তারিত জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন ।
খ। ধাপসমূহঃ
  • ধাপে ধাপে সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন
  • নিজের পূর্ণনাম ছাড়া সকল তথ্য বাংলায় ইউনিকোডে পুরণ করুন
  • সকল ধাপ সম্পন্ন হবার পরে প্রিভিউএর মাধ্যমে সকল তথ্য পুনর্বার যাচাই করে নিন
  • পিডিএফ ফাইল তৈরি করে সেটি প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ নিকটস্থ নির্বাচন অফিসে জমা দিন
  • আপনার প্রদত্ত তথ্যাদি যাচাই এবং ঠিকানা যাচাইয়ের পরে তথ্যাদি সঠিক নিশ্চিত হলে আপনার কার্ড তৈরি হবে
  • কার্ডের রশিদ জমা দিয়ে কার্ড সংগ্রহ করুন
  • ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের কপি জমা দিন

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সংক্রান্ত

১। প্রশ্নঃ কার্ডের তথ্য কিভাবে সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিলাদি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
২। প্রশ্নঃ কার্ডে কোন সংশোধন করা হলে তার কি কোন রেকর্ড রাখা হবে?
উত্তরঃ সকল সংশোধনের রেকর্ড সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে।
৩। প্রশ্নঃ ভুলক্রমে পিতা/স্বামী/মাতাকে মৃত হিসেবে উল্লেখ করা হলে সংশোধনের জন্য কি কি সনদ দাখিল করতে হবে?
উত্তরঃ জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
৪। প্রশ্নঃ আমি অবিবাহিত। আমার কার্ডে পিতা না লিখে স্বামী লেখা হয়েছে। কিভাবে তা সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আপনি বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে।
৫। প্রশ্নঃ বিয়ের পর স্বামীর নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ড এর ফটোকপি সংযুক্ত করে NID Registration Wing/ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর আবেদন করতে হবে।
৬। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এখন ID Card থেকে স্বামীর নাম বিভাবে বাদ দিতে হবে?
উত্তরঃ বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত দলিল (তালাকনামা) সংযুক্ত করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৭। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদের পর নতুন বিবাহ করেছি এখন আগের স্বামীর নামের স্থলে বর্তমান স্বামীর নাম কিভাবে সংযুক্ত করতে পারি?
উত্তরঃ প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদের তালাকনামা ও পরবর্তী বিয়ে কাবিননামাসহ সংশোধন ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
৮। প্রশ্নঃ আমি আমার পেশা পরিবর্তন করতে চাই কিন্তু কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে প্রামাণিক কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। উলেখ্য, আইডি কার্ডে এ তথ্য মুদ্রণ করা হয় না।
৯। প্রশ্নঃ আমার ID Card এর ছবি অস্পষ্ট, ছবি পরিবর্তন করতে হলে কি করা দরকার?
উত্তরঃ এক্ষেত্রে নিজে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
১০। প্রশ্নঃ নিজ/পিতা/স্বামী/মাতার নামের বানান সংশোধন করতে আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সদন, চাকুরীর প্রমাণপত্র, নিকাহ্‌নামা, পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হয়।
১১। প্রশ্নঃ নিজের ডাক নাম বা অন্য নামে নিবন্ধিত হলে সংশোধনের জন্য আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/ স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি, ম্যাজিট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট ও জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি,ওয়ারিশ সনদ,ইউনিয়ন/পৌর বা সিটি কর্পোরেশন হতে আপনার নাম সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র।
১২। প্রশ্নঃ পিতা/মাতাকে ‘মৃত’ উল্লেখ করতে চাইলে কি কি সনদ দাখিল করতে হয়?
উত্তরঃ পিতা/মাতা/স্বামী মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত সনদ দাখিল করতে হবে।
১৩। প্রশ্নঃ ঠিকানা কিভাবে পরিবর্তন/ সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ শুধুমাত্র আবাসস্থল পরিবর্তনের কারনেই ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে যে এলাকায় বসবাস করছেন সেই এলাকার উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসে ফর্ম ১৩ এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। তবে একই ভোটার এলাকার মধ্যে পরিবর্তন বা ঠিকানার তথ্য বা বানানগত কোন ভুল থাকলে সাধারণ সংশোধনের আবেদন ফরমে আবেদন করে সংশোধন করা যাবে।
১৪। প্রশ্নঃ আমি বৃদ্ধ ও অত্যন্ত দরিদ্র ফলে বয়স্ক ভাতা বা অন্য কোন ভাতা খুব প্রয়োজন। কিন্তু নির্দিষ্ট বয়স না হওয়ার ফলে কোন সরকারী সুবিধা পাচ্ছি না। লোকে বলে ID Card –এ বয়সটা বাড়ালে ঐ সকল ভাতা পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ ID Card এ প্রদত্ত বয়স প্রামাণিক দলিল ব্যতিত পরিবর্তন সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, প্রামানিক দলিল তদন্ত ও পরীক্ষা করে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
১৫। প্রশ্নঃ একই পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের কার্ডে পিতা/মাতার নাম বিভিন্নভাবে লেখা হয়েছে কিভাবে তা সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ সকলের কার্ডের কপি ও সম্পর্কের বিবরণ দিয়ে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর পর্যাপ্ত প্রামাণিক দলিলসহ আবেদন করতে হবে।
১৬। প্রশ্নঃ আমি পাশ না করেও অজ্ঞতাবশতঃ শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা তদুর্দ্ধ লিখেছিলাম এখন আমার বয়স বা অন্যান্য তথ্যাদি সংশোধনের উপায় কি?
উত্তরঃ আপনি ম্যাজিট্রেট আদালতে এস.এস.সি পাশ করেননি, ভুলক্রমে লিখেছিলেন মর্মে হলফনামা করে এর কপিসহ সংশোধনের আবেদন করলে তা সংশোধন করা যাবে।
১৭। প্রশ্নঃ ID Card এ অন্য ব্যক্তির তথ্য চলে এসেছে। এ ভুল কিভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ ভুল তথ্যের সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত দলিল উপস্থাপন করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।এক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক যাচাই করার পর সঠিক পাওয়া গেলে সংশোধনের প্রক্রিয়া করা হবে।
১৮। প্রশ্নঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভূক্ত বা সংশোধনের জন্য কি করতে হয়?
উত্তরঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত ডায়াগনোসটিক রিপোর্ট দাখিল করতে হয়।
১৯। প্রশ্নঃ বয়স/ জন্ম তারিখ পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। এসএসসি বা সমমানের সনদ প্রাপ্ত না হয়ে থাকলে সঠিক বয়সের পক্ষে সকল দলিল উপস্থাপনপূর্বক আবেদন করতে হবে। আবেদনের পর বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনে ডাক্তারী পরীক্ষা সাপেক্ষে সঠিক নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।
২০। প্রশ্নঃ স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে চাই, কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ নতুন স্বাক্ষর এর নমুনাসহ গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্র সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। তবে স্বাক্ষর একবারই পরিবর্তন করা যাবে।
২১। প্রশ্নঃ আমার জন্ম তারিখ যথাযথভাবে লেখা হয়নি, আমার কাছে প্রামাণিক কোন দলিল নেই, কিভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২২। প্রশ্নঃ একটি কার্ড কতবার সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এক তথ্য শুধুমাত্র একবার সংশোধন করা যাবে। তবে যুক্তিযুক্ত না হলে কোন সংশোধন গ্রহণযোগ্য হবে না।
১। প্রশ্নঃ ID Card হারিয়ে গিয়েছে। কিভাবে নতুন কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেল/থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
২। প্রশ্নঃ হারানো আইডি কার্ড পেতে বা তথ্য সংশোধনের জন্য কি কোন ফি দিতে হয়?
উত্তরঃ এখনো হারানো কার্ড পেতে কোন প্রকার ফি দিতে হয় না। তবে ভবিষ্যতে হারানো আইডি কার্ড পেতে/সংশোধন করতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ধার্য করা হবে।
৩। প্রশ্নঃ হারানো ও সংশোধন একই সাথে করা যায় কি?
উত্তরঃ হারানো ও সংশোধন একই সাথে সম্ভব নয়। আগে হারানো কার্ড তুলতে হবে, পরবর্তীতে সংশোধনের জন্য আবেদন করা যাবে।
৪। প্রশ্নঃ হারিয়ে যাওয়া আইডি কার্ড কিভাবে সংশোধন করব?
উত্তরঃ প্রথমে হারানো আইডি কার্ড উত্তোলন করে তারপর সংশোধনের আবেদন করতে হবে।
৫। প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকারপত্র / স্লিপ হারালে করণীয় কি?
উত্তরঃ স্লিপ হারালেও থানায় জিডি করে সঠিক ভোটার আইডি নাম্বার দিয়ে হারানো কার্ডের জন্য আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।
৬। প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকারপত্র / ID Card হারিয়ে গেছে কিন্তু কোন Document নেই বা NID নম্বর/ ভোটার নম্বর/ স্লিপের নম্বর নেই, সে ক্ষেত্রে কি করণীয়?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস থেকে Voter Number সংগ্রহ করে NID Registration Wing/ উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে।
৭। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে নেই কিন্তু তথ্য পরিবর্তিত হয়েছে এমন তথ্যাদি পরিবর্তন কিভাবে সম্ভব?
উত্তরঃজাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে এ সংক্রান্ত কাগজপত্রাদি সহ আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করা হবে।
৮। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয় পত্রের মান বর্তমানে তেমন ভালো না এটা কি ভবিষ্যতে উন্নত করার সম্ভাবনা আছে?
উত্তরঃ হ্যাঁ। আগামীতে স্মার্ট আইডি কার্ড প্রদানের জন্য কাযর্ক্রম চলমান আছে যাতে অনেক উন্নত ও আধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ থাকবে এবং মান অনেক উন্নত হবে।
১। প্রশ্নঃ আমি যথা সময়ে ভোটার হিসেবে Registration করতে পারিনি। এখন কি করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে যথাযথ কারণ উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে পারেন।
২। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে অবস্থানের কারণে Voter Registration করতে পারিনি, এখন কিভাবে করতে পারবো?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে বাংলাদেশ পাসপোর্ট-এর অনুলিপিসহ জন্ম সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, এসএসসি (প্রযোজ্যক্ষেত্রে) সনদ, ঠিকানার সমর্থনে ইউটিলিটি বিলের কপি বা বাড়ী ভাড়া বা হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদের কপিসহ আবেদন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ফর্মসমূহ পূরণ করতে হবে।
৩। প্রশ্নঃ আমি ২০০৭/২০০৮ অথবা ২০০৯/২০১০ সালে ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু সেই সময় আইডি কার্ড গ্রহণ করিনি। এখন কিভাবে আইডি কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ আপনি আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় প্রদত্ত প্রাপ্তি স্বীকার পত্রটি নিয়ে যে স্থানে ভোটার হয়েছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন। যদি সেখানেও না পাওয়া যায় তাহলে প্রাপ্তি রশিদে উপজেলা নির্বাচন অফিসারের মন্তব্যসহ স্বাক্ষর ও সিল দিয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে যোগাযোগ করা যাবে।
৪। প্রশ্নঃ ভোটার তালিকার নামের সাথে বিভিন্ন খেতাব, পেশা, ধর্মীয় উপাধি, পদবী ইত্যাদি যুক্ত করা যাবে কিনা?
উত্তরঃ ভোটার তালিকার ডাটাবেজে শুধুমাত্র নাম সংযুক্ত করা হয়, কোন উপাধি বা অর্জিত পদবী তাতে সংযুক্ত করার অবকাশ নাই।
৫। প্রশ্নঃ কোথা হতে ID Card সংগ্রহ করা যাবে?
উত্তরঃ যে এলাকায় ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস থেকে ID Card সংগ্রহ করা যাবে।
৬। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে চলে যাব। আমার কার্ড কি অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারবে?
উত্তরঃ হ্যাঁ । আপনার ক্ষমতা প্রাপ্ত প্রতিনিধির যথাযথ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Authorization Letter) নিয়ে তা সংগ্রহ করাতে পারবে।
৭। প্রশ্নঃ কার্ডে ইচ্ছাকৃত ভুল তথ্য দিলে কি হবে?
উত্তরঃ জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দণ্ডিত হতে পারে।
৮। জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ১৩ আবার কারো ১৭ কেন?
উত্তরঃ ২০০৮ এর পরে যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে বা পুণঃ তৈরি হচ্ছে সে সকল কার্ডের নম্বর ১৭ ডিজিট হয়ে থাকে।
৯। প্রশ্নঃ বিভিন্ন দলিলে আমার বিভিন্ন বয়স/নাম আছে। কোনটা ভোটার রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে?
উত্তরঃ এসএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষার সনদে উল্লেখিত বয়স ও নাম। ভবিষ্যতে ৫ম/৮ম সমাপনী পরীক্ষার সনদ ও গ্রহণযোগ্য হবে।লেখাপড়া না জানা থাকলে জন্ম সনদ,পাসপোর্ট,ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে ও আবেদন করা যাবে।
১০। প্রশ্নঃ আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে কি ডুপ্লিকেট এন্ট্রি সনাক্ত করা সম্ভব?
উত্তরঃ হ্যাঁ, সনাক্ত করা সম্ভব।
১১। প্রশ্নঃ এক ব্যক্তির পক্ষে কি একাধিক নামে ও বয়সে একাধিক কার্ড পাওয়া সম্ভব?
উত্তরঃ না। একজন একটি মাত্র কার্ড করতে পারবেন। তথ্য গোপন করে একাধিক স্থানে ভোটার হলে কেন্দ্রীয় সার্ভারে আঙুলের ছাপ দ্বারা তা ধরা পড়বে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা হবে।
১২। প্রশ্নঃ নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে কি কি কাগজ পত্রাদি প্রয়োজন?
উত্তরঃ জন্ম নিবন্ধন সনদ, এস,এস,সি বা সমমানের পরীক্ষা পাসের সনদ (যদি থাকে), ঠিকানা প্রমানের জন্য কোন ইউটিলিটি বিলের কপি, নাগরিক সনদ, বাবা-মা এবং বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর NID কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, TIN নম্বর (যদি থাকে)।
১৩। প্রশ্নঃ আমি খুব দরিদ্র ও বয়স ১৮ বছরের কম। ১৮ বছরের উপরে বয়স দেখিয়ে একটি ID Card পেলে গার্মেন্টেস ফ্যাক্টরিতে বা অন্য কোথাও চাকুরী পেতে পারি। মানবিক কারণে এই পরিস্থিতি বিবেচনা করা যায় কি?
উত্তরঃ না। ১৮ বছর বয়স পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।মানবিক বিবেচনার কোন সুযোগ নেই।
১৪। প্রশ্নঃ আমি ভুলে দু’বার রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছি এখন কি করবো?
উত্তরঃ যত দ্রুত সম্ভব বিষয়টি সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসে লিখিতভাবে ক্ষমা প্রার্থনা জানান। বর্তমানে Finger Print Matching কার্যক্রম চলছে। অচিরেই সকল Duplicate Entry সনাক্ত করা হবে। উল্লেখ্য, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
১৫। প্রশ্নঃ ID Card আছে কিন্তু ২০০৮ এর সংসদ নির্বাচনের সময় ভোটার তালিকায় নাম ছিল না। এরূপ সমস্যা সমাধানের উপায় কি?
উত্তরঃ অবিলম্বে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৬। প্রশ্নঃ একজনের কার্ড অন্যজন সংগ্রহ করতে পারবে কিনা?
উত্তরঃ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তিস্বীকার রশিদ নিয়ে আসলে সংগ্রহ করা যাবে।
১৭। প্রশ্নঃ আপনারা বিভিন্ন ফরমের কথা বলেছেন? এগুলো কোথায় পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ NID Registration Wing/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে সংগ্রহ করা যাবে অথবা Website : http://www.ecs.gov.bd বা http://www.nidw.gov.bd থেকে ডাউন-লোড করা যাবে।
১৮। প্রশ্নঃ এই সমস্ত ফরমের জন্য কোন মূল্য পরিশোধ করতে হয় কি না?
উত্তরঃ না।

জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে করণীয়

১। প্রশ্নঃ কার্ডের তথ্য কিভাবে সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিলাদি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
২। প্রশ্নঃ কার্ডে কোন সংশোধন করা হলে তার কি কোন রেকর্ড রাখা হবে?
উত্তরঃ সকল সংশোধনের রেকর্ড সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে।
৩। প্রশ্নঃ ভুলক্রমে পিতা/স্বামী/মাতাকে মৃত হিসেবে উল্লেখ করা হলে সংশোধনের জন্য কি কি সনদ দাখিল করতে হবে?
উত্তরঃ জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
৪। প্রশ্নঃ আমি অবিবাহিত। আমার কার্ডে পিতা না লিখে স্বামী লেখা হয়েছে। কিভাবে তা সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আপনি বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে।
৫। প্রশ্নঃ বিয়ের পর স্বামীর নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ড এর ফটোকপি সংযুক্ত করে NID Registration Wing/ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর আবেদন করতে হবে।
৬। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এখন ID Card থেকে স্বামীর নাম বিভাবে বাদ দিতে হবে?
উত্তরঃ বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত দলিল (তালাকনামা) সংযুক্ত করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৭। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদের পর নতুন বিবাহ করেছি এখন আগের স্বামীর নামের স্থলে বর্তমান স্বামীর নাম কিভাবে সংযুক্ত করতে পারি?
উত্তরঃ প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদের তালাকনামা ও পরবর্তী বিয়ে কাবিননামাসহ সংশোধন ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
৮। প্রশ্নঃ আমি আমার পেশা পরিবর্তন করতে চাই কিন্তু কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে প্রামাণিক কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। উলেখ্য, আইডি কার্ডে এ তথ্য মুদ্রণ করা হয় না।
৯। প্রশ্নঃ আমার ID Card এর ছবি অস্পষ্ট, ছবি পরিবর্তন করতে হলে কি করা দরকার?
উত্তরঃ এক্ষেত্রে নিজে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
১০। প্রশ্নঃ নিজ/পিতা/স্বামী/মাতার নামের বানান সংশোধন করতে আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সদন, চাকুরীর প্রমাণপত্র, নিকাহ্‌নামা, পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হয়।
১১। প্রশ্নঃ নিজের ডাক নাম বা অন্য নামে নিবন্ধিত হলে সংশোধনের জন্য আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/ স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি, ম্যাজিট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট ও জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি,ওয়ারিশ সনদ,ইউনিয়ন/পৌর বা সিটি কর্পোরেশন হতে আপনার নাম সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র।
১২। প্রশ্নঃ পিতা/মাতাকে ‘মৃত’ উল্লেখ করতে চাইলে কি কি সনদ দাখিল করতে হয়?
উত্তরঃ পিতা/মাতা/স্বামী মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত সনদ দাখিল করতে হবে।
১৩। প্রশ্নঃ ঠিকানা কিভাবে পরিবর্তন/ সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ শুধুমাত্র আবাসস্থল পরিবর্তনের কারনেই ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে যে এলাকায় বসবাস করছেন সেই এলাকার উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসে ফর্ম ১৩ এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। তবে একই ভোটার এলাকার মধ্যে পরিবর্তন বা ঠিকানার তথ্য বা বানানগত কোন ভুল থাকলে সাধারণ সংশোধনের আবেদন ফরমে আবেদন করে সংশোধন করা যাবে।
১৪। প্রশ্নঃ আমি বৃদ্ধ ও অত্যন্ত দরিদ্র ফলে বয়স্ক ভাতা বা অন্য কোন ভাতা খুব প্রয়োজন। কিন্তু নির্দিষ্ট বয়স না হওয়ার ফলে কোন সরকারী সুবিধা পাচ্ছি না। লোকে বলে ID Card –এ বয়সটা বাড়ালে ঐ সকল ভাতা পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ ID Card এ প্রদত্ত বয়স প্রামাণিক দলিল ব্যতিত পরিবর্তন সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, প্রামানিক দলিল তদন্ত ও পরীক্ষা করে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
১৫। প্রশ্নঃ একই পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের কার্ডে পিতা/মাতার নাম বিভিন্নভাবে লেখা হয়েছে কিভাবে তা সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ সকলের কার্ডের কপি ও সম্পর্কের বিবরণ দিয়ে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর পর্যাপ্ত প্রামাণিক দলিলসহ আবেদন করতে হবে।
১৬। প্রশ্নঃ আমি পাশ না করেও অজ্ঞতাবশতঃ শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা তদুর্দ্ধ লিখেছিলাম এখন আমার বয়স বা অন্যান্য তথ্যাদি সংশোধনের উপায় কি?
উত্তরঃ আপনি ম্যাজিট্রেট আদালতে এস.এস.সি পাশ করেননি, ভুলক্রমে লিখেছিলেন মর্মে হলফনামা করে এর কপিসহ সংশোধনের আবেদন করলে তা সংশোধন করা যাবে।
১৭। প্রশ্নঃ ID Card এ অন্য ব্যক্তির তথ্য চলে এসেছে। এ ভুল কিভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ ভুল তথ্যের সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত দলিল উপস্থাপন করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।এক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক যাচাই করার পর সঠিক পাওয়া গেলে সংশোধনের প্রক্রিয়া করা হবে।
১৮। প্রশ্নঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভূক্ত বা সংশোধনের জন্য কি করতে হয়?
উত্তরঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত ডায়াগনোসটিক রিপোর্ট দাখিল করতে হয়।
১৯। প্রশ্নঃ বয়স/ জন্ম তারিখ পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। এসএসসি বা সমমানের সনদ প্রাপ্ত না হয়ে থাকলে সঠিক বয়সের পক্ষে সকল দলিল উপস্থাপনপূর্বক আবেদন করতে হবে। আবেদনের পর বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনে ডাক্তারী পরীক্ষা সাপেক্ষে সঠিক নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।
২০। প্রশ্নঃ স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে চাই, কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ নতুন স্বাক্ষর এর নমুনাসহ গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্র সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। তবে স্বাক্ষর একবারই পরিবর্তন করা যাবে।
২১। প্রশ্নঃ আমার জন্ম তারিখ যথাযথভাবে লেখা হয়নি, আমার কাছে প্রামাণিক কোন দলিল নেই, কিভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২২। প্রশ্নঃ একটি কার্ড কতবার সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এক তথ্য শুধুমাত্র একবার সংশোধন করা যাবে। তবে যুক্তিযুক্ত না হলে কোন সংশোধন গ্রহণযোগ্য হবে না।
১। প্রশ্নঃ ID Card হারিয়ে গিয়েছে। কিভাবে নতুন কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেল/থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
২। প্রশ্নঃ হারানো আইডি কার্ড পেতে বা তথ্য সংশোধনের জন্য কি কোন ফি দিতে হয়?
উত্তরঃ এখনো হারানো কার্ড পেতে কোন প্রকার ফি দিতে হয় না। তবে ভবিষ্যতে হারানো আইডি কার্ড পেতে/সংশোধন করতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ধার্য করা হবে।
৩। প্রশ্নঃ হারানো ও সংশোধন একই সাথে করা যায় কি?
উত্তরঃ হারানো ও সংশোধন একই সাথে সম্ভব নয়। আগে হারানো কার্ড তুলতে হবে, পরবর্তীতে সংশোধনের জন্য আবেদন করা যাবে।
৪। প্রশ্নঃ হারিয়ে যাওয়া আইডি কার্ড কিভাবে সংশোধন করব?
উত্তরঃ প্রথমে হারানো আইডি কার্ড উত্তোলন করে তারপর সংশোধনের আবেদন করতে হবে।
৫। প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকারপত্র / স্লিপ হারালে করণীয় কি?
উত্তরঃ স্লিপ হারালেও থানায় জিডি করে সঠিক ভোটার আইডি নাম্বার দিয়ে হারানো কার্ডের জন্য আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।
৬। প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকারপত্র / ID Card হারিয়ে গেছে কিন্তু কোন Document নেই বা NID নম্বর/ ভোটার নম্বর/ স্লিপের নম্বর নেই, সে ক্ষেত্রে কি করণীয়?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস থেকে Voter Number সংগ্রহ করে NID Registration Wing/ উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে।
৭। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে নেই কিন্তু তথ্য পরিবর্তিত হয়েছে এমন তথ্যাদি পরিবর্তন কিভাবে সম্ভব?
উত্তরঃজাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে এ সংক্রান্ত কাগজপত্রাদি সহ আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করা হবে।
৮। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয় পত্রের মান বর্তমানে তেমন ভালো না এটা কি ভবিষ্যতে উন্নত করার সম্ভাবনা আছে?
উত্তরঃ হ্যাঁ। আগামীতে স্মার্ট আইডি কার্ড প্রদানের জন্য কাযর্ক্রম চলমান আছে যাতে অনেক উন্নত ও আধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ থাকবে এবং মান অনেক উন্নত হবে।
১। প্রশ্নঃ আমি যথা সময়ে ভোটার হিসেবে Registration করতে পারিনি। এখন কি করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে যথাযথ কারণ উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে পারেন।
২। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে অবস্থানের কারণে Voter Registration করতে পারিনি, এখন কিভাবে করতে পারবো?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে বাংলাদেশ পাসপোর্ট-এর অনুলিপিসহ জন্ম সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, এসএসসি (প্রযোজ্যক্ষেত্রে) সনদ, ঠিকানার সমর্থনে ইউটিলিটি বিলের কপি বা বাড়ী ভাড়া বা হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদের কপিসহ আবেদন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ফর্মসমূহ পূরণ করতে হবে।
৩। প্রশ্নঃ আমি ২০০৭/২০০৮ অথবা ২০০৯/২০১০ সালে ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু সেই সময় আইডি কার্ড গ্রহণ করিনি। এখন কিভাবে আইডি কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ আপনি আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় প্রদত্ত প্রাপ্তি স্বীকার পত্রটি নিয়ে যে স্থানে ভোটার হয়েছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন। যদি সেখানেও না পাওয়া যায় তাহলে প্রাপ্তি রশিদে উপজেলা নির্বাচন অফিসারের মন্তব্যসহ স্বাক্ষর ও সিল দিয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে যোগাযোগ করা যাবে।
৪। প্রশ্নঃ ভোটার তালিকার নামের সাথে বিভিন্ন খেতাব, পেশা, ধর্মীয় উপাধি, পদবী ইত্যাদি যুক্ত করা যাবে কিনা?
উত্তরঃ ভোটার তালিকার ডাটাবেজে শুধুমাত্র নাম সংযুক্ত করা হয়, কোন উপাধি বা অর্জিত পদবী তাতে সংযুক্ত করার অবকাশ নাই।
৫। প্রশ্নঃ কোথা হতে ID Card সংগ্রহ করা যাবে?
উত্তরঃ যে এলাকায় ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস থেকে ID Card সংগ্রহ করা যাবে।
৬। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে চলে যাব। আমার কার্ড কি অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারবে?
উত্তরঃ হ্যাঁ । আপনার ক্ষমতা প্রাপ্ত প্রতিনিধির যথাযথ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Authorization Letter) নিয়ে তা সংগ্রহ করাতে পারবে।
৭। প্রশ্নঃ কার্ডে ইচ্ছাকৃত ভুল তথ্য দিলে কি হবে?
উত্তরঃ জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দণ্ডিত হতে পারে।
৮। জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ১৩ আবার কারো ১৭ কেন?
উত্তরঃ ২০০৮ এর পরে যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে বা পুণঃ তৈরি হচ্ছে

জাতীয় পরিচয়পত্র ও নিবন্ধন সংক্রান্ত সাধারণ জিজ্ঞাসা

১। প্রশ্নঃ আমি যথা সময়ে ভোটার হিসেবে Registration করতে পারিনি। এখন কি করা যাবে?
উত্তরঃ অনলাইনে ও সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে পারেন।
২। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে অবস্থানের কারণে Voter Registration করতে পারিনি, এখন কিভাবে করতে পারবো?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে বাংলাদেশ পাসপোর্ট-এর অনুলিপিসহ জন্ম সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, এসএসসি (প্রযোজ্যক্ষেত্রে) সনদ, ঠিকানার সমর্থনে ইউটিলিটি বিলের কপি বা বাড়ী ভাড়া বা হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদের কপিসহ আবেদন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ফর্মসমূহ পূরণ করতে হবে।
৩। প্রশ্নঃ আমি ২০০৭/২০০৮ অথবা ২০০৯/২০১০ সালে ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু সেই সময় আইডি কার্ড গ্রহণ করিনি। এখন কিভাবে আইডি কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ আপনি আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় প্রদত্ত প্রাপ্তি স্বীকার পত্রটি নিয়ে যে স্থানে ভোটার হয়েছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন। যদি সেখানেও না পাওয়া যায় তাহলে প্রাপ্তি রশিদে উপজেলা নির্বাচন অফিসারের মন্তব্যসহ স্বাক্ষর ও সিল দিয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে যোগাযোগ করা যাবে।
৪। প্রশ্নঃ ভোটার তালিকার নামের সাথে বিভিন্ন খেতাব, পেশা, ধর্মীয় উপাধি, পদবী ইত্যাদি যুক্ত করা যাবে কিনা?
উত্তরঃ ভোটার তালিকার ডাটাবেজে শুধুমাত্র নাম সংযুক্ত করা হয়, কোন উপাধি বা অর্জিত পদবী তাতে সংযুক্ত করার অবকাশ নাই।
৫। প্রশ্নঃ কোথা হতে ID Card সংগ্রহ করা যাবে?
উত্তরঃ যে এলাকায় ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস থেকে ID Card সংগ্রহ করা যাবে।
৬। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে চলে যাব। আমার কার্ড কি অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারবে?
উত্তরঃ হ্যাঁ । আপনার ক্ষমতা প্রাপ্ত প্রতিনিধির যথাযথ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Authorization Letter) নিয়ে তা সংগ্রহ করাতে পারবে।
৭। প্রশ্নঃ কার্ডে ইচ্ছাকৃত ভুল তথ্য দিলে কি হবে?
উত্তরঃ জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দণ্ডিত হতে পারে।
৮। জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ১৩ আবার কারো ১৭ কেন?
উত্তরঃ ২০০৮ এর পরে যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে বা পুণঃ তৈরি হচ্ছে সে সকল কার্ডের নম্বর ১৭ ডিজিট হয়ে থাকে।
৯। প্রশ্নঃ বিভিন্ন দলিলে আমার বিভিন্ন বয়স/নাম আছে। কোনটা ভোটার রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে?
উত্তরঃ এসএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষার সনদে উল্লেখিত বয়স ও নাম। ভবিষ্যতে ৫ম/৮ম সমাপনী পরীক্ষার সনদ ও গ্রহণযোগ্য হবে।লেখাপড়া না জানা থাকলে জন্ম সনদ,পাসপোর্ট,ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে ও আবেদন করা যাবে।
১০। প্রশ্নঃ আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে কি ডুপ্লিকেট এন্ট্রি সনাক্ত করা সম্ভব?
উত্তরঃ হ্যাঁ, সনাক্ত করা সম্ভব।
১১। প্রশ্নঃ এক ব্যক্তির পক্ষে কি একাধিক নামে ও বয়সে একাধিক কার্ড পাওয়া সম্ভব?
উত্তরঃ না। একজন একটি মাত্র কার্ড করতে পারবেন। তথ্য গোপন করে একাধিক স্থানে ভোটার হলে কেন্দ্রীয় সার্ভারে আঙুলের ছাপ দ্বারা তা ধরা পড়বে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা হবে।
১২। প্রশ্নঃ নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে কি কি কাগজ পত্রাদি প্রয়োজন?
উত্তরঃ জন্ম নিবন্ধন সনদ, এস,এস,সি বা সমমানের পরীক্ষা পাসের সনদ (যদি থাকে), ঠিকানা প্রমানের জন্য কোন ইউটিলিটি বিলের কপি, নাগরিক সনদ, বাবা-মা এবং বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর NID কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, TIN নম্বর (যদি থাকে)।
১৩। প্রশ্নঃ আমি খুব দরিদ্র ও বয়স ১৮ বছরের কম। ১৮ বছরের উপরে বয়স দেখিয়ে একটি ID Card পেলে গার্মেন্টেস ফ্যাক্টরিতে বা অন্য কোথাও চাকুরী পেতে পারি। মানবিক কারণে এই পরিস্থিতি বিবেচনা করা যায় কি?
উত্তরঃ না। ১৮ বছর বয়স পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।মানবিক বিবেচনার কোন সুযোগ নেই।
১৪। প্রশ্নঃ আমি ভুলে দু’বার রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছি এখন কি করবো?
উত্তরঃ যত দ্রুত সম্ভব বিষয়টি সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসে লিখিতভাবে ক্ষমা প্রার্থনা জানান। বর্তমানে Finger Print Matching কার্যক্রম চলছে। অচিরেই সকল Duplicate Entry সনাক্ত করা হবে। উল্লেখ্য, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
১৫। প্রশ্নঃ ID Card আছে কিন্তু ২০০৮ এর সংসদ নির্বাচনের সময় ভোটার তালিকায় নাম ছিল না। এরূপ সমস্যা সমাধানের উপায় কি?
উত্তরঃ অবিলম্বে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৬। প্রশ্নঃ একজনের কার্ড অন্যজন সংগ্রহ করতে পারবে কিনা?
উত্তরঃ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তিস্বীকার রশিদ নিয়ে আসলে সংগ্রহ করা যাবে।
১৭। প্রশ্নঃ আপনারা বিভিন্ন ফরমের কথা বলেছেন? এগুলো কোথায় পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ NID Registration Wing/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে সংগ্রহ করা যাবে অথবা Website : http://www.ecs.gov.bd বা http://www.nidw.gov.bd থেকে ডাউন-লোড করা যাবে।
১৮। প্রশ্নঃ এই সমস্ত ফরমের জন্য কোন মূল্য পরিশোধ করতে হয় কি না?
না

রবিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৫

Audio Tracks Of Hollywood Movies In Hindi

http://hmhao.blogspot.com/2015/08/mission-impossible-rogue-nation-2015.html

http://www.jimzfreestuff.net/2012/02/audio-tracks-of-hollywood-movies-in.html

বৃহস্পতিবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৫

টাকা খরচ করে মোবাইল ফোনে কথা বলবেন কেন? এখন থেকে ফ্রি আনলিমিটেড কল করুন দেশে বিদেশে সবখানে!!! ২৪ ঘন্টা এবং ৩৬৫ দিন!! :-D দেশজুড়ে যেকোনো মোবাইলে/ল্যান্ডফোনে ফ্রিতে যেকোন সময় যতখুশি তত কথা বলুন!! টাকার সাশ্রয় করুন। :-D এবার হবেই বাজিমাত!!!!! 76

আমরা আজকাল অনেকেই ইন্টারনেট ব্যবহার করার উপর বেশ জোড় দিয়েছি কিন্তু যদি ইন্টারনেট থেকে ফ্রি কল করা যেত অনেকটা লাভ হত। কারন আমাদের তো ইন্টারনেট ব্যবহার করতেই হয়। পাশাপাশি কল করার সুবিধাটা পাওয়া গেলে অনেক লাভ হত।
আমি অনেকদিন খোজ করার পর আজ একটি ওয়েব সাইটের দেখা পেলাম যে টা থেকে সত্যিই ফ্রি কল করা যায়। আরো অনেক সাইটের খোজ পেয়েছি কিন্তু ফ্রি বটে আগে তাদের একটা প্যাকেজ কিনতে হয়। এটা আমাদের জন্য ঝামেলা কারন কিনতে চাইলেও আমাদের ক্রেডিট কার্ড আছে কয়জনের।
এই টিপসটি প্রথম আমি পেয়েছিলাম অন্য একটি ব্লগে।কিন্তু তখন আমি নিজেই টিপসটি প্রয়োগ করতে পারিনি।কত চেষ্টা করেছি তাও ফ্রি কল যায় না।আমি ভাবলাম যে এটি ভুল টিপস।কিছুদিন আগে কি মনে করে যেন আবার ট্রাই করলাম।ওমা! এবার দেখি ঠিকঠাক সব হলো !!আসলে ফ্রি কলের সেবাগুলো মোবাইল অপারেটরগুলো টের পেয়ে ব্লক করে দেয়।যার কারনে অনেক সময় ইন্টারনেট থেকে ফ্রি কল করতে গেলে আমরা অনেক সময় বাধাপ্রাপত হই আর ভাবি আসলে এটি ভুয়া
যাই হোক এবার বলি কিভাবে ফ্রি কল করা যায়। আমি এটা আগে পরীক্ষা করে নিয়েছি। প্রথমে ওয়েলিংটনে আমি কল করেছি এর জন্য।
ফ্রি কল করার জন্য প্রথমে নিচের লিঙ্ক থেকে Software টি ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড (ক্লিক করুন)
এবার ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করে ইন্সটল করুন।
নোট: এটি সম্পুর্ণ ভা-ইরাস মুক্ত। (টেস্টেড) তবুও যদি সেটাপ দিতে সমস্যা হয় অথবা প্রোগ্রাম ওপেন না হয়, তাহলে এন্টি-ভা-ইরাস অফ করে রাখুন অথবা আন-ইন্সটল করে ফেলুন :)। কারণ সফটওয়্যারটি প্যাচ (Patch) করা এবং BTRC এর লাইন ব্লকের কারণে ঝামেলা হতে পারে। 

ইন্সটল করার পর স্টার্ট মেনু থেকে PirateBOXcall এপ্লিকেশন ওপেন করুন এবং মজা লুটেন!! 😀 😀
যে নাম্বারে কল করতে চান সে নাম্বার লিখে এন্টার করুন। পিসিতে মাইক্রোফোন না থাকলে From Number এর জায়গায় আপনার একটা ফোন নাম্বার এবং To Number এর জায়গায় যাকে কল করতে চান তার নাম্বার লিখে Call বাটনে ক্লিক করুন। ৫ মিনিটের মধ্যে আপনার ফোনে একটা কল যাবে। কল রিসিভ করে যাকে কল করতে চান তার নাম্বার আবারও ডায়াল করুন। সর্বোচ্চ ৩০ মিনিট কথা বলা যাবে। এরপর আবার কল করে কথা বলতে পারবেন।
পরের টিউনে দেখা হবে! সবাই ভালো থাকবেন! :*
সমস্যা হলে নিচের টিউন ফলো করুনঃঃ
কয়েকদিন আগে আমি একটা টিউন করেছিলাম ফ্রিতে কল করার উপর। কিন্তু অনেক মানুষ একসাথে ট্রাই করার ফলে বাংলাদেশিদের জন্য এটি বন্ধ করে দেয়া হয়।
এজন্য অনেকে ট্রাই করে হতাশ হন। আবার Failed to Extract file সমস্যারও মুখোমুখি হন। অনেকের আবার ব্রাউজারে সমস্যা হয়েছে। তাঁদের সবার জন্য আমি সমাধান নিয়ে এসেছি। 😀 😀
এ সমস্যার সমাধানের জন্য প্রথমে নিচের লিঙ্ক থেকে DNS changer ডাউনলোড করুন।
লিঙ্ক
এবার ফাইলটি ওপেন করুন।
Select Network Adapter : All Network Adapter
Choose a DNS Server : 1. US - Google Public DNS
এইরকম সিলেক্ট করে তারপর বামদিকে Apply DNS এ চাপুন।
নিচের ছবি ফলো করবেন।

সোমবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১৫

একসাথে সব MP3 গানে তে দিন নিজের নাম অথবা ছবি

বন্ধুরা কখনও খেয়াল করেছেন কি যখন মোবাইলে MP3 বাজানো হয় তখন Player এ অনেক ছবি ভাসে। সেটা হতে পারে গায়কের অথবা অন্য কারো।  আপনারা যাই বলুন আমার কাছে এই ব্যাপার টা বিরক্তকর লাগে। আমার মোবাইল বা কম্পিউটারে কেন অন্য মানুষের ছবি আসবে?
আমি এ বিষয়ে অনেক আগে থেকেই জানতাম কিন্তু অতটা গুরুত্ব দিয়ে কখনো ভাবিনি। কিছু দিন আগে  বন্ধুরা যখন বিষয় টি নিয়ে আলোচনা করছিলো তখন মনে হলো তাদের মত তো আরও অনেকেই আছেন যারা এই বিষয়ে জানেনা। আমার আজকের লিখাটি সেই সব বন্ধুদের জন্য।
একটা ছোট্ট সফটওয়্যার দিয়ে আপনারা MP3 তে ছবি অথবা নাম এডিট করতে পারবেন সফটওয়্যারটির নাম MP3Tag। এটা এই লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করুন,আর MP3 তে দিন নিজের ছবি অথবা আপনার প্রতিষ্ঠানের নাম। এবার লক্ষ্য করুন কিভাবে করতে হবে...
ডাউনলোড হয়ে গেলে সফটওয়্যারটির ইন্সটল প্রক্রিয়া সাধারণ সফটওয়্যার মতই হবে। ইন্সটল করুন, এবার ওপেন করুন। নিচের ছবি গুলো অনুসরন করুন, আশাকরি খুব সহজেই আপনারা পারবেন।

ফাইলে ক্লিক করে add directory তে ক্লিক করুন
যে ফোল্ডার এর গানে আপনি ছবি লাগাতে চান সেটা সিলেক্ট করুন.

ctrl + A চেপে সব গুল গান সিলেক্ট করুন

Cover verier এর মাউস নিয়ে right বাঁটন ক্লিক করুন আর add cover থেকে যে ছবি দিতে চান সেটা সিলেক্ট করুন


উপরে save icon এ ক্লিক করুন
ব্যাস হয়ে গেলো।

ডাউনলোড লিঙ্ক 

আপনার pc র DVD driver এ load বা insert অপশন add করে নিন খুবব সহজে কোন প্রকার sofware ছাড়াই

শুরুতেই বলে নিচ্ছি আমি টেকটিউন পরিবারের একদম নতুন সদস্য তাই আশা করছি টিউনে কোন ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
এই টিউনটি যদি কেউ আগে করে থাকেন তাহলে আমি দুঃখিত.
আমাদের pc র dvd driver এ অনেকেরই শুধু reject অপশনটি থাকে তাই dvd লোড করতে আমার মেইন সুইচ চেপে disk টি লোড করতে হয়. যা কিনা খুব বিরক্তকর এবং খুব ঝামেলার.
তাই আজ আমি দেখাবো কি করে কোন প্রকার software ছাড়াই এই সমস্য থেকে মুক্তি পাবেন.
তো শুরু করা যাক আর advertis দিবো না হয়তো বিরক্ত হতে পারেন.
1] প্রথমে নিচের লিংক থেকে মাএ 37 kb সাইজের zip ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন।
link:- click here

2] এবার .zip ফাইলটি 7-zip বা winrar দিয়ে এক্সটারেক্ট করে নিন, তাহলে একটি folder পাবেন open করুন তাহলে নিচের ছবির মত 2 টি ফাইল দেখতে পাবেন. cdeject.dll এবং Insert_Reg নামে.

3] এবার cdeject.dll ফাইলটি কপি করুন তারপর system c drive এ যান তারপর window ফোল্ডাররে যান তারপর system32 ফোল্ডার open করুন এবং ফাইলটি পেষ্ট করুন এবং বেড়িয়ে যান.
4] এবার আবার এক্সটারেক্ট করা ফোলডারে যান আর Insert_Reg নামের ফাইলটি ডাবল click করে open করুন তাহলে একটি dylog box আসবে yes এ click করুন তাহলে succes দেখাবে ok করুন.
5] ব্যাস কাজ শেষ এবারর আপনার dvd driver এর অপশনের উপর মাউসের righ click করুন তাহলে নিচের ছবির মত reject এবং insert অপশন দেখতে পাবেন enjoy করুন.

টিউনটি যদি কারো ভালো লাগে বা উপকার হয় তাহলে টিউনমেন্ট করে জানাবেন.
নোটঃ- আমি এই কাজটি windows xp তে করেছি তাই windows 7/8/10 এ কাজ করে কিনা তা সঠিক বলতে পারি না. যদি কাজ না করে তাহলে nero software টা install করে নিন তাহলে load অপশন যোগ হয়ে যাবে.

একাদিক ফেসবুক একাউন্ট করে নিন কয়েক মিনিটেই

আসসালামু আলাইকুম। আপনারা সকলে কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে একাদিক ফেসবুক একাউন্ট  খুলবেন।আপনার কোন ইমেল লাগবে না। অনেক সময় অনেকের ফেক ফেসবুক আইডি প্রয়োজন শুধু তাদের জন্য টিউন  টি করলাম। আমি কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী তাই আমি আপনাদের ভিডিওটি দিলাম ভিডিওটি দেখলে বুঝতে পারবেন কিভাবে করতে হয়

                                    WATCH THE VIDEO

নিজের নামে রিংটোন বানান দারুণ সব কন্ঠে মেয়ে,ছেলে। Android মোবাইল দিয়ে

আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন আপনারা? আশা করি ভালো। অনেক দিন হয় কুন টিউন করা হয়না। আসলে সময় তেমন পায়না তো কি আর করব তবে টিউন না করতে করতে আমি বোর হয়ে যাচ্ছি। তাই আজ সময় পেয়েই বসলাম টিউন লিখতে। আপনারা জানেন আমি সব সময় গেম এবং এপ নিয়ে টিউন করি। আজও তার ব্যাতিক্রম হবে না। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব দারূন একটি এন্ড্রয়েড এপ। আমার বিশ্বাষ এই এপ আপনাদের ভালো লাগবে এবং কাজে আসবে।
আজ আমি আপনাদের সাথে যে এপটি শেয়ার করব এই এপ দিয়ে আপনি আপনার নিজের নামে রিংটোন বানাতে পারবেন খুব সহজে। আমরা সাধারনত আজে বাজে যেকুন রিংটোন ব্যবহার করি। যদি আজে বাজে রিংটোন ব্যবহার না করে নিজের নামে রিংটোন ব্যবহার করি তাহলে কেমন হয়।
মাই নেম রিংটোন মেকার দিয়ে কাজ করা খুব সহজ।
চলুন এই এপটি সম্পর্কে আরও কিছু জেনে নেইঃ
১. প্রথ রিংটোন বানানোর জন্য আপনার নাম লিখুন।
২. টেষ্ট করে দেখতে পারেন
৩. আপনার নামটি সেভ করুন এবং কলার টিউন হিসেবে সেট করুন
৪. বিভিন্ন ভাষায় রুপান্তর করতে পারবেন
৫. এখানে অনেক ভয়েস আছে মেয়ে এবং ছেলে কন্ঠে আপনার যা ইচ্ছা নির্বাচন করতে পারেন
৬. ডিসপ্লেতে সকল রিংটোন দেখতে পারবেন।
আমার মনে হয় যা বর্ণনা দিয়েছি এর থেকে বেশি কিছু লিখার প্রয়জন নেই। আর বেশি লিখলে যেমন আমার লিখে সময় নষ্ট হবে তেমন আপনাদের পড়ে সময় নষ্ট হবে। এই এপটি এর আগে কেউ আপনাদের সাথে শেয়ার করেছে কিনা জানিনা। তবে আমি প্রথম শেয়ার করছি। কারো প্রয়োজন মনে হলে ডাউনলোড করতে পারেন।
Software Name: My Name Ringtone Maker.Apk
প্লে-ষ্টোর থেকে ডাউনলোড করতে এখানে যান।

প্লে-ষ্টোর থেকে ডাউনলোড করতে কুন সমস্যা হলে নিচে থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।
Download:Click Here to Download

মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৫

অন্যের ফোনের ওপর নজরদারি রাখতে চান? তাহলে টিউনটি দেখুন।

দিন দিন স্মার্ট ফোন আমাদের জীবনের একটি অংশ হিসেবে রূপ ধারণ করেছে। তবে এটি যেমন অপকারি তেমনি এর কিন্তু উপকারি দিক গুলোও রয়েছে। যেমন ইদানীং একটি অ্যাপ্লিকেশন বের করা হয়েছে প্রিয়জনদের উপর নজরদারি করার জন্য। সব চেয়ে বড় গুরুত্ত পূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে  অভিভাবকরা নিজের মেয়েকে নিয়ে বেশি চিন্তা করে ও বাজে কারো সাথে মিশছে না তো? এটাই ভাবতে থাকি সারাক্ষন। আপনি নতুন প্রেম করছেন বা আপনার কারো সাথে বিয়ের আংটি আদান প্রদান হয়েছে? এবং আপনি আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে নিয়ে সব সময় চিন্তিত? তাহলে আপনার এখন থেকে আর চিন্তা নেই।
এই অ্যাপ্লিকেশনটির মাধ্যমে আপনি আপনার প্রিয়জনের ফোনের এসএমএস, কোথায় কোথায় ফোন করলো,  ফেসবুকে কার কার সাথে চাট করলো, ওর ফোনের কন্টাক্ট এ কার কার নাম্বার রয়েছে, এমনকি বর্তমানে সে কোথায় রয়েছে এবং কোথায় যাচ্ছে? এ-সব কিছু কন্ট্রোল করতে পারবেন।
এক নজরে অ্যাপ্লিকেশনটি একবার দেখে নিন।

তবে রক্ষা যে এই এক্সেসটি পেতে আপনাকে আপনার প্রিয়জনের মোবাইলেও এই অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করতে হবে। মানে দুই পক্ষের ফোনেই এই অ্যাপ্লিকেশনটি থাকতে হবে। এবং এক বার ইন্সটল করার পর আটোমেটিক একটি আইডি তৈরি হবে এবং প্রথম বারের মতো এক্সেস চাইবে। একবার এক্সেস দেওয়া হয়ে গেলে আপনার আর কোন চিন্তা  নেই। মানে এখন থেকে ও আপনার কন্ট্রোল এ চলে আসলো।
তবে অনেকে এই কাজটি আপনার পার্টনারকে না জানিয়ে লুকিয়ে তার ফোন ইন্সটল করে এক্সেস করিয়ে নিতে পারেন, তবে সে এই অ্যাপ্লিকেশনটি সম্পর্কে না যা জানে? তাহলেই আপনি এই কাজটি করতে পারবেন। আপনি অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করার পর হাইড করে দিতে পারেন।
আর যারা জানে তারাও বাধ্য হয়েই আপনাকে তার মোবাইলে এই অ্যাপ্লিকেশনটি ইন্সটল করে এক্সেস দিতে বাধ্য  কেননা  আপনি তার ভাল চান। গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপটির দাম $4.32 এবং রেটিং ও ভাল।

