Your Message here

This is Montis blog

This is montis blog you can see all solution

বুধবার, ৭ অক্টোবর, ২০১৫

ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে ব্যবহার করুন অরিজিনাল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১! উইন্ডোজ এর আদিম যুগে ভ্রমন করতে A-Z সচিত্র মেগাটিউন!

উইন্ডোজ ১.০ – উইন্ডোজ ভার্সনের প্রথম দিকের সিড়ি ১৯৮৫ সালে ২০ নভেন্বর মাইক্রোসফট তাদের নতুন অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ১.০ বাজারে উন্মুক্ত করে। IBM PC XT (Model 5160) মডেলের কম্পিউটারে প্রথম উইন্ডোজ ১.০ চালানো হয়। এই অপারেটিং সিস্টেমটি চালনা করার জন্য প্রয়োজন হতো মাত্র ২৫৬ কিলোবাইট র‍্যাম, আর মাত্র কয়েক মেগাবাইট হার্ডডিস্ক। যদিও সেই সময়ে IBM PC XT (Model 5160) কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক ছিলো ১০ মেগাবাইট। যা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ট বেশি ছিলো। এই...

মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর, ২০১৫

ডাউনলোড করে নিন Adobe Photoshop cc(X32,X64)+ সাথে থাকছে Adobe Photoshop cs6 Portable 2015 [ DDL-UC ] আর ফটো এডিট করুন মনের মাধুরী মিশিয়ে!

ডাউনলোড করে নিন Adobe Photoshop cc(X32,X64)+ সাথে থাকছে Adobe Photoshop cs6 Portable 2015 [ DDL-UC ] আর ফটো এডিট করুন মনের মাধুরী মিশিয়ে!! সুপ্রভাত ফ্রেন্ডস,কেমন আছেন? আশা করি ভালই আছেন।কারন যারা টেকনোলজির সাথে ওঠা বসা করে তারা এমনিতে ভালই থাকে তাইনা? আজকে  আবার একটি  টিউন করতে  বসলাম।আজকে আবার একটি প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হলাম যার নাম হল Adobe Photoshop। আজকে নিয়ে এসেছি লেটেস্ট ভারসান...

ডিজাইনারদের জন্য ১০০ অসাধারণ কালার কম্বিনেশন (কোড নং সহ)

যেকোন ডিজাইনের প্রাণ হলো রং। শুধুমাত্র একটা পরিপূর্ণ রং-এর মিশ্রণ ডিজাইনকে আকর্ষণীয় করে তোলে। একজন ডিজাইনারের বা যারা ফটোশপে/ইলাস্ট্রেটরে কাজ করেন তাদের জন্য একটা পরিপূর্ণ রং-এর মিশ্রণ বা কালার কম্বিনেশন করা অন্যতম জটিল কাজ। যদিও আমি ডিজাইনার না, তারপরেও শখের বশে মাঝে-মধ্যে ফটোশপে টুকটাক কাজ করি, আর এই কাজগুলো করতে গিয়ে সবচেয়ে বিপদে পড়ি কোন কিছুর ব্যাকগ্রাউণ্ডের কালার কম্বিনেশন বা সিলেকশন করার সময়। নেটে এই বিষয়ে খোজাখুঁজি করতে গিয়ে “ডিজাইনস্কুল.ক্যানভা.কম”...

ডাউনলোড করে নিন Zoner Photo Studio 18 Pro portable 62MB [DDL-UC] আর হয়ে যান ইমেজ এডিটিং এ ওস্তাদ !!

ডাউনলোড করে নিন Zoner Photo Studio 18 Pro portable 62MB [DDL-UC] আর হয়ে যান ইমেজ এডিটিং এ ওস্তাদ !! আজকে  আবার একটি  টিউন করতে  বসলাম।আজকে আবার একটি প্রয়োজনীয় ইমেজ এডিটিং সফটওয়্যার নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হলাম যার নাম হল Zoner Photo Studio। আজকে নিয়ে এসেছি লেটেস্ট ভারসান Zoner Photo Studio 18 Pro portable (এটি সাইজে মাত্র ৬২ এমবি) তাই সহজেই ডাউনলোড করতে পারবেন। আর যেহেতু এটি প্রোটেবল ভারসান তাই নেই কোন ইন্সটলেশানের...

সোমবার, ৫ অক্টোবর, ২০১৫

ডাউনলোড করে নিন Tor Browser Version 5.0.3 -for Windows (10, 8, 7, Vista, and XP) /MAC/ LINUX আর ব্রাউজ করুন পারসোনাল আইডেন্টিটি লুকিয়ে!!

ডাউনলোড করে নিন Tor Browser Version 5.0.3 -for Windows (10, 8, 7, Vista, and XP) /MAC/ LINUX আর ব্রাউজ করুন পারসোনাল আইডেন্টিটি লুকিয়ে!! ফ্রেন্ডস কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছেন। বহু দিন পর আজকে আবার টিউন করতে বলাম।একটি প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হলাম যার নাম হল Tor Browser । আজকে নিয়ে এসেছি লেটেস্ট ভারসান Tor Browser Version 5.0.3।  যা আপনি আপনার Windows, MAC বা LINUX পিসিতে ব্যবহার করতে...

