Your Message here

This is Montis blog

This is montis blog you can see all solution

This is montis blog you can see all solutioon

This is montis blog you can see all solution

This is

This is montis blog you can see all solution

This is montis blog you can see all solution

This is montis blog .you can see all solution

This is montis blog you can see all solution

শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

কিভাবে বুঝবেন আপনার আইফোন Gsm নাকি CDMA

মূলত যারা শখের আইফোনকে জেইলব্রেক করতে চাচ্ছেন তাদের জন্যই এই পোস্ট । আইফোন এর মূলত 3 রকমের হয়ে থাকে ।আপনি যখন কোনও firmware ডাউনলোড করতে যাবেন তখন আপনাকে এটি অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে । কেননা এক এক প্রকারের জন্য firmware এক এক রকম  কথা না বাড়িয়ে আসুন দেখি সেগুলো কী কী ।

আইফোন 5s

  • A1533 or A1457 or A1530: iPhone 5s (GSM model)
  • A1533 or A1453: iPhone 5s (CDMA model)
  • A1518 or A1528 or A1530: iPhone 5s (GSM model China)

আইফোন 5c

  • A1532 or A1507 or A1529: iPhone 5c (GSM model)
  • A1532 or A1456: iPhone 5c (CDMA model)
  • A1516 or A1526 or A1529: iPhone 5c (GSM model China)

আইফোন 5

  • A1428: iPhone 5 (GSM model)
  • A1429: iPhone 5 (GSM and CDMA model)
  • A1442: iPhone 5 (CDMA model, China)

আইফোন 4s

  • A1431: iPhone 4s (GSM model China)
  • A1387: iPhone 4s (CDMA model)
  • A1387: iPhone 4s (GSM model)

আইফোন 4

  • A1349: iPhone 4 (CDMA model)
  • A1332: iPhone 4 (GSM model)

[ আপনার আইফোন এর পিছনের দিকে এই মডেল নম্বর টি দেখতে পরেবেন ]
কেমন লাগলো । আরও কিছু জানার থাকলে আমাকে জানতে পারেন ।

এখন যে কোন এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে আইফোনে ফাইল ট্রান্সফার করুন খুব সহজে।

আজকে আপনাদের দেখাব কিভাবে আইফোন থেকে এন্ড্রয়েড এবং এন্ড্রয়েড থেকে আইফোনে দ্রুত যেকোন ফাইল ট্রান্সফার করা যায়।
প্রথমে আপনারা একেবারে আপডেট SHAREit এপটি আপনার আইফোন এবং এন্ড্রয়েড মোবাইলে ইন্সটল করুন।
ধরে নিলাম আপনি আপনার এন্ড্রয়েড থেকে আইফোন এ ফাইল ট্রান্সফার করবেন।
তাহলে প্রথমে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে যে ফাইলটি পাঠাবেন তা সিলেক্ট করে SHAREit এর মাধ্যমে শেয়ার এ ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখবেন।

এবার Apple লেখাটায় ক্লিক করুন। ক্লিক করলে নিচের ছবির মত একটি হটস্পট লিংক আপনার জন্য তৈরি হবে।

এবার আপনার আইফোনের SHAREit ওপেন করে রিসিভ এ ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখবেন।

ভয় পেয়ে গেলেন নাকি?  ভয় পাবার কিছু নাই। এখন আপনার কাজ হচ্ছে আপনার আইফোনের সেটিংস এ ক্লিক করে ওয়াইফাই চালু করা। চালু করার পর দেখবেন একটা লিংক দেখাবে (যেটা এন্ড্রয়েড SHAREit আপনার জন্য তৈরি করেছিল। ) এবার লিঙ্কের সাথে কানেক্ট করুন নিচের ছবির মত।

এবার আপনার এন্ড্রয়েড এর SHAREit এপে আপনার আইফোনের SHAREit শো করবে। নিচের ছবির মত।

এখন শুধু আইকনটাতে ক্লিক করুন আর ইচ্ছেমত ফাইল ট্রান্সফার করুন।

সবাই ভালো থাকবেন। আর আমার জন্য দোয়া করবেন।

আইফোনের যে অভূতপূর্ব ফিচারগুলোর কথা বেশীরভাগ লোকই জানেন না…


Ads b s - tAds

আজ আমরা আইফোনের কিছু বিশেষ ফিচার/সার্ভিস সমন্ধে জানবো। আমি বাজী ধরে বলতে পারি, বাংলাদেশের বেশীভাগ আইফোন ব্যবহারকারীই এগুলো সমন্ধে জানেন না। অথবা জানলেও কখনো ব্যবহার করেননি। মজার ব্যাপার হলো, এর সবগুলোই একদম ফ্রি। এ্যাপেল কোম্পানি আপনার কাছ থেকে একটা পয়সাও খাবে না এই ফিচার/সার্ভিসগুলোর জন্য।
১) iMessage: এক বা একাধিক iOS 7 চালিত ডিভাইসের ভেতর আনলিমিটেড টেক্সট/এমএমএস, ছবি, ভিডিও এবং ভয়েস মেইল পাঠানোর পদ্ধতির নাম আইম্যাসেজ। শর্ত হচ্ছে, প্রতিটা ডিভাইসে আইম্যাসেজ অন করা থাকতে হবে, এবং প্রতিটা ডিভাইস যে কোন একটা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের অধীনে থাকতে হবে। (যদি ওয়াই ফাই নেটওয়ার্ক সুলভ না থাকে তো আইম্যাসেজ আপনার ফোনের সেলুলার নেটওয়ার্ক (মোবাইল অপারেটর) ব্যবহার করবে। সেক্ষত্রে আপনাকে সুযোগ দেয়া হবে সেলুলার নেট ইউজ করবেন কি করবেন না সেটা নির্ধারন করার, কারন সেলুলারে প্রতি ম্যাসেজে টাকা কাটবে। কিন্তু ওয়াই-ফাইতে একদমই ফ্রি।
ব্যবহারঃ ধরেন আপনার এবং আপনার স্ত্রী দুজনেরই আইফোন আছে। দুজনের অফিসেই ওয়াই ফাই আছে। এবং দুজনেই দুজনকে প্রচুর টেক্সট করেন। (বাইরের দেশে আমি প্রচুর ফ্রি এসএমএস পেতাম প্রতি মাসে, কিন্তু বাংলাদেশে এসে দেখি এখানে কোন ফ্রি এসএমএম নাই। সবই টাকা দিয়ে কিনতে হয়। ৫ টাকা দিয়ে রবির ১০০ sms কিনি তাও আবার মাত্র দুই দিন পর এক্সপায়ার হয়ে যায়! এই দেশের মোবাইল কোম্পানিগুলো যেভাবে টাকা আদায় করে পাবলিকের কাছ থেকে অন্য কোন উন্নত দেশের মোবাইল কোম্পানি সেগুলা চিন্তাও করতে পারবেনা) যাই হোক, এমবস্থায় আপনি যতক্ষন আপনার অফিসের ওয়াই ফাইয়ের আন্ডারে থাকবেন ততক্ষন বাংলাদেশের কোন মোবাইল অপারেটরকে একটা পয়সাও দিতে হবে না আপনার স্ত্রীকে sms পাঠানোর জন্য। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, আপনার স্ত্রী সেটা পাবে সাধারন এসএমএসের মতই। মানে sms যেভাবে পাবেন, হুবহু একই ভাবে আইম্যাসেজও পাবেন।
যেভাবে আইম্যাসেজ সেটাপ করবেনঃ - এখানে ছবিসহ স্টেপ বাই স্টেপ গাইড দেয়া আছে।
আর ভয়েস ম্যাসেজ পাঠানোর পদ্ধতি এখানে বর্ণনা করা হয়েছে
২) Facetime: এটা হুবহু আইম্যাসেজের মতই শুধু পার্থক্য হচ্ছে এটাতে ভিডিও কল করা যাবে। ভিডিও কোয়ালিটি নির্ভর করবে আপনার ওয়াই-ফাই নেট কতটা শক্তিশালি তার উপর। আমার ১ এমবিপিএস নেটে ফেসটাইমের ভিডিও কোয়ালিট মাথা নষ্ট করার মতো। বিস্তারিত জানতেঃ https://www.apple.com/ios/facetime/
৩) AirDrop: দুটি iDevice এ কনটাক্টস, ফাইল, MP3 বা ভিডিও বা যে কোন ধরনের কনটেন্ট ব্লু টুথ দিয়ে শেয়ার করার জন্য এই ফিচারটি ব্যবহার করা হয়। তবে সীমাবদ্ধতা হলো, iPhone 5 থেকে শুরু করে এর পরের মডেল গুলোর জন্য এটা কার্যকর। বিস্তারিত জানতেঃ http://support.apple.com/kb/ht5887
৪) AirBlue: আপনার আইফোন থেকে যে কোন ফোনে ব্লু টুথ দিয়ে ফাইল ট্রান্সফারের জন্য এটি একটা থার্ডপার্টি এ্যাপ। তবে এটা ব্যবহারের জন্য আপনার আইফোনটি জেলব্রেক করতে হবে।
৫) AirPort: আপেল কোম্পানির বানানো একটা অত্যাধুনিক ওয়াই ফাই মডেম। এটি দিয়ে আপনার ল্যাপটপ, টেবলেট, আইফোন বা আইপ্যাডে ইন্টারনেট চালানো ছাড়াও বাড়তি কিছু কাজ করতে পারবেন যেগুলো বাজারের আর দশটা সাধারন মডেম করতে পারবে না। যেমনঃ আপনি বাসাজুড়ে ওয়্যারলেসলি মিউজিক স্ট্রিমিং করতে পারবেন, ওয়াই-ফাই প্রিন্টার দিয়ে প্রিন্ট করতে পারবেন, আপনার ওএসের ব্যাকাপ রাখতে পারবেন, শক্তিশালি ওয়াই-ফাই হাব হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন এমনকি আপনার এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ এটার সাথে কানেক্ট করে টিভিতে মুভি স্ট্রিমিংও করতে পারবেন।
এয়ারপোর্টের দামও খুব বেশী না, সবচেয়ে ছোটটার দাম বাংলাদেশী টাকায় মাত্র ৮ হাজার টাকা। বিস্তারিতঃ https://www.apple.com/compare-wifi-models/
৬) AirPlay: এয়ারপ্লে হচ্ছে iOS এর খুবই ইন্টারেস্টিং একটা ফিচার। এটা দিয়ে আপনি টিভি বা পিসির মনিটরে আপনার আইফোন বা আইপ্যাডের স্ক্রিন লাইভ মিররিং করতে পারবেন। মানে পিসিতে আমরা যেমন মাঝে মাঝে ডুয়েল ডিসপ্লে ব্যবহার করি, এটা ঠিক সেরকমই। এর সুবিধা হলো, আপনার আইফোনের স্ত্রিন রেকর্ড করতে পারবেন এমনকি আপনি আইফোনে যা যা করছেন সেটা সরাসরি প্রজেক্টরে দেখাতেও পারবেন।  বিস্তারিত জানতেঃ https://www.apple.com/airplay/