অ্যাপটির ডাউনলোড লিঙ্ক -  এখানে ক্লিক করুন। অথবা   এখানে ক্লিক করুন।

তো বন্ধুরা আজ কে এই পর্যন্ত আবার অন্য কোনো দিন হাজির হব অন্য কোনো টিউন নিয়ে সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।

ক্যামেরা অ্যাপ অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যাহারকারিদের জন্য নিয়ে এলাম সেরা ২০১৫

ক্যামেরা অ্যাপ VSCO Cam

প্রথমেই স্বীকার করে নিচ্ছি VSCO Cam অ্যাপলিকেশনটি খুব বেশি ইউজার ফ্রেন্ডলি নয়। অ্যাপটিতে ব্যবহার করা হয়েছে মিনিমাল লে-আউট যার ফলে আপনি ঠিক কোন স্ক্রিন বা মোডে আছেন তা বুঝতে হয়তো বা আপনার কিছুটা সময় লাগতে পারে। কিন্তু কিছুটা ঝামেলার হলেও আমার মতে এটি অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের জন্য একটি চমৎকার ক্যামেরা অ্যাপলিকেশন।
VSCO Cam অ্যাপটিতে আপনি ছবি তোলার পাশাপাশি এডিট এবং শেয়ারও করতে পারবেন যা আপনাকে কিছুটা হলেও ইন্সটাগ্রামের ফিল প্রদান করবে।
ক্যামেরা অ্যাপ (5)
ডাউনলোড লিংক: গুগল প্লে স্টোর।

A Better Camera ক্যামেরা অ্যাপ

অ্যাপটি ঠিক এর নামের মতই কাজ করে থাকে, আসলেই এটি একটি চমৎকার ক্যামেরা অ্যাপ। অ্যাপটিতে রয়েছে বেশ কিছু চমৎকার ফিচার যেগুলোর মধ্যে অন্যতম ফিচার হচ্ছে বেস্টশট ফিচারটি যা আপনার জন্য অনেকগুলো ছবি তুলে সেই ছবিগুলোর মধ্যে থেকে সবচেয়ে ভালো ছবিটি আপনাকে দেখাবে।
এছাড়াও অ্যাপটিতে রয়েছে বেশ ভালো মানের টিউন-প্রসেসিং ফিচার এবং মজার বিষয় হচ্ছে এই ক্যামেরা অ্যাপলিকেশনটির মাধ্যমে আপনি রিয়েল টাইম এইচডিআর ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন। যদিও এই অ্যাপলিকেশনটির বেশিরভাগ চমৎকার ফিচারগুলোই আপনাকে ইন-অ্যাপ পারচেজ সুবিধার মাধ্যমে কিনে নিতে হবে।
তবে আপনি যদি অনেক ছবি তুলতে পছন্দ করে থাকেন এবং কিছুটা ইনভেস্ট করতে চান এর পেছনে তাহলে আমি মনে করি অ্যাপটি কিনে আপনি মোটেও ঠকবেন না।
ক্যামেরা অ্যাপ (1)
ডাউনলোড লিংক: গুগল প্লে স্টোর।

Camera360 Ultimate

গুগল প্লে স্টোরে এই অ্যাপলিকেশনটি অনেক বেশি জনপ্রিয়। এই অ্যাপটি ক্যামেরা দিয়ে করা যায় এমন প্রায় সব ফিচারই প্রদান করে থাকে। এই অ্যাপলিকেশনটিতে ছবি তোলার পূর্বে লেন্স-ফিল্টার সিস্টেম ব্যবহার করা যায় যার ফলে একটি ফিল্টার যোগ করার পরে কেমন দেখাবে তা আপনি আগে থেকেই জেনে নিতে পারবেন। এছাড়াও এতে রয়েছে অসংখ্য কনটেন্ট এবং এবং ইফেক্ট সমূহ।
অ্যাপলিকেশনটি ব্যবহার করা অনেক সহজ। অ্যাপলিকেশনটির প্রায় সমস্ত সেটিংসই একই উইন্ডোতে দেয়া ফলে আপনাকে খুব বেশি সময় দিতে হবেনা অ্যাপলিকেশনটি পুরোপুরি বুঝে নিতে।
ক্যামেরা অ্যাপ (2)
ডাউনলোড লিংক: গুগল প্লে স্টোর।

Manual Camera

বর্তমানের প্রায় সব ক্যামেরা অ্যাপলিকেশনই এমন ভাবে তৈরি করা হয়েছে যেন ছবি তোলার প্রসেসগুলো ব্যবহারকারীদের কাছে অনেক বেশি সহজ হয়ে দাঁড়ায়, এজন্যে কমপ্লিকেটেড সব ধাপগুলোই বলতে গেলে ক্যামেরা অ্যাপগুলো থেকে মুছে দেয়া হচ্ছে। যার ফলে ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রামে আমরা ভালোই ছবি পাচ্ছি। তবে, সবাই আবার এরকম লে-আউটের ক্যামেরা আপ পছন্দ করেন না। তারা ম্যানুয়াল সিস্টেমটিকেই প্রাধান্য দিয়ে থাকেন, আর সেসব মানুষদের জন্য এটি একটি চমৎকার অ্যাপলিকেশন।
এই অ্যাপলিকেশনটি ব্যবহারের মাধ্যমে আপনারা শাটার স্পিড, ফোকাস, হোয়াইট ব্যালান্স, এক্সপোসার – এসব বিষয়ই ম্যানুয়ালি সেট করে নিতে পারবেন। পাশাপাশি এই অ্যাপলিকেশনতি লসলেস র ফরম্যাটেও ছবি সংরক্ষণ করার সুযোগ দিয়ে থাকে।
তাই আপনি যদি স্মার্টফোনে ম্যানুয়াল ক্যামেরা ব্যবহার করতে চান তবে এটিই আপনার জন্য পারফেক্ট অ্যাপলিকেশন হবে বলে আমি মনে করি। তবে এই অ্যাপটি অ্যান্ড্রয়েড ৫.০ এর এপিআই সমর্থন করে তাই এই এপিআই এর বাইরে সম্ভবত আপনি অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন না।
ক্যামেরা অ্যাপ (3)
ডাউনলোড লিংক: গুগল প্লে স্টোর।

Pixr Express – Effect Express

প্রথম চারটি ক্যামেরা অ্যাপলিকেশন দিলেও শেষ অ্যাপলিকেশনটি দিচ্ছি একটি এডিটরের। এডিটরটিতে রয়েছে হরেক রকমের ইমেজ এডিটিং এর অপশন যা আপনাকে সহজেই মুগ্ধ করবে।
অ্যাপলিকেশনটিতে অটোম্যাটিক ইমেজ কারেকশন থেকে শুরু করে রয়েছে বিভিন্ন রকমের অ্যাডজাস্টমেন্টের সুবিধা, যেমন ধরুন – হিল, ফোকাস, প্ল্যাশ এবং ইত্যাদি। আমার মতে এই অ্যাপলিকেশনটিকে স্মার্টফোনের ফটোশপ বলেও চালিয়ে দেয়া যায় অনায়াসেই। মজার বিষয় হচ্ছে, এই অ্যাপটিতে একই ইফেক্টের বিভিন্ন ধরণের কালার রয়েছে যা আপনাকে ইমেজ এডিটিং এর ক্ষেত্রে আলাদা আনন্দ প্রদান করবে। এছাড়াও এর সাহায্যে আপনি আপনার ছবিতে যোগ করতে পারবেন নানা ধরণের টেক্সট এবং স্টিকার।
আপনি যদি এখনও ব্যবহার না করে থাকেন তবে আপনার আজই এই ইমেজ এডিটরটি ব্যবহার করে দেখুন।
ক্যামেরা অ্যাপ (4)
ডাউনলোড লিংক: গুগল প্লে স্টোর।

মাত্র ৫ সেকেন্ডে লক করুন পিসির মাউস & কিবোর্ড (সফ্টওয়ার-২৩০ কেবি) নিয়ে রাখতে পারেন

আশা করছি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। শিরোনাম দেখে হয়তো অনেকটা বুঝতে পেরেছেন আজকের লিখারবিষয়। কোন কথা না বাড়িয়ে সরাসরি টিউনে চলে যাচ্ছি।
প্রথমেই নিচের লিনক থেকে Zip File টি নামিয়ে নিন।
→Download
অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন কারণে কম্পিঊটারের কিবোর্ড ও মাঊস লক করতে হয়। কোন মুভি দেখছেন কিন্তু কেউ এসে ডিস্টার্ব করছে উল্টাপাল্টা কিবোর্ড বা মাঊস ক্লিক করে। আবার আপনি কোন কাজে বাইরে গেলেন পিসিতে কোন কাজ করতে দিয়ে, কিন্তু এসে দেখলেন আপনার কাজটি কেউ বন্ধ করে দিয়েছে। তাছারা ছোট বাচ্চাদের কাছ থেকেপিসিকে সুরক্ষিত রাখতে পিসির মাউস এবং কিবোর্ড লক করে রাখাটাই উত্তম।আর এ কাজটি আপনি করতে পারেন Key Freeze নামক ছোট একটি সফ্টওয়ার দিয়ে।সফ্টওয়ারটি উপরের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড শেষে ফোল্ডারটি আনজিপ করে সফ্টওয়ারটি পিসিতে ইনস্টল করে নিন।
ইনস্টল শেষে Key Freeze ওপেন করুন।
লক করার জন্য:
Lock Keyboard & Mouse ক্লিক করুন। ৫ সেকেন্ডের মধ্যে লক হয়ে যাবে।
Unlock করতে: Ctrl + Alt + Delete চাপুন। তারপর Esc চাপুন। সাথেসাথে কিবোর্ড এবং মাউস আনলক হয়ে যাবে।
ভাল লাগলে নিচে একখানা Comment করবেন।

আপনার মোবাইলে 4K হলোগ্রাফিক ভিডিও দেখুন সুধু ছোট্টো একটা ট্রিকের মাধ্যমে। 25

প্রযুক্তির এই দুনিয়ায় প্রতিদিন কানেক্ট থাকলেও নিজে কিছু লেখার সাহস পাইনা, কারন এখানে যারা আছেন তারা আমার থেকে হাজার গুন বেশী জ্ঞানী। কিন্তু কিছুদিন থেকে টেকটিউনস এর পরিবেশ খারাপের পথে যাচ্ছে, আসা করি টিটি তার আগের অবস্থান টা ধরে রাখবে।  যাইহোক এগুলো বাদ দিয়ে আসল কথায় আসি।


হলোগ্রাফি শব্দটার সাথে এখন সবাই পরিচিত। অধিকাংশ ইংলিশ মুভিতেই হলোগ্রাফি দেখতে পাওয়া যায়।  সালমান খানের কিক মুভিতেও হলোগ্রাফি দেখতে পাওয়া গেছে। দেখতে জটিল হলেও আমরা সামান্য ট্রিক ব্যবহার করেই আমাদের নিজের মোবাইল এই এমন ভিডিও দেখতে পারি...
কি? অবাক হচ্ছেন?
আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে মোবাইলে হলোগ্রাফিক ভিডিও দেখতে হয়। না লিখে সরাসরি ভিডিও দিলাম যাতে ভালোভাবে বুঝতে পারেন। শিওর ভিডিও টা দেখার পর আপনিও অবাক হয়ে জাবেন, আর যদি নিজে বানান তাহলে কতটা অবাক হবেন এন্ড মজা পাবেন সেটা নাহয় নাই বললাম।
টিওটোরিয়ালঃ Turn your Smartphone into a 3D Hologram 4K YouTube


সব ভিডিও আপনারা হলোগ্রাফিক স্টাইলে দেখতে পারবেন না। এর জন্য স্পেসাল ভিডিও ডাউনলোড করতে হবে। আপনাদের সুবিধার জন্ন্য এমন একটি ভিডিওর ইউটিউব লিঙ্ক দিলাম, শুধু লিঙ্ক এর https://www. কেটে দিয়ে  সেখানে ss লিখবেন তাহলেই ভিডিও ডাউনলোড শুরু হবে। example : https://www.youtube.com/channel/UCI9IP1qtXKMnNNNcRiQ9pIA এর বদলে ssyoutube.com/channel/UCI9IP1qtXKMnNNNcRiQ9pIA

ভিডিও লিঙ্কঃ holography project video

গুছিয়ে না লিখতে পারার জন্য দুক্ষিত। যদি বুঝতে অসুবিধা হয় অথবা কোনো প্রশ্ন থাকে তবে টিউমেন্ট করতে পারেন। ভালো থাকবেন সবাই।

All in One Windows Activator; Windows OS ও MS Office এর সকল ভার্সন Activate করে নিন এক নিমিষে!!

নতুন পিসি হোক আর ভাইরাস ইনফেক্টেড হোক, Windows setup আমাদের দিতে হয় প্রায়ই। অনেক সময় বাজার থেকে সিডি কিনে নিয়ে এসে দেখা যায় সেটা ট্রায়াল ভার্সন। অনেকে নেট থেকে ডাউনলোড করেও ফুল ভার্সন করার জন্যে একটিভেটর খুজে হয়রান হয়ে যান। মাইক্রোসফট অফিসের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটে। দৌড়াদৌড়ি করতে হয় এক্সপার্ট ভাইদের কাছে।
আপনাদের জন্যেই নিয়ে আসলাম দারুন সমাধান। তার জন্যে আপনাদের দরকার হবে KMSPico Activator. KMSPico  হচ্ছে একটি জনপ্রিয় Activator। যা আপনার Windows operating system এবং Microsoft Office কে লাইফ টাইম পর্যন্ত Active করে রাখবে।

এক নজরে দেখে নিন কোন কোন প্রডাক্ট সাপোর্ট করবে:

- Windows Vista Bussiness/Enterprise
- Windows 7 Professional/Enterprise
- Windows 8
- Windows 8.1
- Windows 10 Technical Preview Build 9841/9860/9888 All
- Office 2010/2013
- Windows Server 2008/2008R2
- Windows Server 2012/2012R2
- Windows Server Technical Preview Build 9841/9860 All

কিভাবে Active করবেন?

১।প্রথমে নিচের দেওয়া লিংক থেকে ডাউনলোড করুন। তারপর Extract করুন।
২।তারপর KMSpico setup ফাইলটির উপর ডাবল ক্লিক করুন এবং নরমালি ইনস্টল করুন। যখন KMSPico Activator রান করবেন তখন Run As Administers দিয়ে Run করবেন।
৩। এরপর start menu তে গিয়ে kmspico তে ক্লিক করুন।  একটি নতুন উইন্ডো খুলবে।

৪। Open হলে লাল একটি বাটন দেখতে পারবেন, সেখানে ক্লিক করুন এবং ইনস্টল প্রসেস সম্পন্ন করুন।
৫। In this KMSpico window you can also check your Windows and Office Activation status. To do so, click on Tokens button --> Select Your Product --> Click on the Blue  i  button.
Windows activation শেষ হলে প্রপার্টিজ থেকে দেখতে পারবেন যে, আপনার উইন্ডোজ অ্যাক্টিভ হয়ে গেছে।

ডাউনলোড লিঙ্কঃ
KMSpico 10.1.7 Final + Portable: http://bit.ly/KMSpico_v10_1_7
আমি আশা করি আপনারা ভালো ভাবে সম্পন্ন করবেন। যদি কোনো সমস্যা হয় তাহলে টিউমেন্ট করতে ভূলবেন না কিন্তু।

সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৫

আইফোন দিয়ে যেকোনো দেশ থেকেই US Store এর জন্য ফ্রী অ্যাপেল আইডি বানিয়ে নিতে যা করবেন (এড্রেস এবং ফোন নাম্বারসহ দেয়া)