ফ্রি সাইট তৈরির জন্যে কয়েকটি সহজ এবং পাওয়ারফুল ওয়েবটুল

সবাইকে ফাল্গুনের শুভেচ্ছা। কয়েকদিন আগে এক টিউনার ভাই অভিযোগ করেছিলেন যে টপ টিউনার রা আর টিউন করেন না। অভিযোগটা সত্য। অনেক ব্যস্ততার মাঝে নিজেকেই হারিয়ে ফেলেছি। তবে আরেকটা সত্য আছে। সেটা হল, ব্যাস্ততার মাঝেও টেকটিউনস আর প্রিয় টিউনাররা হৃদয় থেকে মুছে যায়নি। তাই তো ফিরে এসেছি ....... যাই হোক কথা না বাড়িয়ে আজকের টিউনের টুলগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দেই ....... Getshopped সাধারণত যারা অনলাইনে বিজনেজ রিলেটেড সাইট বানাতে আগ্রহী তারা অবশ্যই এই প্ল্যাটফর্মটি...

600kb এর সফটওয়্যার দিয়ে মাত্র ১ ক্লিকে পেনড্রাইভ বুট করুন

size:600kb ইন্সটল করার দরকার নাই। কারন এটি portable software. তাই বুট করতে পিসি তে pendrive লাগান। তারপর এই সফটওয়্যার টি ওপেন করে সবথেকে নিচে লেখা স্টার্ট বাটন ক্লিক করলেই বুট হয়ে যাবে। এটা অনেকটা মেমোরি ফরমেট দেয়ার মত। নিচের ফটো এর মত। মাত্র ১ ক্লিকে পিসি দিয়ে নিরাপদে বুট করুন পেনড্রাইভ আসসালামুয়ালাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে মাত্র এক ক্লিকে কিভাবে বুটএকটি করবেন পেন্ড্রাইভ। পেন্ড্রাইভ কেন বুট করতে হয় তা নিয়ে আর...

রবিবার, ৪ অক্টোবর, ২০১৫

এবার ট্রায়াল সফটওয়্যার ব্যবহার করুন সারাজীবন মাত্র ১ এমবির সফটওয়্যার দিয়ে।এই সফটওয়্যার আপনার দরকার সব সময় [ ১০০% কাজের

নাম : Time Stopper লাইসেন্স : পোর্টেবল প্ল্যাটফর্ম : উইন্ডোজ আমরা সবসময় ফ্রি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে চাই। কিন্তু এর জন্য আমাদের কে crk সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়। crk ব্যবহার করতে গেলে আবার রিস্ক তাকে ভাইরাস এর। কখনো আমরা সফল হই crk করতে আবার কখনো হই না। এই সমস্যা থকে মুক্তি পেতে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব একটি সফটওয়্যার,যেটির সাহায্যে আপনি ট্রায়াল সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারবেন সারাজীবন। কিভাবে ব্যবহার করবেন ? ভিডিও দেখুন -নিচ থেকে সফটওয়্যার...

বুধবার, ৭ অক্টোবর, ২০১৫

ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে ব্যবহার করুন অরিজিনাল মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১! উইন্ডোজ এর আদিম যুগে ভ্রমন করতে A-Z সচিত্র মেগাটিউন!

উইন্ডোজ ১.০ – উইন্ডোজ ভার্সনের প্রথম দিকের সিড়ি

১৯৮৫ সালে ২০ নভেন্বর মাইক্রোসফট তাদের নতুন অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ১.০ বাজারে উন্মুক্ত করে। IBM PC XT (Model 5160) মডেলের কম্পিউটারে প্রথম উইন্ডোজ ১.০ চালানো হয়। এই অপারেটিং সিস্টেমটি চালনা করার জন্য প্রয়োজন হতো মাত্র ২৫৬ কিলোবাইট র‍্যাম, আর মাত্র কয়েক মেগাবাইট হার্ডডিস্ক। যদিও সেই সময়ে IBM PC XT (Model 5160) কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক ছিলো ১০ মেগাবাইট। যা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ট বেশি ছিলো। এই কম্পিউটারের ক্লক স্পিড ছিলো ৪.৭৭ মেগাহার্টজ। তৎকালীন সময়ে মাইক্রোসফট এর এই অসাধারন অপারেটিং সিস্টেমটিই আজ আমরা আমাদের কম্পিউটারে চালিয়ে দেখাবো।
IBM PC XT (Model 5160) মডেলের কম্পিউটার যাতে উইন্ডোজ ১.০ চালানো হয়
আমরা জানি উইন্ডোজ কম্পিউটারে ভার্চুয়াল মেশিন ব্যবহার করে অ্যান্ড্রোয়েড, লিনাক্স ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম, ম্যাকিন্টোস থেকে শুরু করে সবই চালানো যায়। কিন্তু আজ আমরা মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১.০ ব্যবহার করার জন্য কোন প্রকার ভার্চুয়াল মেশিন ব্যবহার করবো না। আমাদের কম্পিউটারের যেকোন লেটেস্ট ব্রাউজার দিয়েই আমরা মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১.০ চালাবো। এর জন্য প্রয়োজন হবে একটি লেটেস্ট ব্রাউজার, ইন্টারনেট কানেকশন এবং সর্বোচ্চ ৫ মেগাবাইট ইন্টারনেট ডাটা। কারন অপারেটিং সিস্টেমের সাইজ এর চেয়েও অনেক কম। তো চলুন তাহলে ব্যবহার শুরু করি।

উইন্ডোজ ১.০ – কম্পিউটারে প্রথম ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করা

আমরা যেহেতু কম্পিউটারে আমার টিউনটি পড়ছেন তাই ধরে নিচ্ছি আপনাদের কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ দেওয়া আছে এবং সেখানে ৫ মেগাবাইটের চাইতেও বেশি ডাটা আছে। এবার উইন্ডোজ ১.০ ব্যবহারের জন্য এখানে ক্লিক করুন এবং কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। আপনার কম্পিউটারের ইন্টারনেট স্পিডের উপর ভিত্তি করে উইন্ডোজ ১.০ লোড হতে সময় নিবে। যদি মোটামুটি ইন্টারনেট স্পিড থাকে তাহলে কয়েক সেকেন্ড এর মধ্যে নিচের চিত্রের মতো ব্রাউজারে উইন্ডোজ ১.০ এর স্টার্ট স্ক্রিন দেখতে পাবেন।
উইন্ডোজ ১.০ এর স্টার্ট স্ক্রিন
  • স্টার্ট স্ক্রিন খুব কম সময়ের জন্য স্থায়ী থাকবে। তারপরেই আসবে উইন্ডোজ ১.০ এর সেই কাঙ্খিত ইন্টারফেইস। এখানে আপনি কম্পিউটারের প্রোগ্রামগুলোর জন্য A, B এবং C নামে ৩টি সেকশন দেখতে পাবেন। সেগুলোতে মাউসের ক্লিক করা মাত্রই তাতে অন্তর্ভুক্ত প্রোগ্রামগুলো আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।

  • সেকশন A তে ক্লিক করলে আপনি নিচের প্রোগ্রামগুলো দেখতে পাবেন। তবে বর্তমান কম্পিউটারগুলোর কোন প্রোগ্রাম মেনুতে থাকা সাব মেনু গুলোতে প্রবেশ করার জন্য মেনুতে ক্লিক করলেই সাব মেনু গুলোতে যাওয়া যায়। কিন্তু এক্ষেত্রে মেনুতে ক্লিক করে মাউসের বাটন চেপে ধরে রেখে সাব মেনুতে যেতে হবে।

  • সেকশন B তে ক্লিক করলে আপনি নিচের প্রোগ্রামগুলো দেখতে পারবেন। সাব মেনুতে প্রবেশ করার জন্য আগের নির্দেশনা অনুসরণ করুন।

উইন্ডোজ ১.০ – বিশেষ প্রোগ্রামগুলো ব্যবহার

উইন্ডোজ ১.০ তো আমরা একবার দেখলাম। এবার চলুন দেখে নেওয়া যাক এতে ব্যবহার উপযোগি কোন কোন প্রোগ্রামগুলো রয়েছে। যদিও এটা আজ থেকে প্রায় ৩০ বছর আগের কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু এতে উইন্ডোজ এর সচরাচর অনেক প্রোগ্রাম বর্তমানের মতোই রয়েছে। যেমন ক্যালকুলেটর, ক্যালেন্ডার, পেইন্ট, নোটপ্যাড ইত্যাদি। এই প্রোগ্রামগুলোর তেমন কোন পরিবর্তনই হয়নি গত ৩০ বছরে। আমরা এখন একে একে সেই প্রোগ্রামগুলো ব্যবহার করে দেখবো। তো দৃশ্যমান সবগুলো প্রোগ্রাম আমরা তো ব্যবহার করতে পারবো না। অন্তত আমি সবগুলোই পারি না। তাই নিচের চিত্রের মতো করে ভিউ অপশন থেকে শুধু প্রোগ্রাম নির্বাচন করে দিন।

এবার আপনি নিচের চিত্রের মতো করে আমাদের পরিচিত প্রোগ্রামগুলোকেই দেখতে পাবেন। তবে এমনটা যে করতেই হবে তা না। আমি শুধু প্রোগ্রামগুলোকে সহজে খুঁজে পেতেই এটা করেছি। এবার যে প্রোগ্রামগুলো ব্যবহার করতে চান সেটার উপর ডাবল ক্লিক করলেই ওপেন হয়ে যাবে। লিস্টে যে প্রোগ্রামগুলো দেখছেন সেগুলো কিন্তু বর্তমান অপারেটিং সিস্টেমগুলোতেও আছে। শুধু রান কমান্ডে গিয়ে এই প্রোগ্রামের নাম লিখে এন্টার চেপেই দেখুন।

