Your Message here

This is Montis blog

This is montis blog you can see all solution

This is montis blog you can see all solutioon

This is montis blog you can see all solution

This is

This is montis blog you can see all solution

This is montis blog you can see all solution

This is montis blog .you can see all solution

This is montis blog you can see all solution

বৃহস্পতিবার, ৫ মে, ২০১৬

মাত্র 819kb Software দিয়ে আপনার প্রিয় কম্পিউটার, পেনড্রাইভ, মেমোরি কার্ড গুলকে টিকা দিন এবং সারাজীবন ভাইরাস এর হাত থেকে রক্ষা পান।

আসসালামু আলাইকুম। আশাকরি সবাই ভালোই আছেন আমিও আপনাদের দোয়ায় ও আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি। আজকে কি নিয়ে লিখবো আশা করি নাম দেখে বুঝে গেছেন। যদি কেউ এই টিপসটি জেনে থাকেন তাহলে দয়া করে কোন খারাপ টিউমেন্ট করবেন না। এই টিউনটি যারা জানেন না তাদের জন্য। আমি আজ  আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনার পিসির সাথে  সকল  ফ্লাশড্রাইভ গুলকে ভাইরাস মুক্ত করবেন আজীবনের জন্য। আমরা অনেকেই পিসির সুরক্ষার জন্য অ্যান্টি ভাইরাস ব্যবহার। তবে একটু সতর্ক তো থাকতে হয়। সাধারণত অ্যান্টি ভাইরাস পিসিকে ২০ থেকে ৩০% পর্যন্ত স্লো করে দেয়। আপনারা অনেকেই অটোরান ভাইরাস এর সাথে কম বেশি পরিচিত, এর হাত থেকে রক্ষা পেতে অনেকেই হয়ত USB Disk Security, Auto run Remover ব্যবহার করছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো Panda USB Vaccine। এটার মুল বিশেষত্ব হল এটা দিয়ে আপনি একবার আপনার পিসি ও সব ফ্ল্যাশ ড্রাইভ গুলকে ভাক্সিন দিয়ে দিলে আর পিসি সেটআপ দেবার আগে দিতে হবে না এমনকি আপনি ভাক্সিন দেবার পর সফটওয়্যারটি রিমুভ করে দিলেও কোন সমস্যা নেই।
প্রথমে Click Here এখান থেকে Software ডাউনলোড করে নিন। তারপর স্বাভাবিক নিয়মে ইনস্টল করে ফেলুন। এবার নীচের চিত্রের মত Open করুন।

এবার প্রথমে  আপনার কম্পিউটার এ ভাক্সিন দিন Vaccinate computer এ ক্লিক করুন। তারপর নীচ থেকে ২ নাম্বার এ যেটা দেখা যাচ্ছে সেখান থেকে আপনার পেন ড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড সিলেক্ট করুন এবং Vaccinate ইউএসবি তে ক্লিক করুন। তারপর এরকম একটি চিত্র আসবে।

কাজ শেষ। এবার নিশ্চিন্তে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করুন আর  কোন অটোরান ভাইরাস এসে আপনাকে ডিস্টার্ব করবে না। কোন সমস্যা হলে Comment করে জানান। কেমন লাগল ?  ভাল না খারাপ? নাকি কোন সমস্যা হল? Comment  করে জানাবেন।

রবিবার, ১ মে, ২০১৬

মোবাইল সংক্রান্ত কিছু শব্দের পূর্ণরূপ

GSMA- Global system at Mobile Association.
• SIM- Subscriber Identity Modules.
• URIM- User Remobal Identification Module.
• SMS- Short Message Service.
• MMS- Multimedia Message Service.
• PIN- Personal Identification Number.
• PUK- Personal Unblocking Key.
• USSD- Unstructured Supplementary Service Data.
• WAP- Wireless Application Protocol.
• GPRS- Global Pack/Package Reaming/Radio Service.
• GSM- Global System for Mobile.
• GDMA- Code Division Multiple Access.
• IVR- Interactive Voice Response.
• VAS- Value Added Service.
• 3G-3rd- (Third) Generation.

বিভিন্ন কালার দিয়ে রাঙিয়ে দিন আপনার পিসির ফোল্ডার গুলোকে বিভিন্ন কালার দিয়ে রাঙিয়ে দিন আপনার পিসির ফোল্ডার গুলোকে মাএ ২টি সফটওয়্যার দিয়ে

বিভিন্ন কালার দিয়ে রাঙিয়ে দিন আপনার পিসির ফোল্ডার গুলোকে মাএ ২টি সফটওয়্যার দিয়ে
আসসালামু আলাইকুম।কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছেন।
রঙিন করে নিন আপনার পিসির ফোল্ডারগুলো,মজার একটি সফটওয়ার। সফটওয়ারটি যারা আগে ব্যাবহার করেননি তারা এখন ব্যাবহার করে দেখুন, মজা পাবেন ১০০%। পিসির ফোল্ডার গুলোর একই কালার বার বার দেখতে দেখতে আর ভাল লাগেনা !!! তাই যদি ফোল্ডার গুলো রাঙিয়ে নেওয়া যায় তাহলে কেমন হয় বলুনতো? আজ আমি এই রকম ই দুটি সফটওয়্যার দেব যার দ্বারা আপনারা আপনাদের ফোল্ডার বিভিন্ন রঙ এ তো রাঙ্গাতে পারবেই সাথে বিভিন্ন সংখার আইকন এবং আরও আনেক কিছু । এর আগেও অনেকে অনেক এই রকম সফটওয়্যার দিয়েছে কিন্তু আমি অন্তত এইওটুকু বলতে পারি এগুলার মত আর একটাও নয় ।
নিচে স্ক্রীনশুট

দুটাই ভাল এবং আলাদা আলাদা আইকন আছে।


size : 7.1 mb
(। ডাউনলোড  করার জন্য ফায়াফক্স ব্যবহার করুন । কেউ ডাউনলোড করতে না পারলে প্লিস নেগেটিভ মন্তব্য করবেন না । )
Key features:
  • You have the right to use Folder Marker Pro in your office
  • Folder Marker Pro can change the Network folder icon. So you can customize your LAN
  • Folder Marker Pro contains additional icons for office work
  • Folder Marker Pro allows you to modify the ‘Mark Folder’ popup menu so you can customize it for your own needs
  • Folder Marker Pro has two additional options for folder icon changes: “Make customized folder distributable” (portable) and “Apply selected icon to all subfolders”
  • Folder Marker Pro can mark folders by priority (high, normal, low), by degree of work complete(done, half-done, planned), by work status (approved, rejected, pending) and by the type of the information contained in a folder (work files, important files, temp files, private files).
  • Folder Marker Pro can change a folder’s color to normal, dark and light states
  • Folder Marker Pro changes folder icons from within a popup menu of the folders. To mark a folder, you don’t even need to run the program!
  • Folder Marker’s popup menu contains convenient category submenus.
  • Folder Marker Pro contains a User Icons tab where you can add an unlimited quantity of your favorite icons and mark folders with them. It’s easy!

কোন রকম সফট্যওয়্যার ছাড়া আপনার পিসির নেট স্পিড দ্বিগুন বাড়িয়ে নিন। পিসি ব্যাবহারকারীরা অবশ্যই দেখবেন