চিত্রঃ আমি AirPlay ব্যবহার করছি।
উল্লেখ্য, আমার দেখা সেরা iOS game ইনফিটিনি ব্লেড ২ এর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কমব্যাট আমি এয়ারপ্লে দিয়ে রেকর্ড করে ইউটিউবে প্রচার করেছি। সেই ভিডিওগুলো এখানে থেকে দেখা যাবেঃ
৭) iTunes Home Sharing: এর মাধ্যমে আপনি যে কোন গান বা মুভি আপনার আইফোনে না নিয়েও আইফোন দিয়ে শুনতে/দেখতে পাবেন। কি, অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে? বেশ, বিশ্বাস না হলে নিজেই চেষ্টা করেন দেখুন।
যা যা লাগবেঃ চারটা জিনিস লাগবে। একটা আইফোন, পিসিতে আইটিউনস, একটা আপেল আইডি আর একটা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক।
এবার আইটিউনস থেকে File > Home Sharing > আপেল আইডি দিয়ে লগিন করে Done এ ক্লিক করুন। এবার আপনার আইফোনের Settings > Music এবং Settings > Video তে গিয়ে ঐ একই আপেল আইডি দিয়ে লগ ইন করেন। এবার আইটিউনস খোলা রেখেই আইফোনের মিউজিক এবং ভিডিও এ্যাপসে যান। Music > More > Shared > আপনার লাইব্রেরি সিলেক্ট করুন। আমার আইফোনে আসে Proloy's Library. তেমনি ভিডিওতে গিয়ে Video > Shared. ব্যস। এবার দেখুন, যে গান বা মুভিগুলো আপনার আইফোনে নেই কিন্তু আইটিউনসে আছে, সেগুলো দিব্যি আপনি আইফোন থেকেই চালাতে পারছেন। আপনি যতক্ষন ঐ ওয়াই ফাই নেটওয়াকের অধীনে থাকবেন, ততক্ষন আর ওসব আইফোনে নিতে হবে না। এর সুবিধা হলো, আপনার আইফোনের মেমরি একদম ফুল হয়ে গেলেও আপনি নতুন নতুন ভিডিও বা গান আইফোন থেকে শুনতে পারবেন। যেমনঃ আমি প্রায়ই আমার আইপ্যাড দিয়ে মুভি দেখতে দেখতে অথবা গান শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়ি। গান এবং মুভির সম্মিলিত সাইজ প্রায় দুই গিগা অথচ আমার আইপ্যাডে দুই গিগা জায়গা খালিও নাই।
৮) ধরুন আপনি বাসার ওয়াই ফাই দিয়ে প্রথমালোতে একটা আর্জেন্ট সংবাদ পড়ছেন। অথচ তাড়ার ভেতর আছেন। এখুনি বেরুতে হবে। আর্টিকেলটা বিশাল। শেষ করতে না হলেও ১৫-২০ মিনিট লাগবে। এত সময় আপনার হাতে নেই কিন্তু বাসে বসে অফিসে যেতে যেতে পড়তে পারবেন। কিন্তু আবার সেলুলার নেটও ব্যবহার করতে চাচ্ছেন না কারন ওতে বেশী টাকা কাটে। বা আপনার মোবাইলে ব্যালেন্সই নেই। তখন কি করবেন?
এই সমস্যার সমাধান খুবই সহজ। শুধু দুটি ফ্রি এ্যাপ আপনার আইফোনে ইনসটলড থাকতে হবে। ১. Chrome ব্রাউজার আর ২. Offline Reader নামের একটা ফ্রি এ্যাপ। ক্রোম এ্যাপটি আপনার পিসিতে থাকা ক্রোম ব্রাউজারের সাথে সিংক করে সেখানে খুলে থাকা সবগুলো ট্যাব আপনার আইফোনে নিয়ে আসবে এবং তারপর Offline Reader দিয়ে সেগুলোকে অফলাইনে পড়ার জন্য সেইভ করবেন। ব্যস হয়ে গেলো। এ্যাপ দুটো ইনসটল করা থাকলে সব মিলিয়ে বড় জোর মিনিট খানেকের মামলা! তারপর বাসে বসে পড়তে থাকুন আপনার আর্টিকেল যতক্ষন খুশী। দেশের জোচ্চর আর ডাকাত মোবাইল অপারেটরকে একটা পয়সাও দিতে হবে না নেটের জন্য।
বিঃদ্রঃ অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন এসব করতে জেলব্রেক করা লাগবে কিনা তাদের বলছি, আমি যে সব টিপস দেই, তার কোনটার জন্যই আপনার আইফোনকে জেলব্রেক করতে হবে না। যদি করতে হয়, তবে আমি অবশ্যই সেটা উল্লেখ করবো। যেমন ৪ নম্বরে করেছি। আর যদি উল্লেখ না করি, তবে ভাববেন জেলব্রেক লাগবে না।

আপনার Apple Device টি তে ঝামেলাবিহিন ভাবে Photo,Vedio, Audio,Ringtone,Contacts Transfer করুন আপনার PC থেকে

আমরা যারা অ্যাপেল এর পণ্য Use করি যেমন iPhone, iPad তাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা যেটা হয় তা হল মনের ইচ্ছা মত গান, ভিডিও, ফটো , Contact, insert করতে পারিনা, তাই আজ আমি আপনাদের এই সমস্যার সমাধান নিয়ে এলাম,   Software টির নাম  Wandershare TunesGo IOS Manager , বর্তমান বাজার মূল্য   39.95 $    কারোর যাচাই করার ইচ্ছা থাকলে এখানে ক্লিক করুন।
কিন্তু আমি আপনাদেরকে এটার Full Version দিব ,
Download করতে এখানে ক্লিক করুন।
এর কিছু Screenshot নিচে দেয়া হল ।




এবার দেখাচ্ছি কিভাবে ফুল ভার্সন করবেন নিচের ScreenShot গুলু দেখুন।

বি দ্র: এটা Active করার আগে অবশ্যই আপনার Antivirus ১০ মিনিট এর জন্য Disable করে নিন।

প্রথমে RAR ফাইলটা extract করুন এমন পাবেন

এখান থেকে patch folder টি ওপেন করুন এমন পাবেন

এবার patch file টি তে ডাবল ক্লিক করুন এমন পাবেন

একটা CMD page open হবে ২/৩ বার প্রেস any key করে এমন পাবেন

C:\Program Files (x86)\Wondershare\TunesGo Retro  এই Path  টা ধরিয়ে দিন , এমন পাবেন

ব্যাস আপনার কাজ শেষ এবার Desktop থেকে Software টি Open করে দেখুন Full version হয়ে গেছে ।
এবার enjoy করুন ।

আপনি কি ভিডিও টিউটোরিয়াল বানানোর কথা ভাবছেন ? তবে নিয়ে নিন সবথেকে ভাল Debut Screen Recorder সফটওয়্যারটি।

আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। এই টিউনটি নতুনদের জন্য। আমাদের অনেকেরেই ভিডিও টিউটোরিয়াল বানাতে ইচ্ছে করে তবে সমস্যা  হল ভাল কোন ভিডিও টিউটোরিয়াল বানানোর সফটওয়্যারটি পায়াটাই মুশকিল।আজকে আমি আপনাদের ভিডিও টিউটোরিয়াল বানানোর সবথেকে ভাল সফটওয়্যারটির সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো। তবে চলুন সফটওয়্যারটির সাথে পরিচিত হই ?  আপনাদের সাথে যে সফটওয়্যারটির শেয়ার করবো তার নাম হল Debut Screen Recorder   এই সফটওয়ারটি স্ক্রিন রেকর্ড করার জন্য খুবই কার্যকারী। মাত্র 1.5Mb তবে এর কার্যকারিতা খুবই ভাল। Debut Screen Recorder   এটা ব্যবহার করা খুবই সহজ এবং আপনি অডিও ক্যাপচার ও ভিডিও স্কাইপ এবং এক কথায় আপনার পুরো কম্পিউটারটির স্ক্রিন সরাসরি রেকর্ড করতে পারবেন।


চলুন ডাউনলোড এর আগে এর  Debut Screen Recorder   Features গুলো দেখে নেই।

Capture video directly to your hard drive
Record videos as avi, wmv, flv, mpg, mp4, mov and more video formats
Capture video from a webcam, network IP camera or video input device (e.g., VHS recorder)
Screen capture software records the entire screen, a single window or any selected portion
Digital zoom with the mouse scroll wheel, and drag to scroll the recording window
Zoom-to-mouse feature focuses the recording window on the cursor
Mouse highlighting spotlights the location of the cursor
Record video alone or video and audio simultaneously
Record audio from your microphone and speakers simultaneously, ideal for recording video conferences
Time lapse video recording
Create photo snapshots of a video at any time
Add your own text captions or time stamp your video
Change color settings and video effects before recording
Adjust the video resolution, size and frame rate for capture


তবে এখনি ডাউনলোড করে নিন Debut Screen Recorder সফটওয়্যারটি,সাবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেষ করলাম।

ম্যাকবুক কেনার সামর্থ্য নেই তো কি হয়েছে। আপনার উইন্ডোস পিসিকেই রূপান্তর করুন ম্যাকে। মাত্র ৪০ মেগাবাইটের সফটওয়্যার দিয়ে।

প্রথমে সবাইকে আমার সালাম এবং আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউন। আশা করছি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। এ পর্যন্ত ইন্টারনেট জগতে যা কিছুই শিখেছি বেশির ভাগই টেকটিউনস থেকে। তাই এবার টেকটিউনসকে কিছু দেওয়ার পালা। শেখার কোন শেষ নেই। তবুও আমার এই ছোট্ট জ্ঞানকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চাই।
শিরোনাম দেখেই হয়তো বুঝে গেছেন আমার আজকের টিউন সম্পর্কে। ম্যাকবুক, আইফোন কেনার স্বপ্ন কারই বা না আছে। কিন্তু আমাদের নেই সামর্থ্য। তবুও দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর চেষ্ঠা। ম্যাকবুক এর নানা রকম স্লাইড, লগ স্কিন, স্টাট মেনু সহ নানা রকম ফাংশন এর কারণে অনেক ডেভেলপারই নানা রকম সফটওয়্যারের মাধ্যমে আমাদের উইন্ডোস পিসিতেই ম্যাকের পুরো ইন্টারফেস দেওয়ার চেষ্ঠা করে যাচ্ছেন। আমাদের ম্যাকবুক কেনার সামর্থ্য নেই, কিন্তু আমাদের তো এর থিম ডাউনলোড করে ব্যবহার করার সামর্থ্য তো আছে। এবার আসল কাজে আসি।
আপনাদের মাঝে আজকে যে স্কিন প্যাক সফটওয়্যারটি শেয়ার করবো এর নাম ios8 Skin Pack এর ভার্সন 2.0। এটি উইন্ডোস ৭, ৮, ৮.১ এর ৬৪ বিট ও ৮৬ বিট সমর্থন করে। হয়তো উইন্ডোস ১০ এ চলতে পারে। আমি উইন্ডোস ১০ এ ব্যবহার করে দেখিনি।

কয়েকটি স্কিনশন দেখে নিন :





ডাউনলোড :

এবার ডাউনলোড করে নিন ios8 skin Pack টি। সাইজ মাত্র 40 মেগাবাইট।

Download Now

আপনাদের সুবিধার জন্য সরাসরি লিংকও দেওয়া হলো :

পিসিতে কনফিগারেশন :

আপনি শুধু আপনার পিসিতে নরমালি ব্যবহার করলে ম্যাকের পুরো ইন্টারফেসটি পাবেন না। প্রথমেই স্কিন প্যাকটি ডাউনলোড করে নিন । এবার আপনার পিসিতে এটি Extract করে নিন। এর ভেতরে ২ টি ফাইল পাবেন। Setup.cmd ওপেন করে সরাসরি ইন্সটল করতে পারবেন। অন্যভাবে Setup.ex_ ফাইলটি Setup.exe তে রিনেম করে রান করাতে পারবেন। এবার স্বাভাবিক নিয়মেই ইন্সটল করে নিন স্কিন প্যাকটি। ইন্সটল করা শেষ হয়ে গেলে আপনার পিসির থিমটি অটোমেটিক পরিবর্তন হয়ে যাবে। সয়ংক্রিয় ভাবে ios8 থিমটি Default থিম হিসেবে সেট হয়ে যাবে।

যে পরিবর্তনগুলো লক্ষ্য করবেন :

  1. আপনার পিসির স্টাট মেনু নিচ থেকে উপরে চলে আসবে।
  2. স্টাট মেনুর জায়গায় Rocket Dock আসবে। এটিই ম্যাকবুকের আসল মজা।
  3. ফোল্ডার আইকন সহ সকল আইকন ম্যাক বুকের আইকনে পরিবর্তন হয়ে যাবে।
  4. Pink কালারের থিম আসবে। (আমি রং এর নাম বলতে পারি না।)
  5. পিসির ইউজার লগিন পরিবর্তন হবে।
  6. ওয়েলকাম স্কিন পরিবর্তন হবে।
  7. পিসির সকল বাটন সহ, আপনার ওয়েব ব্রাউজারের সকল পেইজের বাটনেই পরিবর্তন আসবে। ক্লাসিক বাটন থেকে ম্যাকের বাটনে আসবে।