ক্যালকুলেটরের ব্যবহার

  • যেহেতু কম্পিউটার মানেই হলো গণনা যন্ত্র তাই চলুন ক্যালকলেটর দিয়েই শুরু করি। উপরের চিত্রে প্রোগ্রাম মেনু হতে CALC.EXE প্রোগ্রামটিতে ডাবল ক্লিক করলেই সেটা নিচের চিত্রের মতো ওপেন হয়ে যাবে। এখন মনের মতো কিছু হিসাব কষে নিতে পারেন।

  • বর্তমান অপারেটিং সিস্টেমে যে রকম মাল্টিটাস্কিং আছে এই অপারেটিং সিস্টেমে কিন্তু সেটা নেই। তাই এক সাথে একটা প্রোগ্রামের বেশি রান করা যাবে না। কোন প্রোগ্রাম ব্যবহার শেষে পূর্বের মেনুতে ফেরত যেতে চাইলে আপনাকে নিচের চিত্রের মতো করে আগের প্রোগ্রাম বন্ধ করতে হবে।

ঘড়ি – সময়ানুবর্তিতার ধারক এবং বাহক

  • ঘড়ি ছাড়া দুনিয়া অচল, তাই উইন্ডোজ ১.০ তে রয়েছে সুদৃশ্য ক্লাসিক্যাল ঘড়ি। CLOCK.EXE প্রোগ্রামটিতে চাপলেই দেখতে পাবেন এই সুন্দর ঘড়িটি।

ওয়ার্ডপ্যাড – চলুন কিছু লেখালেখি করি

  • কম্পিউটারে লেখালেখি করার জন্য মাইক্রোসফট এর সব কম্পিউটারেই রয়েছে ওয়ার্ডপ্যাড প্রোগ্রাম। বর্তমান অপারেটিং সিস্টেমগুলোতে রান কমান্ডে গিয়ে WRITE.EXE লিখে এন্টার দিলেই ওয়ার্ডপ্যাড প্রোগ্রাম চালু হয়। উইন্ডোজ ১.০ তে WRITE.EXE প্রোগ্রামে ডাবল ক্লিক করে ব্যবহার করুন কিছুক্ষণ।

  • এতে বর্তমান ওয়ার্ডপ্যাড এর অধিকাংশ অপশনগুলোই আপনি মেনু ট্যাব থেকে খুঁজে পাবেন। হিসাব করে বের করুন তো কোন কোন অপশনগুলো বর্তমান অপারেটিং সিস্টেমে নতুন যোগ করা হয়েছে?

নোটপ্যাড – ছোটখাটো প্রোগ্রামিং টুলস

  • প্রোগ্রাম লেখার জন্য কিংবা সামান্য কিছু নোটস লেখার জন্য কিন্তু নোটপ্যাড এর বিকল্প নেই। এটি ঠিক প্রথম ভার্সন থেকেই উইন্ডোজ এর সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে আছে। EXE প্রোগ্রাম চাপলে উইন্ডোজ ১.০ তে এবং বর্তমান ভার্সনগুলোতে রানে গিয়ে এই কমান্ড দিলেই নোটপ্যাড ওপেন হয়ে যাবে। অপশনগুলো কিন্তু সেই আগের মতোই আছে।

উইন্ডোজ পেইন্ট – চলুন আঁকাআঁকি করি কিছুক্ষণ

  • এই জিনিসটা কিন্তু চরম একখান টুলস সেই আদিম যুগ হিসাবে। দেখছেন কতোগুলো অপশন? আমি তো জাপানের পতাকা আকানোর একটা ব্যর্থ চেষ্টা চালালাম অনেক্ষণ ধরে। যাহোক, নিজেরা একবার ট্রাই করে দেখুন।

কন্ট্রোল প্যানেল – বিদ্রুপ করবেন না প্লিজ!

  • এটা হলো উইন্ডোজ ১.০ এর কন্ট্রোল প্যানেল। কী কী কন্ট্রোল করতে পারবেন সেটা নিশ্চয় চিত্র দেখেই বুঝে ফেলেছেন।

  • তবে এটা যে একেবারেই ফেলনা না তা নিচের চিত্র দেখলে স্পষ্ট হবে। এই রকম ফাংশনালিটি কিন্তু বর্তমান অপারেটিং সিস্টেমগুলোতেও আছে।

যদিও বর্তমান সময়ের সাপেক্ষে এই অপারেটিং সিস্টেম নিতান্তই শিশু কিন্তু সেই সময়ের প্রেক্ষিতে উইন্ডোজ ১.০ কিন্তু সেই রকম একখান অপারেটিং সিস্টেম। এই অপারেটিং সিস্টেম হয়তো আপনাদের অতৃপ্ত মনকে তৃপ্ত করতে পারবে না। কিন্তু যখন ভাববেন যে এটি দিয়েই পরবর্তি অপারেটিং সিস্টেমকে ডেভেলপ  করা হয়েছে কিংবা এটা সেই সময়ে প্রযুক্তির সব চাহিদা মিটিয়েছে তখন কিন্তু আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। যাহোক, এটা দিয়ে আবার ইন্টারনেট ব্রাউজ করার কথা ভাববেন না যেন। কারনটা কি হতে পারে সেটা আপনাদের কাছে প্রশ্ন। উত্তর জানা থাকলে ঝটপট লিখে ফেলুন টিউমেন্ট সেকশনে।

মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর, ২০১৫

ডাউনলোড করে নিন Adobe Photoshop cc(X32,X64)+ সাথে থাকছে Adobe Photoshop cs6 Portable 2015 [ DDL-UC ] আর ফটো এডিট করুন মনের মাধুরী মিশিয়ে!

ডাউনলোড করে নিন Adobe Photoshop cc(X32,X64)+ সাথে থাকছে Adobe Photoshop cs6 Portable 2015 [ DDL-UC ] আর ফটো এডিট করুন মনের মাধুরী মিশিয়ে!!
Image

সুপ্রভাত ফ্রেন্ডস,কেমন আছেন? আশা করি ভালই আছেন।কারন যারা টেকনোলজির সাথে ওঠা বসা করে তারা এমনিতে ভালই থাকে তাইনা?
আজকে  আবার একটি  টিউন করতে  বসলাম।আজকে আবার একটি প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হলাম যার নাম হল Adobe Photoshop। আজকে নিয়ে এসেছি লেটেস্ট ভারসান Adobe Photoshop cc(X32,X64) সাথে আছে  Adobe Photoshop cs6 Portable 2015 বোনাস হিসাবে ।  যা আপনি আপনার Windows পিসিতে ব্যবহার করতে পারবেন।
Adobe Photoshop সম্পর্কে আশাকরি নতুন করে কিছু বলার প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করিনা,কারন আমার টেকি  ফ্রেন্ডসরা এর সম্পর্কে সবই জানেন।তবু বলি Adobe Photoshop হল একটি শক্তিশালী ফটো বা ইমেজ এডিটিং টুল,যার সাহায্যে ফটো বা ইমেজ এডিটিং এক অন্য মাত্রায় করা যায় বিশ্বের সব প্রান্তে বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রিতে এর ব্যাপক ব্যবহার।তো আর বেশি ভূমিকা না করে চলে যায় মূল প্রসঙ্গে। দেখে নেওয়া যাক নতুন কিকি আছে এতে।
Image
নতুন কিকি আছেঃ-
১) মারসি গ্রাফিক ইঞ্জিন
২)নতুন ক্রপ টুল
৩)পিনলেস ভিডিও ক্রিয়েশান
৫)এডাপ্টিভ ওয়াইড অ্যাঙ্গেল
৬)ব্যাকগাউন্ড সেভ
৭)দারুন ইম্প্রুভড ব্লার ইফেক্ট
তাহলে আর দেরি নাকরে ডাউনলোড করা যাকঃ-
Image


ডিজাইনারদের জন্য ১০০ অসাধারণ কালার কম্বিনেশন (কোড নং সহ)

যেকোন ডিজাইনের প্রাণ হলো রং। শুধুমাত্র একটা পরিপূর্ণ রং-এর মিশ্রণ ডিজাইনকে আকর্ষণীয় করে তোলে। একজন ডিজাইনারের বা যারা ফটোশপে/ইলাস্ট্রেটরে কাজ করেন তাদের জন্য একটা পরিপূর্ণ রং-এর মিশ্রণ বা কালার কম্বিনেশন করা অন্যতম জটিল কাজ।
যদিও আমি ডিজাইনার না, তারপরেও শখের বশে মাঝে-মধ্যে ফটোশপে টুকটাক কাজ করি, আর এই কাজগুলো করতে গিয়ে সবচেয়ে বিপদে পড়ি কোন কিছুর ব্যাকগ্রাউণ্ডের কালার কম্বিনেশন বা সিলেকশন করার সময়। নেটে এই বিষয়ে খোজাখুঁজি করতে গিয়ে “ডিজাইনস্কুল.ক্যানভা.কম” ওয়েবসাইটে একটা লেখা পাই যা হলো “১০০ অসাধারণ কালার কম্বিনেশন”
এই “১০০ অসাধারণ কালার কম্বিনেশন” যে জিনিস-টা আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে তা হলো কালার-এর সাথে এর কোড নং দেওয়া আছে, যা খুব দ্রুত কালার বের করতে সাহায্য করে। এই কালার কম্বিনেশন আমি এখানে শেয়ার করছি, আশা করি ভালো লাগবে।
মূলত ৪ ভাগে এই কালার কম্বিনেশন দেওয়া আছে, তা হলো
১। নেচার/প্রকৃতি।
২। ফুড এন্ড ড্রিংক/ খাবার এবং পানীয়্।
৩। ট্রাভেল / ভ্রমণ।
৪। এভরিডে আইটেম / নিত্য ব্যবহার্য দ্রব্য।