আসসালামু আলাইকুম। আপনারা সকলে কেমন আছেন??? আশা করি সকলে আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন। রমজান মাস চলছে তাই তেমন একটা সময় পাচ্ছি না টিউন লিখতে,টিউন তো দুরে থাক ৫ মিনিট সময় করে যে নেটে আসব তেমন কোন সময়ও পাচ্ছি না। তবে এমন ভাবে আর কতদিন চলবে এই ভেবে বসেই পড়লাম টিউন লিখতে। আশা করি টিউনের টাইটেলটা দেখেছেন। তবে আগেই বলে রাখি যে এটা সাধারন মাত্র টিউন। চলুন টিউনে যাওয়া যাক।
আমরা মোটামুটি অনেকেই কম্পিউটার ব্যাবহার করি। আর কম্পিউটার সম্পর্কে আপনাদের অনেকেরই অনেক ঙ্গান আছে। যদি এ টিউনটি আপনার জানা থাকে তবে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
আমরা পিসি ব্যাবহার কারীরা পিসি চালানোর সময় আমরা সম্মুখীন হয় পিসির স্পিড সমস্যার সাথে। অনেক সময় দেখা যাই যে নেট চলাকালীন অথবা কোন পোগ্রামীং এর কাজ করার সময়ই পিসি অনেক স্লো হয়ে যাই। আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে আপনি নেট স্পীড দিগুন করবেন কোন Softwere ছারা। তো চলুন নিচের মত কাজ শুরু করুন।
প্রথমে Computer–রাইট বাটন এ ক্লিক করে mange এ জান। এরপর Device Manager এ জান। Ports(com &LPT) তে ক্লিক করে আপনার Modem এর নাম দেকতে পারবেন। এরপর properties জান।
Port Setting এ জান-Bits per second -Data bits এসব বাড়িয়ে দিন। Ok পরের Port আর বেলায় ও এ
কাজ করুন। Computer Restart দিন।
ব্যাস তারপর আপনার কম্পিউটার চালু করুন এবং মজিলা বা অন্য কোন ব্রাউজার দিয়ে নেট কানেক্ট করুন। আর তারপর স্পিড দেখুন। আশা করি আগের তুলনায় বেশি স্পিড পাবেন।
আশা করি আপনারা সঠিকভাবে টিউনটি বুঝতে পেরেছেন। যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে টিউনমেন্ট করবেন। আর যদি কোন ভুল হয় তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আজ এ পর্যন্তই। খোদা হাফেজ।

বুধবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৬

পিসিতে 1 GB’র ফাইলকে মাত্র 10 MB বানাবেন যেভাবে

এবার পিসিতে 1 GB’র ফাইলকে মাত্র 10 mb বানিয়ে ফেলুন এবং হার্ড ডিস্ক এ বেশী ফাইল রাখুন

আপনারা হয়তোবা উইনরার বা অন্য কিছু দিয়ে ফাইল কম্প্রেস করেন। কিন্তু সেগুলা দিয়ে কি আর এটা সম্ভব?
তাই আপনাদের পিসির জন্য আজ মাত্র 1mb এর সফটওয়্যার নিয়ে এলাম যা দিয়ে আপনারা ১ জিবির ফাইলকেও মাত্র ১০ মেগাবাইট বানাতে পারবেন। সেটা আবার পরে যখন প্রয়োজন হবে extract করে ব্যবহার করতে পারবেন।ফলে আপনাদের হারড ডিস্ক এর সাইজ বেরে গেলো কিনা?
ডাউনলোড করা হয়ে গেলে,এইবার ইন্সটল করে নিন।মনে করি ইন্সটলকরা হয়ে গেছে
ডেক্সটপ এর আইকন কে ডাবল ক্লিক করে ওপেন করুন
* এবার Compress files” ক্লিক করে “Next”
ক্লিক করুন* এখন KGB তে ক্লিক করে ADD DIRECTORY
ক্লিক করুন ফটো টা দেখুনNext এ ক্লিক করুনএখন দেখুন কাজ চলছে,তাই একটু ওয়েট
করুন, কিছু ক্ষণ পড় দেখবেন কম্প্রেড শেষ
হয়ে যাবে, এই ভাবে আপনি যত
খুশি করতে পারবেন
নিচের লিঙ্ক থেকে ফাইলটি ডাউনলোড করুন।
ডাউনলোড করার নিয়ম
download লিংক এ প্রবেশ করার পর নিচের চিত্রের মত আসবেঃ
তার পর?
তার পর আর কি
উপরের তিনটা অপশন থেকে যেকোন একটাতেই ক্লিক করেই হইব কোন সমস্যা হইলে আমি আছি
কি কন্ট্রাক নাম্বার লাগব?

৫ মিনিটে XP SETUP করুন Acronis True Image Home 2010 দিয়ে খুব সহজে। (স্ক্রিন সর্টসহ বিস্তারিত)

এই সফটয়ারটি মূলত আপনার উন্ডোজের সকল এপলিকেশন গুলোকে ব্যাকআপ রাখে এবং কোন কারনে উইন্ডোজ নস্ট/করাপ্ট হয়ে গেলে ব্যাকআপ ফাইল থেকে রিস্টোর করে। এই সফটয়ারটির মাধ্যমে আপনি ৫ মিনিটের মধ্যে উইন্ডোজ সহ সকল সফটওয়ার ও ড্রাইভার সেটআপ দিতে পারবেন। $49.99 মূল্যের সফটওয়ারটি একদম ফ্রি। নিচে কয়েকটি ধাপে সফটওয়ারটির বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লা।
আমার এই লিখাটি তাদের জন্য যারা মনোযোগ সহকারে পুরো পোষ্টটি পড়বেন। মনোযোগ সহকারে পড়লেই কেবল আপনারা এই সফটওয়ারটি সম্পরকে বুঝতে পারবেন। সফটওয়ারটি আমি খুব সহজ ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। সফটওয়ারটি ডাউনলোডের জন্য নিচের লিংটিতে ক্লিক করুন Acronis True Image Home এর ওয়েব সাইটটি আসবে সেখান থেকে Free Trial  ক্লিক করলে সফটওয়ারটি ডাউনলোড হবে।

সফটওয়ারটি এখানে

download 1
সিরিয়াল কির প্রথম লিংক
serial 2

সিরিয়াল কির দ্বিতীয় লিংক

সফটওয়ারটি ডাউনলোড শেষে সিরিয়াল কি দিয়ে সেট আপ করে নিন। ঠিকভাবে সেটআপ হলে আপনাকে একটি বুটেবল সিডি তৈরি করে নিতে হবে।ভয় নেই খুব সহজ। এজন্য আপনার ডিভিডি রাইটা ও একটি ব্ল্যান্ক সিডি থাকতে হবে। রাইটার যদি না থাকে তাহলে আইএসও ইমেজ তৈরি করে রাখুন পরে কারো কাছ থেকে ডিভিডি রাইটার এনে বুটেবল সিডি তৈরি করে নিবেন।এখন মূল কথায় আসা যাক।

প্রথম ধাপ:

1Vot1

বুটেবল সিডি তৈরি :

উপরের চিত্রের মত Start গিয়ে Programs> Acronis >Acronis True Image Home থেকে Bootable Rescue Media Builder এ ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটির মত দেখাবে।
2 Vot2
Next দিন
3 Vot3
এবার বাঁ পাশের ঘর থেকে Acronis True Image Home (Full version)  এর সামনের ঘরে টিক বসিয়ে দিন। Next দিন আবার Next দিন।
4 vot4
এবার উপরের চিত্রেরর ন্যায় CD-RW Drive (J:) সিলেকট করে দিয়ে আবার Next দিন
5 Vot5
এবার Proceed এ ক্লিক করুন। ব্যাস কিছুক্ষনের মধ্যে আপনার বুটেবল সিডি তৈরি হয়ে যাবে। এবার সিডি আপনা আপনি বেরিয়ে আসবে। সিডিটি যত্ন সহকারে রেখে দিন কারন এটি আপনার এক্সপি সেট আপ নষ্ট হয়ে গেলে লাগবে।

দ্বিতীয় ধাপ :

উইন্ডোজের ব্যকআপ :