এবার আসি আমাদের সেটিংস পরিবর্তন করে যে ইন্টারফেসটি ফিরিয়ে আনতে হবে :
  1. ডেস্কটপ পিরিবর্তন।
  2. সাটডাউন স্কিন পরিবর্তন।
  3. লক স্কিন পরিবর্তন।
  4. Ios8 স্কিন সেভার।
  5. Rocket Dock সাজানো।
  6. XLaunch Pad সাজানো।
১। ডেস্কটপ : ম্যাকের ডেস্কটপে মূলত কোন আইকন রাখা হয় না, যদিও রাখা হয় এর পরিমাণ কম। এ জন্য আমাদের পিসির ডেস্কটপের সকল সফটওয়্যার আইকন ডেস্কটপে একটি ফোল্ডারে নিতে হবে। ধরি আইকনগুলো Apps ফোল্ডারে রাখলাম। এবার ডেস্কটপের বাকী ডাটাগুলো আরেকটি ফোল্ডারে রাখি। আমি Files নামক ফোল্ডারে আমার ডাটাগুলো রাখলাম। এবার ডেস্কটপে রাইট বাটন চেপে View থেকে Show Desktop Icons এ ক্লিক করুন। ডেস্কটপ একবারে খালি। এবার নিচের Rocket Dock এ রাইট বাটনে ক্লিক করুন। Add Item থেকে Stack Docklet এ ক্লিক করুন। এবার একটি খালি ডকলেট হবে। এটিতে ক্লিক করে আপনার ডেস্কটপে রাখা Apps ফোল্ডারটি ব্রাউজ করে দেখিয়ে দিন। এবার পছন্দমতো আইকন দিয়ে সেভ করুন। অনূরূপভাবে Files ফোল্টারটিও যোগ করুন ডকলেটে।
২। সাটডাউন স্কিন: ডকলেটের শেষের দিকে লাল শাটডাউন বাটন দেখতে পাবেন। এখানে ক্লিক করলে এক্সপি স্টাইলে শাট ডাউন স্কিন আসবে। এবার রাইট বাটনে ক্লিক করে Skins থেকে Default সিলেক্ট করুন। এই স্কিনটি ম্যাকের মতো। এখানের ১ম বাটনটি লগ অফের, ২য় টি রিস্টার্ট, ৩য় টি শাট ডাউন।
৩। লক স্কিন: রকেট ডকের শেষের দিকে iPhoneLS আইকনে ক্লিক করলে আপনার পিসি আইফোন স্টাইলে লক হবে। আপনি চাইলে এখানে ৪ ডিজিটের পিন কোডও দিতে পারবেন। এজন্য নিচের ৪ নং ফলো করুন।
৪। ios স্কিন সেভার : ডেস্কটপে রাইট বাটনে ক্লিক করে Personalize এ ক্লিক করুন। এখান থেকে স্কিন সেভারে ক্লিক করুন। স্কিন সেভার থেকে iPhoneLS সিলেক্ট করুন। Settings থেকে সেটিংস পরিবর্তন করে নিতে পারবেন। লক বাটনে ক্লিক করে ৪ ডিজিটের পিন কোড দিতে পারবেন। এটি লক খোলার সময় চাইবে।
৫। Rocket Dock সাজানো : ম্যাকের এটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রথমেই এখান থেকে অদরকারী সকল আইকন ডিলেট করে দিন। এবার আপনার ডেস্কটপে রাখা Apps ফোল্ডারের দরকারী সফটওয়্যারগুলো এখানে ড্যাগ করে যোগ করে নিন। কোন সফটওয়্যার মিনিমাইজ করলে এখানের রকেট ডকের শেষে মিনিমাইজ হয় থাকবে। এটি আপনার মন মতো করে সাজিয়ে নিন।
৬। XLaunch Pad সাজানো : এটি আরেকটি মজার ইন্টারফেস। আপনার মাউসের মাঝখানের স্ক্রলিং বাটনে একটি ক্লিক করুন। একটি ডেস্কটপের মতো মেনু আসবে। ডেস্কটপের বামে নিচে মাউস নিয়ে গেলেও এটি ওপেন হবে। এবার এখানের রাইট বাটনে ক্লিক করে Add  থেকে আপনার দরকারী সকল কিছুই রেখে দিতে পারেন। এটি আপনি ডেস্কটপ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। আপনার মন মতো করে সাজিয়ে  তুলুন আপনার XLaunch Pad।
আপনি যদি কম্পিউটিংয়ে দক্ষ হোন, তবে আরোও অনেক কিছুই পরিবর্তন করে নিতে পারেন। .dll এডিটর থাকলে আপনি পুরো থিমটিই এডিট করে মডিফাই করে নিতে পারবেন।
হয়ে গেলো আপনার পিসি ম্যাকে রূপান্তর। এবার উপভোগ করুন আপনার পিসিতে ম্যাকের ইন্টাফেস।

জেনে নিন কোথায় কি আছে অ্যাপ দিয়ে


আমরা আমাদের দৈনন্দিন কাজের প্রয়োজনে এমন অনেক অপরিচিত জায়গায় গিয়ে থাকি,যেখানে কাজ শেষে বা কাজের জন্যই আমাদের এমন অনেক জায়গার সন্ধান লাগে যা হয়তো ওই এলাকায় কোথায় অবস্থিত তা আমরা জানিনা,এমন সব প্রয়োজনীয় জায়গাই খুজে দেবে Nearby Places এন্ড্রোয়েড অ্যাপটি।
এখানে প্রশ্ন থাকতে পারে যে ডিফল্ট গুগল ম্যাপ এই তো এইসব সুবিধা দেয়,কথা ঠিক,কিন্তু গুগল ম্যাপ এ আপনাকে এভাবে ক্যাটাগরি সার্চ এর অপশন দেয় না,তাই আপনাকে কষ্ট করে খুজে নিতে হবে আপনার আশেপাশে কি আছে,কিন্তু এই অ্যাপ দিয়ে আপনি এক ক্লিক এই পেয়ে যাবেন আপনার ক্যাটাগরির সব জায়গা।
অ্যাপটির আরেকটি বিশেষ সুবিধা হল অ্যাপটি ব্যবহার করতে আপনাকে খুব বেশি ইন্টারনেট ডাটা খরচ করতে হবে না,যা আমাদের দেশে গুগল ম্যাপ ব্যবহারের একটি প্রধান সমস্যা। এই অ্যাপটি আপনি পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় ব্যবহার করতে পারবেন।
অ্যাপটি ব্যাংক,রেস্টুরেন্ট,এটিএম বুথ,বাস স্টেশন,ট্রেন স্টেশন,ট্যাক্সি স্টেশন,মসজিদ,পুলিশ স্টেশন ইত্যাদি সহ মোট ২৬ টি জায়গার সন্ধান দেবে যা আপনার আশে পাশে রয়েছে। ধরুন,আপনি এমন জায়গায় আছেন যার আশে পাশে আপনি কিছু চিনেন না, কোন সমস্যা নেই, অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই পেয়ে যেতে পারেন আপনার কাঙ্ক্ষিত সে জায়গাটি,আর প্রয়োজনীয় সে জায়গাটিতে যাওয়ার পথ ও বাতলে দিবে এই অ্যাপ টি।। তাই আর দেরি না করে এখনি নামিয়ে ফেলুন অ্যাপটি, আর নির্দ্বিধায় চলে যান অপরিচিত যেকোনো জায়গায়।
অ্যাপ ডাউনলোড লিংক

SONY PSP গেম খেলুন আপনার PC তে ফুল স্পীডে (PPSSPP Gold)


  s

আসসালামু আলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন।আমরা যারা ভিডিও গেম খেলি তারা অবশ্যই PSP এর নাম জানি। PSP এর পুরো নাম PlayStation Portable। PSP SONY এর প্রথম পোর্টেবল হ্যান্ডহেল্ড কনসোল। PSP SONY এর সপ্তম প্রজন্মের হ্যান্ডহেল্ড কনসোল যেটি (March 24, 2005) তারিখে উত্তর আমেরিকায় মুক্তি পায়।PSPই প্রথম পোর্টেবল হ্যান্ডহেল্ড কনসোল যেটি হোম কনসোল যেমন PS2 এর সমান 3D গ্রাফিক্স এর গেম চালাতে পারতো।
PSP তে অনেক অসম্ভব সুন্দর সুন্দর গেম রয়েছে যেমন God of War Ghost of Sparta,Grand theft auto Vicecity, Soulcalibur Broken Destiny ইত্যাদি ইত্যাদি।
আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো PC তে PSP গেম খেলার জন্য Emulator যার নাম PPSSPP।PPSSPP সাধারণত ফ্রি ভার্সন এমুলেটর,কিন্তু আজ আমি আপনাদের পেইড ভার্সন PPSSPP Gold 1.0 উপহার দেব।

আপনার PSP গেম খেলুন Full HDতে !

PPSSPP Gold এ আপনার PSP গেম খেলুন Full HD  Resolution(1080P) তে।এতে ছোট স্ক্রিন এর গেম HD তে আরো ভালো লাগবে।

PPSSPP এর বৈশিষ্ট্য সমূহ!

  • Full HD  Resolution এ PSP গেম খেলা যায়।
  • অতিরিক্ত controller এবং keyboard,on-screen touch controls ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়।
  • যেকোনো সময়ে Save এবং restore গেম state ব্যবহার এর সুবিধা।
  • Ad hoc wireless নেটওয়ার্কিং সাপোর্ট করে।
  • Origenal PSP এর Save ফাইল ব্যবহার করা যায়।

আপনার PCতে যা যা থাকা দরকার

নূন্যতম:
OS: Windows XP
Processor: Intel Pentium4 2.0 GHz and up
Memory: 1 GB RAM
GPU: Your GPU must support at least OpenGL 2.0
DirectX: Version 9.0c
Hard Drive: 4 GB available space
Sound Card: DirectX Compatible
প্রস্তাবিত:
OS: Windows7 64 Bit
Processor: Intel Core i5 2300
Memory: 2 GB RAM
GPU: Your GPU must support at least OpenGL 2.0
DirectX: Version 9.0c
Hard Drive: 4 GB available space
Sound Card: DirectX Compatible

 Screenshot

সফ্টওয়্যার আবশ্যক

ডাউনলোড এবং ইনস্টল করুন এগুলো:
অবশ্যই উপরের ড্রাইভার গুলো আপনার  PC তে ইনস্টল থাকতে হবে।

Download

PPSSPP Gold 1.0
 download full version here>>>https://userscloud.com/t7xhr0vxx5t6

আপনার লেখা আপনাকে পড়িয়ে শোনাতে ডাউনলোড করুন ডিজিটাল তোতাপাখি, NextUp TextAloud v3.0.19 ফুল ভার্সন 1


Ads by Techtunes - tAds
TextAloud পড়তে পারে টেক্সট, লেটারস, ওয়েবপেজেস এবং ডকুমেন্টস যা আপনি শুনতে চান। পরবর্তীতে শোনার জন্য সেটাকে আবার WAV, MP3 or WMA ফরমেটে সেভও করা যায়।
TextAloud দিয়ে আপনি কী কী করতে পারবেন:
* পিসি পড়ে শোনাবে আর আপনি পিছনে হেলান দিয়ে আরামসে বসে বসে তা শুনতে পারবেন।
* টেক্সটগুলোকে MP3 ফরমেটে সেভ করে পোর্টেবল যে কোন অডিও প্লেয়ারে পরে* শুনতে পারবেন।
* নিজের লেখাগুলোর প্রুফ রিডিং করতে
পারবেন।
* পড়তে অসমর্থ্য ব্যক্তির জন্য দারুন সহায়ক
* আপনার আনসারিং মেশিনের জন্য মেসেজ তৈরী করতে পারবেন।
* প্রচুর পড়ার ফলে চোখের উপর চাপ পড়াটা কমে যাবে।
* চলতি পথে eBook শোনতে পারবেন।
* বয়স্কদের চোখের দূর্বল দৃষ্টিজনিত সমস্যার সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে।
* সেকেন্ড ল্যাংগুয়েজ হিসেবে English স্টাডি করা যাবে।
* পরীক্ষার পড়ার জন্য সহায়ক টুলস হিসেবে কাজে দিবে।
* ছোটদের গল্প পড়ে শোনাতে পারবে পিসি।
* সুবিধামত স্পীচে টেক্সট শোনার সুবিধা।
কী-ফিচার:
* সিংগল আর্টিকেল এবং মাল্টি আর্টিকেল মোড
* অটো ক্লিপবোর্ড, ডকুমেন্ট ইমপোর্ট, হট-কী, ড্রাগ এন্ড ড্রপ
* Word, PDF এবং HTML ডকুমেন্ট সাপোর্ট
* WAV, MP3 এবং WMA সাপোর্ট
* প্রুফ রিড টুলস সুবিধা
* ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ওয়েব পেজেস শোনার জন্য প্লাগ-ইনস ইত্যাদি।
সরাসরি ডাউনলোড করুন: NextUp TextAloud v3.0.19 ফুল ভার্সন
ডাউনলোড করার নিয়ম:
১.DOWNLOAD NOW লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন
২.Free Download এ ক্লিক করুন
৩. Create Download Link লেখাটি স্পষ্ট না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।Create Download Link লেখাটি স্পষ্ট হলে এতে ক্লিক করলে ডাউনলোড শুরু হবে।

ডাউনলোড করে নিন বাংলা ব্লগার ই-বুক। এবার ব্লগিং শিখুন ঘরে বসেই।

বন্ধুরা, আশা করি ভালো আছেন। ব্লগিং করতে চান কিন্তু ব্লগ কী ব্লগার কী বা কারা,এতা কীভাবে করে তাই ই যানলেন না তাহলে আপনি কীভাবে ব্লগার হবেন। তাই আপনাদের জন্য আজ নিয়ে এসেছি ব্লগার নিয়ে একটি বাংলা ই-বুক। এবার নিজের ভাষায় ব্লগিং শিখুন। এতো ব্লগে পড়েও অনেকেই ঠিক মত ব্লগিং করতে পারেন না। তাদের জন্যই আজকের এই টিপস টি। তাহলে আসুন শুরু করি


এই ই-বুক টির বিভাগ গুলো নীচ থেকে দেখে নিনঃ

  1. ব্লগ কি? ব্লগার কি এবং কবে এর উৎপত্তি ?
  2. ব্লগার কেন ব্যবহার করবেন ?
  3. কিভাবে ব্লগারে অ্যাকাউন্ট করবেন ?
  4. ব্লগার ড্যাশবোর্ড পরিচিতি !
  5. ব্লগারের বিভিন্ন সেটিংস্‌ এর ব্যবহার !
  6. ব্লগার ব্লগে এডিট এবং ইন্টারফেস এর পরিচিতি
  7. ব্লগার ব্লগে কিভাবে টিউন লিখবেন ?
  8. কিভাবে ব্লগার ব্লগের জন্য সঠিক থিম পছন্দ করবেন ?
  9. ব্লগার ব্লগে কিভাবে থিম ইন্সটল করবেন ?
  10. কিভাবে ব্লগার থিম কাস্টমাইজ করবেন ?
  11. ব্লগার ব্লগে কিভাবে গ্যাজেট এবং ওয়েডগেট ইন্সটল করবেন ?
  12. কিভাবে কাস্টম ডোমেইন সেট করবেন ?
  13. ব্লগার ব্লগকে SEO ফ্রেন্ডলি করার জন্য বিভিন্ন টিপস !
  14. কিভাবে SEO ফ্রেন্ডলি টিউন লিখবেন ?
  15. কিভাবে ব্লগার ব্লগে সিএসএস কোড ব্যবহার করবেন ?
  16. কিভাবে ব্লগকে দ্রুত গতি করবেন ?
  17. কিভাবে আলেক্সাতে সাইট সাবমিট করবেন ?
  18. কিভাবে ব্লগে ভিজিটর আনবেন ?
  19. কিভাবে আলেক্সাতে সাইট রাঙ্ক কমাবেন ?
  20. গুগল এনালাইটিকস কি? কিভাবে ব্লগার ব্লগ কে গুগল এনালাইটিকসে যুক্ত করবেন ?
  21. কিভাবে একজন সফল ব্লগার হবেন ?
  22. সর্ব শেষঃ কিভাবে ব্লগার ব্লগ দিয়ে ইনকাম করবেন ?
  23. [ স্পেশাল বিভাগঃ ] - আপনার ব্লগার ব্লগে যে সকল ওয়েডগেট গুল থাকা খুব জরুরি ! এবং কিভাবে ব্লগে বিভিন্ন ওয়েডগেট ব্যবহার করতে হয় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে
তাহলে আশা করি বিভাগ গুলো সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। তাহলে নীচ থেকে ডাউনলোড করে নিন ই-বুক টি।

ডাউনলোড

প্রফেশনাল দের মতো ছবি এডিট করুন মাত্র ৪ এমবি এর সফটয়্যার দিয়ে (১০০% মজার সফটওয়্যার)

আপনি কি প্রফেশনালদের মতো ছবি এডিট করতে চান ? তাহলে এই সফটওয়্যারটি আপনার জন্যই। আপনারা অনেকে ভাবছেন অ্যাডোব ফটোশপের মতো হবে না।এটা দিয়ে ছবি এডিট না করা পর্যন্ত আপনি বিশ্বাসই করতে পারবেন না।তাই বলে আমি কিন্তু এটাকে অ্যাডোব ফটোশপের সাথে তুলোনা করছি না।কিন্তু সাধারন কাজের জন্য অনেক ভালো এবং মজারও বটে। সফটওয়্যারটির ছোট সাইজের কিন্তু কাজে আমার কাছে বড়ই মনে হয়েছে। যাই হোক আপনাদের তো এটার নামই বলা হলো না।এতক্ষণ ধরে যার কথা বলছিলাম এটার নাম PhotoInstrument. ভার্সন ৭.২,লেটেস্ট ভার্সন, মাত্র ৪ এমবি
সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি যে কাজগুলো করতে পারবেন,
বিকৃত চেহারা যেমন চেহারার কালও দাগ, লাল দাগ প্রভৃতি মোছা যায়
দেহের যেকোনও অংশ রোগা বা মোটা করা যায়
ছবির মধ্যে অবস্থিত যে কোনো অবাঞ্ছিত অংশ বাদ দেওয়া যায় [যদিও এটা অনেক সময় ছবির ওপর নির্ভর করে]
রেডআই সমস্যা দূর করা যায়
চামড়া পরিষ্কার অর্থাৎ সাদা করা যায়
বাকিকাজগুলো আপনি নিজেই করে দেখুন।
তাহলে আর দেরি না করে ডাউনলোড করে নিন

ডাউনলোড লিঙ্ক এখানে

মঙ্গলবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

এনড্রয়েড ডিভাইসে ২০০ টিভি চ্যানেল দেখুন একেবারে ঝকঝকে!!!

প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই? অনেকদিন পরে লিখতে বসলাম। পরিক্ষার চাপে লেখার সময় পাই নাই। আবার ফিরে এলাম সবার মাঝে।
আমরা ৮০% লোকই এনড্রয়েড মোবাইল বা ট্যাব ব্যবহার করি। থ্রিজি এর বৌদলতে আমাদের সবকিছু হাতের মুঠোয়। হাজার হাজার অ্যাপস্ এর দুনিয়ায় মোবাইলে টিভি দেখার অ্যাপস্ ও কম নয়। কিন্তু অনেকগুলো অ্যাপস্ পর্যবেক্ষন করে দেখাগেছে এর ৯৯ ভাগই কাজ করে না। এবং আপনি প্রতারিত হচ্ছেন।
এই আমার কথাই ধরুন।আমি শতেক খানেক অ্যাপস্ ব্যবহার করেছি। কিন্তু চাহিদা মেটাতে পারি নাই। অবশেষে এই অ্যাপস্ টি পেলাম। এবং এটা পেয়ে আমি সবগুলো চ্যানেল চালিয়ে পর্যবেক্ষন করেছি। বিশ্বাস করুন আমি এবার পরিতৃপ্ত। তাই ভাবলাম সবাইকে শেয়ার করি।
এটা গুগল প্লে স্টোর বা মবোজেনি তে নাই। সার্চ করে দেখেছি। পাইনা। তাই আমাকেই আপলোড করতে হলো।
স্ক্রীনশট দেখেনিন: 
ডাউনলোড করুন

এবার এন্ডয়েড ধরবে জাল টাকার নোট। জাল টাকার ব্যবসায়ীরা এবার পালাবে কোথায়?

কিছুদিন পরই ঈদ আর ঈদকে ঘিরে প্রতি বছরই জাল টাকার রমরমা ব্যবসা শুরু হয়। আমরা অনেকেই শিকার হই এই পরিস্থিতির। অনেকে জাল টাকা না চিনার কারণে ফেঁসেও যেতে পারেন। মনে করুন আপনি জাল টাকা চিনেন না, কেউ একজন আপনাকে জাল টাকা দিল, আপনি সেই টাকা দোকানে দিতে গিয়ে ধরা পড়লেন। কেউ কিন্তু বিশ্বাস করবে না যে আপনি আপনি জাল টাকা চক্রের সাথে জড়িত নন। আপনাকে পুলিশে দেবে। বুঝুন কেমন পরিস্থিতিতে পড়বেন। অন্যায় না করেও সাজা পেতে পারেন।
এমন পরিস্থিতি মোকাবেলায় আজকে আপনাদের সাথে এমন একটি এপ শেয়ার করব যা থেকে জাল টাকা সনাক্ত করার উপায় পাবেন। জাল টাকা চেনার উপায় নামের এপটিতে আসল টাকার সকল প্রকার বৈশিষ্ট্য ছবিসহ দেয়া আছে। যা থেকে আপনি সহজেই নকল টাকা ও আসল টাকার পার্থক্য বুঝতে পারবেন। ফলে কেউ নকল টাকা দিল ধরা পড়ে যাবে।

Additional information

Requires Android: এপটি ব্যবহার করতে ২.৩ বা এর উপরের এন্ডয়েড দরকার।

সাইজঃ মাত্র ১.১ এমবি।

আপডেটঃ June 2, 2015

রেটিং : ৪.৩

 ডাউনলোড এখানে

এন্ডয়েড দিয়েই হিসাব করুন আপনার বয়স। বছর মাস দিন ঘন্টা সেকেন্ডও দেখাবে। সাথে বোনাস চন্দ্র হিসাব তো আছেই।

সবাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের টিউন শুরু করছি। আশা করি সকলেই অনেক ভাল অাছেন। আজকে আপনাদের সাথে পরিচিত কিন্তু কাজের একটি এপ নিয়ে টিউন ককরব। প্রায়শই আমাদের বয়স হিসাব করতে হয়। এন্ডয়েড এর জন্য বয়স হিসাব করার অনেক এপ থাকলেও তাদের চেয়ে এই এপটি ব্যতিক্রম কারন এটি দিয়ে বছর মাস দিন ঘন্টা সেকেন্ডও হিসাব করা যাবে। 


এর বৈশিষ্ট্যগুলো একটু জেনে নেইঃ

এটি অফলাইনে কাজ করে।
বছর মাস দিন ঘন্টা সেকেন্ডও দেখাবে
চন্দ্রগ্রহণ সম্পর্কে তথ্য জানতে পারবেন।
যে কোন এন্ডয়েডে কাজ করে।
খুব দ্রুত কাজ করে।
সাইজ অনেক কম।
সঠিক বয়স হিসাব করে।
এছাড়াও রয়েছে নানা সুবিধা।





ডাউনলোড লিংক

সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

আপনার এন্ড্রয়েড ফোনে টাচ কিপ্যাড বা নেভিগেশন বার যুক্ত করুন

♦আপনার এন্ড্রয়েড ফোনে কিভাবে টাচ কিপ্যাড বা নেভিগেশন বার এড করবেন/??
সেই বিষয়েই আমি আজ টিউন করব,,
অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম টিউন করব।কিন্তু কি নিয়ে টিউন করব ভেবে পাচ্ছিলাম না।
আজ পেয়ে গেলাম।প্রথমেই নেভিগেশন বার সম্পর্কে কিছু বলে নেই;
নেভিগেশন বার হছে আপনার ফোনের টাচ কিপ্যাড,যা অনেক দামি ফোনে থাকে।দামি ফোনে থাকে তো কি হয়েছে,,,,আমার চাইনা কমদামী ফোনে হইছে আপনার ফোনেও হবে।তো আর কিছু না ভেবে কাজে নেমে পরুন,,,,
♦যা লাগবে
১.একটি রুটেড এন্ড্রয়েড ফোন
২.যেকোন রুট এক্সপ্লোরার
এইবার মূল কাজ শুরু করে দিন
ধাপ ১:রুট এক্সপ্লোরার দিয়ে আপনার ডিভাইস এর /system/ ফোল্ডারে যান
ধাপ ২:ওখানে build.prop নামের একটি ফাইল দেখতে পাবেন,,,,,,,,ওইটা যেকোনো Text Editor দিয়ে ওপেন করুন
ধাপ ৩:তারপর সবার নিচে লিখুন qemu.hw.mainkeys=0
ধাপ ৪:সেভ করে বেরিয়ে আসুন
ধাপ ৫: ফোন রিস্টার্ট দিন
আর তারপর মজা লুটুন টাচ কিপ্যাড বা নেভিগেশন বার এর
আর ভাল লাগলে টিউনমেন্ট করতে ভুলবেন না
আমার পরের টিউন হবে সিম্ফনি W31 মডেল এর কাস্টম রম নিয়ে।আমি একটি রম ডেভলোপ করতেছি সিম্পনি w31 এর জন্য। এই ফোনের কোন রম আমি এই পর্যন্ত নেটে খুজে পাইনি। তাই আমি এই ফোনের জন্য পরবর্তী টিউনে আমি কাস্টম রম নিয়ে আসব,ইনশাল্লাহ।

শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

কিভাবে বুঝবেন আপনার আইফোন Gsm নাকি CDMA

মূলত যারা শখের আইফোনকে জেইলব্রেক করতে চাচ্ছেন তাদের জন্যই এই পোস্ট । আইফোন এর মূলত 3 রকমের হয়ে থাকে ।আপনি যখন কোনও firmware ডাউনলোড করতে যাবেন তখন আপনাকে এটি অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে । কেননা এক এক প্রকারের জন্য firmware এক এক রকম  কথা না বাড়িয়ে আসুন দেখি সেগুলো কী কী ।

আইফোন 5s

  • A1533 or A1457 or A1530: iPhone 5s (GSM model)
  • A1533 or A1453: iPhone 5s (CDMA model)
  • A1518 or A1528 or A1530: iPhone 5s (GSM model China)

আইফোন 5c

  • A1532 or A1507 or A1529: iPhone 5c (GSM model)
  • A1532 or A1456: iPhone 5c (CDMA model)
  • A1516 or A1526 or A1529: iPhone 5c (GSM model China)

আইফোন 5

  • A1428: iPhone 5 (GSM model)
  • A1429: iPhone 5 (GSM and CDMA model)
  • A1442: iPhone 5 (CDMA model, China)

আইফোন 4s

  • A1431: iPhone 4s (GSM model China)
  • A1387: iPhone 4s (CDMA model)
  • A1387: iPhone 4s (GSM model)

আইফোন 4

  • A1349: iPhone 4 (CDMA model)
  • A1332: iPhone 4 (GSM model)

[ আপনার আইফোন এর পিছনের দিকে এই মডেল নম্বর টি দেখতে পরেবেন ]
কেমন লাগলো । আরও কিছু জানার থাকলে আমাকে জানতে পারেন ।

এখন যে কোন এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে আইফোনে ফাইল ট্রান্সফার করুন খুব সহজে।

আজকে আপনাদের দেখাব কিভাবে আইফোন থেকে এন্ড্রয়েড এবং এন্ড্রয়েড থেকে আইফোনে দ্রুত যেকোন ফাইল ট্রান্সফার করা যায়।
প্রথমে আপনারা একেবারে আপডেট SHAREit এপটি আপনার আইফোন এবং এন্ড্রয়েড মোবাইলে ইন্সটল করুন।
ধরে নিলাম আপনি আপনার এন্ড্রয়েড থেকে আইফোন এ ফাইল ট্রান্সফার করবেন।
তাহলে প্রথমে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল থেকে যে ফাইলটি পাঠাবেন তা সিলেক্ট করে SHAREit এর মাধ্যমে শেয়ার এ ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখবেন।

এবার Apple লেখাটায় ক্লিক করুন। ক্লিক করলে নিচের ছবির মত একটি হটস্পট লিংক আপনার জন্য তৈরি হবে।

এবার আপনার আইফোনের SHAREit ওপেন করে রিসিভ এ ক্লিক করুন। তাহলে নিচের ছবির মত দেখবেন।

ভয় পেয়ে গেলেন নাকি?  ভয় পাবার কিছু নাই। এখন আপনার কাজ হচ্ছে আপনার আইফোনের সেটিংস এ ক্লিক করে ওয়াইফাই চালু করা। চালু করার পর দেখবেন একটা লিংক দেখাবে (যেটা এন্ড্রয়েড SHAREit আপনার জন্য তৈরি করেছিল। ) এবার লিঙ্কের সাথে কানেক্ট করুন নিচের ছবির মত।

এবার আপনার এন্ড্রয়েড এর SHAREit এপে আপনার আইফোনের SHAREit শো করবে। নিচের ছবির মত।

এখন শুধু আইকনটাতে ক্লিক করুন আর ইচ্ছেমত ফাইল ট্রান্সফার করুন।

সবাই ভালো থাকবেন। আর আমার জন্য দোয়া করবেন।

আইফোনের যে অভূতপূর্ব ফিচারগুলোর কথা বেশীরভাগ লোকই জানেন না…


Ads b s - tAds

আজ আমরা আইফোনের কিছু বিশেষ ফিচার/সার্ভিস সমন্ধে জানবো। আমি বাজী ধরে বলতে পারি, বাংলাদেশের বেশীভাগ আইফোন ব্যবহারকারীই এগুলো সমন্ধে জানেন না। অথবা জানলেও কখনো ব্যবহার করেননি। মজার ব্যাপার হলো, এর সবগুলোই একদম ফ্রি। এ্যাপেল কোম্পানি আপনার কাছ থেকে একটা পয়সাও খাবে না এই ফিচার/সার্ভিসগুলোর জন্য।
১) iMessage: এক বা একাধিক iOS 7 চালিত ডিভাইসের ভেতর আনলিমিটেড টেক্সট/এমএমএস, ছবি, ভিডিও এবং ভয়েস মেইল পাঠানোর পদ্ধতির নাম আইম্যাসেজ। শর্ত হচ্ছে, প্রতিটা ডিভাইসে আইম্যাসেজ অন করা থাকতে হবে, এবং প্রতিটা ডিভাইস যে কোন একটা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের অধীনে থাকতে হবে। (যদি ওয়াই ফাই নেটওয়ার্ক সুলভ না থাকে তো আইম্যাসেজ আপনার ফোনের সেলুলার নেটওয়ার্ক (মোবাইল অপারেটর) ব্যবহার করবে। সেক্ষত্রে আপনাকে সুযোগ দেয়া হবে সেলুলার নেট ইউজ করবেন কি করবেন না সেটা নির্ধারন করার, কারন সেলুলারে প্রতি ম্যাসেজে টাকা কাটবে। কিন্তু ওয়াই-ফাইতে একদমই ফ্রি।
ব্যবহারঃ ধরেন আপনার এবং আপনার স্ত্রী দুজনেরই আইফোন আছে। দুজনের অফিসেই ওয়াই ফাই আছে। এবং দুজনেই দুজনকে প্রচুর টেক্সট করেন। (বাইরের দেশে আমি প্রচুর ফ্রি এসএমএস পেতাম প্রতি মাসে, কিন্তু বাংলাদেশে এসে দেখি এখানে কোন ফ্রি এসএমএম নাই। সবই টাকা দিয়ে কিনতে হয়। ৫ টাকা দিয়ে রবির ১০০ sms কিনি তাও আবার মাত্র দুই দিন পর এক্সপায়ার হয়ে যায়! এই দেশের মোবাইল কোম্পানিগুলো যেভাবে টাকা আদায় করে পাবলিকের কাছ থেকে অন্য কোন উন্নত দেশের মোবাইল কোম্পানি সেগুলা চিন্তাও করতে পারবেনা) যাই হোক, এমবস্থায় আপনি যতক্ষন আপনার অফিসের ওয়াই ফাইয়ের আন্ডারে থাকবেন ততক্ষন বাংলাদেশের কোন মোবাইল অপারেটরকে একটা পয়সাও দিতে হবে না আপনার স্ত্রীকে sms পাঠানোর জন্য। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, আপনার স্ত্রী সেটা পাবে সাধারন এসএমএসের মতই। মানে sms যেভাবে পাবেন, হুবহু একই ভাবে আইম্যাসেজও পাবেন।
যেভাবে আইম্যাসেজ সেটাপ করবেনঃ - এখানে ছবিসহ স্টেপ বাই স্টেপ গাইড দেয়া আছে।
আর ভয়েস ম্যাসেজ পাঠানোর পদ্ধতি এখানে বর্ণনা করা হয়েছে
২) Facetime: এটা হুবহু আইম্যাসেজের মতই শুধু পার্থক্য হচ্ছে এটাতে ভিডিও কল করা যাবে। ভিডিও কোয়ালিটি নির্ভর করবে আপনার ওয়াই-ফাই নেট কতটা শক্তিশালি তার উপর। আমার ১ এমবিপিএস নেটে ফেসটাইমের ভিডিও কোয়ালিট মাথা নষ্ট করার মতো। বিস্তারিত জানতেঃ https://www.apple.com/ios/facetime/
৩) AirDrop: দুটি iDevice এ কনটাক্টস, ফাইল, MP3 বা ভিডিও বা যে কোন ধরনের কনটেন্ট ব্লু টুথ দিয়ে শেয়ার করার জন্য এই ফিচারটি ব্যবহার করা হয়। তবে সীমাবদ্ধতা হলো, iPhone 5 থেকে শুরু করে এর পরের মডেল গুলোর জন্য এটা কার্যকর। বিস্তারিত জানতেঃ http://support.apple.com/kb/ht5887
৪) AirBlue: আপনার আইফোন থেকে যে কোন ফোনে ব্লু টুথ দিয়ে ফাইল ট্রান্সফারের জন্য এটি একটা থার্ডপার্টি এ্যাপ। তবে এটা ব্যবহারের জন্য আপনার আইফোনটি জেলব্রেক করতে হবে।
৫) AirPort: আপেল কোম্পানির বানানো একটা অত্যাধুনিক ওয়াই ফাই মডেম। এটি দিয়ে আপনার ল্যাপটপ, টেবলেট, আইফোন বা আইপ্যাডে ইন্টারনেট চালানো ছাড়াও বাড়তি কিছু কাজ করতে পারবেন যেগুলো বাজারের আর দশটা সাধারন মডেম করতে পারবে না। যেমনঃ আপনি বাসাজুড়ে ওয়্যারলেসলি মিউজিক স্ট্রিমিং করতে পারবেন, ওয়াই-ফাই প্রিন্টার দিয়ে প্রিন্ট করতে পারবেন, আপনার ওএসের ব্যাকাপ রাখতে পারবেন, শক্তিশালি ওয়াই-ফাই হাব হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন এমনকি আপনার এক্সটারনাল হার্ড ড্রাইভ এটার সাথে কানেক্ট করে টিভিতে মুভি স্ট্রিমিংও করতে পারবেন।
এয়ারপোর্টের দামও খুব বেশী না, সবচেয়ে ছোটটার দাম বাংলাদেশী টাকায় মাত্র ৮ হাজার টাকা। বিস্তারিতঃ https://www.apple.com/compare-wifi-models/
৬) AirPlay: এয়ারপ্লে হচ্ছে iOS এর খুবই ইন্টারেস্টিং একটা ফিচার। এটা দিয়ে আপনি টিভি বা পিসির মনিটরে আপনার আইফোন বা আইপ্যাডের স্ক্রিন লাইভ মিররিং করতে পারবেন। মানে পিসিতে আমরা যেমন মাঝে মাঝে ডুয়েল ডিসপ্লে ব্যবহার করি, এটা ঠিক সেরকমই। এর সুবিধা হলো, আপনার আইফোনের স্ত্রিন রেকর্ড করতে পারবেন এমনকি আপনি আইফোনে যা যা করছেন সেটা সরাসরি প্রজেক্টরে দেখাতেও পারবেন।  বিস্তারিত জানতেঃ https://www.apple.com/airplay/

চিত্রঃ আমি AirPlay ব্যবহার করছি।
উল্লেখ্য, আমার দেখা সেরা iOS game ইনফিটিনি ব্লেড ২ এর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কমব্যাট আমি এয়ারপ্লে দিয়ে রেকর্ড করে ইউটিউবে প্রচার করেছি। সেই ভিডিওগুলো এখানে থেকে দেখা যাবেঃ
৭) iTunes Home Sharing: এর মাধ্যমে আপনি যে কোন গান বা মুভি আপনার আইফোনে না নিয়েও আইফোন দিয়ে শুনতে/দেখতে পাবেন। কি, অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে? বেশ, বিশ্বাস না হলে নিজেই চেষ্টা করেন দেখুন।
যা যা লাগবেঃ চারটা জিনিস লাগবে। একটা আইফোন, পিসিতে আইটিউনস, একটা আপেল আইডি আর একটা ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক।
এবার আইটিউনস থেকে File > Home Sharing > আপেল আইডি দিয়ে লগিন করে Done এ ক্লিক করুন। এবার আপনার আইফোনের Settings > Music এবং Settings > Video তে গিয়ে ঐ একই আপেল আইডি দিয়ে লগ ইন করেন। এবার আইটিউনস খোলা রেখেই আইফোনের মিউজিক এবং ভিডিও এ্যাপসে যান। Music > More > Shared > আপনার লাইব্রেরি সিলেক্ট করুন। আমার আইফোনে আসে Proloy's Library. তেমনি ভিডিওতে গিয়ে Video > Shared. ব্যস। এবার দেখুন, যে গান বা মুভিগুলো আপনার আইফোনে নেই কিন্তু আইটিউনসে আছে, সেগুলো দিব্যি আপনি আইফোন থেকেই চালাতে পারছেন। আপনি যতক্ষন ঐ ওয়াই ফাই নেটওয়াকের অধীনে থাকবেন, ততক্ষন আর ওসব আইফোনে নিতে হবে না। এর সুবিধা হলো, আপনার আইফোনের মেমরি একদম ফুল হয়ে গেলেও আপনি নতুন নতুন ভিডিও বা গান আইফোন থেকে শুনতে পারবেন। যেমনঃ আমি প্রায়ই আমার আইপ্যাড দিয়ে মুভি দেখতে দেখতে অথবা গান শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়ি। গান এবং মুভির সম্মিলিত সাইজ প্রায় দুই গিগা অথচ আমার আইপ্যাডে দুই গিগা জায়গা খালিও নাই।
৮) ধরুন আপনি বাসার ওয়াই ফাই দিয়ে প্রথমালোতে একটা আর্জেন্ট সংবাদ পড়ছেন। অথচ তাড়ার ভেতর আছেন। এখুনি বেরুতে হবে। আর্টিকেলটা বিশাল। শেষ করতে না হলেও ১৫-২০ মিনিট লাগবে। এত সময় আপনার হাতে নেই কিন্তু বাসে বসে অফিসে যেতে যেতে পড়তে পারবেন। কিন্তু আবার সেলুলার নেটও ব্যবহার করতে চাচ্ছেন না কারন ওতে বেশী টাকা কাটে। বা আপনার মোবাইলে ব্যালেন্সই নেই। তখন কি করবেন?
এই সমস্যার সমাধান খুবই সহজ। শুধু দুটি ফ্রি এ্যাপ আপনার আইফোনে ইনসটলড থাকতে হবে। ১. Chrome ব্রাউজার আর ২. Offline Reader নামের একটা ফ্রি এ্যাপ। ক্রোম এ্যাপটি আপনার পিসিতে থাকা ক্রোম ব্রাউজারের সাথে সিংক করে সেখানে খুলে থাকা সবগুলো ট্যাব আপনার আইফোনে নিয়ে আসবে এবং তারপর Offline Reader দিয়ে সেগুলোকে অফলাইনে পড়ার জন্য সেইভ করবেন। ব্যস হয়ে গেলো। এ্যাপ দুটো ইনসটল করা থাকলে সব মিলিয়ে বড় জোর মিনিট খানেকের মামলা! তারপর বাসে বসে পড়তে থাকুন আপনার আর্টিকেল যতক্ষন খুশী। দেশের জোচ্চর আর ডাকাত মোবাইল অপারেটরকে একটা পয়সাও দিতে হবে না নেটের জন্য।
বিঃদ্রঃ অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন এসব করতে জেলব্রেক করা লাগবে কিনা তাদের বলছি, আমি যে সব টিপস দেই, তার কোনটার জন্যই আপনার আইফোনকে জেলব্রেক করতে হবে না। যদি করতে হয়, তবে আমি অবশ্যই সেটা উল্লেখ করবো। যেমন ৪ নম্বরে করেছি। আর যদি উল্লেখ না করি, তবে ভাববেন জেলব্রেক লাগবে না।

আপনার Apple Device টি তে ঝামেলাবিহিন ভাবে Photo,Vedio, Audio,Ringtone,Contacts Transfer করুন আপনার PC থেকে

আমরা যারা অ্যাপেল এর পণ্য Use করি যেমন iPhone, iPad তাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা যেটা হয় তা হল মনের ইচ্ছা মত গান, ভিডিও, ফটো , Contact, insert করতে পারিনা, তাই আজ আমি আপনাদের এই সমস্যার সমাধান নিয়ে এলাম,   Software টির নাম  Wandershare TunesGo IOS Manager , বর্তমান বাজার মূল্য   39.95 $    কারোর যাচাই করার ইচ্ছা থাকলে এখানে ক্লিক করুন।
কিন্তু আমি আপনাদেরকে এটার Full Version দিব ,
Download করতে এখানে ক্লিক করুন।
এর কিছু Screenshot নিচে দেয়া হল ।




এবার দেখাচ্ছি কিভাবে ফুল ভার্সন করবেন নিচের ScreenShot গুলু দেখুন।

বি দ্র: এটা Active করার আগে অবশ্যই আপনার Antivirus ১০ মিনিট এর জন্য Disable করে নিন।

প্রথমে RAR ফাইলটা extract করুন এমন পাবেন

এখান থেকে patch folder টি ওপেন করুন এমন পাবেন

এবার patch file টি তে ডাবল ক্লিক করুন এমন পাবেন

একটা CMD page open হবে ২/৩ বার প্রেস any key করে এমন পাবেন

C:\Program Files (x86)\Wondershare\TunesGo Retro  এই Path  টা ধরিয়ে দিন , এমন পাবেন

ব্যাস আপনার কাজ শেষ এবার Desktop থেকে Software টি Open করে দেখুন Full version হয়ে গেছে ।
এবার enjoy করুন ।

আপনি কি ভিডিও টিউটোরিয়াল বানানোর কথা ভাবছেন ? তবে নিয়ে নিন সবথেকে ভাল Debut Screen Recorder সফটওয়্যারটি।

আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। এই টিউনটি নতুনদের জন্য। আমাদের অনেকেরেই ভিডিও টিউটোরিয়াল বানাতে ইচ্ছে করে তবে সমস্যা  হল ভাল কোন ভিডিও টিউটোরিয়াল বানানোর সফটওয়্যারটি পায়াটাই মুশকিল।আজকে আমি আপনাদের ভিডিও টিউটোরিয়াল বানানোর সবথেকে ভাল সফটওয়্যারটির সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো। তবে চলুন সফটওয়্যারটির সাথে পরিচিত হই ?  আপনাদের সাথে যে সফটওয়্যারটির শেয়ার করবো তার নাম হল Debut Screen Recorder   এই সফটওয়ারটি স্ক্রিন রেকর্ড করার জন্য খুবই কার্যকারী। মাত্র 1.5Mb তবে এর কার্যকারিতা খুবই ভাল। Debut Screen Recorder   এটা ব্যবহার করা খুবই সহজ এবং আপনি অডিও ক্যাপচার ও ভিডিও স্কাইপ এবং এক কথায় আপনার পুরো কম্পিউটারটির স্ক্রিন সরাসরি রেকর্ড করতে পারবেন।


চলুন ডাউনলোড এর আগে এর  Debut Screen Recorder   Features গুলো দেখে নেই।

Capture video directly to your hard drive
Record videos as avi, wmv, flv, mpg, mp4, mov and more video formats
Capture video from a webcam, network IP camera or video input device (e.g., VHS recorder)
Screen capture software records the entire screen, a single window or any selected portion
Digital zoom with the mouse scroll wheel, and drag to scroll the recording window
Zoom-to-mouse feature focuses the recording window on the cursor
Mouse highlighting spotlights the location of the cursor
Record video alone or video and audio simultaneously
Record audio from your microphone and speakers simultaneously, ideal for recording video conferences
Time lapse video recording
Create photo snapshots of a video at any time
Add your own text captions or time stamp your video
Change color settings and video effects before recording
Adjust the video resolution, size and frame rate for capture


তবে এখনি ডাউনলোড করে নিন Debut Screen Recorder সফটওয়্যারটি,সাবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেষ করলাম।

ম্যাকবুক কেনার সামর্থ্য নেই তো কি হয়েছে। আপনার উইন্ডোস পিসিকেই রূপান্তর করুন ম্যাকে। মাত্র ৪০ মেগাবাইটের সফটওয়্যার দিয়ে।

প্রথমে সবাইকে আমার সালাম এবং আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউন। আশা করছি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। এ পর্যন্ত ইন্টারনেট জগতে যা কিছুই শিখেছি বেশির ভাগই টেকটিউনস থেকে। তাই এবার টেকটিউনসকে কিছু দেওয়ার পালা। শেখার কোন শেষ নেই। তবুও আমার এই ছোট্ট জ্ঞানকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চাই।
শিরোনাম দেখেই হয়তো বুঝে গেছেন আমার আজকের টিউন সম্পর্কে। ম্যাকবুক, আইফোন কেনার স্বপ্ন কারই বা না আছে। কিন্তু আমাদের নেই সামর্থ্য। তবুও দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর চেষ্ঠা। ম্যাকবুক এর নানা রকম স্লাইড, লগ স্কিন, স্টাট মেনু সহ নানা রকম ফাংশন এর কারণে অনেক ডেভেলপারই নানা রকম সফটওয়্যারের মাধ্যমে আমাদের উইন্ডোস পিসিতেই ম্যাকের পুরো ইন্টারফেস দেওয়ার চেষ্ঠা করে যাচ্ছেন। আমাদের ম্যাকবুক কেনার সামর্থ্য নেই, কিন্তু আমাদের তো এর থিম ডাউনলোড করে ব্যবহার করার সামর্থ্য তো আছে। এবার আসল কাজে আসি।
আপনাদের মাঝে আজকে যে স্কিন প্যাক সফটওয়্যারটি শেয়ার করবো এর নাম ios8 Skin Pack এর ভার্সন 2.0। এটি উইন্ডোস ৭, ৮, ৮.১ এর ৬৪ বিট ও ৮৬ বিট সমর্থন করে। হয়তো উইন্ডোস ১০ এ চলতে পারে। আমি উইন্ডোস ১০ এ ব্যবহার করে দেখিনি।

কয়েকটি স্কিনশন দেখে নিন :





ডাউনলোড :

এবার ডাউনলোড করে নিন ios8 skin Pack টি। সাইজ মাত্র 40 মেগাবাইট।

Download Now

আপনাদের সুবিধার জন্য সরাসরি লিংকও দেওয়া হলো :

পিসিতে কনফিগারেশন :

আপনি শুধু আপনার পিসিতে নরমালি ব্যবহার করলে ম্যাকের পুরো ইন্টারফেসটি পাবেন না। প্রথমেই স্কিন প্যাকটি ডাউনলোড করে নিন । এবার আপনার পিসিতে এটি Extract করে নিন। এর ভেতরে ২ টি ফাইল পাবেন। Setup.cmd ওপেন করে সরাসরি ইন্সটল করতে পারবেন। অন্যভাবে Setup.ex_ ফাইলটি Setup.exe তে রিনেম করে রান করাতে পারবেন। এবার স্বাভাবিক নিয়মেই ইন্সটল করে নিন স্কিন প্যাকটি। ইন্সটল করা শেষ হয়ে গেলে আপনার পিসির থিমটি অটোমেটিক পরিবর্তন হয়ে যাবে। সয়ংক্রিয় ভাবে ios8 থিমটি Default থিম হিসেবে সেট হয়ে যাবে।

যে পরিবর্তনগুলো লক্ষ্য করবেন :

  1. আপনার পিসির স্টাট মেনু নিচ থেকে উপরে চলে আসবে।
  2. স্টাট মেনুর জায়গায় Rocket Dock আসবে। এটিই ম্যাকবুকের আসল মজা।
  3. ফোল্ডার আইকন সহ সকল আইকন ম্যাক বুকের আইকনে পরিবর্তন হয়ে যাবে।
  4. Pink কালারের থিম আসবে। (আমি রং এর নাম বলতে পারি না।)
  5. পিসির ইউজার লগিন পরিবর্তন হবে।
  6. ওয়েলকাম স্কিন পরিবর্তন হবে।
  7. পিসির সকল বাটন সহ, আপনার ওয়েব ব্রাউজারের সকল পেইজের বাটনেই পরিবর্তন আসবে। ক্লাসিক বাটন থেকে ম্যাকের বাটনে আসবে।

এবার আসি আমাদের সেটিংস পরিবর্তন করে যে ইন্টারফেসটি ফিরিয়ে আনতে হবে :
  1. ডেস্কটপ পিরিবর্তন।
  2. সাটডাউন স্কিন পরিবর্তন।
  3. লক স্কিন পরিবর্তন।
  4. Ios8 স্কিন সেভার।
  5. Rocket Dock সাজানো।
  6. XLaunch Pad সাজানো।
১। ডেস্কটপ : ম্যাকের ডেস্কটপে মূলত কোন আইকন রাখা হয় না, যদিও রাখা হয় এর পরিমাণ কম। এ জন্য আমাদের পিসির ডেস্কটপের সকল সফটওয়্যার আইকন ডেস্কটপে একটি ফোল্ডারে নিতে হবে। ধরি আইকনগুলো Apps ফোল্ডারে রাখলাম। এবার ডেস্কটপের বাকী ডাটাগুলো আরেকটি ফোল্ডারে রাখি। আমি Files নামক ফোল্ডারে আমার ডাটাগুলো রাখলাম। এবার ডেস্কটপে রাইট বাটন চেপে View থেকে Show Desktop Icons এ ক্লিক করুন। ডেস্কটপ একবারে খালি। এবার নিচের Rocket Dock এ রাইট বাটনে ক্লিক করুন। Add Item থেকে Stack Docklet এ ক্লিক করুন। এবার একটি খালি ডকলেট হবে। এটিতে ক্লিক করে আপনার ডেস্কটপে রাখা Apps ফোল্ডারটি ব্রাউজ করে দেখিয়ে দিন। এবার পছন্দমতো আইকন দিয়ে সেভ করুন। অনূরূপভাবে Files ফোল্টারটিও যোগ করুন ডকলেটে।
২। সাটডাউন স্কিন: ডকলেটের শেষের দিকে লাল শাটডাউন বাটন দেখতে পাবেন। এখানে ক্লিক করলে এক্সপি স্টাইলে শাট ডাউন স্কিন আসবে। এবার রাইট বাটনে ক্লিক করে Skins থেকে Default সিলেক্ট করুন। এই স্কিনটি ম্যাকের মতো। এখানের ১ম বাটনটি লগ অফের, ২য় টি রিস্টার্ট, ৩য় টি শাট ডাউন।
৩। লক স্কিন: রকেট ডকের শেষের দিকে iPhoneLS আইকনে ক্লিক করলে আপনার পিসি আইফোন স্টাইলে লক হবে। আপনি চাইলে এখানে ৪ ডিজিটের পিন কোডও দিতে পারবেন। এজন্য নিচের ৪ নং ফলো করুন।
৪। ios স্কিন সেভার : ডেস্কটপে রাইট বাটনে ক্লিক করে Personalize এ ক্লিক করুন। এখান থেকে স্কিন সেভারে ক্লিক করুন। স্কিন সেভার থেকে iPhoneLS সিলেক্ট করুন। Settings থেকে সেটিংস পরিবর্তন করে নিতে পারবেন। লক বাটনে ক্লিক করে ৪ ডিজিটের পিন কোড দিতে পারবেন। এটি লক খোলার সময় চাইবে।
৫। Rocket Dock সাজানো : ম্যাকের এটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। প্রথমেই এখান থেকে অদরকারী সকল আইকন ডিলেট করে দিন। এবার আপনার ডেস্কটপে রাখা Apps ফোল্ডারের দরকারী সফটওয়্যারগুলো এখানে ড্যাগ করে যোগ করে নিন। কোন সফটওয়্যার মিনিমাইজ করলে এখানের রকেট ডকের শেষে মিনিমাইজ হয় থাকবে। এটি আপনার মন মতো করে সাজিয়ে নিন।
৬। XLaunch Pad সাজানো : এটি আরেকটি মজার ইন্টারফেস। আপনার মাউসের মাঝখানের স্ক্রলিং বাটনে একটি ক্লিক করুন। একটি ডেস্কটপের মতো মেনু আসবে। ডেস্কটপের বামে নিচে মাউস নিয়ে গেলেও এটি ওপেন হবে। এবার এখানের রাইট বাটনে ক্লিক করে Add  থেকে আপনার দরকারী সকল কিছুই রেখে দিতে পারেন। এটি আপনি ডেস্কটপ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। আপনার মন মতো করে সাজিয়ে  তুলুন আপনার XLaunch Pad।
আপনি যদি কম্পিউটিংয়ে দক্ষ হোন, তবে আরোও অনেক কিছুই পরিবর্তন করে নিতে পারেন। .dll এডিটর থাকলে আপনি পুরো থিমটিই এডিট করে মডিফাই করে নিতে পারবেন।
হয়ে গেলো আপনার পিসি ম্যাকে রূপান্তর। এবার উপভোগ করুন আপনার পিসিতে ম্যাকের ইন্টাফেস।

জেনে নিন কোথায় কি আছে অ্যাপ দিয়ে


আমরা আমাদের দৈনন্দিন কাজের প্রয়োজনে এমন অনেক অপরিচিত জায়গায় গিয়ে থাকি,যেখানে কাজ শেষে বা কাজের জন্যই আমাদের এমন অনেক জায়গার সন্ধান লাগে যা হয়তো ওই এলাকায় কোথায় অবস্থিত তা আমরা জানিনা,এমন সব প্রয়োজনীয় জায়গাই খুজে দেবে Nearby Places এন্ড্রোয়েড অ্যাপটি।
এখানে প্রশ্ন থাকতে পারে যে ডিফল্ট গুগল ম্যাপ এই তো এইসব সুবিধা দেয়,কথা ঠিক,কিন্তু গুগল ম্যাপ এ আপনাকে এভাবে ক্যাটাগরি সার্চ এর অপশন দেয় না,তাই আপনাকে কষ্ট করে খুজে নিতে হবে আপনার আশেপাশে কি আছে,কিন্তু এই অ্যাপ দিয়ে আপনি এক ক্লিক এই পেয়ে যাবেন আপনার ক্যাটাগরির সব জায়গা।
অ্যাপটির আরেকটি বিশেষ সুবিধা হল অ্যাপটি ব্যবহার করতে আপনাকে খুব বেশি ইন্টারনেট ডাটা খরচ করতে হবে না,যা আমাদের দেশে গুগল ম্যাপ ব্যবহারের একটি প্রধান সমস্যা। এই অ্যাপটি আপনি পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় ব্যবহার করতে পারবেন।
অ্যাপটি ব্যাংক,রেস্টুরেন্ট,এটিএম বুথ,বাস স্টেশন,ট্রেন স্টেশন,ট্যাক্সি স্টেশন,মসজিদ,পুলিশ স্টেশন ইত্যাদি সহ মোট ২৬ টি জায়গার সন্ধান দেবে যা আপনার আশে পাশে রয়েছে। ধরুন,আপনি এমন জায়গায় আছেন যার আশে পাশে আপনি কিছু চিনেন না, কোন সমস্যা নেই, অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই পেয়ে যেতে পারেন আপনার কাঙ্ক্ষিত সে জায়গাটি,আর প্রয়োজনীয় সে জায়গাটিতে যাওয়ার পথ ও বাতলে দিবে এই অ্যাপ টি।। তাই আর দেরি না করে এখনি নামিয়ে ফেলুন অ্যাপটি, আর নির্দ্বিধায় চলে যান অপরিচিত যেকোনো জায়গায়।
অ্যাপ ডাউনলোড লিংক

SONY PSP গেম খেলুন আপনার PC তে ফুল স্পীডে (PPSSPP Gold)


  s

আসসালামু আলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন।আমরা যারা ভিডিও গেম খেলি তারা অবশ্যই PSP এর নাম জানি। PSP এর পুরো নাম PlayStation Portable। PSP SONY এর প্রথম পোর্টেবল হ্যান্ডহেল্ড কনসোল। PSP SONY এর সপ্তম প্রজন্মের হ্যান্ডহেল্ড কনসোল যেটি (March 24, 2005) তারিখে উত্তর আমেরিকায় মুক্তি পায়।PSPই প্রথম পোর্টেবল হ্যান্ডহেল্ড কনসোল যেটি হোম কনসোল যেমন PS2 এর সমান 3D গ্রাফিক্স এর গেম চালাতে পারতো।
PSP তে অনেক অসম্ভব সুন্দর সুন্দর গেম রয়েছে যেমন God of War Ghost of Sparta,Grand theft auto Vicecity, Soulcalibur Broken Destiny ইত্যাদি ইত্যাদি।
আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো PC তে PSP গেম খেলার জন্য Emulator যার নাম PPSSPP।PPSSPP সাধারণত ফ্রি ভার্সন এমুলেটর,কিন্তু আজ আমি আপনাদের পেইড ভার্সন PPSSPP Gold 1.0 উপহার দেব।

আপনার PSP গেম খেলুন Full HDতে !

PPSSPP Gold এ আপনার PSP গেম খেলুন Full HD  Resolution(1080P) তে।এতে ছোট স্ক্রিন এর গেম HD তে আরো ভালো লাগবে।

PPSSPP এর বৈশিষ্ট্য সমূহ!

  • Full HD  Resolution এ PSP গেম খেলা যায়।
  • অতিরিক্ত controller এবং keyboard,on-screen touch controls ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়।
  • যেকোনো সময়ে Save এবং restore গেম state ব্যবহার এর সুবিধা।
  • Ad hoc wireless নেটওয়ার্কিং সাপোর্ট করে।
  • Origenal PSP এর Save ফাইল ব্যবহার করা যায়।

আপনার PCতে যা যা থাকা দরকার

নূন্যতম:
OS: Windows XP
Processor: Intel Pentium4 2.0 GHz and up
Memory: 1 GB RAM
GPU: Your GPU must support at least OpenGL 2.0
DirectX: Version 9.0c
Hard Drive: 4 GB available space
Sound Card: DirectX Compatible
প্রস্তাবিত:
OS: Windows7 64 Bit
Processor: Intel Core i5 2300
Memory: 2 GB RAM
GPU: Your GPU must support at least OpenGL 2.0
DirectX: Version 9.0c
Hard Drive: 4 GB available space
Sound Card: DirectX Compatible

 Screenshot

সফ্টওয়্যার আবশ্যক

ডাউনলোড এবং ইনস্টল করুন এগুলো:
অবশ্যই উপরের ড্রাইভার গুলো আপনার  PC তে ইনস্টল থাকতে হবে।

Download

PPSSPP Gold 1.0
 download full version here>>>https://userscloud.com/t7xhr0vxx5t6

আপনার লেখা আপনাকে পড়িয়ে শোনাতে ডাউনলোড করুন ডিজিটাল তোতাপাখি, NextUp TextAloud v3.0.19 ফুল ভার্সন 1


Ads by Techtunes - tAds
TextAloud পড়তে পারে টেক্সট, লেটারস, ওয়েবপেজেস এবং ডকুমেন্টস যা আপনি শুনতে চান। পরবর্তীতে শোনার জন্য সেটাকে আবার WAV, MP3 or WMA ফরমেটে সেভও করা যায়।
TextAloud দিয়ে আপনি কী কী করতে পারবেন:
* পিসি পড়ে শোনাবে আর আপনি পিছনে হেলান দিয়ে আরামসে বসে বসে তা শুনতে পারবেন।
* টেক্সটগুলোকে MP3 ফরমেটে সেভ করে পোর্টেবল যে কোন অডিও প্লেয়ারে পরে* শুনতে পারবেন।
* নিজের লেখাগুলোর প্রুফ রিডিং করতে
পারবেন।
* পড়তে অসমর্থ্য ব্যক্তির জন্য দারুন সহায়ক
* আপনার আনসারিং মেশিনের জন্য মেসেজ তৈরী করতে পারবেন।
* প্রচুর পড়ার ফলে চোখের উপর চাপ পড়াটা কমে যাবে।
* চলতি পথে eBook শোনতে পারবেন।
* বয়স্কদের চোখের দূর্বল দৃষ্টিজনিত সমস্যার সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে।
* সেকেন্ড ল্যাংগুয়েজ হিসেবে English স্টাডি করা যাবে।
* পরীক্ষার পড়ার জন্য সহায়ক টুলস হিসেবে কাজে দিবে।
* ছোটদের গল্প পড়ে শোনাতে পারবে পিসি।
* সুবিধামত স্পীচে টেক্সট শোনার সুবিধা।
কী-ফিচার:
* সিংগল আর্টিকেল এবং মাল্টি আর্টিকেল মোড
* অটো ক্লিপবোর্ড, ডকুমেন্ট ইমপোর্ট, হট-কী, ড্রাগ এন্ড ড্রপ
* Word, PDF এবং HTML ডকুমেন্ট সাপোর্ট
* WAV, MP3 এবং WMA সাপোর্ট
* প্রুফ রিড টুলস সুবিধা
* ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ওয়েব পেজেস শোনার জন্য প্লাগ-ইনস ইত্যাদি।
সরাসরি ডাউনলোড করুন: NextUp TextAloud v3.0.19 ফুল ভার্সন
ডাউনলোড করার নিয়ম:
১.DOWNLOAD NOW লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন
২.Free Download এ ক্লিক করুন
৩. Create Download Link লেখাটি স্পষ্ট না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।Create Download Link লেখাটি স্পষ্ট হলে এতে ক্লিক করলে ডাউনলোড শুরু হবে।