নেচার/প্রকৃতি


01.  Fresh & Bright

Fresh & Bright

02. Subdued & Professional

Subdued & Professional

03. Dark & Earthy

Dark & Earthy

04. Crisp & Dramatic

Crisp & Dramatic

05. Cool Blues

Cool Blues

06. Outdoorsy & Natural

Outdoorsy & Natural

07. Watery Blue-Greens

Watery Blue-Greens

08. Primary Colors With a Vibrant Twist

Primary Colors With a Vibrant Twist

09. Refreshing & Pretty

Refreshing & Pretty

10. Playful Greens & Blues

Playful Greens & Blues

11. Fresh & Energetic

Fresh & Energetic

12. Surf & Turf

Surf & Turf

13. Autumn in Vermont

Autumn in Vermont

14. Icy Blues and Grays

Icy Blues and Grays

15. Birds & Berries

Birds & Berries

16. Day & Night

Day & Night

17. Stylish & Retro

Stylish & Retro

18. Shades of Citrus

Shades of Citrus

19. Sunset to Dusk

Sunset to Dusk

20. Bright & Tropical

Bright & Tropical

21. Warm Naturals

Warm Naturals

22. Bold Berries

Bold Berries

23. Summer Sunflower

Summer Sunflower

24. Modern & Crisp

Modern & Crisp

25. Timeless & Nautical

Timeless & Nautical

ডাউনলোড করে নিন Zoner Photo Studio 18 Pro portable 62MB [DDL-UC] আর হয়ে যান ইমেজ এডিটিং এ ওস্তাদ !!

ডাউনলোড করে নিন Zoner Photo Studio 18 Pro portable 62MB [DDL-UC] আর হয়ে যান ইমেজ এডিটিং এ ওস্তাদ !!
Image

আজকে  আবার একটি  টিউন করতে  বসলাম।আজকে আবার একটি প্রয়োজনীয় ইমেজ এডিটিং সফটওয়্যার নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হলাম যার নাম হল Zoner Photo Studio। আজকে নিয়ে এসেছি লেটেস্ট ভারসান Zoner Photo Studio 18 Pro portable (এটি সাইজে মাত্র ৬২ এমবি) তাই সহজেই ডাউনলোড করতে পারবেন। আর যেহেতু এটি প্রোটেবল ভারসান তাই নেই কোন ইন্সটলেশানের ঝামেলা,শুধু ডাউনলোড করুন আর ফুল ভারসান ব্যবহার করুন।  যা আপনি আপনার Windows পিসিতে ব্যবহার করতে পারবেন।
Image
Zoner Photo Studio 18 Pro সম্পর্কে  কিছু জানা যাকঃ- Zoner Photo Studioহল একটি অসাধারণ ইমেজ এডিটিং টুল অনেক টেক গিক একে প্রায় ফটোশপের বিকল্প বলে মনে করেন। এর পেছনে কারন আছে,এটি ইমেজ এডিটিংকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে গিয়েছে।আপনার ডিজিটাল ক্যামেরা থেকে সরা সরি ফটো আপনার পিসিতে ইম্পোরট করে সেগুলি এডিট করতে পারবেন,আর তাছাড়া ইমেজকে পারফেক্ট করার জন্য আছে কয়েক ডজন টুলস। আর এটি এর সহজ অনব্দ্য মেনু আর টুলসের জন্য হয়েছে খুব ব্যবহার বান্ধব।আর এটিকে এমন ভাবে ডেভলপাররা প্রস্তুত করেছেন যাতে এটি নভিশ ইউজার থেকে এক্সপার্ট ইউজাররাও ব্যবহার করতে পারে। আমার টেকি  ফ্রেন্ডসরা এর সম্পর্কে সবই জানতে পারবেন এটি ব্যবহার করলেই।তাই আর আজকে কোন কথা নয় ডাইরেক্ট চলে যাই ডাউনলোডের দিকে।
Image

সোমবার, ৫ অক্টোবর, ২০১৫

ডাউনলোড করে নিন Tor Browser Version 5.0.3 -for Windows (10, 8, 7, Vista, and XP) /MAC/ LINUX আর ব্রাউজ করুন পারসোনাল আইডেন্টিটি লুকিয়ে!!