একটি ভাল ব্যকআপ নেয়ার আগে আপনাকে কতগুলি বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে।এগুলি হলো-
  • ১। আপনার উইন্ডোজটি যদি কিছুদিন আগে সেটআপ দিয়ে থাকেন তাহলে নতুন করে সেটআপ দেয়ার দরকার নেই। যদি অনেকদিন আগে দিয়ে থাকেন তাহলে দিয়ে নিন।
  • ২। প্রয়োজনীয় সফটওয়ার আপডেট করে নিতে হবে। যেমন- এন্টিভাইরাস,ডটনেট,জাভা ডাইরেকট এক্স ইত্যাদি।
  • ৩। প্রয়োজনীয় সফটওয়ারগুলি রেখে বাকি সফটওয়ার আনইনষ্টল করে ফেলতে হবে।
  • ৪।মাই ডকুমেন্ট ও সি ড্রাইভের সব অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলুন। ডাউনলোড ম্যানেজার বাই ডিফল্ট মাই ডকুমেন্ট এ একটা Download নামে ফোল্ডার তৈরি করে, সেটা চেক করে প্রয়োজনীয় ফাইল অন্য স্থানে নিয়ে বাকি সব ডিলেট করে ফেলুন।
  • ৫। রেজিষ্ট্রি ক্লিন করুন। এই জন্য আপনি CCleaner ব্যবহার করতে পারেন।
অর্থাৎ আপনি আপনার মনের মত করে কম্পিউটারকে সাজিয়ে নিতে পারেন।
প্রথমে আপনি  ডেস্কটপ থেকে অথবা প্রোগ্রামে গিয়ে Acronis True Image Home 2010 রান করুন।
6 bac1
লাল তীর চিহ্নিত Back Up অপশনটি ক্লিক করুন।
7 bac2
এবার Disk and Partition Backup অপশনটিতে ক্লিক করুন।
8 bac3
আপনার যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনস্টল করা হয়েছে তা সিলেক্ট করে দিন। সাধারণত সি ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনস্টল করা হয়। তাই সেটি ডিপল্ড হিসেবে সি ড্রাইভ সিলেক্ট করা থাকে। যদি সি ড্রাইবের বা পাশের ঘরটিতে টিক দেয়া থাকে না থাকলে টিক চিহ্ন বসিয়ে দিবেন। এরপর Next এ ক্লিক করুন।
9 bac4
এবার Browse  এ ক্লিক করুন।
10 bac5
এবার  সি এবং সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ ব্যাতিত অন্য যেকোন ড্রাইভ সিলেক্ট করুন। এরপর জেনারেট নেম এ ক্লিক করুন।
11 bac6
জেনারেট নেম এ ক্লিক করলে Mybackup নামে একটা ডিফল্ট নাম আসবে ফাইলের। আপনি ইচ্ছে করলে সেটা পরিবর্তন করতে পারবেন, তবে সবার শেষে .tib টা চেঞ্জ করবেন না। এবার ওকে করুন।
12 bac7
Next দিন
13 bac8
Proceed দিন। সব কিছু ঠিক থাকলে কিছুক্ষনের মধ্যেই ব্যকাপ প্রসেস শুরু হবে। শুধু মাত্র মাদারবোর্ড ড্রাইভার সহ উইন্ডোজ ব্যাকাপ নিলে ৪/৫ থেকে মিনিট লাগতে পারে। ফাইল সাইজ হতে পারে ১.৫ থেকে ২ জিবি। আর সব সফটওয়ার সহ নিলে সময় একটু বেশী নিবে এবং ফাইল সাইজ হতে পারে ৩.৫ থেকে ৪.৫ জিবি।
ব্যাকাপ নেয়া সফল হলে মেসেজ পাবেন।

তৃতীয় ধাপ :


ব্যকআপ রিস্টোর :

দুইভাবে উইন্ডোজ রিস্টোর করা যায়। তা হলো-
  • ১/ সরাসরি উইন্ডোজে থেকে।
  • ২/ বুটেবল সিডি দিয়ে।

১।  সরাসরি উইন্ডোজ থেকে কিভাবে রিস্টোর করা যায় তার বিবরণ নিচে দেয়া হল:-

ডেস্কটপ অথবা Start>programs থেকে Acronis > Acronis True Image Home সফটএয়ারটি চালু করুন।নিচের চিত্রের মত দেখাবে।
14re1
এবার Recover থেকে Disk and Partition Recover নির্বাচন করুন।
15 re2
এখন Browse এ ক্লিক করুন।
16 re3
এখন আপনি যেই ড্রাইবে উইন্ডোজের ব্যাকাপ রেখেছিলেন  তা খুঁজে বের করুন। ড্রাইভের উপর দুই ক্লিক করতে হবে।
17 re4
উপরের চিত্রের মত  সিলেক্ট করে ওকে করুন।
18 re5
এবার উপরের চিত্রের মত সিলেক্ট করে Next ক্লিক করুন।

19 re6
সি ড্রাইভের সামনের ঘরে টিক চিহ্ন বসিয়ে দিন এবং Next দিন।
20 re7
এবার Proceed দিন।
21 rec9
এবার Reboot ক্লিক করুন। কম্পিউটার রিস্ট্রাট  হবে।এর মধ্যে আপনার উইন্ডোজ ইনস্টল শুরু হবে। ৪/৫ মিনিট লাগবে।এবং শেষ হলে মেজেস পাবেন।

২/ Bootable CD দিয়ে রিস্টোর করার পদ্ধতি  :-

প্রথমে আপনাকে মাদারবোর্ডের BIOS এ গিয়ে বুট সিলেক্ট করে দিতে হবে CD/DVD ROM কে।
এর পর Acronis এর বুটেবল সিডিটি সিডি ড্রাইভে প্রবেশ করিয়ে পিসি Start করুন। আপনার BIOS First Boot হিসেবে সিডি সার্চ করবে এবং Acronis রান হবে। এবার দুটি অপশন থেকে আপনি Acronis True Image 2010 সিলেক্ট করুন।
পরবর্তি Step গুলো উইন্ডোজ থেকে রিস্ট্রোর করার মতই। সুতরাং সেটা ফলো করুন।
রিস্টোর শেষে Success মেসেজ আসলে ওকে দিয়ে ক্লোজ করুন। এবার উইন্ডোজ রিস্টার্ট হবে। যেহেতো বুটেবল সিডিটি এখনোও আপনার সিডি ড্রাইভে আছে, সেহেতো আবার সেই দুটি অপশন আসবে। আপনি এবার উইন্ডোজ সিলেক্ট করুন। ঠিক মত রিস্টোর হলে উইন্ডোজ রান হবে।
পরে BIOS এ গিয়ে বুট চেঞ্জ করে নিবেন। এই সফটওয়ারে আরো গুরুত্বপূর্ন অনেক পিচার আছে তা আপনারা নিজে নিজে দেখে নিবেন।

পরিশেষে অভ্র সংক্রান্ত দুটি টিপস্‌ দিয়ে শেষ করবো।

১। আমরা অভ্র দিয়ে টাইপ করার সময় কখনো বাংলা আবার কখনো ইংরেজি অপশন চেঞ্জ করতে হয় এজন্য আমরা মাউস দিয়ে ক্লিক করে দিই কিন্তু এই কাজ কি বোড দিয়ে ও করা যায় কি বোড থেকে  F12 চাপলে বাংলা আবার  F12 চাপলে ইংরেজি অপশন আসবে।
ABRO22
২। কি বোড থেকে "ও" টাইপ করতে  হলে   ''gx'' চাপতে হবে।
আমার এই টিউনটি কেমন হলো আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য দিয়ে জানাবেন।

মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৬

রবি সিমে নিয়ে নিন ১০০০ মিনিট বোনাস ফ্রি টাকা কাটবেনা !!! মেয়াদ ৩০ দিন!!!

* রবি সিমে নিয়ে নিন ১০০০ মিনিট বোনাস!!! মেয়াদ ৩০ দিন!!!
* বাংলাদেশে এই প্রথমবার রবি নিয়ে এল আকর্ষনীয় অফার যেখানে গ্রাহকগণ পেতে পারেন ১০০০ মিনিট ৩০ দিন মেয়াদ সহ। এই অফার উপভোগ করতে গ্রাহকগণকে ফ্রি *১০০০# ডায়াল করতে হবে।
* অফারের যোগ্যতাঃ নতুন অধিগ্রহণ এবং উইনব্যাক গ্রাহক (৩১ মার্চের পরে) ছাড়া সকল প্রিপেইড গ্রাহক অফারের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
*মূল বিষয়বস্তু
রবি একমাত্র অপারেটর অগ্রিম দিচ্ছে ১০০০ মিনিট বোনাস ৩০ দিন মেয়াদ সহ।
রবি সিমের সব অফার জানতে Android ইউজারেরা এই অফিশিয়াল আপসটি ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড লিংক
আরো দারুন দারুন আপস নিতে এই লিংকে যান

