যেকোন ডিজাইনের প্রাণ হলো রং। শুধুমাত্র একটা পরিপূর্ণ রং-এর মিশ্রণ
ডিজাইনকে আকর্ষণীয় করে তোলে। একজন ডিজাইনারের বা যারা ফটোশপে/ইলাস্ট্রেটরে
কাজ করেন তাদের জন্য একটা পরিপূর্ণ রং-এর মিশ্রণ বা কালার কম্বিনেশন করা
অন্যতম জটিল কাজ।
যদিও আমি ডিজাইনার না, তারপরেও শখের বশে মাঝে-মধ্যে ফটোশপে টুকটাক কাজ করি, আর এই কাজগুলো করতে গিয়ে সবচেয়ে বিপদে পড়ি কোন কিছুর ব্যাকগ্রাউণ্ডের কালার কম্বিনেশন বা সিলেকশন করার সময়। নেটে এই বিষয়ে খোজাখুঁজি করতে গিয়ে “ডিজাইনস্কুল.ক্যানভা.কম” ওয়েবসাইটে একটা লেখা পাই যা হলো “১০০ অসাধারণ কালার কম্বিনেশন”।
এই “১০০ অসাধারণ কালার কম্বিনেশন” যে জিনিস-টা আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে তা হলো কালার-এর সাথে এর কোড নং দেওয়া আছে, যা খুব দ্রুত কালার বের করতে সাহায্য করে। এই কালার কম্বিনেশন আমি এখানে শেয়ার করছি, আশা করি ভালো লাগবে।
মূলত ৪ ভাগে এই কালার কম্বিনেশন দেওয়া আছে, তা হলো
১। নেচার/প্রকৃতি।
২। ফুড এন্ড ড্রিংক/ খাবার এবং পানীয়্।
৩। ট্রাভেল / ভ্রমণ।
৪। এভরিডে আইটেম / নিত্য ব্যবহার্য দ্রব্য।
যদিও আমি ডিজাইনার না, তারপরেও শখের বশে মাঝে-মধ্যে ফটোশপে টুকটাক কাজ করি, আর এই কাজগুলো করতে গিয়ে সবচেয়ে বিপদে পড়ি কোন কিছুর ব্যাকগ্রাউণ্ডের কালার কম্বিনেশন বা সিলেকশন করার সময়। নেটে এই বিষয়ে খোজাখুঁজি করতে গিয়ে “ডিজাইনস্কুল.ক্যানভা.কম” ওয়েবসাইটে একটা লেখা পাই যা হলো “১০০ অসাধারণ কালার কম্বিনেশন”।
এই “১০০ অসাধারণ কালার কম্বিনেশন” যে জিনিস-টা আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে তা হলো কালার-এর সাথে এর কোড নং দেওয়া আছে, যা খুব দ্রুত কালার বের করতে সাহায্য করে। এই কালার কম্বিনেশন আমি এখানে শেয়ার করছি, আশা করি ভালো লাগবে।
মূলত ৪ ভাগে এই কালার কম্বিনেশন দেওয়া আছে, তা হলো
১। নেচার/প্রকৃতি।
২। ফুড এন্ড ড্রিংক/ খাবার এবং পানীয়্।
৩। ট্রাভেল / ভ্রমণ।
৪। এভরিডে আইটেম / নিত্য ব্যবহার্য দ্রব্য।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন