ওয়াইফাই রাউটার এখন সকলের বাসায় একটা কমন ডিভাইজ হয়ে গেছে। অনেকে দামী রাউটার ব্যবহার করছেন, অনেকে কমদামি।
তবে অনেকে দামী ব্যবহার করেন বলে কমদামি গুলোকে তাচ্ছিল্লের চোখে দেখেন।
দাম বেশি হওয়ার কারন রেঞ্জ বেশি, আপনি নিশ্চয়ই প্রতিবেশিকে সিগন্যাল দিয়ে বেরাবেন না :p
কাজেই কম রেঞ্জই ভালো, যদি বাসা বাড়িতে ব্যবহার করেন তবে একটা অ্যান্টেনার নিতে পারেন।
তবে অনেকে রাউটার অল্প দিনেই নষ্ট হয়ে গেলে চাইনিজদের দোষারোপ করেন, কাজটা ঠিক না। 

আমাদের
যেই ডিভাইজতার দাম ৪৫ হাজার টাকা হওয়ার কথা সেটা চাইনিজরা ১ হাজার টাকায়
এনে দিয়েছে। আর একটু যত্নে ব্যবহার করলেই এই চাইনিজ রাউটারও আপনি দীর্ঘদিন
ব্যবহার করতে পারবেন।
সবচেয়ে বড় সমস্যা স্পীড।স্পীড বাড়াতে হলে খুজতে হবে পারফেক্ট লোকেশন, যেখানে রাউটার থাকবে।
| ১ নম্বর টিপ |
আপনার
রাউটার নিচে রাখবেন না। কমপক্ষে ৫ থেকে ৭ ফিট উপরে রাখা ভালো। যেমন
আলমারির ওপর। সেখানে মাল্টিপ্লাগ দিয়ে কানেকশান দিন এবং সার্ভিস প্রভাইডার
ডেকে তার লম্বা করিয়ে নিন।
| ২ নম্বর টিপ |
বাসাবাড়িতে
বা অফিসে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অবস্থানটা হয় উপরে। তাই অফিস হলে প্রথম
ফ্লোরে রাখতে পারেন এবং বাসা দোতালা হলে নচ তলায় রাখতে পারেন। মানে
সমভুমিতে, বেজমেন্টে নয়।
৩ নম্বর টিপঃ
রাউটার বাসার কোনায় রাখবেন না, এতে অর্ধেক সিগন্যাল বাইরে চলে যাবে, বাসার মাঝামাঝি কোথাও রাখবেন।
৪ নম্বর টিপঃ
রাউটার কখনই টিভি, ভিসিডি, ডিভিডি বা অন্যান্য ম্যাগনেটিক পণ্যের পাশে রাখেবেন না, এতে সিগন্যাল ডিসরাপ্ট হতে পারে।
| ৩ নম্বর টিপ |
রাউটার বাসার কোনায় রাখবেন না, এতে অর্ধেক সিগন্যাল বাইরে চলে যাবে, বাসার মাঝামাঝি কোথাও রাখবেন।
| ৪ নম্বর টিপ |
রাউটার কখনই টিভি, ভিসিডি, ডিভিডি বা অন্যান্য ম্যাগনেটিক পণ্যের পাশে রাখেবেন না, এতে সিগন্যাল ডিসরাপ্ট হতে পারে।
| ৫ নম্বর টিপ |
কর্ডলেস ডিভাইজ বা মাইক্রোওয়েভ অভেনের পাশে রাখবেন না
| ৬ নম্বর টিপ |
রাউটার খোলা স্থানে রাখবেন, কেবিনেট বা আলমারির মাঝে নয়।
| ৭ নম্বর টিপ |
পানির মধ্য দিয়ে ওয়াইফাই সিগন্যাল যেতে পারে না, সো বুঝতেই পারছেন।
গোল্ডফিশ নেট ইউজ করে না :p
৮ নম্বর টিপঃ
যেসব অ্যাপ বেশি ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করে সেগুলো পিক আওয়ারের মতো ব্যবহার করুন, এতে অন্য ডিভাইজ কম কষ্ট পাবে :p
| ৮ নম্বর টিপ |
যেসব অ্যাপ বেশি ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করে সেগুলো পিক আওয়ারের মতো ব্যবহার করুন, এতে অন্য ডিভাইজ কম কষ্ট পাবে :p
| ৯ নম্বর টিপ |
৯ নম্বর টিপঃ
নিয়মিত রাউটার রিবুট করুন এবং পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করুন।










































আপনাদের
জন্য এই বার নিয়ে এসেছি একটি পেইড ক্যামেরা অ্যাপস। যার নাম DSLR Camera
pro…letest version_3.9.7 যার গুগল প্লেস্টোর মুল্য 8.99$। যা আমি
আপনাদেরকে দিচ্ছি সম্পূর্ণ ফ্রিতে। যার সাইজ মাত্র ৩৭৬ কিলোবাইট। এটা দিয়ে
আপনারা DSLR এর মত ছবি তুলতে পারবেন। তাই আপনার মোবাইলকে DSLR করে তুলতে এই
ছোট্ট সাইজের অ্যাপসটা ডাউলোড করে নিন। আশা করি এটি আপনাদের ভালো লাগবে।
কোনো ধরনের ভুল হলে ক্ষমা করবেন