Robi Offer* অফারের বিস্তারিতঃ
*১০০০# ডায়াল করে ১০০০ মিনিট গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে যোগ হবে ৩০ দিন মেয়াদ সহ।
দৈনিক সহজ লক্ষ্য পূরণের মাধ্যমে গ্রাহক ১০০০ মিনিট উপভোগ করতে পারবেন
গ্রাহক *১০০০*১# ডায়াল করে অপ্ট-ইন কনফার্মেশন এসএমএসের মাধ্যমে দৈনিক সহজ লক্ষ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন।
দৈনিক লক্ষ্য অর্জন করে, গ্রাহক তাত্ক্ষণিকভাবে ওই দিনের সমমূল্যের বোনাস মিনিট পাবেন ১০০০ মিনিট বোনাস থেকে
উপরোক্ত বোনাস উপভোগ করার পরে গ্রাহক ১ টাকা খরচ করে ১ মিনিট বোনাস পাবেন
দৈনিক বোনাস জানতে ডায়াল করুন *১০০০*২#
দৈনিক ব্যবহার জানতে ডায়াল করুন *১০০০*৩#
* বোনাস মিনিট (রাত ১১ঃ৫৯ পর্যন্ত) ১ দিনের মেয়াদসহ যে কোন রবি-রবি নম্বরে ব্যবহার করা যাবে। বোনাস মিনিট কোন এফএনএফ এবং প্রিয় নাম্বারে কলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
নতুন অধিগ্রহণ এবং উইনব্যাক গ্রাহক (৩১ মার্চের পরে) ছাড়া সকল প্রিপেইড গ্রাহক অফারের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
* এই অফার চলাকালে আর কোন স্পেশাল রেট/ট্যারিফ প্রযোজ্য হবে না।
* যে সকল গ্রাহক কোন স্পেশাল কল রেট উপভোগ করছেন তারা স্পেশাল কল রেটের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে ১০০০ মিনিট বোনাস অফার উপভোগ করতে পারবেন।
অফারটি বন্ধ করতে যে কোন সময় ডায়াল করুন *১০০০*৪#

About Phone এ গেলে আপডেটেড ভার্সন দেখাবে যেটা দিয়ে আপনি সবাই কে বোকা বানাতে পারবেন। তো চলুন শুরু করি।

প্রথমেই বলি এটা করতে আপনার ফোন অবশই রূটেড হতে হবে। প্রথমে, এখান থেকে Root explorer ডাউনলোড করে নিন। ইন্সটল দিয়ে ওপেন করুন। এইবার system folder এ যান ওখানে দেখুন build.prop নামে একটি ফাইল আছে ওটাকে চেপে ধরে open with text editor করুন রূট পারমিশন চাইলে দিন।


এইবার ওই পেজে দেখেন আপনার ফোনের এন্ড্রয়েড ভার্সন লেখা আছে আপ্নি এইবার সেটাকে এডিট করে ইচ্ছা মত ভার্সন বানিয়ে ফেলুন। আস্তে ১০ ২০ লেখে দিয়েন্না নয়লে সিউর ধরা খেয়ে যেতে পারেন। আমার মত এন্ড্রয়েড লেটেস্ট ভার্সন 5.0.1 করে নিন। এইবার সেভ করুন।

তারপর ফোন রিবুট করে about phone এ গিয়ে দেখুন মজা আপনার এন্ড্রয়েড ভার্সন দেখাচ্ছে 5.0.1 । 😀
তবে এখানেই কাজ শেষনা এখন যদি কেউ আপনার এন্ড্রয়েড ভার্সন এর উপর ত্রিপল ক্লিক করে তাইতো আপনার কীর্তি ফাঁস হয়ে যাবে। না, আমি থাকতে ভয় পাবার কারন নেই। এই অ্যাপ টা ডাউনলোড করুন তারপর প্রথম পর্বে দেখানো সিস্টেমে xpose Installer দিয়ে একটিভ করুন। যারা প্রথম পর্ব মিস করেছেন তারা নিচের লিঙ্ক থেকে দেখে নিন।

আপনার এন্ড্রয়েড কে সাজান মনের মাধুরী মিশিয়ে। [পর্ব-০১]

এইবার অ্যাপ টি ওপেন করলে দেখবেন যে এটির মধ্যে অনেকগুলা এন্ড্রয়েড ভার্সন আছে। আপনি ললিপপ ভার্সনটি অন করুন।

এইবার আবার about phone এ যান আপনার এন্ডয়েড ভার্সনের উপর ত্রিপল ক্লিক করুন কি দেখছেন...?? চোখ কপালে উঠেছেতো...???
খুশিতে নাচছেন...?? নাচুন আমিও নেচেছিলাম। বাট পিকচার আভি বাকি হ্যা মেরা দোস্ত। যারা ললিপপ ব্যবহার করেছেন তারা নিশ্চয়ই যানেন ললিপপ ডিভাইসে ললিপপ লোগো দেখানোর পর একটা গেম খেলা যাই আপনি আপনি ত্রিপল ক্লিক করার পর ললিপপটা টিপে ধরে রাখলে আপনাকে গেমটি ডাউনলোড করতে বলবে আপনি প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন নয়ত এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন।
ব্যাস কাজ শেষ। এখন সবাইকে বোকা বানান আর বুক ফূলিয়ে বলুন যে আপনি ললিপপ ব্যবহার করেন।

কোন সমস্যা হলে আমাই অবশ্যই যানাবেন আমি যতদুর সম্ভব সল্ভ করার চেস্টা করব। আজ তাহলে আসি অন্য কোনদিন সুযোগ পেলে আবার দেখা হবে ইনশাল্লাহ। ততখন পর্যন্ত আল্লাহ হাফিজ।

ডাউনলোড করুন ৯ ডলার মূল্যের এনড্রয়েড গেমস “GTA III”{Highly Compressed} ৪০০ এমবির গেমস মাত্র ৭০ এমবি!!!!


GTA
কিছুদিন আগে টিটি ও অন্যান্য ব্লগে দেখলাম এক বাক্তি দেখলাম এনড্রয়েড এপ্লিকেশন ও গেমসের ডিভিডি বিক্রি করছেন। লাইকেন নাকি ফাইকেন বিডি নাম। দেখে খুবই খারাপ লাগল।
আমরা টিটি সদস্যরা যেখানে মুক্ত সফটওয়্যারে বিশ্বাসী, যেখানে গুণী টিউনাররা নিঃস্বার্থভাবে সবাইকে সাহায্য করেন সেখানে এরকম পোস্ট!!!
Image and video hosting by TinyPic
যা হোক আমি হাল ছাড়লাম না। মনে মনে বললাম, "আরে বেটা তুই গেম বানাইসস নাকি......নাকি গেম কিনে আমাদের দিতাসেন??? ইন্টারনেট থেকেই তো নামাইসস......।খুজলাম আর একটা পেয়ে গেলাম......।
লাইকেণ মিয়ার ব্লগে এই গেমটা আসে কিন্তু তিনি invalid লিঙ্ক দিয়া রাখসেন।
এবার গেমটি নামাতে ও ইন্সটল করতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন>>>>>
GTA screenshot

*ডাউনলোডঃ
i. apk file
# প্রথমে ৯ এমবির apk ফাইলটা নামান নিচের লিঙ্ক থেকে-----------
http://www.mediafire.com/?tf0ocf8eh003sxc
gtA 3
ii. SD FILE [সেটআপ ফাইল আরকি :) ]
#Gta III এর apk ফাইলটা নামানোর পর ৪০০ এমবির একটা চায়। আমি তো প্রথমেই ভয় পাইছি!! ৪০০ এমবি!! পরে খোঁজাখুঁজি করে সুপার কমপ্রেস করা ফাইল পাইলাম। মাত্র ৭০ এমবি :)। নিচে ঐ ফাইলটার লিঙ্ক>>>>>>>
http://www.mediafire.com/?992ou6xbx6t49r8
GTA 3
*এবার ইন্সটল :)
# apk ফাইলটি আপনার এনড্রয়েড স্মার্টফোনে ইন্সটল করুন। memory card এ কপি করে application installer দিয়ে ইন্সটল করুন।
#এবার SD ফাইলটি কম্পিউটারে ইন্সটল করুন। UP1.6 নামে একটা ফোল্ডার আনপ্যাক হবে। ফোল্ডারটি রিনেম করুন com.rockstar.gta3 নামে।
এবার মেমরি কার্ডে ঢুকে anroid নামের ফোল্ডারে ঢুকুন। anroid ফোল্ডারের ভিতর data ফোল্ডারে com.rockstar.gta3 ফোল্ডারটি কপি করুন[SDCard/Android/Data/]. কাজ শেষ। :)
GTA
GTA
SD
GTA
** গেম অন করলে Accept Eula USER AGREEMENT দিন। তারপর আপনাকে আবারও ডাটা ডাউনলোড করতে বলবে। তখন back চাপুন এবং গেম মিনিমাইজ করে ফেলুন। এবার notification bar অথবা recent apps থেকে গেমটি চালান। উপভোগ করুন!!! :)
GTA III
GTA III
GTA
# গেমটির ট্রেইলার>> http://www.youtube.com/watch?v=e7bJxOBwtm8&feature=player_embedded