ডাউনলোড করে নিন বাংলা ব্লগার ই-বুক। এবার ব্লগিং শিখুন ঘরে বসেই।

বন্ধুরা, আশা করি ভালো আছেন। ব্লগিং করতে চান কিন্তু ব্লগ কী ব্লগার কী বা কারা,এতা কীভাবে করে তাই ই যানলেন না তাহলে আপনি কীভাবে ব্লগার হবেন। তাই আপনাদের জন্য আজ নিয়ে এসেছি ব্লগার নিয়ে একটি বাংলা ই-বুক। এবার নিজের ভাষায় ব্লগিং শিখুন। এতো ব্লগে পড়েও অনেকেই ঠিক মত ব্লগিং করতে পারেন না। তাদের জন্যই আজকের এই টিপস টি। তাহলে আসুন শুরু করি


এই ই-বুক টির বিভাগ গুলো নীচ থেকে দেখে নিনঃ

  1. ব্লগ কি? ব্লগার কি এবং কবে এর উৎপত্তি ?
  2. ব্লগার কেন ব্যবহার করবেন ?
  3. কিভাবে ব্লগারে অ্যাকাউন্ট করবেন ?
  4. ব্লগার ড্যাশবোর্ড পরিচিতি !
  5. ব্লগারের বিভিন্ন সেটিংস্‌ এর ব্যবহার !
  6. ব্লগার ব্লগে এডিট এবং ইন্টারফেস এর পরিচিতি
  7. ব্লগার ব্লগে কিভাবে টিউন লিখবেন ?
  8. কিভাবে ব্লগার ব্লগের জন্য সঠিক থিম পছন্দ করবেন ?
  9. ব্লগার ব্লগে কিভাবে থিম ইন্সটল করবেন ?
  10. কিভাবে ব্লগার থিম কাস্টমাইজ করবেন ?
  11. ব্লগার ব্লগে কিভাবে গ্যাজেট এবং ওয়েডগেট ইন্সটল করবেন ?
  12. কিভাবে কাস্টম ডোমেইন সেট করবেন ?
  13. ব্লগার ব্লগকে SEO ফ্রেন্ডলি করার জন্য বিভিন্ন টিপস !
  14. কিভাবে SEO ফ্রেন্ডলি টিউন লিখবেন ?
  15. কিভাবে ব্লগার ব্লগে সিএসএস কোড ব্যবহার করবেন ?
  16. কিভাবে ব্লগকে দ্রুত গতি করবেন ?
  17. কিভাবে আলেক্সাতে সাইট সাবমিট করবেন ?
  18. কিভাবে ব্লগে ভিজিটর আনবেন ?
  19. কিভাবে আলেক্সাতে সাইট রাঙ্ক কমাবেন ?
  20. গুগল এনালাইটিকস কি? কিভাবে ব্লগার ব্লগ কে গুগল এনালাইটিকসে যুক্ত করবেন ?
  21. কিভাবে একজন সফল ব্লগার হবেন ?
  22. সর্ব শেষঃ কিভাবে ব্লগার ব্লগ দিয়ে ইনকাম করবেন ?
  23. [ স্পেশাল বিভাগঃ ] - আপনার ব্লগার ব্লগে যে সকল ওয়েডগেট গুল থাকা খুব জরুরি ! এবং কিভাবে ব্লগে বিভিন্ন ওয়েডগেট ব্যবহার করতে হয় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে
তাহলে আশা করি বিভাগ গুলো সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। তাহলে নীচ থেকে ডাউনলোড করে নিন ই-বুক টি।

ডাউনলোড

প্রফেশনাল দের মতো ছবি এডিট করুন মাত্র ৪ এমবি এর সফটয়্যার দিয়ে (১০০% মজার সফটওয়্যার)

আপনি কি প্রফেশনালদের মতো ছবি এডিট করতে চান ? তাহলে এই সফটওয়্যারটি আপনার জন্যই। আপনারা অনেকে ভাবছেন অ্যাডোব ফটোশপের মতো হবে না।এটা দিয়ে ছবি এডিট না করা পর্যন্ত আপনি বিশ্বাসই করতে পারবেন না।তাই বলে আমি কিন্তু এটাকে অ্যাডোব ফটোশপের সাথে তুলোনা করছি না।কিন্তু সাধারন কাজের জন্য অনেক ভালো এবং মজারও বটে। সফটওয়্যারটির ছোট সাইজের কিন্তু কাজে আমার কাছে বড়ই মনে হয়েছে। যাই হোক আপনাদের তো এটার নামই বলা হলো না।এতক্ষণ ধরে যার কথা বলছিলাম এটার নাম PhotoInstrument. ভার্সন ৭.২,লেটেস্ট ভার্সন, মাত্র ৪ এমবি
সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি যে কাজগুলো করতে পারবেন,
বিকৃত চেহারা যেমন চেহারার কালও দাগ, লাল দাগ প্রভৃতি মোছা যায়
দেহের যেকোনও অংশ রোগা বা মোটা করা যায়
ছবির মধ্যে অবস্থিত যে কোনো অবাঞ্ছিত অংশ বাদ দেওয়া যায় [যদিও এটা অনেক সময় ছবির ওপর নির্ভর করে]
রেডআই সমস্যা দূর করা যায়
চামড়া পরিষ্কার অর্থাৎ সাদা করা যায়
বাকিকাজগুলো আপনি নিজেই করে দেখুন।
তাহলে আর দেরি না করে ডাউনলোড করে নিন

ডাউনলোড লিঙ্ক এখানে

মঙ্গলবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

এনড্রয়েড ডিভাইসে ২০০ টিভি চ্যানেল দেখুন একেবারে ঝকঝকে!!!

প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই? অনেকদিন পরে লিখতে বসলাম। পরিক্ষার চাপে লেখার সময় পাই নাই। আবার ফিরে এলাম সবার মাঝে।
আমরা ৮০% লোকই এনড্রয়েড মোবাইল বা ট্যাব ব্যবহার করি। থ্রিজি এর বৌদলতে আমাদের সবকিছু হাতের মুঠোয়। হাজার হাজার অ্যাপস্ এর দুনিয়ায় মোবাইলে টিভি দেখার অ্যাপস্ ও কম নয়। কিন্তু অনেকগুলো অ্যাপস্ পর্যবেক্ষন করে দেখাগেছে এর ৯৯ ভাগই কাজ করে না। এবং আপনি প্রতারিত হচ্ছেন।
এই আমার কথাই ধরুন।আমি শতেক খানেক অ্যাপস্ ব্যবহার করেছি। কিন্তু চাহিদা মেটাতে পারি নাই। অবশেষে এই অ্যাপস্ টি পেলাম। এবং এটা পেয়ে আমি সবগুলো চ্যানেল চালিয়ে পর্যবেক্ষন করেছি। বিশ্বাস করুন আমি এবার পরিতৃপ্ত। তাই ভাবলাম সবাইকে শেয়ার করি।
এটা গুগল প্লে স্টোর বা মবোজেনি তে নাই। সার্চ করে দেখেছি। পাইনা। তাই আমাকেই আপলোড করতে হলো।
স্ক্রীনশট দেখেনিন: 
ডাউনলোড করুন

এবার এন্ডয়েড ধরবে জাল টাকার নোট। জাল টাকার ব্যবসায়ীরা এবার পালাবে কোথায়?

কিছুদিন পরই ঈদ আর ঈদকে ঘিরে প্রতি বছরই জাল টাকার রমরমা ব্যবসা শুরু হয়। আমরা অনেকেই শিকার হই এই পরিস্থিতির। অনেকে জাল টাকা না চিনার কারণে ফেঁসেও যেতে পারেন। মনে করুন আপনি জাল টাকা চিনেন না, কেউ একজন আপনাকে জাল টাকা দিল, আপনি সেই টাকা দোকানে দিতে গিয়ে ধরা পড়লেন। কেউ কিন্তু বিশ্বাস করবে না যে আপনি আপনি জাল টাকা চক্রের সাথে জড়িত নন। আপনাকে পুলিশে দেবে। বুঝুন কেমন পরিস্থিতিতে পড়বেন। অন্যায় না করেও সাজা পেতে পারেন।
এমন পরিস্থিতি মোকাবেলায় আজকে আপনাদের সাথে এমন একটি এপ শেয়ার করব যা থেকে জাল টাকা সনাক্ত করার উপায় পাবেন। জাল টাকা চেনার উপায় নামের এপটিতে আসল টাকার সকল প্রকার বৈশিষ্ট্য ছবিসহ দেয়া আছে। যা থেকে আপনি সহজেই নকল টাকা ও আসল টাকার পার্থক্য বুঝতে পারবেন। ফলে কেউ নকল টাকা দিল ধরা পড়ে যাবে।

Additional information

Requires Android: এপটি ব্যবহার করতে ২.৩ বা এর উপরের এন্ডয়েড দরকার।

সাইজঃ মাত্র ১.১ এমবি।

আপডেটঃ June 2, 2015

রেটিং : ৪.৩

 ডাউনলোড এখানে

এন্ডয়েড দিয়েই হিসাব করুন আপনার বয়স। বছর মাস দিন ঘন্টা সেকেন্ডও দেখাবে। সাথে বোনাস চন্দ্র হিসাব তো আছেই।

সবাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের টিউন শুরু করছি। আশা করি সকলেই অনেক ভাল অাছেন। আজকে আপনাদের সাথে পরিচিত কিন্তু কাজের একটি এপ নিয়ে টিউন ককরব। প্রায়শই আমাদের বয়স হিসাব করতে হয়। এন্ডয়েড এর জন্য বয়স হিসাব করার অনেক এপ থাকলেও তাদের চেয়ে এই এপটি ব্যতিক্রম কারন এটি দিয়ে বছর মাস দিন ঘন্টা সেকেন্ডও হিসাব করা যাবে। 


এর বৈশিষ্ট্যগুলো একটু জেনে নেইঃ

এটি অফলাইনে কাজ করে।
বছর মাস দিন ঘন্টা সেকেন্ডও দেখাবে
চন্দ্রগ্রহণ সম্পর্কে তথ্য জানতে পারবেন।
যে কোন এন্ডয়েডে কাজ করে।
খুব দ্রুত কাজ করে।
সাইজ অনেক কম।
সঠিক বয়স হিসাব করে।
এছাড়াও রয়েছে নানা সুবিধা।





ডাউনলোড লিংক

সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

আপনার এন্ড্রয়েড ফোনে টাচ কিপ্যাড বা নেভিগেশন বার যুক্ত করুন

♦আপনার এন্ড্রয়েড ফোনে কিভাবে টাচ কিপ্যাড বা নেভিগেশন বার এড করবেন/??
সেই বিষয়েই আমি আজ টিউন করব,,
অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম টিউন করব।কিন্তু কি নিয়ে টিউন করব ভেবে পাচ্ছিলাম না।
আজ পেয়ে গেলাম।প্রথমেই নেভিগেশন বার সম্পর্কে কিছু বলে নেই;
নেভিগেশন বার হছে আপনার ফোনের টাচ কিপ্যাড,যা অনেক দামি ফোনে থাকে।দামি ফোনে থাকে তো কি হয়েছে,,,,আমার চাইনা কমদামী ফোনে হইছে আপনার ফোনেও হবে।তো আর কিছু না ভেবে কাজে নেমে পরুন,,,,
♦যা লাগবে
১.একটি রুটেড এন্ড্রয়েড ফোন
২.যেকোন রুট এক্সপ্লোরার
এইবার মূল কাজ শুরু করে দিন
ধাপ ১:রুট এক্সপ্লোরার দিয়ে আপনার ডিভাইস এর /system/ ফোল্ডারে যান
ধাপ ২:ওখানে build.prop নামের একটি ফাইল দেখতে পাবেন,,,,,,,,ওইটা যেকোনো Text Editor দিয়ে ওপেন করুন
ধাপ ৩:তারপর সবার নিচে লিখুন qemu.hw.mainkeys=0
ধাপ ৪:সেভ করে বেরিয়ে আসুন
ধাপ ৫: ফোন রিস্টার্ট দিন
আর তারপর মজা লুটুন টাচ কিপ্যাড বা নেভিগেশন বার এর
আর ভাল লাগলে টিউনমেন্ট করতে ভুলবেন না
আমার পরের টিউন হবে সিম্ফনি W31 মডেল এর কাস্টম রম নিয়ে।আমি একটি রম ডেভলোপ করতেছি সিম্পনি w31 এর জন্য। এই ফোনের কোন রম আমি এই পর্যন্ত নেটে খুজে পাইনি। তাই আমি এই ফোনের জন্য পরবর্তী টিউনে আমি কাস্টম রম নিয়ে আসব,ইনশাল্লাহ।