আইফোন দিয়ে যেকোনো দেশ থেকেই US Store এর জন্য ফ্রী অ্যাপেল আইডি বানিয়ে নিতে যা করবেন (এড্রেস এবং ফোন নাম্বারসহ দেয়া)
পরম দাতা ও করুনাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি। আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন। পোস্টের সাথে দেয়া ছবি দেখে হুবুহু একই রকম তথ্য দিয়ে বানালে ক্রেডিট কার্ড তথ্য চাইতে পারে। তাই পোস্টে যেমন আছে তা দেখে বানান। কারন পোস্টের তথ্য কিছুদিন পরপর আপডেট করা হয়। Apple ID ছাড়া কোন অ্যাপস সেটা ফ্রী হলেও ইন্সটল করা যায় না। আর বাংলাদেশের এড্রেস দিয়ে Apple ID বানানো গেলেও সেই অ্যাপেল আইডি দিয়ে কিছুই ইন্সটল করতে পারবেন না ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড ছাড়া। এই পোস্ট দেখে US Store এর জন্য Apple ID বানাতে পারবেন সেটা আপনি যে দেশেই থাকেন না কেন। অন্য কোন দেশের জন্য অ্যাপেল আইডি বানাতে চাইলে এই নিয়ম দেখে লাভ নেই। সবগুলো স্টেপ খুব ভালভাবে দেখুন। অবশ্যই ইন্টারনেট লাগবে। পোস্ট থেকে কোন কিছু নিজে বদলায়া বা না দিয়ে অ্যাপেল আইডি বানালে অ্যাপেল আইডি হয়ত হবে কিন্তু পরে ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড চাইবে, তাই দয়া করে সকল অংশ ভাল করে ফলো করে করবেন। এই পোস্ট এর সাথে প্রতিটা স্টেপের ছবি আছে দেখে নিন।
Step 1: প্রথমে আপনার আইফোনের Settings এ গিয়ে Store অথবা iTunes & App Stores থেকে কোন Apple ID যদি Sign In থাকে তাহলে তা Sign Out করে নিন। Apple ID তে ক্লিক করলেই Sign Out অপশন আসবে। কারণ কোন আইডি Sign In থাকলে নতুন আইডি বানানো যাবে না। এখানে Create New Apple ID অপশন আছে যা দিয়ে Apple ID বানাতে যাবেন না। তাহলে আপনার Credit or Debit Card এর ইনফর্মেশন চাইবে। যদি অ্যাপেল আইডি সাইন ইন করা না থাকে তাহলে পরের স্টেপ দেখুন।
Step 2: আপনার আইফোন এর App Store অ্যাপস ওপেন করে Search এ গিয়ে Speedtest বা যেকোনো ফ্রী অ্যাপসের নাম লিখে সার্চ দিয়ে ঐ অ্যাপস এর Get তে(Get লেখা না থাকলে হবে না) টাচ করে Install App এ টাচ করলে কয়েকটা অপশন আসবে তা থেকে Create New Apple ID তে ক্লিক করুন।
Step 3: এখানে Country or Region থেকে Store United States থাকলে Next চাপার পর Send by Email না চেপে নিচের দিকে Agree তারপর আবার Agree তে চাপুন। যদি United States না থাকে তাহলে এই নিয়মে অ্যাপেল আইডি বানাতে পারবেন না। কারণ যে দেশ থাকবে সেই দেশের এড্রেস দিতে হবে। অন্য দেশ থাকলে তা বদলিয়ে United States সিলেক্ট করে নিন।
Step 4: এখানে আপনার নিজের ইমেইল এড্রেস দিন যেটা আগে কখনো অ্যাপেল আইডি বানানোর জন্য ব্যাবহার করা হয় নি (সেই ইমেইল এর পাসওয়ার্ড জানা থাকতে হবে যাতে কোন ইমেইল পাঠালে দেখতে পারেন) এবার Apple ID এর জন্য নতুন পাসওয়ার্ড (যার মধ্যে একটা বড় হাতের এবং একটা ছোট হাতের English Letter এবং একটা নাম্বার থাকতে হবে) দিন। পরের লাইনে ঐ একই পাসওয়ার্ড আবার দিন।
Step 5: এখানে আপনার পছন্দমত তিনটা প্রশ্ন বাছাই করে তাদের উত্তর দিন। এই উত্তর গুলো অবশ্যই মনে রাখবেন আপনার পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে এই উত্তর চাইবে তাই কোথাও লিখে রাখুন। Optional Rescue Email কেউ দিতে চাইলে আপনার অন্য কোন ইমেইল এড্রেস দিন যেটা আগে কোন অ্যাপেল আইডির জন্য ব্যাবহার করা হয় নি, না দিলে খালি রাখুন তাতে কোন সমস্যা নেই।
Step 6: এবার আপনার জন্ম তারিখ দিন। প্রথমে মাস তারপর দিন তারপর জন্মসাল দিন। এখন নিচের যে দুইটা Subcribe অপশন অন করা আছে তা অফ করে দিন। কারণ এই দুইটা অন থাকলে আপনার ইমেইলে তারা ইমেইল পাঠাবে কোন অ্যাপেল নিউজ থাকলে যা তেমন একটা দরকার নেই।
Step 7: এখান থেকে Next চাপার পর এখানে None এ আগে থেকেই টিক দেয়া থাকবে। আর Code এর জায়গায় কিছু লিখতে হবে না। তারপর নিচের গুলো আমি যেভাবে লিখেছি ঠিক সেভাবে পুরন করুন। আর যদি কারো আমেরিকার অন্য কোন এড্রেস জানা থাকে তাও ব্যাবহার করতে পারেন।
Title: Mr or Mrs (এখানে কোন কিছু সিলেক্ট না করলে হবে না, তাহলে পরে ক্রেডিট কার্ড চাইবে)
First Name: আপনার নামের প্রথম অংশ (যেমনঃ MD বা Mohammad)
Last Name: আপনার নামের শেষ অংশ (যেমনঃ Hossain)
Address: 100 Belmont Pl (যেভাবে লেখা আছে সেভাবে লিখুন)
Address: কিছু দিতে হবে না।
City: Staten Island (যেভাবে লিখা আছে সেভাবে লিখুন)
State: NY মানে নিউ ইয়র্ক স্টেট
Zip Code: 10301
Phone: প্রথমে 347 তারপর 420-....(যেকোনো ৪ ডিজিটের নাম্বার) লিখুন।
দিয়ে Next চাপলেই আপনার ইমেইল Verification এর জন্য আপনার ইমেইল এ আপনাকে একটা ইমেইল পাঠাবে।
Step 8: এবার আপনি যে ইমেইল এড্রেস দিয়ে অ্যাপেল আইডি খুলেছেন তা ওপেন করুন। দেখবেন আপনার ইমেইলে অ্যাপেল থেকে একটা ইমেইল এসেছে। সেই ইমেইল ওপেন করে Verify Now এ ক্লিক করলে আপনাকে যে পেজে নিয়ে যাবে বা যে পেজ ওপেন হবে তাতে আপনি যে ইমেইল দিয়ে অ্যাপেল আইডি বানাইছেন সেই ইমেইল এড্রেস আর অ্যাপেল আইডির জন্য যে পাসওয়ার্ড বানিয়েছেন সেই পাসওয়ার্ড দিয়ে Verify করলেই হয়ে গেল আপনার নতুন অ্যাপল আইডি। এখন App Store অ্যাপস থেকে একটা ফ্রী অ্যাপস ইন্সটল করে দেখেন অ্যাপেল আইডি দিয়ে অ্যাপস ইন্সটল করতে পারছেন কিনা।

মঙ্গলবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৫

jailbreak iOS 7.1 along with iOS 7 activation lock bypass

For example, the phone has to be renamed through iTunes as a 'new device' and the password has to be disabled. Then bypass iOS 7 activation lock process has to be executed before the jailbreak is performed.
IOS 7.1.2 Bypass iCloud

Guide to jailbreak iOS 7.1 along with iOS 7 activation lock bypass

Step 1: Make a download from the link for jailbreaking iOS 7.1 / 7.1.2. The file works with Windows XP as well as Windows 7 and 8.
Step 2: Now connect your iPhone 4 to the computer, launch the program and selected 'tethered jailbreak iOS 7 for iPhone 4'.
Step 3: Now click the button that says '1) Run SSH_RD Tool'.
bypass iOS 7.1.2 Activation lock
Step 4: Now wait for the window RD_tool to launch, and then switch your device into DFU-mode.
iOS 7.1.2 Activation lock bypass
Step 5: After the process has finished, now press '2) Run SSH Connect'. At this point, you also need to make sure that the disc is mounted. See the following:
  • Mounting/ dev/disk0s1s1 on /mnt1 ..
  • Mounting / dev/disk0s1s2 on /mnt2 ..
Otherwise, you can select '2) Run SSH Connect'
Step 6: Now select 'jailbreak data send', and wait for the popup that says 'Continue connecting and add host key to the cache?'. Select Yes 'Y'. The phone will now reboot in recovery mode.
Bypass iTunes Lock
Step 7: Now press 'tethered boot iOS 7.1 / 7.1.2 iPhone 4 Model: 3.1 or 3.2 or 3.3' to boot the phone depending on your model; find the iPhone model with the image number in the window.
Jailbreak iOS 7.1.2 iPhone 4
Remove iOS 7 Activation
Step 8: After downloading, do not do anything before the device automatically reboots. Cydia will be installed.
Step 9: After that, you need to wait for respring. This is when mobilesubstrate will be added.
Step 10: Now feel free to open Cydia and install any updates.
Now upon every reboot, you need to connect iPhone to the computer and select 'tethered boot iOS 7.1', as it is not an untethered jailbreak'.
Bypass activation works on iOS 7.1 and iOS 7, but if your phone is reported as stolen you won't be able to make calls. Did you managed to bypass iOS 7.1 Activation Lock? Tell us in the comments below.

সোমবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৫

how to bypass and jailbreak iphone 4 icloud lock (youtube video)

https://www.youtube.com/watch?v=hXDGe4r8OlE

Hactivate tool : http://www.sendspace.com/file/afzffa
Jailbreak tool : http://evasi0n.com/

দেখে নিন অনলাইনে ভিসা,পাসপোর্ট,রেসিডেন্ট পার্মিট,ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি কিভাবে চেক করবেন?

বিদেশে আসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো হল পাসপোর্ট ও ভিসা। আর আমাদের দেশে থেকে যারা মিডল ইস্ট, ইউরোপ, কিংবা আফ্রিকা ভ্রমন কিংবা কাজের ভিসা নিয়ে যান তাদের অনেকেই অনেক সময় জাল ভিসা ও পাসপোর্ট বলে পুলিশ এর হাতে এয়ারপোর্ট এ আটকা পড়ে। কতিপয় দালাল এই সব ভিসা তৈরির কাজ করে থাকেন আর এর সাজা ভোগ করে নিরীহ বাঙালি। তাই আজকে আমার আলোচনার বিষয় বিদেশে আসার আগে কীভাবে ভিসা চেক করবেন? যারা ভিসা হাতে পাওয়ার পর বুঝতে পারেন না এটা আসল কিনা নকল তারা সহজে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে ভিসা চেক করতে পারবেন। আমি আপনাদের কে কতিপয় দেশে ভিসা চেক করার পদ্ধতি ও ওয়েবসাইট সমুহের নাম দিচ্ছি।
এই সব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি অনি দেশের কাজের ভিসা ও রেসিডেন্ট পার্মিট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।
১#বাংলাদেশ http://www.moi.gov.bd/
২#তানজানিয়া http://www.tanzania.go.tz/
৩#কাতারhttp://www.moi.gov.qa/site/english/
৪#কুয়েত http://www.moi.gov.kw/portal/varabic/ShowPage.aspx
৫#পাকিস্তান http://www.moitt.gov.pk/
৬# সৌদি আরব http://www.moi.gov.sa http://mol.gov.sa/
৭#দুবাই http://www.moi.gov.ae
৮#মিশর http://www.moiegypt.gov.eg/english
৯# সাইপ্রাস http://www.moi.gov.cy
১০#আলবেনিয়া http://www.moi.gov.al/
১১# জাম্বিয়া http://www.moi.gov.gm/
১২#জর্ডান http://www.moi.gov.jo/
১৩# ইন্ডিয়া http://labour.nic.in/content/
১৪#কেনিয়াhttp://www.labour.go.ke/
১৫# ইতালি https://www.visaservices.org.in/Italy-Bangladesh-Tracking/
১৬#সিঙ্গাপুর http://www.mom.gov.sg
১৭# স্লোভেনিয়া http://www.mddsz.gov.si/en
১৮#শ্রীলঙ্কা http://www.labourdept.gov.lk/
১৯# দক্ষিণ আফ্রিকা https://www.labour.gov.za/
২০#থাইল্যান্ড http://www.mfa.go.th/main/
২১#বাহরাইন http://www.mol.gov.bh/
২৩#কানাডা http://www.labour.gov.on.ca/english/
২৪#কোরিয়া http://www.moel.go.kr/english
২৫#জাপান http://www.mhlw.go.jp/english/
২৬#পোল্যান্ড http://www.mpips.gov.pl/en
২৭#ইংল্যান্ড http://www.ukba.homeoffice.gov.uk/
২৮#বুলগেরিয়া http://www.government.bg/
২৯#স্পেন http://www.empleo.gob.es/en/
৩০# ইউক্রাইন http://www.mlsp.gov.ua/labour/control/uk/index
৩১# মালায়শিয়া http://www.mohr.gov.my/index.php/en/
৩২#কানাডা http://www.cic.gc.ca/english/index-can.asp
৩৩#ওমান http://www.rop.gov.om/
৩৪#ওগান্দা http://www.mglsd.go.ug/
৩৫#ফিলিপাইন http://www.dole.gov.ph/
আর ইউরোপের ভিসা, পাসপোর্ট, রেসিডেন্ট পার্মিট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি চেক করতে হলে নিচের ওয়েবসাইটে গিয়ে চেক করতে হবে। এখান থেকে আপনি সব কয়টি ুইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ভুক্ত দেশের ডকুমেন্টস চেক করতে পারবেন। আর সব দেশের ডকুমেন্টস এর ফরম্যাট ও দেয়া আছে কোন দেশের ভিসা, পাসপোর্ট, রেসিডেন্ট পার্মিট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি কেমন হয় সেটাও আপনি দেখতে পাবেন।
চেক করতে পারেন এই ওয়েবসাইট থেকে :
Counsil of European union – Public Registary of Authentic Identity and Travel Documents Check Online

পেন ড্রাইভ বুটাবেল করুন খুব সহজে কোন প্রকার সফটওয়্যার ছাড়া

প্রথমে আপনার পেন ড্রাইভটিকে কম্পিউটার-এর সাথে যুক্ত করুন। তারপর RUN মুড- যান।

Run মুডে যাওয়ার জন্য নিচের ছবিতে দেওয়া বাটন গুলো চাপুন।

এখন রান মুডে cmd লিখে Enter বাটন চাপুন।

নিচের ছবির মত দেখাবে। তাতে "diskpart" কথাটি লিখে Enter চাপুন।

তারপর যে উইন্ডোটা আসবে তাতে লিখুন "list disk" এবং এন্টার চাপুন।

এখন দুটো ডিস্ক দেখাবে। আপনি ডিস্ক ১ টি সিলেক্ট করবেন। ডিস্ক ১ সিলেক্ট করার জন্য আপনাকে এই লাইনটি লিখতে হবে "select disk 1" এবং এন্টার চাপতে হবে।

এখন আপনার পেন ড্রাইভটি সিলেক্ট অবস্থায় আছে। এবার আপনাকে লিখতে হবে "clean"

তারপর এন্টার চাপতে হবে।

ক্লিন করার পর আপনাকে প্রাইমারি পার্টিশন তৈরি করতে হবে। তার জন্য আপনাকে এই লাইনটি লিখতে হবে "create partition primary" তারপর এন্টার চাপলে আপনার পার্টিশন তৈরি হয়ে যাবে।

এবার আপনি পার্টিশনটি সিলেক্ট করুন এভাবে "select partition 1"

পার্টিশটি সিলেক্ট করার পর পার্টিশনটি ফরম্যাট করতে হবে। তার জন্য আপনাকে এই লাইনটি লিখতে হবে "format=fs ntfs quick" এবং এন্টার কী চাপতে হবে।

ফরম্যাট হতে কিছু সময় নিবে। এই ধরুন ১০-২০ সেকেন্ড। ফরম্যাট হওয়ার পর "active" কথাটি লিখে এন্টার চাপতে হবে। আপনার পেন ড্রাইভটি বুটাবেল হয়ে গেল।

Active করার পর "exit" লিখে CMD মুড থেকে বেরিয়ে আসবেন এবং আপনার পছন্দের উইন্ডোজটির সেট আপ ফাইল কপি করে আপনার বুটাবেল করা পেন ড্রাইভ-এ পেস্ট করে দিন। কাজ শেষ, এখন শুধু বাকী আপনার যে কম্পিউটার-এ উইন্ডোজ সমস্যা করছে তাতে পেন ড্রাইভটি লাগিয়ে সেট আপ দিয়ে দেওয়া।

ফেসবুকে অটো ভিডিও অটো প্লে হয়ে যাচ্ছে? তাই এখনই বন্ধ করুন (ছবিসহ) How To Stop Facebook Video Auto Play?