বৃহস্পতিবার, ৫ মে, ২০১৬

মাত্র 819kb Software দিয়ে আপনার প্রিয় কম্পিউটার, পেনড্রাইভ, মেমোরি কার্ড গুলকে টিকা দিন এবং সারাজীবন ভাইরাস এর হাত থেকে রক্ষা পান।

আসসালামু আলাইকুম। আশাকরি সবাই ভালোই আছেন আমিও আপনাদের দোয়ায় ও আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি। আজকে কি নিয়ে লিখবো আশা করি নাম দেখে বুঝে গেছেন। যদি কেউ এই টিপসটি জেনে থাকেন তাহলে দয়া করে কোন খারাপ টিউমেন্ট করবেন না। এই টিউনটি যারা জানেন না তাদের জন্য। আমি আজ  আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনার পিসির সাথে  সকল  ফ্লাশড্রাইভ গুলকে ভাইরাস মুক্ত করবেন আজীবনের জন্য। আমরা অনেকেই পিসির সুরক্ষার জন্য অ্যান্টি ভাইরাস ব্যবহার। তবে একটু সতর্ক তো থাকতে হয়। সাধারণত অ্যান্টি ভাইরাস পিসিকে ২০ থেকে ৩০% পর্যন্ত স্লো করে দেয়। আপনারা অনেকেই অটোরান ভাইরাস এর সাথে কম বেশি পরিচিত, এর হাত থেকে রক্ষা পেতে অনেকেই হয়ত USB Disk Security, Auto run Remover ব্যবহার করছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো Panda USB Vaccine। এটার মুল বিশেষত্ব হল এটা দিয়ে আপনি একবার আপনার পিসি ও সব ফ্ল্যাশ ড্রাইভ গুলকে ভাক্সিন দিয়ে দিলে আর পিসি সেটআপ দেবার আগে দিতে হবে না এমনকি আপনি ভাক্সিন দেবার পর সফটওয়্যারটি রিমুভ করে দিলেও কোন সমস্যা নেই।
প্রথমে Click Here এখান থেকে Software ডাউনলোড করে নিন। তারপর স্বাভাবিক নিয়মে ইনস্টল করে ফেলুন। এবার নীচের চিত্রের মত Open করুন।

এবার প্রথমে  আপনার কম্পিউটার এ ভাক্সিন দিন Vaccinate computer এ ক্লিক করুন। তারপর নীচ থেকে ২ নাম্বার এ যেটা দেখা যাচ্ছে সেখান থেকে আপনার পেন ড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড সিলেক্ট করুন এবং Vaccinate ইউএসবি তে ক্লিক করুন। তারপর এরকম একটি চিত্র আসবে।

কাজ শেষ। এবার নিশ্চিন্তে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করুন আর  কোন অটোরান ভাইরাস এসে আপনাকে ডিস্টার্ব করবে না। কোন সমস্যা হলে Comment করে জানান। কেমন লাগল ?  ভাল না খারাপ? নাকি কোন সমস্যা হল? Comment  করে জানাবেন।

রবিবার, ১ মে, ২০১৬

মোবাইল সংক্রান্ত কিছু শব্দের পূর্ণরূপ

GSMA- Global system at Mobile Association.
• SIM- Subscriber Identity Modules.
• URIM- User Remobal Identification Module.
• SMS- Short Message Service.
• MMS- Multimedia Message Service.
• PIN- Personal Identification Number.
• PUK- Personal Unblocking Key.
• USSD- Unstructured Supplementary Service Data.
• WAP- Wireless Application Protocol.
• GPRS- Global Pack/Package Reaming/Radio Service.
• GSM- Global System for Mobile.
• GDMA- Code Division Multiple Access.
• IVR- Interactive Voice Response.
• VAS- Value Added Service.
• 3G-3rd- (Third) Generation.

বিভিন্ন কালার দিয়ে রাঙিয়ে দিন আপনার পিসির ফোল্ডার গুলোকে বিভিন্ন কালার দিয়ে রাঙিয়ে দিন আপনার পিসির ফোল্ডার গুলোকে মাএ ২টি সফটওয়্যার দিয়ে

বিভিন্ন কালার দিয়ে রাঙিয়ে দিন আপনার পিসির ফোল্ডার গুলোকে মাএ ২টি সফটওয়্যার দিয়ে
আসসালামু আলাইকুম।কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছেন।
রঙিন করে নিন আপনার পিসির ফোল্ডারগুলো,মজার একটি সফটওয়ার। সফটওয়ারটি যারা আগে ব্যাবহার করেননি তারা এখন ব্যাবহার করে দেখুন, মজা পাবেন ১০০%। পিসির ফোল্ডার গুলোর একই কালার বার বার দেখতে দেখতে আর ভাল লাগেনা !!! তাই যদি ফোল্ডার গুলো রাঙিয়ে নেওয়া যায় তাহলে কেমন হয় বলুনতো? আজ আমি এই রকম ই দুটি সফটওয়্যার দেব যার দ্বারা আপনারা আপনাদের ফোল্ডার বিভিন্ন রঙ এ তো রাঙ্গাতে পারবেই সাথে বিভিন্ন সংখার আইকন এবং আরও আনেক কিছু । এর আগেও অনেকে অনেক এই রকম সফটওয়্যার দিয়েছে কিন্তু আমি অন্তত এইওটুকু বলতে পারি এগুলার মত আর একটাও নয় ।
নিচে স্ক্রীনশুট

দুটাই ভাল এবং আলাদা আলাদা আইকন আছে।


size : 7.1 mb
(। ডাউনলোড  করার জন্য ফায়াফক্স ব্যবহার করুন । কেউ ডাউনলোড করতে না পারলে প্লিস নেগেটিভ মন্তব্য করবেন না । )
Key features:
  • You have the right to use Folder Marker Pro in your office
  • Folder Marker Pro can change the Network folder icon. So you can customize your LAN
  • Folder Marker Pro contains additional icons for office work
  • Folder Marker Pro allows you to modify the ‘Mark Folder’ popup menu so you can customize it for your own needs
  • Folder Marker Pro has two additional options for folder icon changes: “Make customized folder distributable” (portable) and “Apply selected icon to all subfolders”
  • Folder Marker Pro can mark folders by priority (high, normal, low), by degree of work complete(done, half-done, planned), by work status (approved, rejected, pending) and by the type of the information contained in a folder (work files, important files, temp files, private files).
  • Folder Marker Pro can change a folder’s color to normal, dark and light states
  • Folder Marker Pro changes folder icons from within a popup menu of the folders. To mark a folder, you don’t even need to run the program!
  • Folder Marker’s popup menu contains convenient category submenus.
  • Folder Marker Pro contains a User Icons tab where you can add an unlimited quantity of your favorite icons and mark folders with them. It’s easy!

কোন রকম সফট্যওয়্যার ছাড়া আপনার পিসির নেট স্পিড দ্বিগুন বাড়িয়ে নিন। পিসি ব্যাবহারকারীরা অবশ্যই দেখবেন

আসসালামু আলাইকুম। আপনারা সকলে কেমন আছেন??? আশা করি সকলে আল্লাহর রহমতে ভাল আছেন। রমজান মাস চলছে তাই তেমন একটা সময় পাচ্ছি না টিউন লিখতে,টিউন তো দুরে থাক ৫ মিনিট সময় করে যে নেটে আসব তেমন কোন সময়ও পাচ্ছি না। তবে এমন ভাবে আর কতদিন চলবে এই ভেবে বসেই পড়লাম টিউন লিখতে। আশা করি টিউনের টাইটেলটা দেখেছেন। তবে আগেই বলে রাখি যে এটা সাধারন মাত্র টিউন। চলুন টিউনে যাওয়া যাক।
আমরা মোটামুটি অনেকেই কম্পিউটার ব্যাবহার করি। আর কম্পিউটার সম্পর্কে আপনাদের অনেকেরই অনেক ঙ্গান আছে। যদি এ টিউনটি আপনার জানা থাকে তবে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
আমরা পিসি ব্যাবহার কারীরা পিসি চালানোর সময় আমরা সম্মুখীন হয় পিসির স্পিড সমস্যার সাথে। অনেক সময় দেখা যাই যে নেট চলাকালীন অথবা কোন পোগ্রামীং এর কাজ করার সময়ই পিসি অনেক স্লো হয়ে যাই। আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে আপনি নেট স্পীড দিগুন করবেন কোন Softwere ছারা। তো চলুন নিচের মত কাজ শুরু করুন।
প্রথমে Computer–রাইট বাটন এ ক্লিক করে mange এ জান। এরপর Device Manager এ জান। Ports(com &LPT) তে ক্লিক করে আপনার Modem এর নাম দেকতে পারবেন। এরপর properties জান।
Port Setting এ জান-Bits per second -Data bits এসব বাড়িয়ে দিন। Ok পরের Port আর বেলায় ও এ
কাজ করুন। Computer Restart দিন।
ব্যাস তারপর আপনার কম্পিউটার চালু করুন এবং মজিলা বা অন্য কোন ব্রাউজার দিয়ে নেট কানেক্ট করুন। আর তারপর স্পিড দেখুন। আশা করি আগের তুলনায় বেশি স্পিড পাবেন।
আশা করি আপনারা সঠিকভাবে টিউনটি বুঝতে পেরেছেন। যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে টিউনমেন্ট করবেন। আর যদি কোন ভুল হয় তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আজ এ পর্যন্তই। খোদা হাফেজ।

বুধবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৬

পিসিতে 1 GB’র ফাইলকে মাত্র 10 MB বানাবেন যেভাবে

এবার পিসিতে 1 GB’র ফাইলকে মাত্র 10 mb বানিয়ে ফেলুন এবং হার্ড ডিস্ক এ বেশী ফাইল রাখুন

আপনারা হয়তোবা উইনরার বা অন্য কিছু দিয়ে ফাইল কম্প্রেস করেন। কিন্তু সেগুলা দিয়ে কি আর এটা সম্ভব?
তাই আপনাদের পিসির জন্য আজ মাত্র 1mb এর সফটওয়্যার নিয়ে এলাম যা দিয়ে আপনারা ১ জিবির ফাইলকেও মাত্র ১০ মেগাবাইট বানাতে পারবেন। সেটা আবার পরে যখন প্রয়োজন হবে extract করে ব্যবহার করতে পারবেন।ফলে আপনাদের হারড ডিস্ক এর সাইজ বেরে গেলো কিনা?
ডাউনলোড করা হয়ে গেলে,এইবার ইন্সটল করে নিন।মনে করি ইন্সটলকরা হয়ে গেছে
ডেক্সটপ এর আইকন কে ডাবল ক্লিক করে ওপেন করুন
* এবার Compress files” ক্লিক করে “Next”
ক্লিক করুন* এখন KGB তে ক্লিক করে ADD DIRECTORY
ক্লিক করুন ফটো টা দেখুনNext এ ক্লিক করুনএখন দেখুন কাজ চলছে,তাই একটু ওয়েট
করুন, কিছু ক্ষণ পড় দেখবেন কম্প্রেড শেষ
হয়ে যাবে, এই ভাবে আপনি যত
খুশি করতে পারবেন
নিচের লিঙ্ক থেকে ফাইলটি ডাউনলোড করুন।
ডাউনলোড করার নিয়ম
download লিংক এ প্রবেশ করার পর নিচের চিত্রের মত আসবেঃ
তার পর?
তার পর আর কি
উপরের তিনটা অপশন থেকে যেকোন একটাতেই ক্লিক করেই হইব কোন সমস্যা হইলে আমি আছি
কি কন্ট্রাক নাম্বার লাগব?

৫ মিনিটে XP SETUP করুন Acronis True Image Home 2010 দিয়ে খুব সহজে। (স্ক্রিন সর্টসহ বিস্তারিত)

এই সফটয়ারটি মূলত আপনার উন্ডোজের সকল এপলিকেশন গুলোকে ব্যাকআপ রাখে এবং কোন কারনে উইন্ডোজ নস্ট/করাপ্ট হয়ে গেলে ব্যাকআপ ফাইল থেকে রিস্টোর করে। এই সফটয়ারটির মাধ্যমে আপনি ৫ মিনিটের মধ্যে উইন্ডোজ সহ সকল সফটওয়ার ও ড্রাইভার সেটআপ দিতে পারবেন। $49.99 মূল্যের সফটওয়ারটি একদম ফ্রি। নিচে কয়েকটি ধাপে সফটওয়ারটির বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লা।
আমার এই লিখাটি তাদের জন্য যারা মনোযোগ সহকারে পুরো পোষ্টটি পড়বেন। মনোযোগ সহকারে পড়লেই কেবল আপনারা এই সফটওয়ারটি সম্পরকে বুঝতে পারবেন। সফটওয়ারটি আমি খুব সহজ ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। সফটওয়ারটি ডাউনলোডের জন্য নিচের লিংটিতে ক্লিক করুন Acronis True Image Home এর ওয়েব সাইটটি আসবে সেখান থেকে Free Trial  ক্লিক করলে সফটওয়ারটি ডাউনলোড হবে।

সফটওয়ারটি এখানে

download 1
সিরিয়াল কির প্রথম লিংক
serial 2

সিরিয়াল কির দ্বিতীয় লিংক

সফটওয়ারটি ডাউনলোড শেষে সিরিয়াল কি দিয়ে সেট আপ করে নিন। ঠিকভাবে সেটআপ হলে আপনাকে একটি বুটেবল সিডি তৈরি করে নিতে হবে।ভয় নেই খুব সহজ। এজন্য আপনার ডিভিডি রাইটা ও একটি ব্ল্যান্ক সিডি থাকতে হবে। রাইটার যদি না থাকে তাহলে আইএসও ইমেজ তৈরি করে রাখুন পরে কারো কাছ থেকে ডিভিডি রাইটার এনে বুটেবল সিডি তৈরি করে নিবেন।এখন মূল কথায় আসা যাক।

প্রথম ধাপ:

1Vot1

বুটেবল সিডি তৈরি :

উপরের চিত্রের মত Start গিয়ে Programs> Acronis >Acronis True Image Home থেকে Bootable Rescue Media Builder এ ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটির মত দেখাবে।
2 Vot2
Next দিন
3 Vot3
এবার বাঁ পাশের ঘর থেকে Acronis True Image Home (Full version)  এর সামনের ঘরে টিক বসিয়ে দিন। Next দিন আবার Next দিন।
4 vot4
এবার উপরের চিত্রেরর ন্যায় CD-RW Drive (J:) সিলেকট করে দিয়ে আবার Next দিন
5 Vot5
এবার Proceed এ ক্লিক করুন। ব্যাস কিছুক্ষনের মধ্যে আপনার বুটেবল সিডি তৈরি হয়ে যাবে। এবার সিডি আপনা আপনি বেরিয়ে আসবে। সিডিটি যত্ন সহকারে রেখে দিন কারন এটি আপনার এক্সপি সেট আপ নষ্ট হয়ে গেলে লাগবে।

দ্বিতীয় ধাপ :

উইন্ডোজের ব্যকআপ :