ডাউনলোড করে নিন Tor Browser Version 5.0.3 -for Windows (10, 8, 7, Vista, and XP) /MAC/ LINUX আর ব্রাউজ করুন পারসোনাল আইডেন্টিটি লুকিয়ে!!
Image
ফ্রেন্ডস কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছেন। বহু দিন পর আজকে আবার টিউন করতে বলাম।একটি প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হলাম যার নাম হল Tor Browser । আজকে নিয়ে এসেছি লেটেস্ট ভারসান Tor Browser Version 5.0.3।  যা আপনি আপনার Windows, MAC বা LINUX পিসিতে ব্যবহার করতে পারবেন।কিন্তু প্রশ্ন হল ব্রাউজারতো অনেক আছে হঠাত করে Tor Browser কেন!! কারন অনেক আছে, কারন হল এটি ব্যবহার করে আপনি আপনার আইডেন্টিটি লুকিয়ে এয়ানোনিমাসলি ওয়েব ব্রাউজ করতে পারবেন যেখানে আপনার রিয়েল আইপি অ্যাড্রেস কোনভাবেই ট্রাক করা যাবেনা ফলে আপনার আইডেন্টিটি বা আপনাকে সহজে ট্রেস করা যাবেনা তার সাথে সাথে ব্রাউজার ক্লোজ করলেই আপনার পাসওয়ার্ড,ইউজারনেম ও কুকি সয়ংক্রীয় ভাবে মুছে যাবে।তাছাড়া এর সিকিউরিটি ব্যাবস্থা ও দারুন।এত কথা না বলে দেখেই নেওয়া যাক কেন এটি ব্যবহার করবোঃ-
Image
তাহলে এবার ডাউনলোড করা যাক কি বলেনঃ-



আজ এই পর্যন্ত আগামী টিউনে আবার দেখা হবে।অসুবিধা হলে বলবেন সাহায্যের জন্য আমি  প্রস্তুত।

ফ্রি সাইট তৈরির জন্যে কয়েকটি সহজ এবং পাওয়ারফুল ওয়েবটুল

সবাইকে ফাল্গুনের শুভেচ্ছা। কয়েকদিন আগে এক টিউনার ভাই অভিযোগ করেছিলেন যে টপ টিউনার রা আর টিউন করেন না। অভিযোগটা সত্য। অনেক ব্যস্ততার মাঝে নিজেকেই হারিয়ে ফেলেছি। তবে আরেকটা সত্য আছে। সেটা হল, ব্যাস্ততার মাঝেও টেকটিউনস আর প্রিয় টিউনাররা হৃদয় থেকে মুছে যায়নি। তাই তো ফিরে এসেছি ....... যাই হোক কথা না বাড়িয়ে আজকের টিউনের টুলগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দেই .......

Getshopped

GetShopped
সাধারণত যারা অনলাইনে বিজনেজ রিলেটেড সাইট বানাতে আগ্রহী তারা অবশ্যই এই প্ল্যাটফর্মটি ট্রাই করে দেখতে পারেন। এর সাহায্যে আপনি ফ্রি ওয়েবসাইট ছাড়াও পেজেস, ব্লগ, সেলিং প্ল্যাটফর্ম এবং নিউজলেটার রিলেটেড সাইট ডেভলাপ করতে পারবেন। এছাড়া আছে গুগল চেকআউট, পেপাল, পেমেন্ট এক্সপ্রেস এবং আরো অনেক ট্রাস্টেড পেয়িং প্ল্যাটফর্মের ইন্টিগ্রেশান।

Webnode

Webnode
মুহুর্তেই high-caliber টাইপের প্রফেশনাল টাইপের সাইট দাড় করাতে চান। তাহলে এই টুলটি আপনার জন্যে। ওয়েবসাইট তৈরি করা থেকে শুরু করে ডিজাইন, মেইন্টেইনিং, কলাবোরেটিং এবং পাওয়ারফুলি রান করাতে এই টুলটি অনেক কেই আকৃষ্ট করেছে।

Jimdo

Jimdo
অত্যন্ত সহজ এবং হ্যান্ডি একটি টুল। শুধু সাইনআপ পর্যন্ত একটু অবান্তর কষ্ট করতে হবে। এরপর আপনার পেজে গিয়ে ঠিক আপনার ছবি আকার খাতার তমে ছবি এবং ইচ্ছামত ভিডিও এ্যাড করে একটি চমৎকার সাইট দাড় করিয়ে নিতে পারবেন।

Webstarts

WebStarts
এই টুলটির ব্যাপারে আলাদা করে কিছুই বলবনা। বলতে পারেন এটি Jimdo র একটি ক্লোন প্ল্যাটফর্ম।

350 pages

350-pages
প্রথমেই এর এমন একটি ফিচারের কথা বলব যেটা অনেকেই খুজে থাকে। এটি একটি খুবই ফাস্ট এবং পাওয়ারফুল সার্ভারে হোস্ট করানো একটি প্ল্যাটফর্ম। সাইট তৈরির জন্যে আপনাকে আলাদা করে কোন কিছু ডাউনলোড করার অথবা এডিটিং এর কোন দরকার নাই। দরকার শুধু একটি নেট কানেকশান এবং আমাদের কিছু চেনা জানা ব্রাউজার।

Wix

wix

যারা ফ্ল্যাশ ওয়েবসাইট দেখতে এবং বানাতে পছন্দ করেন, এই সাইটটি তাদের জন্যই। ফ্ল্যাশ সাইট বানানোর জন্যে আমার দেখা সেরা প্ল্যাটফর্ম এটি। খুবই সোজা এবং হ্যান্ডিও বটে।

Google sites

google-sites

এর ব্যাপারে আলাদা করে বলার কিছুই পাই না। যত বলব, ততই মনে হবে কোথায় যেন কি বাদ পড়ে গেল। তাই নিজেরাই খুটে খুটে যতটা সম্ভব দেখে নিবেন আশা করি।