ফেসবুক এ আটো ভিডিও প্লে এর কারনে আপনার অনেক মেগাবাইট খরচ হচ্ছে, আর ফেসবুকের স্পিড স্লো হয়ে যাচ্ছে। দিন যতই যাচ্ছে ফেসবুক ততই নিত্য নতুন ফিচার যুক্ত করেছে। সম্প্রতি তারই ধারাবাহিকতায় ফেসবুক ভিডিও সেবায় নতুন একটি ফিচার যুক্ত করেছে।যার কারণেই অনেকে সেটা নিজেদের জন্য বিরক্তিকর বলে মনে করছে।আর সমস্যা থাকলে সেটার সমাধান থাকবে এটাই স্বাভাবিক।
কারণ নিউজ ফিডে থাকা কোন ভিডিও সামনে আসলেই সেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যায়। যার কারণেই ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই সেটা চালু হওয়াতে অনেক বিড়াম্বনার মাঝে তাদের পরতে হচ্ছে। তাই আর বিরাম্বনায় তাকে পরতে হবে না,  খুব সহজেই ভিডিও অটো প্লে বন্ধ করা সম্ভব।
নিচের চিত্রের মতোঃ
Untitled
এজন্য প্রথমেই যেতে হবে Settings অপশনে। সেখানে Videos নামের একটি ট্যাব রয়েছে বামদিকের অপশনগুলোর মধ্যে।
Capture
Videos ট্যাব থেকে Auto-Play Videos এর ড্রপডাউন লিস্টে ক্লিক করুন। এটি Default দেওয়া রয়েছে। সেখান থেকে Off নির্বাচন করুন।
এর মাধ্যমে আপনার নিউজ ফিডে ভিডিও অটো প্লে ফিচারটি বন্ধ হয়ে যাবে।আর আপনিও পাবেন শান্তি,যার ফলে আপনার অনুমতি ছাড়া ভিডিও প্লে অসম্ভব।
Untitled
আসা করি বুঝতে পেরেছেন। তার পরেও যদি কারও বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে আমাদের ফেসবুক পেজ এ ইনবক্স করতে পারেন। আপনার যে কোন সমস্যার সমাধান এর চেস্টা করব। ফেসবুক পেজ

এবার আপনার যেকোনো সীম রেজিশ্ট্রেশন করুন আপনি নিজেই ঘরে বসে একটি এপের মাধ্যমে।


ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত সব সিম পুনরায় নিবন্ধনের নির্দেশনা জানিয়েছে। তাই এখন সহজেই মোবাইল ফোনের সিম রেজিস্ট্রেশন করা যাবে মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে। এনড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। অ্যাপটি ডাউনলোড করে সেখানে ইংরেজিতে নিজের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, জন্ম তারিখ এবং পূর্ণ নাম লিখে সহজেই মোবাইল সিমটি নিবন্ধন করে নিতে পারবেন।
অ্যাপটির ডাউনলোড লিংক হলঃ
.star. Click To Download

জাতীয় পরিচয়পত্র (ন্যাশনাল আইডি কার্ড) এর ছবি পরিবর্তন তথ্য পরিবর্তন ও নতুন ভোটার হোন অনলাইনে (এক্সক্লুসিভ)

কেমন আছেন সবাই ? আজকের পোস্ট বাংলাদেশের ১০ কোটি জাতীয় পরিচয়পত্র (ন্যাশনাল আইডি কার্ড) ধারী ও ১৮ বৎসর বয়সী ভোটার হবার উপযুক্ত সকল নাগরিকের জন্য । বাংলাদেশে যত জাতীয় পরিচয়পত্র (ন্যাশনাল আইডি কার্ড) আছে ৯৯% ছবি অস্পষ্ট ও ২০% জাতীয় পরিচয়পত্রে তথ্য ভুল রয়েছে, আমি আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে ঘরে বসেই অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র বা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের বিস্তারিত ডিটেইলস দেখতে পারবেন, ছবি পরিবর্তন, ঠিকানা পরিবর্তন, ভুল সংশোধন ও তথ্য হালনাগাদ করতে পারবেন ও কিভাবে অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে ।

এই পোস্টটি পড়ে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের বিস্তারিত দেখে নিন এবং ফেসবুকে শেয়ার করে বন্ধুদের অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ছবি পরিবর্তন তথ্য পরিবর্তন ও নতুন ভোটার হবার বিস্তারিত নিয়মকানুন জানিয়ে দেন ।

আজকে দেখাবো অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্রের কি কি পরিবর্তন আপনি নিজেই করতে পারবেন ?

  • তথ্য পরিবর্তন
  • ঠিকানা পরিবর্তন
  • ভোটার এলাকা স্থানান্তর
  • পুনঃমূদ্রণ
  • ছবি পরিবর্তন
  • আবেদনপত্রের হাল অবস্থা

কিভাবে ছবি পরিবর্তন ও তথ্য হালনাগাদ ও আপনার সকল ডাটাবেজ দেখতে পারবেন?

আমি নিচে চিত্রের মাধ্যমে স্টেপ বাই স্টেপ দেখিয়ে দিচ্ছি ।
প্রথমে রেজিষ্ট্রেশন করতে এই লিংকে যান>>> https://services.nidw.gov.bd/registration
(এই সাইট https ফরম্যাটে হওয়াতে আপনার ফায়ারফক্স ব্রাউজারে এটা লেখা আসতে পারে This Connection is Untrusted  সেক্ষেত্রে সমাধান হলো প্রথমে I Understand the Risks ক্লিক করেন তারপর ।
  1. On the warning page, click I Understand the Risks.
  2. Click "Add Exception'.... The Add Security Exception dialog will appear.
  3. Click "Confirm Security Exception" ক্লিক করুন সাইট চলে আসবে । )

কারা অনলাইন সেবার জন্য রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন !!

আপনি ভোটার হয়ে থাকলে রেজিষ্ট্রেশন করে এই ওয়েবসাইটের সুবিধা নিন। রেজিষ্ট্রেশন করতে নিন্মের ধাপসমূহ অনুসরণ করুণ-
  • প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী পূরণ করে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।
  • আপনার কার্ডের তথ্য ও মোবাইলে প্রাপ্ত এক্টিভেশন কোড সহকারে লগ ইন করুন।
  • তথ্য পরিবর্তনের ফর্মে তথ্য হালনাগাদ করে সেটির প্রিন্ট নিয়ে নিন।
  • পৃন্টকৃত ফর্মে স্বাক্ষর করে সেটির স্ক্যানকৃত কপি অনলাইনে জমা দিন।
  • তথ্য পরিবর্তনের স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় দলিলাদি কালার স্ক্যান কপি অনলাইনে জমা দিন।
এবার "রেজিষ্ট্রেশন ফরম পুরন করতে চাই" ক্লিক করুন ।

এবার ফরমটি সঠিক ভাবে পুরন করুনঃ
  • এন.আই.ডি নম্বরঃ  (আপনার এন.আই.ডি নম্বর যদি ১৩ সংখ্যার হয় তবে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন উদাহরণঃ আপনার কার্ড নাম্বার ১২৩৪৫৬৭৮৯১০০০ ও জন্মসাল ১৯৯০ আপনি এভাবে দিবেন ১৯৯০১২৩৪৫৬৭৮৯১০০০)
  • জন্ম তারিখঃ (কার্ড দেখে সিলেক্ট করুন)
  • মোবাইল ফোন নম্বরঃ (আপনার সঠিক মোবাইল নাম্বার দিন কারন মোবাইলে ভেরিফাই কোড পাঠাবে )
  • ইমেইলঃ (ইচ্ছা হলে দিতে পারেন না দিলে সমস্যা নাই, ইমেইল আইডি দিলে পরবর্তীতে লগইন করার সময় ভেরিফাই কোড ইমেইলে সেন্ড করতে পারবেন যদি মোবাইল হাতের কাছে না থাকে)
  • বর্তমান ঠিকানা

    • জেলা
  • স্থায়ী ঠিকানা

  • জেলা
  • লগইন পাসওয়ার্ড

  • পাসওয়ার্ড অবশ্যই ৮ সংখ্যার হতে হবে বড় হাতের অক্ষর ও সংখ্যা থাকতে হবে যেমনঃ PChelpline2015
এবার সঠিক ভাবে ক্যাপচা পুরন করুন ছোট হাতের বড় হাতের অক্ষর বা সংখ্যা যা দেওয়া আছে তাই বসান তবে স্পেস দিতে হবেনা ।
এবার "রেজিষ্টার" বাটন ক্লিক করে দ্বিতীয় ধাপে চলে যান ।


ফরম টি সঠিক ও সফল ভাবে রেজিস্টার করার পর দেখুন আপনার মোবাইলে ভেরিফাই কোড এসেছে ও ব্রাউজারে ঐ কোড সামমিট করার অপশন এসেছে , নিচের ছবির মত স্থানে আপনার মোবাইলের ভেরিফাই কোড বাসান ও রেজিস্টার বাঁটনে ক্লিক করুন ।
(২ মিনিটের মধ্যে মোবাইলে কোড না আসলে পুনরায় কোড পাঠান (SMS) ক্লিক করুন)

সঠিক ভাবে কোড প্রবেশ করার পর আপনার Account Active হয়ে যাবে এবার নিচের ছবির মত পেইজ আসবে আপনাকে লগইন  করতে বলা হবে অথবা লগইন লিংক>> https://services.nidw.gov.bd/login
লগইন করতে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর (১৩ সংখ্যার হলে অবশ্যই প্রথমে আপনার জন্মসাল দিয়ে নিবেন)  জন্মতারিখ ও আপনার দেওয়া পাসওয়ার্ড দিয়ে ভেরিফাই কোড কিভাবে পেতে চান তা সিলেক্ট করতে হবে ।
রেজিস্ট্রেশন করা মোবাইল নাম্বার আপনার হাতের কাছে থাকলে মোবাইলে তা নাহলে ইমেইলে সিলেক্ট করুন ।
এবার "সামনে" ক্লিক করুন ।

এবার আপনার সিলেক্ট করা অপশন মোবাইলে বা ইমেইল থেকে ভেরিফাই কোড বসিয়ে লগইন করুন ।
২ মিনিটের মধ্যে যদি কোড না আসে তবে "পুনরায় কোড পাঠান"  বাটনে ক্লিক করুন ।

এবার দেখুন আপনার নির্বাচন কমিশনের কাছে থাকা আপনার সকল ডাটাবেজ আপনার সামনে হাজির :) এবং নিচের যেকোন অপশনে আপনার দরকার অনুযায়ী অপশনে ক্লিক করুন আর তথ্য হালনাগাদ করুন এবং আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি পরিবর্তন সহ অনেক কিছু পরিবর্তন করুন।

কিভাবে অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়া যাবে ?

অনলাইনে ভোটার হবার আবেদন করতে এই লিংকে যান https://services.nidw.gov.bd/newVoter
তারপর আপনার ভোটার তথ্য পুরন করুন । অনলাইনে ভোটার হতে নিচের শর্ত গুলো ভাল করে পড়ে নিন এবং "আমি রাজি ও নিবন্ধন ফরম পূরণ করতে চাই" ক্লিক করুন ।

নতুন ভোটার নিবন্ধন !!

১) নতুন ভোটার হিসাবে নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় আপনাকে স্বাগত জানাই।
ক) ভূমিকাঃ
  • অনলাইন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি সঠিকভাবে ভোটার রেজিষ্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করতে পারবেন)
  • আপনি ইতোমধ্যে ভোটার হয়ে থাকলে পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। নিবন্ধিত ব্যাক্তি পুনরায় আবেদন করলে সেটি দন্ডনীয় অপরাধ
  • নতুন ১৮ বয়সের অধিক, প্রবাসী বা বাদপড়া ভোটারগণ এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবেন
  • বিস্তারিত জানার জন্য এখানে ক্লিক করুন ।
খ। ধাপসমূহঃ
  • ধাপে ধাপে সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন
  • নিজের পূর্ণনাম ছাড়া সকল তথ্য বাংলায় ইউনিকোডে পুরণ করুন
  • সকল ধাপ সম্পন্ন হবার পরে প্রিভিউএর মাধ্যমে সকল তথ্য পুনর্বার যাচাই করে নিন
  • পিডিএফ ফাইল তৈরি করে সেটি প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ নিকটস্থ নির্বাচন অফিসে জমা দিন
  • আপনার প্রদত্ত তথ্যাদি যাচাই এবং ঠিকানা যাচাইয়ের পরে তথ্যাদি সঠিক নিশ্চিত হলে আপনার কার্ড তৈরি হবে
  • কার্ডের রশিদ জমা দিয়ে কার্ড সংগ্রহ করুন
  • ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের কপি জমা দিন