একটি ভাল ব্যকআপ নেয়ার আগে আপনাকে কতগুলি বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে।এগুলি হলো-
  • ১। আপনার উইন্ডোজটি যদি কিছুদিন আগে সেটআপ দিয়ে থাকেন তাহলে নতুন করে সেটআপ দেয়ার দরকার নেই। যদি অনেকদিন আগে দিয়ে থাকেন তাহলে দিয়ে নিন।
  • ২। প্রয়োজনীয় সফটওয়ার আপডেট করে নিতে হবে। যেমন- এন্টিভাইরাস,ডটনেট,জাভা ডাইরেকট এক্স ইত্যাদি।
  • ৩। প্রয়োজনীয় সফটওয়ারগুলি রেখে বাকি সফটওয়ার আনইনষ্টল করে ফেলতে হবে।
  • ৪।মাই ডকুমেন্ট ও সি ড্রাইভের সব অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলুন। ডাউনলোড ম্যানেজার বাই ডিফল্ট মাই ডকুমেন্ট এ একটা Download নামে ফোল্ডার তৈরি করে, সেটা চেক করে প্রয়োজনীয় ফাইল অন্য স্থানে নিয়ে বাকি সব ডিলেট করে ফেলুন।
  • ৫। রেজিষ্ট্রি ক্লিন করুন। এই জন্য আপনি CCleaner ব্যবহার করতে পারেন।
অর্থাৎ আপনি আপনার মনের মত করে কম্পিউটারকে সাজিয়ে নিতে পারেন।
প্রথমে আপনি  ডেস্কটপ থেকে অথবা প্রোগ্রামে গিয়ে Acronis True Image Home 2010 রান করুন।
6 bac1
লাল তীর চিহ্নিত Back Up অপশনটি ক্লিক করুন।
7 bac2
এবার Disk and Partition Backup অপশনটিতে ক্লিক করুন।
8 bac3
আপনার যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনস্টল করা হয়েছে তা সিলেক্ট করে দিন। সাধারণত সি ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনস্টল করা হয়। তাই সেটি ডিপল্ড হিসেবে সি ড্রাইভ সিলেক্ট করা থাকে। যদি সি ড্রাইবের বা পাশের ঘরটিতে টিক দেয়া থাকে না থাকলে টিক চিহ্ন বসিয়ে দিবেন। এরপর Next এ ক্লিক করুন।
9 bac4
এবার Browse  এ ক্লিক করুন।
10 bac5
এবার  সি এবং সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ ব্যাতিত অন্য যেকোন ড্রাইভ সিলেক্ট করুন। এরপর জেনারেট নেম এ ক্লিক করুন।
11 bac6
জেনারেট নেম এ ক্লিক করলে Mybackup নামে একটা ডিফল্ট নাম আসবে ফাইলের। আপনি ইচ্ছে করলে সেটা পরিবর্তন করতে পারবেন, তবে সবার শেষে .tib টা চেঞ্জ করবেন না। এবার ওকে করুন।
12 bac7
Next দিন
13 bac8
Proceed দিন। সব কিছু ঠিক থাকলে কিছুক্ষনের মধ্যেই ব্যকাপ প্রসেস শুরু হবে। শুধু মাত্র মাদারবোর্ড ড্রাইভার সহ উইন্ডোজ ব্যাকাপ নিলে ৪/৫ থেকে মিনিট লাগতে পারে। ফাইল সাইজ হতে পারে ১.৫ থেকে ২ জিবি। আর সব সফটওয়ার সহ নিলে সময় একটু বেশী নিবে এবং ফাইল সাইজ হতে পারে ৩.৫ থেকে ৪.৫ জিবি।
ব্যাকাপ নেয়া সফল হলে মেসেজ পাবেন।

তৃতীয় ধাপ :


ব্যকআপ রিস্টোর :

দুইভাবে উইন্ডোজ রিস্টোর করা যায়। তা হলো-
  • ১/ সরাসরি উইন্ডোজে থেকে।
  • ২/ বুটেবল সিডি দিয়ে।

১।  সরাসরি উইন্ডোজ থেকে কিভাবে রিস্টোর করা যায় তার বিবরণ নিচে দেয়া হল:-

ডেস্কটপ অথবা Start>programs থেকে Acronis > Acronis True Image Home সফটএয়ারটি চালু করুন।নিচের চিত্রের মত দেখাবে।
14re1
এবার Recover থেকে Disk and Partition Recover নির্বাচন করুন।
15 re2
এখন Browse এ ক্লিক করুন।
16 re3
এখন আপনি যেই ড্রাইবে উইন্ডোজের ব্যাকাপ রেখেছিলেন  তা খুঁজে বের করুন। ড্রাইভের উপর দুই ক্লিক করতে হবে।
17 re4
উপরের চিত্রের মত  সিলেক্ট করে ওকে করুন।
18 re5
এবার উপরের চিত্রের মত সিলেক্ট করে Next ক্লিক করুন।

19 re6
সি ড্রাইভের সামনের ঘরে টিক চিহ্ন বসিয়ে দিন এবং Next দিন।
20 re7
এবার Proceed দিন।
21 rec9
এবার Reboot ক্লিক করুন। কম্পিউটার রিস্ট্রাট  হবে।এর মধ্যে আপনার উইন্ডোজ ইনস্টল শুরু হবে। ৪/৫ মিনিট লাগবে।এবং শেষ হলে মেজেস পাবেন।

২/ Bootable CD দিয়ে রিস্টোর করার পদ্ধতি  :-

প্রথমে আপনাকে মাদারবোর্ডের BIOS এ গিয়ে বুট সিলেক্ট করে দিতে হবে CD/DVD ROM কে।
এর পর Acronis এর বুটেবল সিডিটি সিডি ড্রাইভে প্রবেশ করিয়ে পিসি Start করুন। আপনার BIOS First Boot হিসেবে সিডি সার্চ করবে এবং Acronis রান হবে। এবার দুটি অপশন থেকে আপনি Acronis True Image 2010 সিলেক্ট করুন।
পরবর্তি Step গুলো উইন্ডোজ থেকে রিস্ট্রোর করার মতই। সুতরাং সেটা ফলো করুন।
রিস্টোর শেষে Success মেসেজ আসলে ওকে দিয়ে ক্লোজ করুন। এবার উইন্ডোজ রিস্টার্ট হবে। যেহেতো বুটেবল সিডিটি এখনোও আপনার সিডি ড্রাইভে আছে, সেহেতো আবার সেই দুটি অপশন আসবে। আপনি এবার উইন্ডোজ সিলেক্ট করুন। ঠিক মত রিস্টোর হলে উইন্ডোজ রান হবে।
পরে BIOS এ গিয়ে বুট চেঞ্জ করে নিবেন। এই সফটওয়ারে আরো গুরুত্বপূর্ন অনেক পিচার আছে তা আপনারা নিজে নিজে দেখে নিবেন।

পরিশেষে অভ্র সংক্রান্ত দুটি টিপস্‌ দিয়ে শেষ করবো।

১। আমরা অভ্র দিয়ে টাইপ করার সময় কখনো বাংলা আবার কখনো ইংরেজি অপশন চেঞ্জ করতে হয় এজন্য আমরা মাউস দিয়ে ক্লিক করে দিই কিন্তু এই কাজ কি বোড দিয়ে ও করা যায় কি বোড থেকে  F12 চাপলে বাংলা আবার  F12 চাপলে ইংরেজি অপশন আসবে।
ABRO22
২। কি বোড থেকে "ও" টাইপ করতে  হলে   ''gx'' চাপতে হবে।
আমার এই টিউনটি কেমন হলো আপনাদের মূল্যবান মন্তব্য দিয়ে জানাবেন।

মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৬

রবি সিমে নিয়ে নিন ১০০০ মিনিট বোনাস ফ্রি টাকা কাটবেনা !!! মেয়াদ ৩০ দিন!!!

* রবি সিমে নিয়ে নিন ১০০০ মিনিট বোনাস!!! মেয়াদ ৩০ দিন!!!
* বাংলাদেশে এই প্রথমবার রবি নিয়ে এল আকর্ষনীয় অফার যেখানে গ্রাহকগণ পেতে পারেন ১০০০ মিনিট ৩০ দিন মেয়াদ সহ। এই অফার উপভোগ করতে গ্রাহকগণকে ফ্রি *১০০০# ডায়াল করতে হবে।
* অফারের যোগ্যতাঃ নতুন অধিগ্রহণ এবং উইনব্যাক গ্রাহক (৩১ মার্চের পরে) ছাড়া সকল প্রিপেইড গ্রাহক অফারের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
*মূল বিষয়বস্তু
রবি একমাত্র অপারেটর অগ্রিম দিচ্ছে ১০০০ মিনিট বোনাস ৩০ দিন মেয়াদ সহ।
রবি সিমের সব অফার জানতে Android ইউজারেরা এই অফিশিয়াল আপসটি ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড লিংক
আরো দারুন দারুন আপস নিতে এই লিংকে যান