Weebly

weebly

আরেকটি হ্যান্ডি এবং ইজি গোয়িং প্ল্যাটফর্ম। শখের সাইট থেকে শুরু করে প্রোফেশনাল সাইটও বানিয়ে ফেলতে পারবেন অনায়াসে।

Do tamplate

doTemplate

এটি সাধারানত এটি টেমপ্লেট ডিজাইনিং প্ল্যাটফর্ম। অনেকেই নিজের সাইটের টেমপ্লেট নিজেই বানাতে পছন্দ করে থাকেন। তারা এই টুলটি ট্রাই করে দেখতে পারেন।

Moogo

Moogo

এই টুলটি এর কতৃপক্ষ এতটাই হ্যান্ডি বলে দাবী করে থাকেন, যে তাদের মতে যারা জীবনে ওয়েবসাইট বানানোর ধারে কাছে দিয়েও যায়নি, তারাও নাকি অনায়াসে একটি সাইট দাড় করাতে পারবে। তবে এর সত্যতা কতটুকু তা আমার জানা নেই ।
আশা করি টিউনটি টিউনারদের কাজে আসবে এবং টিউনারদের যাবতীয় সমস্যার সফল সমাধান খুব শীঘ্রই করা হবে।

600kb এর সফটওয়্যার দিয়ে মাত্র ১ ক্লিকে পেনড্রাইভ বুট করুন

size:600kb
ইন্সটল করার দরকার নাই। কারন এটি portable software. তাই বুট করতে পিসি তে pendrive লাগান। তারপর এই সফটওয়্যার টি ওপেন করে সবথেকে নিচে লেখা স্টার্ট বাটন ক্লিক করলেই বুট হয়ে যাবে। এটা অনেকটা মেমোরি ফরমেট দেয়ার মত। নিচের ফটো এর মত।
boot

মাত্র ১ ক্লিকে পিসি দিয়ে নিরাপদে বুট করুন পেনড্রাইভ
আসসালামুয়ালাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে মাত্র এক ক্লিকে কিভাবে বুটএকটি করবেন পেন্ড্রাইভ।
পেন্ড্রাইভ কেন বুট করতে হয় তা নিয়ে আর কিছু বলতে চাই না। শুধু এটা বলতে চাই windows দেয়ার জন্য এর কোন বিকল্প নেই।
পেন ড্রাইভ বুট দেয়া অনেক সময় ঝামেলার আবার অনিরাপদ ও বটে। কারন এতে pendrive অনেকের নস্ট হয়ে যায়। তাই আজ অত্যান্ত সহজ আর নিরাপদ উপায় নিয়ে এলাম। প্রথমে নিচের সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন।

download বুট পেনড্রাইভ

রবিবার, ৪ অক্টোবর, ২০১৫

এবার ট্রায়াল সফটওয়্যার ব্যবহার করুন সারাজীবন মাত্র ১ এমবির সফটওয়্যার দিয়ে।এই সফটওয়্যার আপনার দরকার সব সময় [ ১০০% কাজের

নাম : Time Stopper
লাইসেন্স : পোর্টেবল
প্ল্যাটফর্ম : উইন্ডোজ
আমরা সবসময় ফ্রি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে চাই। কিন্তু এর জন্য আমাদের কে crk সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়। crk ব্যবহার করতে গেলে আবার রিস্ক তাকে ভাইরাস এর। কখনো আমরা সফল হই crk করতে আবার কখনো হই না। এই সমস্যা থকে মুক্তি পেতে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব একটি সফটওয়্যার,যেটির সাহায্যে আপনি ট্রায়াল সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারবেন সারাজীবন।
কিভাবে ব্যবহার করবেন ?
ভিডিও দেখুন

-নিচ থেকে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করুন
- unrar করে নিন
-এবার সফটওয়্যার টি ওপেন করুন
-C ড্রাইভ থেকে যে সফটওয়্যার টির ট্রায়াল মেয়াদ বাড়াবেন ঐ সফটওয়্যার এর exe ফাইল টি দেখিয়ে দিন
-এবার ডেট টিক করে দিন,যদি আপনার কম্পিউটার এর ডেট ০২/১০/২০১৫ তাকে তবে ডেট দিন ০৩/১০/২০১৫
-সর্টকার্ট নাম দিন
-ক্লিক করুন "ক্রেট ডেক্সটপ সর্টকার্ট"
-এনজয়

ডাউনলোড করুন এখানে                      অল্টারনেটিভ লিংক 

বিঃদ্রঃ ডাউনলোড সাইটে ডাউনলোড এর জন্য ক্লিক করুন " Create download link"
Alternative লিঙ্কে "Use our download manager" থেকে টিক চিহ্ন unchecked (আনচেক) করে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন যদি ঐটা শো করে। অথবা আপনি ডাউনলোড ম্যানেজার use করে ও ডাউনলোড করতে পারবেন।  😎