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন সংক্রান্ত

১। প্রশ্নঃ কার্ডের তথ্য কিভাবে সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিলাদি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
২। প্রশ্নঃ কার্ডে কোন সংশোধন করা হলে তার কি কোন রেকর্ড রাখা হবে?
উত্তরঃ সকল সংশোধনের রেকর্ড সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে।
৩। প্রশ্নঃ ভুলক্রমে পিতা/স্বামী/মাতাকে মৃত হিসেবে উল্লেখ করা হলে সংশোধনের জন্য কি কি সনদ দাখিল করতে হবে?
উত্তরঃ জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
৪। প্রশ্নঃ আমি অবিবাহিত। আমার কার্ডে পিতা না লিখে স্বামী লেখা হয়েছে। কিভাবে তা সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আপনি বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে।
৫। প্রশ্নঃ বিয়ের পর স্বামীর নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ড এর ফটোকপি সংযুক্ত করে NID Registration Wing/ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর আবেদন করতে হবে।
৬। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এখন ID Card থেকে স্বামীর নাম বিভাবে বাদ দিতে হবে?
উত্তরঃ বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত দলিল (তালাকনামা) সংযুক্ত করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৭। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদের পর নতুন বিবাহ করেছি এখন আগের স্বামীর নামের স্থলে বর্তমান স্বামীর নাম কিভাবে সংযুক্ত করতে পারি?
উত্তরঃ প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদের তালাকনামা ও পরবর্তী বিয়ে কাবিননামাসহ সংশোধন ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
৮। প্রশ্নঃ আমি আমার পেশা পরিবর্তন করতে চাই কিন্তু কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে প্রামাণিক কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। উলেখ্য, আইডি কার্ডে এ তথ্য মুদ্রণ করা হয় না।
৯। প্রশ্নঃ আমার ID Card এর ছবি অস্পষ্ট, ছবি পরিবর্তন করতে হলে কি করা দরকার?
উত্তরঃ এক্ষেত্রে নিজে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
১০। প্রশ্নঃ নিজ/পিতা/স্বামী/মাতার নামের বানান সংশোধন করতে আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সদন, চাকুরীর প্রমাণপত্র, নিকাহ্‌নামা, পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হয়।
১১। প্রশ্নঃ নিজের ডাক নাম বা অন্য নামে নিবন্ধিত হলে সংশোধনের জন্য আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/ স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি, ম্যাজিট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট ও জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি,ওয়ারিশ সনদ,ইউনিয়ন/পৌর বা সিটি কর্পোরেশন হতে আপনার নাম সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র।
১২। প্রশ্নঃ পিতা/মাতাকে ‘মৃত’ উল্লেখ করতে চাইলে কি কি সনদ দাখিল করতে হয়?
উত্তরঃ পিতা/মাতা/স্বামী মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত সনদ দাখিল করতে হবে।
১৩। প্রশ্নঃ ঠিকানা কিভাবে পরিবর্তন/ সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ শুধুমাত্র আবাসস্থল পরিবর্তনের কারনেই ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে যে এলাকায় বসবাস করছেন সেই এলাকার উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসে ফর্ম ১৩ এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। তবে একই ভোটার এলাকার মধ্যে পরিবর্তন বা ঠিকানার তথ্য বা বানানগত কোন ভুল থাকলে সাধারণ সংশোধনের আবেদন ফরমে আবেদন করে সংশোধন করা যাবে।
১৪। প্রশ্নঃ আমি বৃদ্ধ ও অত্যন্ত দরিদ্র ফলে বয়স্ক ভাতা বা অন্য কোন ভাতা খুব প্রয়োজন। কিন্তু নির্দিষ্ট বয়স না হওয়ার ফলে কোন সরকারী সুবিধা পাচ্ছি না। লোকে বলে ID Card –এ বয়সটা বাড়ালে ঐ সকল ভাতা পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ ID Card এ প্রদত্ত বয়স প্রামাণিক দলিল ব্যতিত পরিবর্তন সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, প্রামানিক দলিল তদন্ত ও পরীক্ষা করে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
১৫। প্রশ্নঃ একই পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের কার্ডে পিতা/মাতার নাম বিভিন্নভাবে লেখা হয়েছে কিভাবে তা সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ সকলের কার্ডের কপি ও সম্পর্কের বিবরণ দিয়ে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর পর্যাপ্ত প্রামাণিক দলিলসহ আবেদন করতে হবে।
১৬। প্রশ্নঃ আমি পাশ না করেও অজ্ঞতাবশতঃ শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা তদুর্দ্ধ লিখেছিলাম এখন আমার বয়স বা অন্যান্য তথ্যাদি সংশোধনের উপায় কি?
উত্তরঃ আপনি ম্যাজিট্রেট আদালতে এস.এস.সি পাশ করেননি, ভুলক্রমে লিখেছিলেন মর্মে হলফনামা করে এর কপিসহ সংশোধনের আবেদন করলে তা সংশোধন করা যাবে।
১৭। প্রশ্নঃ ID Card এ অন্য ব্যক্তির তথ্য চলে এসেছে। এ ভুল কিভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ ভুল তথ্যের সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত দলিল উপস্থাপন করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।এক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক যাচাই করার পর সঠিক পাওয়া গেলে সংশোধনের প্রক্রিয়া করা হবে।
১৮। প্রশ্নঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভূক্ত বা সংশোধনের জন্য কি করতে হয়?
উত্তরঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত ডায়াগনোসটিক রিপোর্ট দাখিল করতে হয়।
১৯। প্রশ্নঃ বয়স/ জন্ম তারিখ পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। এসএসসি বা সমমানের সনদ প্রাপ্ত না হয়ে থাকলে সঠিক বয়সের পক্ষে সকল দলিল উপস্থাপনপূর্বক আবেদন করতে হবে। আবেদনের পর বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনে ডাক্তারী পরীক্ষা সাপেক্ষে সঠিক নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।
২০। প্রশ্নঃ স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে চাই, কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ নতুন স্বাক্ষর এর নমুনাসহ গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্র সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। তবে স্বাক্ষর একবারই পরিবর্তন করা যাবে।
২১। প্রশ্নঃ আমার জন্ম তারিখ যথাযথভাবে লেখা হয়নি, আমার কাছে প্রামাণিক কোন দলিল নেই, কিভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২২। প্রশ্নঃ একটি কার্ড কতবার সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এক তথ্য শুধুমাত্র একবার সংশোধন করা যাবে। তবে যুক্তিযুক্ত না হলে কোন সংশোধন গ্রহণযোগ্য হবে না।
১। প্রশ্নঃ ID Card হারিয়ে গিয়েছে। কিভাবে নতুন কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেল/থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
২। প্রশ্নঃ হারানো আইডি কার্ড পেতে বা তথ্য সংশোধনের জন্য কি কোন ফি দিতে হয়?
উত্তরঃ এখনো হারানো কার্ড পেতে কোন প্রকার ফি দিতে হয় না। তবে ভবিষ্যতে হারানো আইডি কার্ড পেতে/সংশোধন করতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ধার্য করা হবে।
৩। প্রশ্নঃ হারানো ও সংশোধন একই সাথে করা যায় কি?
উত্তরঃ হারানো ও সংশোধন একই সাথে সম্ভব নয়। আগে হারানো কার্ড তুলতে হবে, পরবর্তীতে সংশোধনের জন্য আবেদন করা যাবে।
৪। প্রশ্নঃ হারিয়ে যাওয়া আইডি কার্ড কিভাবে সংশোধন করব?
উত্তরঃ প্রথমে হারানো আইডি কার্ড উত্তোলন করে তারপর সংশোধনের আবেদন করতে হবে।
৫। প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকারপত্র / স্লিপ হারালে করণীয় কি?
উত্তরঃ স্লিপ হারালেও থানায় জিডি করে সঠিক ভোটার আইডি নাম্বার দিয়ে হারানো কার্ডের জন্য আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।
৬। প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকারপত্র / ID Card হারিয়ে গেছে কিন্তু কোন Document নেই বা NID নম্বর/ ভোটার নম্বর/ স্লিপের নম্বর নেই, সে ক্ষেত্রে কি করণীয়?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস থেকে Voter Number সংগ্রহ করে NID Registration Wing/ উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে।
৭। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে নেই কিন্তু তথ্য পরিবর্তিত হয়েছে এমন তথ্যাদি পরিবর্তন কিভাবে সম্ভব?
উত্তরঃজাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে এ সংক্রান্ত কাগজপত্রাদি সহ আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করা হবে।
৮। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয় পত্রের মান বর্তমানে তেমন ভালো না এটা কি ভবিষ্যতে উন্নত করার সম্ভাবনা আছে?
উত্তরঃ হ্যাঁ। আগামীতে স্মার্ট আইডি কার্ড প্রদানের জন্য কাযর্ক্রম চলমান আছে যাতে অনেক উন্নত ও আধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ থাকবে এবং মান অনেক উন্নত হবে।
১। প্রশ্নঃ আমি যথা সময়ে ভোটার হিসেবে Registration করতে পারিনি। এখন কি করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে যথাযথ কারণ উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে পারেন।
২। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে অবস্থানের কারণে Voter Registration করতে পারিনি, এখন কিভাবে করতে পারবো?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে বাংলাদেশ পাসপোর্ট-এর অনুলিপিসহ জন্ম সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, এসএসসি (প্রযোজ্যক্ষেত্রে) সনদ, ঠিকানার সমর্থনে ইউটিলিটি বিলের কপি বা বাড়ী ভাড়া বা হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদের কপিসহ আবেদন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ফর্মসমূহ পূরণ করতে হবে।
৩। প্রশ্নঃ আমি ২০০৭/২০০৮ অথবা ২০০৯/২০১০ সালে ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু সেই সময় আইডি কার্ড গ্রহণ করিনি। এখন কিভাবে আইডি কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ আপনি আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় প্রদত্ত প্রাপ্তি স্বীকার পত্রটি নিয়ে যে স্থানে ভোটার হয়েছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন। যদি সেখানেও না পাওয়া যায় তাহলে প্রাপ্তি রশিদে উপজেলা নির্বাচন অফিসারের মন্তব্যসহ স্বাক্ষর ও সিল দিয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে যোগাযোগ করা যাবে।
৪। প্রশ্নঃ ভোটার তালিকার নামের সাথে বিভিন্ন খেতাব, পেশা, ধর্মীয় উপাধি, পদবী ইত্যাদি যুক্ত করা যাবে কিনা?
উত্তরঃ ভোটার তালিকার ডাটাবেজে শুধুমাত্র নাম সংযুক্ত করা হয়, কোন উপাধি বা অর্জিত পদবী তাতে সংযুক্ত করার অবকাশ নাই।
৫। প্রশ্নঃ কোথা হতে ID Card সংগ্রহ করা যাবে?
উত্তরঃ যে এলাকায় ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস থেকে ID Card সংগ্রহ করা যাবে।
৬। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে চলে যাব। আমার কার্ড কি অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারবে?
উত্তরঃ হ্যাঁ । আপনার ক্ষমতা প্রাপ্ত প্রতিনিধির যথাযথ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Authorization Letter) নিয়ে তা সংগ্রহ করাতে পারবে।
৭। প্রশ্নঃ কার্ডে ইচ্ছাকৃত ভুল তথ্য দিলে কি হবে?
উত্তরঃ জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দণ্ডিত হতে পারে।
৮। জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ১৩ আবার কারো ১৭ কেন?
উত্তরঃ ২০০৮ এর পরে যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে বা পুণঃ তৈরি হচ্ছে সে সকল কার্ডের নম্বর ১৭ ডিজিট হয়ে থাকে।
৯। প্রশ্নঃ বিভিন্ন দলিলে আমার বিভিন্ন বয়স/নাম আছে। কোনটা ভোটার রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে?
উত্তরঃ এসএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষার সনদে উল্লেখিত বয়স ও নাম। ভবিষ্যতে ৫ম/৮ম সমাপনী পরীক্ষার সনদ ও গ্রহণযোগ্য হবে।লেখাপড়া না জানা থাকলে জন্ম সনদ,পাসপোর্ট,ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে ও আবেদন করা যাবে।
১০। প্রশ্নঃ আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে কি ডুপ্লিকেট এন্ট্রি সনাক্ত করা সম্ভব?
উত্তরঃ হ্যাঁ, সনাক্ত করা সম্ভব।
১১। প্রশ্নঃ এক ব্যক্তির পক্ষে কি একাধিক নামে ও বয়সে একাধিক কার্ড পাওয়া সম্ভব?
উত্তরঃ না। একজন একটি মাত্র কার্ড করতে পারবেন। তথ্য গোপন করে একাধিক স্থানে ভোটার হলে কেন্দ্রীয় সার্ভারে আঙুলের ছাপ দ্বারা তা ধরা পড়বে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা হবে।
১২। প্রশ্নঃ নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে কি কি কাগজ পত্রাদি প্রয়োজন?
উত্তরঃ জন্ম নিবন্ধন সনদ, এস,এস,সি বা সমমানের পরীক্ষা পাসের সনদ (যদি থাকে), ঠিকানা প্রমানের জন্য কোন ইউটিলিটি বিলের কপি, নাগরিক সনদ, বাবা-মা এবং বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর NID কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, TIN নম্বর (যদি থাকে)।
১৩। প্রশ্নঃ আমি খুব দরিদ্র ও বয়স ১৮ বছরের কম। ১৮ বছরের উপরে বয়স দেখিয়ে একটি ID Card পেলে গার্মেন্টেস ফ্যাক্টরিতে বা অন্য কোথাও চাকুরী পেতে পারি। মানবিক কারণে এই পরিস্থিতি বিবেচনা করা যায় কি?
উত্তরঃ না। ১৮ বছর বয়স পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।মানবিক বিবেচনার কোন সুযোগ নেই।
১৪। প্রশ্নঃ আমি ভুলে দু’বার রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছি এখন কি করবো?
উত্তরঃ যত দ্রুত সম্ভব বিষয়টি সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসে লিখিতভাবে ক্ষমা প্রার্থনা জানান। বর্তমানে Finger Print Matching কার্যক্রম চলছে। অচিরেই সকল Duplicate Entry সনাক্ত করা হবে। উল্লেখ্য, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
১৫। প্রশ্নঃ ID Card আছে কিন্তু ২০০৮ এর সংসদ নির্বাচনের সময় ভোটার তালিকায় নাম ছিল না। এরূপ সমস্যা সমাধানের উপায় কি?
উত্তরঃ অবিলম্বে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৬। প্রশ্নঃ একজনের কার্ড অন্যজন সংগ্রহ করতে পারবে কিনা?
উত্তরঃ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তিস্বীকার রশিদ নিয়ে আসলে সংগ্রহ করা যাবে।
১৭। প্রশ্নঃ আপনারা বিভিন্ন ফরমের কথা বলেছেন? এগুলো কোথায় পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ NID Registration Wing/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে সংগ্রহ করা যাবে অথবা Website : http://www.ecs.gov.bd বা http://www.nidw.gov.bd থেকে ডাউন-লোড করা যাবে।
১৮। প্রশ্নঃ এই সমস্ত ফরমের জন্য কোন মূল্য পরিশোধ করতে হয় কি না?
উত্তরঃ না।

জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে করণীয়

১। প্রশ্নঃ কার্ডের তথ্য কিভাবে সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিলাদি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
২। প্রশ্নঃ কার্ডে কোন সংশোধন করা হলে তার কি কোন রেকর্ড রাখা হবে?
উত্তরঃ সকল সংশোধনের রেকর্ড সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে।
৩। প্রশ্নঃ ভুলক্রমে পিতা/স্বামী/মাতাকে মৃত হিসেবে উল্লেখ করা হলে সংশোধনের জন্য কি কি সনদ দাখিল করতে হবে?
উত্তরঃ জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
৪। প্রশ্নঃ আমি অবিবাহিত। আমার কার্ডে পিতা না লিখে স্বামী লেখা হয়েছে। কিভাবে তা সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আপনি বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে।
৫। প্রশ্নঃ বিয়ের পর স্বামীর নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ড এর ফটোকপি সংযুক্ত করে NID Registration Wing/ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর আবেদন করতে হবে।
৬। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এখন ID Card থেকে স্বামীর নাম বিভাবে বাদ দিতে হবে?
উত্তরঃ বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত দলিল (তালাকনামা) সংযুক্ত করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৭। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদের পর নতুন বিবাহ করেছি এখন আগের স্বামীর নামের স্থলে বর্তমান স্বামীর নাম কিভাবে সংযুক্ত করতে পারি?
উত্তরঃ প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদের তালাকনামা ও পরবর্তী বিয়ে কাবিননামাসহ সংশোধন ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
৮। প্রশ্নঃ আমি আমার পেশা পরিবর্তন করতে চাই কিন্তু কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে প্রামাণিক কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। উলেখ্য, আইডি কার্ডে এ তথ্য মুদ্রণ করা হয় না।
৯। প্রশ্নঃ আমার ID Card এর ছবি অস্পষ্ট, ছবি পরিবর্তন করতে হলে কি করা দরকার?
উত্তরঃ এক্ষেত্রে নিজে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
১০। প্রশ্নঃ নিজ/পিতা/স্বামী/মাতার নামের বানান সংশোধন করতে আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সদন, চাকুরীর প্রমাণপত্র, নিকাহ্‌নামা, পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হয়।
১১। প্রশ্নঃ নিজের ডাক নাম বা অন্য নামে নিবন্ধিত হলে সংশোধনের জন্য আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে?
উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/ স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি, ম্যাজিট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট ও জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি,ওয়ারিশ সনদ,ইউনিয়ন/পৌর বা সিটি কর্পোরেশন হতে আপনার নাম সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র।
১২। প্রশ্নঃ পিতা/মাতাকে ‘মৃত’ উল্লেখ করতে চাইলে কি কি সনদ দাখিল করতে হয়?
উত্তরঃ পিতা/মাতা/স্বামী মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত সনদ দাখিল করতে হবে।
১৩। প্রশ্নঃ ঠিকানা কিভাবে পরিবর্তন/ সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ শুধুমাত্র আবাসস্থল পরিবর্তনের কারনেই ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে যে এলাকায় বসবাস করছেন সেই এলাকার উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসে ফর্ম ১৩ এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। তবে একই ভোটার এলাকার মধ্যে পরিবর্তন বা ঠিকানার তথ্য বা বানানগত কোন ভুল থাকলে সাধারণ সংশোধনের আবেদন ফরমে আবেদন করে সংশোধন করা যাবে।
১৪। প্রশ্নঃ আমি বৃদ্ধ ও অত্যন্ত দরিদ্র ফলে বয়স্ক ভাতা বা অন্য কোন ভাতা খুব প্রয়োজন। কিন্তু নির্দিষ্ট বয়স না হওয়ার ফলে কোন সরকারী সুবিধা পাচ্ছি না। লোকে বলে ID Card –এ বয়সটা বাড়ালে ঐ সকল ভাতা পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ ID Card এ প্রদত্ত বয়স প্রামাণিক দলিল ব্যতিত পরিবর্তন সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, প্রামানিক দলিল তদন্ত ও পরীক্ষা করে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
১৫। প্রশ্নঃ একই পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের কার্ডে পিতা/মাতার নাম বিভিন্নভাবে লেখা হয়েছে কিভাবে তা সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ সকলের কার্ডের কপি ও সম্পর্কের বিবরণ দিয়ে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর পর্যাপ্ত প্রামাণিক দলিলসহ আবেদন করতে হবে।
১৬। প্রশ্নঃ আমি পাশ না করেও অজ্ঞতাবশতঃ শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা তদুর্দ্ধ লিখেছিলাম এখন আমার বয়স বা অন্যান্য তথ্যাদি সংশোধনের উপায় কি?
উত্তরঃ আপনি ম্যাজিট্রেট আদালতে এস.এস.সি পাশ করেননি, ভুলক্রমে লিখেছিলেন মর্মে হলফনামা করে এর কপিসহ সংশোধনের আবেদন করলে তা সংশোধন করা যাবে।
১৭। প্রশ্নঃ ID Card এ অন্য ব্যক্তির তথ্য চলে এসেছে। এ ভুল কিভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ ভুল তথ্যের সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত দলিল উপস্থাপন করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।এক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক যাচাই করার পর সঠিক পাওয়া গেলে সংশোধনের প্রক্রিয়া করা হবে।
১৮। প্রশ্নঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভূক্ত বা সংশোধনের জন্য কি করতে হয়?
উত্তরঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত ডায়াগনোসটিক রিপোর্ট দাখিল করতে হয়।
১৯। প্রশ্নঃ বয়স/ জন্ম তারিখ পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া কি?
উত্তরঃ এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। এসএসসি বা সমমানের সনদ প্রাপ্ত না হয়ে থাকলে সঠিক বয়সের পক্ষে সকল দলিল উপস্থাপনপূর্বক আবেদন করতে হবে। আবেদনের পর বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনে ডাক্তারী পরীক্ষা সাপেক্ষে সঠিক নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।
২০। প্রশ্নঃ স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে চাই, কিভাবে করতে পারি?
উত্তরঃ নতুন স্বাক্ষর এর নমুনাসহ গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্র সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। তবে স্বাক্ষর একবারই পরিবর্তন করা যাবে।
২১। প্রশ্নঃ আমার জন্ম তারিখ যথাযথভাবে লেখা হয়নি, আমার কাছে প্রামাণিক কোন দলিল নেই, কিভাবে সংশোধন করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২২। প্রশ্নঃ একটি কার্ড কতবার সংশোধন করা যায়?
উত্তরঃ এক তথ্য শুধুমাত্র একবার সংশোধন করা যাবে। তবে যুক্তিযুক্ত না হলে কোন সংশোধন গ্রহণযোগ্য হবে না।
১। প্রশ্নঃ ID Card হারিয়ে গিয়েছে। কিভাবে নতুন কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেল/থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
২। প্রশ্নঃ হারানো আইডি কার্ড পেতে বা তথ্য সংশোধনের জন্য কি কোন ফি দিতে হয়?
উত্তরঃ এখনো হারানো কার্ড পেতে কোন প্রকার ফি দিতে হয় না। তবে ভবিষ্যতে হারানো আইডি কার্ড পেতে/সংশোধন করতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ধার্য করা হবে।
৩। প্রশ্নঃ হারানো ও সংশোধন একই সাথে করা যায় কি?
উত্তরঃ হারানো ও সংশোধন একই সাথে সম্ভব নয়। আগে হারানো কার্ড তুলতে হবে, পরবর্তীতে সংশোধনের জন্য আবেদন করা যাবে।
৪। প্রশ্নঃ হারিয়ে যাওয়া আইডি কার্ড কিভাবে সংশোধন করব?
উত্তরঃ প্রথমে হারানো আইডি কার্ড উত্তোলন করে তারপর সংশোধনের আবেদন করতে হবে।
৫। প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকারপত্র / স্লিপ হারালে করণীয় কি?
উত্তরঃ স্লিপ হারালেও থানায় জিডি করে সঠিক ভোটার আইডি নাম্বার দিয়ে হারানো কার্ডের জন্য আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।
৬। প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকারপত্র / ID Card হারিয়ে গেছে কিন্তু কোন Document নেই বা NID নম্বর/ ভোটার নম্বর/ স্লিপের নম্বর নেই, সে ক্ষেত্রে কি করণীয়?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস থেকে Voter Number সংগ্রহ করে NID Registration Wing/ উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে।
৭। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে নেই কিন্তু তথ্য পরিবর্তিত হয়েছে এমন তথ্যাদি পরিবর্তন কিভাবে সম্ভব?
উত্তরঃজাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে এ সংক্রান্ত কাগজপত্রাদি সহ আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করা হবে।
৮। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয় পত্রের মান বর্তমানে তেমন ভালো না এটা কি ভবিষ্যতে উন্নত করার সম্ভাবনা আছে?
উত্তরঃ হ্যাঁ। আগামীতে স্মার্ট আইডি কার্ড প্রদানের জন্য কাযর্ক্রম চলমান আছে যাতে অনেক উন্নত ও আধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ থাকবে এবং মান অনেক উন্নত হবে।
১। প্রশ্নঃ আমি যথা সময়ে ভোটার হিসেবে Registration করতে পারিনি। এখন কি করা যাবে?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে যথাযথ কারণ উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে পারেন।
২। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে অবস্থানের কারণে Voter Registration করতে পারিনি, এখন কিভাবে করতে পারবো?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে বাংলাদেশ পাসপোর্ট-এর অনুলিপিসহ জন্ম সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, এসএসসি (প্রযোজ্যক্ষেত্রে) সনদ, ঠিকানার সমর্থনে ইউটিলিটি বিলের কপি বা বাড়ী ভাড়া বা হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদের কপিসহ আবেদন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ফর্মসমূহ পূরণ করতে হবে।
৩। প্রশ্নঃ আমি ২০০৭/২০০৮ অথবা ২০০৯/২০১০ সালে ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু সেই সময় আইডি কার্ড গ্রহণ করিনি। এখন কিভাবে আইডি কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ আপনি আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় প্রদত্ত প্রাপ্তি স্বীকার পত্রটি নিয়ে যে স্থানে ভোটার হয়েছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন। যদি সেখানেও না পাওয়া যায় তাহলে প্রাপ্তি রশিদে উপজেলা নির্বাচন অফিসারের মন্তব্যসহ স্বাক্ষর ও সিল দিয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে যোগাযোগ করা যাবে।
৪। প্রশ্নঃ ভোটার তালিকার নামের সাথে বিভিন্ন খেতাব, পেশা, ধর্মীয় উপাধি, পদবী ইত্যাদি যুক্ত করা যাবে কিনা?
উত্তরঃ ভোটার তালিকার ডাটাবেজে শুধুমাত্র নাম সংযুক্ত করা হয়, কোন উপাধি বা অর্জিত পদবী তাতে সংযুক্ত করার অবকাশ নাই।
৫। প্রশ্নঃ কোথা হতে ID Card সংগ্রহ করা যাবে?
উত্তরঃ যে এলাকায় ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস থেকে ID Card সংগ্রহ করা যাবে।
৬। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে চলে যাব। আমার কার্ড কি অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারবে?
উত্তরঃ হ্যাঁ । আপনার ক্ষমতা প্রাপ্ত প্রতিনিধির যথাযথ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Authorization Letter) নিয়ে তা সংগ্রহ করাতে পারবে।
৭। প্রশ্নঃ কার্ডে ইচ্ছাকৃত ভুল তথ্য দিলে কি হবে?
উত্তরঃ জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দণ্ডিত হতে পারে।
৮। জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ১৩ আবার কারো ১৭ কেন?
উত্তরঃ ২০০৮ এর পরে যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে বা পুণঃ তৈরি হচ্ছে