Robi Offer* অফারের বিস্তারিতঃ
*১০০০# ডায়াল করে ১০০০ মিনিট গ্রাহকের অ্যাকাউন্টে যোগ হবে ৩০ দিন মেয়াদ সহ।
দৈনিক সহজ লক্ষ্য পূরণের মাধ্যমে গ্রাহক ১০০০ মিনিট উপভোগ করতে পারবেন
গ্রাহক *১০০০*১# ডায়াল করে অপ্ট-ইন কনফার্মেশন এসএমএসের মাধ্যমে দৈনিক সহজ লক্ষ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন।
দৈনিক লক্ষ্য অর্জন করে, গ্রাহক তাত্ক্ষণিকভাবে ওই দিনের সমমূল্যের বোনাস মিনিট পাবেন ১০০০ মিনিট বোনাস থেকে
উপরোক্ত বোনাস উপভোগ করার পরে গ্রাহক ১ টাকা খরচ করে ১ মিনিট বোনাস পাবেন
দৈনিক বোনাস জানতে ডায়াল করুন *১০০০*২#
দৈনিক ব্যবহার জানতে ডায়াল করুন *১০০০*৩#
* বোনাস মিনিট (রাত ১১ঃ৫৯ পর্যন্ত) ১ দিনের মেয়াদসহ যে কোন রবি-রবি নম্বরে ব্যবহার করা যাবে। বোনাস মিনিট কোন এফএনএফ এবং প্রিয় নাম্বারে কলের জন্য ব্যবহার করা যাবে না।
নতুন অধিগ্রহণ এবং উইনব্যাক গ্রাহক (৩১ মার্চের পরে) ছাড়া সকল প্রিপেইড গ্রাহক অফারের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
* এই অফার চলাকালে আর কোন স্পেশাল রেট/ট্যারিফ প্রযোজ্য হবে না।
* যে সকল গ্রাহক কোন স্পেশাল কল রেট উপভোগ করছেন তারা স্পেশাল কল রেটের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে ১০০০ মিনিট বোনাস অফার উপভোগ করতে পারবেন।
অফারটি বন্ধ করতে যে কোন সময় ডায়াল করুন *১০০০*৪#

About Phone এ গেলে আপডেটেড ভার্সন দেখাবে যেটা দিয়ে আপনি সবাই কে বোকা বানাতে পারবেন। তো চলুন শুরু করি।

প্রথমেই বলি এটা করতে আপনার ফোন অবশই রূটেড হতে হবে। প্রথমে, এখান থেকে Root explorer ডাউনলোড করে নিন। ইন্সটল দিয়ে ওপেন করুন। এইবার system folder এ যান ওখানে দেখুন build.prop নামে একটি ফাইল আছে ওটাকে চেপে ধরে open with text editor করুন রূট পারমিশন চাইলে দিন।


এইবার ওই পেজে দেখেন আপনার ফোনের এন্ড্রয়েড ভার্সন লেখা আছে আপ্নি এইবার সেটাকে এডিট করে ইচ্ছা মত ভার্সন বানিয়ে ফেলুন। আস্তে ১০ ২০ লেখে দিয়েন্না নয়লে সিউর ধরা খেয়ে যেতে পারেন। আমার মত এন্ড্রয়েড লেটেস্ট ভার্সন 5.0.1 করে নিন। এইবার সেভ করুন।

তারপর ফোন রিবুট করে about phone এ গিয়ে দেখুন মজা আপনার এন্ড্রয়েড ভার্সন দেখাচ্ছে 5.0.1 । 😀
তবে এখানেই কাজ শেষনা এখন যদি কেউ আপনার এন্ড্রয়েড ভার্সন এর উপর ত্রিপল ক্লিক করে তাইতো আপনার কীর্তি ফাঁস হয়ে যাবে। না, আমি থাকতে ভয় পাবার কারন নেই। এই অ্যাপ টা ডাউনলোড করুন তারপর প্রথম পর্বে দেখানো সিস্টেমে xpose Installer দিয়ে একটিভ করুন। যারা প্রথম পর্ব মিস করেছেন তারা নিচের লিঙ্ক থেকে দেখে নিন।

আপনার এন্ড্রয়েড কে সাজান মনের মাধুরী মিশিয়ে। [পর্ব-০১]

এইবার অ্যাপ টি ওপেন করলে দেখবেন যে এটির মধ্যে অনেকগুলা এন্ড্রয়েড ভার্সন আছে। আপনি ললিপপ ভার্সনটি অন করুন।

এইবার আবার about phone এ যান আপনার এন্ডয়েড ভার্সনের উপর ত্রিপল ক্লিক করুন কি দেখছেন...?? চোখ কপালে উঠেছেতো...???
খুশিতে নাচছেন...?? নাচুন আমিও নেচেছিলাম। বাট পিকচার আভি বাকি হ্যা মেরা দোস্ত। যারা ললিপপ ব্যবহার করেছেন তারা নিশ্চয়ই যানেন ললিপপ ডিভাইসে ললিপপ লোগো দেখানোর পর একটা গেম খেলা যাই আপনি আপনি ত্রিপল ক্লিক করার পর ললিপপটা টিপে ধরে রাখলে আপনাকে গেমটি ডাউনলোড করতে বলবে আপনি প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন নয়ত এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন।
ব্যাস কাজ শেষ। এখন সবাইকে বোকা বানান আর বুক ফূলিয়ে বলুন যে আপনি ললিপপ ব্যবহার করেন।

কোন সমস্যা হলে আমাই অবশ্যই যানাবেন আমি যতদুর সম্ভব সল্ভ করার চেস্টা করব। আজ তাহলে আসি অন্য কোনদিন সুযোগ পেলে আবার দেখা হবে ইনশাল্লাহ। ততখন পর্যন্ত আল্লাহ হাফিজ।

ডাউনলোড করুন ৯ ডলার মূল্যের এনড্রয়েড গেমস “GTA III”{Highly Compressed} ৪০০ এমবির গেমস মাত্র ৭০ এমবি!!!!


GTA
কিছুদিন আগে টিটি ও অন্যান্য ব্লগে দেখলাম এক বাক্তি দেখলাম এনড্রয়েড এপ্লিকেশন ও গেমসের ডিভিডি বিক্রি করছেন। লাইকেন নাকি ফাইকেন বিডি নাম। দেখে খুবই খারাপ লাগল।
আমরা টিটি সদস্যরা যেখানে মুক্ত সফটওয়্যারে বিশ্বাসী, যেখানে গুণী টিউনাররা নিঃস্বার্থভাবে সবাইকে সাহায্য করেন সেখানে এরকম পোস্ট!!!
Image and video hosting by TinyPic
যা হোক আমি হাল ছাড়লাম না। মনে মনে বললাম, "আরে বেটা তুই গেম বানাইসস নাকি......নাকি গেম কিনে আমাদের দিতাসেন??? ইন্টারনেট থেকেই তো নামাইসস......।খুজলাম আর একটা পেয়ে গেলাম......।
লাইকেণ মিয়ার ব্লগে এই গেমটা আসে কিন্তু তিনি invalid লিঙ্ক দিয়া রাখসেন।
এবার গেমটি নামাতে ও ইন্সটল করতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন>>>>>
GTA screenshot

*ডাউনলোডঃ
i. apk file
# প্রথমে ৯ এমবির apk ফাইলটা নামান নিচের লিঙ্ক থেকে-----------
http://www.mediafire.com/?tf0ocf8eh003sxc
gtA 3
ii. SD FILE [সেটআপ ফাইল আরকি :) ]
#Gta III এর apk ফাইলটা নামানোর পর ৪০০ এমবির একটা চায়। আমি তো প্রথমেই ভয় পাইছি!! ৪০০ এমবি!! পরে খোঁজাখুঁজি করে সুপার কমপ্রেস করা ফাইল পাইলাম। মাত্র ৭০ এমবি :)। নিচে ঐ ফাইলটার লিঙ্ক>>>>>>>
http://www.mediafire.com/?992ou6xbx6t49r8
GTA 3
*এবার ইন্সটল :)
# apk ফাইলটি আপনার এনড্রয়েড স্মার্টফোনে ইন্সটল করুন। memory card এ কপি করে application installer দিয়ে ইন্সটল করুন।
#এবার SD ফাইলটি কম্পিউটারে ইন্সটল করুন। UP1.6 নামে একটা ফোল্ডার আনপ্যাক হবে। ফোল্ডারটি রিনেম করুন com.rockstar.gta3 নামে।
এবার মেমরি কার্ডে ঢুকে anroid নামের ফোল্ডারে ঢুকুন। anroid ফোল্ডারের ভিতর data ফোল্ডারে com.rockstar.gta3 ফোল্ডারটি কপি করুন[SDCard/Android/Data/]. কাজ শেষ। :)
GTA
GTA
SD
GTA
** গেম অন করলে Accept Eula USER AGREEMENT দিন। তারপর আপনাকে আবারও ডাটা ডাউনলোড করতে বলবে। তখন back চাপুন এবং গেম মিনিমাইজ করে ফেলুন। এবার notification bar অথবা recent apps থেকে গেমটি চালান। উপভোগ করুন!!! :)
GTA III
GTA III
GTA
# গেমটির ট্রেইলার>> http://www.youtube.com/watch?v=e7bJxOBwtm8&feature=player_embedded