জাতীয় পরিচয়পত্র ও নিবন্ধন সংক্রান্ত সাধারণ জিজ্ঞাসা

১। প্রশ্নঃ আমি যথা সময়ে ভোটার হিসেবে Registration করতে পারিনি। এখন কি করা যাবে?
উত্তরঃ অনলাইনে ও সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে পারেন।
২। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে অবস্থানের কারণে Voter Registration করতে পারিনি, এখন কিভাবে করতে পারবো?
উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে বাংলাদেশ পাসপোর্ট-এর অনুলিপিসহ জন্ম সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, এসএসসি (প্রযোজ্যক্ষেত্রে) সনদ, ঠিকানার সমর্থনে ইউটিলিটি বিলের কপি বা বাড়ী ভাড়া বা হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদের কপিসহ আবেদন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ফর্মসমূহ পূরণ করতে হবে।
৩। প্রশ্নঃ আমি ২০০৭/২০০৮ অথবা ২০০৯/২০১০ সালে ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু সেই সময় আইডি কার্ড গ্রহণ করিনি। এখন কিভাবে আইডি কার্ড পেতে পারি?
উত্তরঃ আপনি আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় প্রদত্ত প্রাপ্তি স্বীকার পত্রটি নিয়ে যে স্থানে ভোটার হয়েছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন। যদি সেখানেও না পাওয়া যায় তাহলে প্রাপ্তি রশিদে উপজেলা নির্বাচন অফিসারের মন্তব্যসহ স্বাক্ষর ও সিল দিয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে যোগাযোগ করা যাবে।
৪। প্রশ্নঃ ভোটার তালিকার নামের সাথে বিভিন্ন খেতাব, পেশা, ধর্মীয় উপাধি, পদবী ইত্যাদি যুক্ত করা যাবে কিনা?
উত্তরঃ ভোটার তালিকার ডাটাবেজে শুধুমাত্র নাম সংযুক্ত করা হয়, কোন উপাধি বা অর্জিত পদবী তাতে সংযুক্ত করার অবকাশ নাই।
৫। প্রশ্নঃ কোথা হতে ID Card সংগ্রহ করা যাবে?
উত্তরঃ যে এলাকায় ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিস থেকে ID Card সংগ্রহ করা যাবে।
৬। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে চলে যাব। আমার কার্ড কি অন্য কেউ উত্তোলন করতে পারবে?
উত্তরঃ হ্যাঁ । আপনার ক্ষমতা প্রাপ্ত প্রতিনিধির যথাযথ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (Authorization Letter) নিয়ে তা সংগ্রহ করাতে পারবে।
৭। প্রশ্নঃ কার্ডে ইচ্ছাকৃত ভুল তথ্য দিলে কি হবে?
উত্তরঃ জেল বা জরিমানা অথবা উভয় দন্ডে দণ্ডিত হতে পারে।
৮। জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ১৩ আবার কারো ১৭ কেন?
উত্তরঃ ২০০৮ এর পরে যত আইডি কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে বা পুণঃ তৈরি হচ্ছে সে সকল কার্ডের নম্বর ১৭ ডিজিট হয়ে থাকে।
৯। প্রশ্নঃ বিভিন্ন দলিলে আমার বিভিন্ন বয়স/নাম আছে। কোনটা ভোটার রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে?
উত্তরঃ এসএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষার সনদে উল্লেখিত বয়স ও নাম। ভবিষ্যতে ৫ম/৮ম সমাপনী পরীক্ষার সনদ ও গ্রহণযোগ্য হবে।লেখাপড়া না জানা থাকলে জন্ম সনদ,পাসপোর্ট,ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে ও আবেদন করা যাবে।
১০। প্রশ্নঃ আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে কি ডুপ্লিকেট এন্ট্রি সনাক্ত করা সম্ভব?
উত্তরঃ হ্যাঁ, সনাক্ত করা সম্ভব।
১১। প্রশ্নঃ এক ব্যক্তির পক্ষে কি একাধিক নামে ও বয়সে একাধিক কার্ড পাওয়া সম্ভব?
উত্তরঃ না। একজন একটি মাত্র কার্ড করতে পারবেন। তথ্য গোপন করে একাধিক স্থানে ভোটার হলে কেন্দ্রীয় সার্ভারে আঙুলের ছাপ দ্বারা তা ধরা পড়বে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা হবে।
১২। প্রশ্নঃ নতুন ভোটার হওয়ার ক্ষেত্রে কি কি কাগজ পত্রাদি প্রয়োজন?
উত্তরঃ জন্ম নিবন্ধন সনদ, এস,এস,সি বা সমমানের পরীক্ষা পাসের সনদ (যদি থাকে), ঠিকানা প্রমানের জন্য কোন ইউটিলিটি বিলের কপি, নাগরিক সনদ, বাবা-মা এবং বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রীর NID কার্ডের ফটোকপি, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, TIN নম্বর (যদি থাকে)।
১৩। প্রশ্নঃ আমি খুব দরিদ্র ও বয়স ১৮ বছরের কম। ১৮ বছরের উপরে বয়স দেখিয়ে একটি ID Card পেলে গার্মেন্টেস ফ্যাক্টরিতে বা অন্য কোথাও চাকুরী পেতে পারি। মানবিক কারণে এই পরিস্থিতি বিবেচনা করা যায় কি?
উত্তরঃ না। ১৮ বছর বয়স পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।মানবিক বিবেচনার কোন সুযোগ নেই।
১৪। প্রশ্নঃ আমি ভুলে দু’বার রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছি এখন কি করবো?
উত্তরঃ যত দ্রুত সম্ভব বিষয়টি সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসে লিখিতভাবে ক্ষমা প্রার্থনা জানান। বর্তমানে Finger Print Matching কার্যক্রম চলছে। অচিরেই সকল Duplicate Entry সনাক্ত করা হবে। উল্লেখ্য, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
১৫। প্রশ্নঃ ID Card আছে কিন্তু ২০০৮ এর সংসদ নির্বাচনের সময় ভোটার তালিকায় নাম ছিল না। এরূপ সমস্যা সমাধানের উপায় কি?
উত্তরঃ অবিলম্বে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন।
১৬। প্রশ্নঃ একজনের কার্ড অন্যজন সংগ্রহ করতে পারবে কিনা?
উত্তরঃ ক্ষমতাপত্র ও প্রাপ্তিস্বীকার রশিদ নিয়ে আসলে সংগ্রহ করা যাবে।
১৭। প্রশ্নঃ আপনারা বিভিন্ন ফরমের কথা বলেছেন? এগুলো কোথায় পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ NID Registration Wing/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করে সংগ্রহ করা যাবে অথবা Website : http://www.ecs.gov.bd বা http://www.nidw.gov.bd থেকে ডাউন-লোড করা যাবে।
১৮। প্রশ্নঃ এই সমস্ত ফরমের জন্য কোন মূল্য পরিশোধ করতে হয় কি না?
না

রবিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৫

Audio Tracks Of Hollywood Movies In Hindi

http://hmhao.blogspot.com/2015/08/mission-impossible-rogue-nation-2015.html

http://www.jimzfreestuff.net/2012/02/audio-tracks-of-hollywood-movies-in.html

বৃহস্পতিবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৫

টাকা খরচ করে মোবাইল ফোনে কথা বলবেন কেন? এখন থেকে ফ্রি আনলিমিটেড কল করুন দেশে বিদেশে সবখানে!!! ২৪ ঘন্টা এবং ৩৬৫ দিন!! :-D দেশজুড়ে যেকোনো মোবাইলে/ল্যান্ডফোনে ফ্রিতে যেকোন সময় যতখুশি তত কথা বলুন!! টাকার সাশ্রয় করুন। :-D এবার হবেই বাজিমাত!!!!! 76

আমরা আজকাল অনেকেই ইন্টারনেট ব্যবহার করার উপর বেশ জোড় দিয়েছি কিন্তু যদি ইন্টারনেট থেকে ফ্রি কল করা যেত অনেকটা লাভ হত। কারন আমাদের তো ইন্টারনেট ব্যবহার করতেই হয়। পাশাপাশি কল করার সুবিধাটা পাওয়া গেলে অনেক লাভ হত।
আমি অনেকদিন খোজ করার পর আজ একটি ওয়েব সাইটের দেখা পেলাম যে টা থেকে সত্যিই ফ্রি কল করা যায়। আরো অনেক সাইটের খোজ পেয়েছি কিন্তু ফ্রি বটে আগে তাদের একটা প্যাকেজ কিনতে হয়। এটা আমাদের জন্য ঝামেলা কারন কিনতে চাইলেও আমাদের ক্রেডিট কার্ড আছে কয়জনের।
এই টিপসটি প্রথম আমি পেয়েছিলাম অন্য একটি ব্লগে।কিন্তু তখন আমি নিজেই টিপসটি প্রয়োগ করতে পারিনি।কত চেষ্টা করেছি তাও ফ্রি কল যায় না।আমি ভাবলাম যে এটি ভুল টিপস।কিছুদিন আগে কি মনে করে যেন আবার ট্রাই করলাম।ওমা! এবার দেখি ঠিকঠাক সব হলো !!আসলে ফ্রি কলের সেবাগুলো মোবাইল অপারেটরগুলো টের পেয়ে ব্লক করে দেয়।যার কারনে অনেক সময় ইন্টারনেট থেকে ফ্রি কল করতে গেলে আমরা অনেক সময় বাধাপ্রাপত হই আর ভাবি আসলে এটি ভুয়া
যাই হোক এবার বলি কিভাবে ফ্রি কল করা যায়। আমি এটা আগে পরীক্ষা করে নিয়েছি। প্রথমে ওয়েলিংটনে আমি কল করেছি এর জন্য।
ফ্রি কল করার জন্য প্রথমে নিচের লিঙ্ক থেকে Software টি ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড (ক্লিক করুন)
এবার ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করে ইন্সটল করুন।
নোট: এটি সম্পুর্ণ ভা-ইরাস মুক্ত। (টেস্টেড) তবুও যদি সেটাপ দিতে সমস্যা হয় অথবা প্রোগ্রাম ওপেন না হয়, তাহলে এন্টি-ভা-ইরাস অফ করে রাখুন অথবা আন-ইন্সটল করে ফেলুন :)। কারণ সফটওয়্যারটি প্যাচ (Patch) করা এবং BTRC এর লাইন ব্লকের কারণে ঝামেলা হতে পারে। 

ইন্সটল করার পর স্টার্ট মেনু থেকে PirateBOXcall এপ্লিকেশন ওপেন করুন এবং মজা লুটেন!! 😀 😀
যে নাম্বারে কল করতে চান সে নাম্বার লিখে এন্টার করুন। পিসিতে মাইক্রোফোন না থাকলে From Number এর জায়গায় আপনার একটা ফোন নাম্বার এবং To Number এর জায়গায় যাকে কল করতে চান তার নাম্বার লিখে Call বাটনে ক্লিক করুন। ৫ মিনিটের মধ্যে আপনার ফোনে একটা কল যাবে। কল রিসিভ করে যাকে কল করতে চান তার নাম্বার আবারও ডায়াল করুন। সর্বোচ্চ ৩০ মিনিট কথা বলা যাবে। এরপর আবার কল করে কথা বলতে পারবেন।
পরের টিউনে দেখা হবে! সবাই ভালো থাকবেন! :*
সমস্যা হলে নিচের টিউন ফলো করুনঃঃ
কয়েকদিন আগে আমি একটা টিউন করেছিলাম ফ্রিতে কল করার উপর। কিন্তু অনেক মানুষ একসাথে ট্রাই করার ফলে বাংলাদেশিদের জন্য এটি বন্ধ করে দেয়া হয়।
এজন্য অনেকে ট্রাই করে হতাশ হন। আবার Failed to Extract file সমস্যারও মুখোমুখি হন। অনেকের আবার ব্রাউজারে সমস্যা হয়েছে। তাঁদের সবার জন্য আমি সমাধান নিয়ে এসেছি। 😀 😀
এ সমস্যার সমাধানের জন্য প্রথমে নিচের লিঙ্ক থেকে DNS changer ডাউনলোড করুন।
লিঙ্ক
এবার ফাইলটি ওপেন করুন।
Select Network Adapter : All Network Adapter
Choose a DNS Server : 1. US - Google Public DNS
এইরকম সিলেক্ট করে তারপর বামদিকে Apply DNS এ চাপুন।
নিচের ছবি ফলো করবেন।